আসলেই দাদা বড় এবং ভারী বাইক নিয়ে ছোট জায়গায় টার্নিং করা খুব কঠিন। তবে বাহিরে থেকে পাবলিক অনেক কিছুই বলে। কিন্তু বাস্তবে দেখার পর সেই ধারণা পাল্টে যায়। আসলে পাবলিকের কাজ হচ্ছে বাড়িয়ে বলা। যাইহোক এতো নার্ভাস থাকার পরেও সবকিছু ঠিকঠাক মতো হয়েছে, এটা জেনে ভীষণ ভালো লাগলো দাদা। এটা ঠিক নতুন নতুন কোনো কিছু করতে গেলে আমরা নার্ভাস হয়ে যাই অনেক সময়। আমি যখন দক্ষিণ কোরিয়াতে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পরীক্ষা দিলাম, তো প্রথম দিলাম লিখিত পরীক্ষা, তারপর গ্রাউন্ডে এবং তারপর একেবারে মেইন রাস্তায়। মেইন রাস্তায় প্রাইভেট কার ৫ কিলোমিটার চালাতে দিয়েছিল। প্রথম প্রথম অনেক ভয় পেয়েছিলাম। পরে প্রাইভেট কার ড্রাইভ করতে ভীষণ ভালো লেগেছিল। আমি সেখানে সর্বমোট ৪ দিনের মধ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পেয়েছিলাম। যাইহোক ইন্ডিয়াতে তাহলে তো এখন বেশ তাড়াতাড়ি ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পাওয়া যায়। তবে আমাদের দেশে এখনো অনেক সময় লাগে। যাইহোক পোস্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো দাদা। এতো চমৎকার অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।