ক্লায়েন্টের দোকান, চা আর মিতিন
সারা সপ্তাহে বেশ কিছু কাজ জমে গিয়েছিল তাই আজকে সেগুলো গুছিয়ে আসতে ক্লায়েন্টের দোকানে সশরীরে উপস্থিত হয়েছিলাম। সপ্তাহে দুদিন সশরীরে যেতেই হয়, বাকি দিন গুলোতে ওয়ার্ক ফ্রম হোম করলেই হয়। সেদিনই @rme দার সাথে এব্যাপারে কথা হচ্ছিল। ওয়ার্ক ফ্রম হোম মানুষের ব্যক্তিগত জীবন এবং সময় কেড়ে নিয়েছে। যাক গে! কিছুই করার নেই।
দুপুরের একটু আগেই চলে গিয়েছিলাম তাড়াতাড়ি ফিরবো বলে। যদিও শেষ অবধি সেগুঁড়ে বালি। প্ল্যান বিফল। অকাজেই অতিরিক্ত প্রায় দেড় ঘন্টা আটকে থাকতে হলো।
কাজের ফাঁকে ফাঁকে চায়ের সুযোগ ছিলো, এটাই বাঁচোয়া। আমার হাতে চা একবার হাতে এলে ছবি তোলার কথা ভুলে যাই। এবারেও এক চুমুক দেবার পরে ছবিটা তুলেছি। চুমুকে একটা পাশ অল্প ভিজেও আছে 😁।
দুপুর তিনটে থেকে সন্ধ্যে ৬:৪৫, টানা কাজ করে সব গুছিয়ে দিলাম। বেরোব। এমন সময় ক্লায়েন্টদের বাড়িতে তলব। আমাকে দোকানের দায়িত্ব দিয়ে তারা ৫ মিনিটের জন্য বাড়ি গেলো। এরপরে সন্ধ্যে ৮ টা পর্যন্ত দোকান আগলে থাকতে হলো, তাই ক্লায়েন্টদের আসতে দেখেই চাবি হাতে গুঁজে দিয়ে হুড়মুড় করে পালিয়ে এলাম।
আজকে আর পুকুর পাড়ের ফ্ল্যাটে পাহারা দিতে যেতে হয়নি, পুরোনো ফ্ল্যাটে পাহারাদার হিসেবে আসলাম। বাড়ি ঢুকেই মিতিনের সাথে দেখা। আমাকে দেখতেই ল্যাজ উঁচু করে পায়ে পায়ে ঘুরতে শুরু করলো। চোখ মুখ ধুয়ে ফ্রেস হয়ে যখন বিছানায় একটু পা ছড়িয়ে বসলাম, মিতিন পায়ের কাছে গুঁটি মেরে শুয়ে পড়লো।
প্রায় চারদিন পর মিতিনের দেখা পেলাম। এখন দেখি মিতিন প্রায় ওর মায়ের সমান হয়ে গেছে। আর চারদিন পরে এলে হয়তো ও আমার সমান হয়ে যাবে 😁।
Mitin ❤️❤️❤️
She is ❤️
খুবই সুন্দর লেখনি ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই 😇
বিষয়টি ভালোভাবে উপস্থাপনা করেছেন।
ধন্যবাদ 🙏🏾