যারা এসব ঘৃণিত কাজ করে, তারা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট। ভাগ্যিস পঙ্কজ বাবু এবং তার বন্ধু মর্নিং ওয়াক করার সময় ব্যাপারটা খেয়াল করেছিল। নয়তোবা কি যে হতো বাচ্চাটির সঙ্গে, সেটা একমাত্র আল্লাহ তায়ালা ভালো জানেন। যেহেতু স্থানীয় হাসপাতালে বাচ্চাটির জায়গা হয়েছে সাময়িকভাবে, আশা করি কেউ দত্তক নিয়ে এই বাচ্চাটিকে লালন পালন করবে। যাইহোক পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ইতিমধ্যেই একজন দত্তক নিয়েছে বাচ্চাটিকে ভাই।
বাহ্! বেশ ভালো লাগলো ব্যাপারটা জেনে। দোয়া করি বাচ্চাটি যেনো সকলের আদরে বড় হয় এবং মানুষের মতো মানুষ হয়।