দাদা, টিনটিনের অসুস্থতা এতটাই তীব্র হয়েছিল যে শেষ অব্দি টিন টিন বাবুকে হাসপাতালে পর্যন্ত নিয়ে যেতে হয়েছিল। আর এই ঘটনা গুলো যখন পড়ছিলাম তখন আমার শরীরে শিহরণ দিয়ে উঠছিল। ছোট মানুষ জ্বর এলেই শরীর নেতিয়ে যায়, তার উপরে আবার বমি। না জানি কতটা খারাপ লেগেছে টিন টিন বাবুর। যাক এখন সুস্থ আছে জেনে খুব ভালো লাগছে। দাদা, এই ভাইরাস এতটাই খারাপ যাদের বাসায় প্রবেশ করে, তাদের সকলকেই ঘায়েল করে যায়। তবে আপনার শ্বশুরমশাই এখনো দিব্যি ফিট আছে জেনে খুব ভালো লাগলো। দাদা, আপনার পরিবারের সকলের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।