বাবার ছেলে নাটকের রিভিউ।

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago (edited)

আজ- ২২ই পৌষ | ১৪২৮ , বঙ্গাব্দ | বৃহস্পতিবার | হেমন্ত-কাল |


আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।




Screenshot_20220106-115034.jpg
ছবিঃস্ক্রিনশট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে।

নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলীঃ


নামবাবার ছেলে
পরিচালকমাহমুদ হাসান রানা।
অভিনয়ফজলুর রহমান বাবু, ফারিয়া শাহরিন, ফরহাদ লিমন, খালিলুর রহমান কাদেরী, ইমতিয়াজ বর্ষণ ।
দৈর্ঘ্য৪৫.৪০ মিনিট।
ধরনশিক্ষামূলক, ইমোশনাল।
ভাষাবাংলা।
মুক্তির তারিখ০১.০১.২০২২ইং।

নাটকের সারসংক্ষেপ


Screenshot_20220105-202706.jpg

নাটকের প্রথমে আমরা দেখতে পায় হাশেম কে যে কিনা রান্না করছে। এর কিছুক্ষণ পর দেখা যায় হাসেম মিয়ার কাছে কেয়া নামে একটি মেয়ে আসে। কেয়া জানায় যে তার বাবা তাকে অর্থাৎ হাশেম মিয়াকে ডেকেছে। এরপর নাটকের দৃশ্য পরিবর্তন হয়ে আমরা দেখতে পাই হাসেম মিয়া কেয়ার বাবার কাছে দেখা করতে এসেছে। এখানে বলে রাখি কেয়ার বাবা হচ্ছে একজন শিক্ষক। কায়ার বাবা হাশেমকে বলে- তুমি তো সব জানো হাসেম, স্কুল এমপিওভুক্ত করতে আমি তো আর কম চেষ্টা করে নি, চেয়ারম্যান সাহেব অনেক চেষ্টা করেছে কিন্তু কিছুই হচ্ছে না। তোমার পোলাটা তো এই গ্রামের কৃতি সন্তান আর অনেক বড় অফিসার ও তাই হারুন কে যদি ব্যাপারটা বলে কিছু করা যেত। উত্তরে হাসেম বলে আমার হারুন বলেছে যদি কখনো কোনো প্রয়োজন পড়ে তাহলে তাকে জানাতে। এরপর শিক্ষক বলে, তাহলে একবার ছেলেকে গিয়ে দেখে আসবা নাকি তাহলে ছেলের সাথে দেখা ও হবে কাজের কথাটা ও হয়ে যাবে। হাশেম বলে তাহলে একবার গিয়ে ছেলেটারে দেখে আসি।

Screenshot_20220106-115550.jpg

হাসেম মিয়া ছেলের কাছে যাবে বলে ছেলের সব পছন্দের খাবার নিয়ে যাচ্ছে। হাসেম যখন বাস স্টেশন থেকে নামে তখন একজন ছিনতাইকারী এসে হাশেমের ব্যাগ ছিনতাই করে নিয়ে যায়। তখন সে চিৎকার করতে থাকে। আর পাবলিকরা এসে ছিনতাইকারীটাকে ধরে মারতে থাকে। আর এভাবে ছিনতাইকারীটাকে মারতে দেখে তার খুব মায়া হয়। সে পাবলিক গুলোকে বলে সে তার ব্যাগ পেয়ে গেছে এখন ছিনতাইকারীটাকে ছেড়ে দিতে। ছিনতাইকারীটি হাশেম মিয়ার এমন মহত্ব দেখে অবাক হয়ে তার কাছে ক্ষমা চাই। একবার হাসেম মিয়া বলে তুমি এসব খারাপ কাজ কেন করো ভালো কোন কাজ করো। ছিনতাইকারীটি বলে আমাকে ভালো কাজ কে দিবে। এরপর হাসান মিয়া বলে তুমি আমার সাথে চলো দেখি তোমার কোন ব্যবস্থা করা যায় কিনা। এখানে ছিনতাইকারীদের নাম হচ্ছে রাজু।

Screenshot_20220106-115109.jpg

এরপর হাসেম মিয়া রাজু কে নিয়ে তার ছেলের বাড়িতে যাই। ছেলে তার বাবাকে দেখে কিছুটা বিরক্ত হয়। কিন্তু ছেলের বউ তার খুব খাতির যত্ন করছে। এরপর হাসেম ছেলের সাথে কথা বলতে চাই কিন্তু ছেলে কাজের ব্যস্ততা দেখে বলে পরে কথা বলবে। এরপর ছেলে হারুন তার স্ত্রীকে বলে রাতের সবকিছু ঠিকঠাক আছে তো। রাতে কি কি আয়োজন করবে তার সবকিছুই আমাকে জানাবে। এরপর হাসেম বলে আমার জন্য এত কিছু করার কোন প্রয়োজন নেই। হাসেম মনে করেছিল তার জন্য এত কিছুর আয়োজন করা হচ্ছিল। কিন্তু ছেলে হারুন বলে ওঠে এগুলো তোমার জন্য না রাতে বাসায় আমার বস এর দাওয়াত। তার জন্য এতসব আয়োজন। এরপর দেখা যায় রাজুকে তাদের বাসার দারোয়ান এর চাকরি দেওয়া হয়েছে।

Screenshot_20220106-114857.jpg

এরপর দেখা যায় হারুন তার স্ত্রী কে ফোন দিয়ে বলছে আজতো গ্যাস বিল এর লাস্ট ডেট কিন্তু আমি তো কাগজটা আনতে ভুলে গিয়েছি। হারুনের স্ত্রী বলে আমি রাজুকে পাঠিয়েছি গ্যাস বিলের টাকা জমা দেওয়ার জন্য। এরপর হারুন বলে আব্বা যাতে আমার বসের সামনে না আসে। তার স্ত্রী কিছুটা অবাক হয়ে বলে উনি তোমার বাবা ওনি তোমার বসের সামনে আসলে কি হবে। হারুন বলে না উনি যাতে বসের সামনে না আসে কেননা ওনি বেশি কথা বলে, আর তাই বসের সামনে ভুলভাল কিছু বলে ফেলবে।

এরপর দেখা যায় হারুনের স্ত্রী তার শশুর কে তার ছেলে বলেছে মেহমানের সামনে যেন সে না যায়। আর এই কথা শুনে হাশেম মানে কিছুটা কষ্ট পেয়েছে। এরপর দেখা যায় হারুন বিকালে অফিস থেকে বাড়ি ফিরে। দরজার সামনে ছেড়া জুতা দেখে সে অনেক রাগারাগি করে। সে বলে বাসায় মেহমান আসবে আর এই ছেড়া জুতাগুলো কেন বাহিরে পড়ে আছে। এরপর দারোয়ান রাজু বলে এগুলোকে ফেলে দাও। রাজু বলে এগুলো চাচার জুতা। তবু ও হারুন বলে আমার বাসায় এসে ছেড়া জুতা রাখা যাবে না এগুলো ফেলে দাও।

এরপর দেখা যায় হাসেম বাহিরে যাওয়ার জন্য জুতা খুঁজে পাচ্ছে না। তখন তার ছেলে হারুন এসে বলে ওই জুতোগুলো আমি ফেলে দিতে বলেছি। আপনি এখন খালি পায়ে বাহিরে যান কাল আপনাকে টাকা দিয়ে দিব আপনার যা যা লাগবে তা সব কিনে নিয়েন।

এরপর দেখা যায় হারুন খালি পায়েই বাইরে বেরিয়েছে। আর বের হওয়ার সময় তার বৌমা তাকে ইফতারের জন্য যে খাবারগুলো দিয়েছিল ওগুলো খেয়ে সন্ধ্যার সময় রোজা ভাঙ্গে। এদিকে দেখা যায় তাদের মেহমানে তাদের বাসায় চলে এসেছে এবং রাতের খাবার খেয়ে চলে যাই। এদিকে অনেক রাত হয়ে গিয়েছে কিন্তু হাসেম এখনো বাসায় ফিরেনি। এরপর কিছুক্ষণ পর দেখা যায় হাশেম ফিরে এসেছে। তার ছেলেদের সাথে রাগারাগি করে বাসায় ফিরতে এত রাত করেছে কেন। তার অপেক্ষায় বৌমা না খেয়ে আছে। এবার সে জানায় যে একটু হাটাহাটি করছিল তাই বাসায় ফিরতে কিছুটা দেরি হয়ে গেছে।

Screenshot_20220106-115141.jpg

এরপর হোসেম মিয়া জানাই, এখানে তার দম বন্ধ হয়ে আসছে তাই আজই বাড়িতে ফিরে যাবে। এরপর দেখা যায় ছেলের এমন ব্যবহারে মনে একরাশ কষ্ট নিয়ে হাশেম বাড়িতে চলে যায়।

এরপর দেখা যায় হারুন তার ভুল বুঝতে পারে। সে বলতে থাকে তার বাবা তার জন্য কতটুকু কষ্ট করেছে কিভাবে বড় করেছে। তাই সে তার বাবার কাছে এসব অন্যায়ের ক্ষমা চাওয়ার জন্য বাড়িতে চলে যায়। কিন্তু বাড়িতে ফিরে এসে তার বাবাকে আর দেখতে পাই না। শহর থেকে ফিরেই সকালবেলা মসজিদে সেজদা অবস্থায় ওখানে মৃত্যুবরণ হয় হাশেমের।

আর এই খবর শুনে ছেলে হারুন কান্নায় ভেঙে পড়ে। আর এখানেই এই নাটকের সমাপ্তি ঘটে।

Screenshot_20220106-115015.jpg

শিক্ষা


যদিও নাটক ইমোশনাল নাটক তবে আমরা চাইলে নাটকটি থেকে কিছু শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি। নাটকটির মধ্যে দেখানো হয়েছিল একজন বাবা বহুকষ্টে তার মা হারা ছেলেটিকে মানুষ করেছে। সেই ছেলে আজ বড় অফিসার কিন্তু সেই ছেলে তার বাবাকে তেমন সম্মান করতো না। সবসময় অবহেলা করত তার বাবাকে। সে ভুলে গিয়েছিল তার বাবা কিভাবে তাকে কষ্ট করে মানুষ করেছে। তারা এত বড় এত বড় সফলতার পিছনে তার বাবাই সবথেকে বড় ভূমিকা পালন করে। কিন্তু পরবর্তীতে ছেলে যখন বুঝতে পারে সে তার বাবার প্রতি অন্যায়, অবহেলা করেছে তখন অনেকটাই দেরি হয়ে গিয়েছিল। তার বাবা পৃথিবী ছেড়ে চলে গিয়েছিল।

আর এই নায়কটি থেকে আমরা নানাভাবে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি। বাবা থাকতে বাবার মর্যাদা দিতে হবে। আমরা যদি আমাদের বাবাকে সম্মান না করে ভালনাবাসে তাহলে আমাদের সন্তানরাও আমাদেরকে অবহেলা অনাদরে রাখবে।

ব্যক্তিগত মতামত


এই নাটকটি একটি ইমোশনাল নাটক আর নাটকটি দেখতে দেখতে কখন যে চোখের কোনে পানি চলে আসবে তা বোঝাই যাবে না। এ নাটকটি দেখতে দেখতে আমার বাবার কথা খুবই মনে পড়ছিল। যাইহোক নাটকটির মধ্যে কোন গান-বাজনা ভিলেন কিচ্ছু নেই তবে নাটকের মধ্যে ভালো একটি গল্প আছে। আর এই নাটকে যারা অভিনয় করেছে তাদের প্রত্যেকেরই অভিনয় দুর্দান্ত লেগেছে আমার কাছে। আর নাটকের মূল চরিত্রে অভিনয় করা ফজলুর রহমান বাবুর কথা আর কি বলব তার অভিনয় বরাবরই সেরা তার যে কোন নাটকই আমার কাছে ভালো লাগে। সর্ব শেষে একটা কথাই বলতে চাই নাটকটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। যদি কেও পরিবারের সকলে একসাথে মিলে কোন নাটক দেখতে চাই তবে আমি এই নাটকটি দেখতে বলবো।

ব্যক্তিগত রেটিং


আমি নাটকটি কে ৯ /১০ দিচ্ছি।

নাটকের লিংক


ধন্যবাদ সকলকে।


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 3 years ago 

ফজলুর রহমান বাবু আমার প্রিয় অভিনেতার মধ্যে একজন। তিনি যে নাটকেই অভিনয় করে সেই নাটকই প্রায় হিট হয়। আমি তার ভক্ত হয়ছি অজ্ঞাতনামা মুভির মাধ্যমে।
যাইহোক, আপনার বাবা ছেলে নাটকের রিভিউ দেখে খুব ভালো লাগলো যেখানে হাশেম চরিত্রে থাকবে ফজলুর রহমান বাবু। আপনার রিভিউ পড়েই কাহিনী অনেক ভালো লাগছে। ইউনিক স্টোরি। আশা করি দুই-এক দিনের মধ্যেই নাটকটি দেখবো।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই। এই অসাধারণ নাটকটির রিভিউ করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

@sikakon

 3 years ago 
  • বাবার ছেলে নাটকটি আমি দেখেছি, এই নাটকটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। নাটকটিতে আমাদের জন্য অনেক কিছু শিক্ষানীয় বিষয় রয়েছে। এই নাটকের চরিত্রের সাথে বর্তমানে অনেক ছেলে বাবার চরিত্রের মিল রয়েছে, কারণ বর্তমানে ছেলেরা বাবা মাকে সম্মান করতে চায় না। তারা বাবা-মার মূল্য বুঝে না, বুঝতে পারে ঠিকই যখন বাবা-মা এই দুনিয়া থেকে চলে যায়। আপনি নাটকটি খুবই সুন্দরভাবে রিভিউ করেছেন। এই নাটকটি আমি দেখে আমার খুবই খারাপ লেগেছে। আমরা প্রত্যেকেই যেন আমাদের বাবা মাকে সঠিক সম্মান এবং ভালবাসতে পারি, এই দোয়াই করি।
 3 years ago 

আমি এ নাটকা পুরোপুরি দেখেনি,কিন্তুু আপনার লিখা পড়ে জানতে পারলাম।তার (ফজলুর বাবু) নাটক আমার খুব ভালো লাগে।আর এ নাটকে চোরেও অভিনয়টা ভালো লাগেছে।ধন্যবাদ ভাইয়া।

 3 years ago 

বাবার ছেলে নাটকের রিভিউ পড়ে খুবই কষ্ট লাগলো। আপনি সুন্দর করে এই নাটকের রিভিউটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। এই নাটকটির মাঝে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় লুকিয়ে রয়েছে। আমাদের সমাজে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা নিজের অবস্থানের পরিবর্তন হলে বাবা-মাকে তুচ্ছ মনে করে। যে বাবা তাকে কষ্ট করে মানুষ করেছে, লেখাপড়া শিখিয়েছে সেই বাবাকে তারা অপমান করতে দ্বিধাবোধ করে না। আসলে আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন না হলে কখনোই আমরা প্রকৃত মানুষ হতে পারব না। আপনার এই নাটকের রিভিউ এর মাধ্যমে অনেক শিক্ষণীয় বিষয় তুলে ধরেছেন ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

এই নাটকটা আমি দেখেছি খুবই অসাধারণ একটি নাটক ছিল। এবং শিক্ষামূলক একটা নাটক আমি মনে করি অবশ্যই সবারই উচিত এই নাটকটা একবার হলো দেখা।

 3 years ago 

একটি ছেলের সফলতার পিছনে মিশে রয়েছে তার বাবার ঘামের গন্ধ। বাবার ঘাম ঝরানো কষ্টে অর্জিত টাকা দিয়ে একটি ছেলের সফলতা এসেছে। জীবনের সফলতা অর্জনে বাবা মায়ের অবদান সবচেয়ে বেশি। একজন বাবা তিল তিল করে গড়া কষ্টে অর্জিত সম্পদ থেকে তার সন্তানকে শিক্ষা দিয়ে থাকেন এবং সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু এই নাটকের মাঝে বাবার প্রতি অবহেলা দেখে অনেক কষ্ট পেলাম ভাইয়া। আসলে বর্তমান সমাজের একটি চিত্র এই নাটকের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে নাটকটি। এর আগে আমি এই নাটকটি দেখেছি। যখন আমি এই নাটকটি দেখেছি তখন আমার দুচোখ জলে ভরে গিয়েছিল। আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি অনেক সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 3 years ago 

বাংলাদেশের নাটক গুলোর উপর সব সময় একটা দুর্বলতা কাজ করে আমার। খুব ভালো লাগে আমার দাদা। পুরো লেখা টা আমি পড়ি নি, কিছুটা সাসপেন্স রেখে দিলাম। আমি চাই নাটকটা দেখতে। একদিন সময় করে দেখবো অবশ্যই।

ভাইয়া সত্যি একটা অসাধারণ একটা নাটক। এই নাটকটি আমি ও দেখেছি।নাটকটি দেখে আমি ও চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই। নাটকের মাধ্যমে আমাদের দেখানো হয়েছে প্রাকৃতিক একটা অপরুপ নিয়ম।যে যে রকম কাজ করবে তাই সে ফিরে পাবে।ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর একটা নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য

 3 years ago 

ভাইয়া,সত্যি কথা বলতে কি অসাধারণ একটি নাটকের রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমাদের বাংলাদেশ মুভিগুলোর থেকেও নাটক গুলো অনেক সুন্দর হয় দেখতে।অনেক ভালো লাগে যখন পরিবারের সব মানুষকে সাথে নিয়ে এই নাটকগুলো দেখা যায়। আর বাংলাদেশের যেসব নাটক আমরা দেখে থাকি এই নাটকগুলোর ভিতর অনেক শিক্ষণীয় বিষয় থাকে। ভাইয়া,বাবার ছেলে এই নাটকটি আমি দেখিনি তবে নাটকের পুরোটা অংশ পোস্টের মাধ্যমে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।নাটকের রিভিউ পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে এ নাটকটি অবশ্যই দেখবো। ভাইয়া, নাটকটির সত্যিই ইমোশনাল একটি নাটক।আমি নাটক দেখি নি তবে নাটকের রিভিউ পড়ে আমার বাবার কথা মনে পড়ে গেল।অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 3 years ago 

নাটকটা আমি অনেক আগেই দেখেছিলাম। নাটকটা দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। তবে এটির মাঝে শিক্ষামূলক অনেক কিছু রয়েছে। সেগুলো আপনি আমাদের সামনে অনেক সুন্দর ভাবেই তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভাইয়া, ❤️❤️❤️

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.13
JST 0.030
BTC 64689.90
ETH 3450.92
USDT 1.00
SBD 2.50