ভাবতেই অবাক লাগে, মাত্র একজন মানুষের কুনজরের কারণে, একটি মেয়ের জীবনটা একেবারে শেষ হয়ে গেল। মুখোশধারী এই লম্পট অধ্যাপকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত। এই সমস্ত লম্পট লোকদের ভাগ্য আসলেই খুব ভালো, নয়তোবা একের পর এক কুকর্ম করার পরেও ধরা পড়ে না যথাযথ প্রমাণের অভাবে। সামান্তার জন্য আসলেই খুব খারাপ লাগছে। নাহিদের মাধ্যমে যদি এই ভন্ড অধ্যাপককে বিচারের আওতায় আনা যেতো, তাহলে খুব খুশি হতাম। যাইহোক ইহকালে এই লোকটা পার পেয়ে গেলেও, পরকালে তার জন্য ভয়াবহ শাস্তি অপেক্ষা করছে। পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নাহিদ তো নিজেও ভুক্তভোগী, বলতে গেলে অনেকটা ভয়ের মধ্যে আছে।