নাটক রিভিউ// সেই তুমি
আসসালামু আলাইকুম/আদাব আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধু গন আমি @kibreay001 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজ (২৬-০৯-২০২৪)
নাটকের নাম | সেই তুমি |
---|---|
পরিচালক | মাহমুদুর রহমান হিম |
অভিনয় | মুশফিক ফারহান , তানজিন তিশা |
দৈর্ঘ্য | ৫২ মিনিট ৪৫ সেকেন্ড |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ইং |
নাটকের শুরুতেই বেশ মজার কাহিনী ছিল। নায়ক তার বন্ধুর বিয়ে খেতে গিয়েছিল একটা ফাইভ স্টার রেস্টুরেন্টে। সেখানে গিয়ে নায়ক একটা মেয়ের হাসিতে পাগল হয়ে যায়। কিন্তু নায়ক সেই বিয়েতে গিয়েছিল একটি ক্যামেরা নিয়ে। আসলে তিনি প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার না কিন্তু বন্ধুর বিয়ে বলে তিনি তার ক্যামেরার সাথে নিয়ে গিয়েছিল ফটোগ্রাফি করার জন্য। কিন্তু নায়ক সেখানে মেয়েটির হাসি দেখে শুধুমাত্র তার ক্যামেরায় সেই মেয়েটির ছবি বন্দি করতে থাকে। অনেক মানুষের মধ্যে ভয়ডর বাদ দিয়ে তিনি সেই মেয়েটির ছবি তার ক্যামেরায় ফ্রেম বন্দি করে। গেটের ফিতা কেটে যখন সামনে দিয়ে সবাই হাঁটছিল তখন নায়ক সামনে থেকেই ক্যামেরা কাত করে সেই মেয়েটির ছবি তুলেছিল। সত্যিই এ সকল কিছু দেখে আমি বেশ মজা পেয়েছিলাম। এমন ভালোবাসা যেন প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে আসে আমিও এটাই আশা করি। আসলে ভালোবাসা কখন কার জীবনে কিভাবে আসে কেউ বলে উঠতে পারে না। তবে জীবনে চলার পথে প্রত্যেকটা মানুষই ভালোবাসা ঊর্ধ্বে নয়। প্রত্যেকটা মানুষের ভালোলাগা আছে সেই জায়গা থেকেই প্রত্যেকটা মানুষ ভালোবাসে আমি এটা বিশ্বাস করি।
নায়ক এবং নায়কের বন্ধুসহ আরো অনেকেই গিয়েছিল নায়কের বন্ধুর বিয়ে খাওয়ার জন্য। সেখানে নায়ক এবং নায়কের বন্ধু দুজন রান্নাঘরের দিকে গিয়েছিল তারা ধূমপান করার জন্য। সেখানে তাদের দুজনের মধ্যে অনেক কথা হয়েছিল। নায়কের বন্ধু বলে বন্ধু তুই কি এখানে আসতে আমাদের ছবি তুলতে নাকি ওই মেয়েটার ছবি তুলতে। তখন নায়ক সেখানে হাসিতে মেতে উঠে। তখন আবারও যখন বিয়ের অ্যারেজমেন্টের এখানে আসে তখন সেই মেয়েটার সঙ্গে দেখা হয়।। মেয়েটা তাকে জিজ্ঞেস করে আপনি কি প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার। নায়ক এখন বলে বন্ধুর বিয়ে আমি প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার না। তারপরে নায়কা বলে আপনি কি কি ছবি তুলছেন আমি একটু দেখি। নায়ক তখন বলে আপনার ছবিও আছে কিছু নায়কা তখন বলে কাউকে না জানিয়ে তার ফটোগ্রাফি করা ঠিক নয়। তারপরে নায়কা ক্যামেরা হাতে নিয়ে সব ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে থাকে। সেখানে সব থেকে নায়কার ছবি বেশি পাওয়া যায়। নায়কা তখন বলে এইসব ফটোগ্রাফি গুলো ডিলিট করে দিন। নায়ক তখন বলে দিন ডিলেট করে। নায়কা তখন বলে এগুলো আমাকে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে দিয়ে তারপরে ডিলিট করে দিয়েন যেহেতু তোলা হয়ে গেছে। এবং তারা দুজন দুজনের নাম জেনে নাই এবং এভাবেই তাদের দুজনের মধ্যে সাক্ষাৎ হয়। সত্যি আমার কাছে বেশ দারুন লেগেছে।
এভাবে আস্তে আস্তে নাটক সামনের দিকে এগোতে থাকে। নাটক সামনের দিকে যত এগোতে থাকে তত রোমান্টিক মুহূর্তের সৃষ্টি হয়। নায়ক এবং নায়কা হঠাৎ ছাদের উপরে দাঁড়িয়ে গল্প করছিল। তখন নায়ক বলে তোমার নামের রহস্য কি জানো। এভাবে বেশ কিছু সময় গল্প করে এবং নায়ক আইসক্রিম দেয় দুজন সেখানে দাঁড়িয়ে আইসক্রিম খাই। নায়ক তখন নিজে নিজেই নায়কাকে অনেক প্রশ্ন করে এবং নিজে নিজেই সেই প্রশ্নের উত্তর দেয়। এখানে আমার কাছে বেশ হাসি পেয়েছিল। এভাবে নায়ক নায়কা কে সামনের দিন ঘুরতে যাওয়ার একটা প্রপোজ করে বসে। পরে নায়কা তার নাম্বারটি নায়কের হাতে তুলে দেয় এবং আইসক্রিম নায়কের কাছে দেয় সেই সময় নায়ক আইসক্রিম পাল্টিয়ে দেয়। পরের দিন যখন ঘুরতে গিয়েছিল তখন নায়ক একটি গোলাপ ফুল নায়কার কানে গুজে দিয়েছিল। নায়ক তখন বলে সবাই বলে ফুল নাকি গাছেই মানায় তবে আমি বলি ফুল তোমার কানেও মানায়। এভাবেই বেশ কিছু সময় তারা সেখানে খোলা আকাশের নিচে গল্প করছিল।
এভাবে নায়ক এবং নায়কার দুজনের প্রেম খুব দ্রুত সামনের দিকে এগোতে থাকে । কিন্তু এই সময় হঠাৎ একদিন নায়কার ফোন বন্ধ এবং সবকিছুই বন্ধ তখন নায়ক বেশ চিন্তিত। নায়ক সেদিন নায়কাদের বাসার নিচে গিয়ে নক করছিল পরে নায়কা বাসার নিচে নেমে এসেছিল। পরে নায়কা বলে আমার আর তোমাকে এখানে যদি কেউ দেখে তাহলে সমস্যা হয়ে যাবে তুমি চলে যাও। নায়ক তখন হাত ধরে অনুরোধ করে কালকে আমার আর তোমার দেখা করার কথা সেখানে আসবে। নায়কা তখন বলে আমি তোমাকে সব কিছু ফোনে জানিয়ে দিবো। পরের দিন নায়কা সেখানে নায়কের আগে থেকেই গিয়ে বেশ কিছু সময় অপেক্ষা করেছিল। নায়ক তখন বলে কেউ যদি ভালো না বাসে তাহলে আগে থেকে এসে অপেক্ষা করার কোন মানেই থাকে না তারমানে তুমি আমাকে ভালোবাসো। কিন্তু নায়কা তখন অনেক ভাবে নায়ক কে বোঝাতে চাই কিন্তু নায়ক কোনভাবে বুঝতে রাজি হয় না। অবশেষে নায়কা বলে আমার বাবার বন্ধুর ছেলের সাথে আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে। এভাবেই দুজনের মন সেখানেই ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। নায়কা তখন বলে তুমি ভালো থেকো কান্না করতে করতে সামনের দিকে এগিয়ে চলে যায়। সত্যি এই সময় আমার নিজের কাছে বেশ খারাপ লেগেছিল নাটক দেখে। সম্পূর্ণ নাটকটি সত্যি বেশ দারুন ছিল।
অনেকদিন পর নায়ক এবং নায়কার দেখা হয়েছিল। সেখানে সত্যিই তারা দুজন বেশ কিছু সময় কথা বলার পরে দুজনই কান্নায় ভেঙে পড়েছিল। আসলে দুজনের ভালোবাসা ছিল সেই সময় সত্যিই বেশ দারুন। তবে তাদের ভালোবাসার মধ্যে নায়কার বাবা বাধা হয়ে দাঁড়ায়। নায়কা তখনই পরিবারের কথায় বিয়েতে রাজি হয়ে গিয়েছিল। কেননা সেই সময় নায়কার বাবা অনেক অসুস্থতার মধ্যে ছিল এবং অনেক ঋণের মধ্যে ছিল তাই সবকিছু বিবেচনা করে নায়কা সেই বিয়েতে রাজি হয়েছিল। কিন্তু যখন দুজন কথা বলেছিল তারা কান্নায় ভেঙে পড়েছিল দেখে আমার কাছে বেশ খারাপ লেগেছিল এই সময়। তখন নায়কা এবং নায়কার হাসবেন্ড দুজন এক জায়গায় বসেছিল নায়ক তখন দেখেছিল এবং তাদের জন্য দোয়া প্রার্থনা করেছিলেন। সত্যি আমার কাছে এই জায়গায় নাটকটি বেশ ভালো লেগেছে। এখানেই নাটকটি শেষ হয়েছিল। আশা করি আপনাদের সকলের কাছে ভালো লাগবে সকলের মতামত নিচে কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানাবেন। সকলের জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা রইল।
সেই তুমি নাটকটি আমি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছিলাম সত্যি নাটকটি দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। নাটকের প্রথম দিকে নায়ক এবং নায়কার ভালোবাসা দেখে সত্যি আমি বেশ মুগ্ধ হয়েছিলাম। তবে নায়কা শেষ মুহূর্তে এসে তার বাবা এবং পরিবারের চাপে অন্য ছেলেকে বিয়েতে রাজি হয়। কেননা সেই সময় তার বাবা অনেক অভাবের মধ্যে পড়ে এবং তার বাবা অনেক অসুস্থতার মধ্যে ছিল। তবে নায়ক তার ভালোবাসাকে নিজের করে না পেয়েও তার জন্য অনেক দোয়া করেছিল। সে যেন ভালো থাকে এভাবেই বেশ কিছু সময় তাদের জন্য দোয়া প্রার্থনা করে। সত্যি এখনকার যুগে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল। বেশ দারুন ছিল আমার কাছে নাটকটি দেখতে।
এই নাটকটিতে আমি আমার ব্যক্তিগত রেটিং পয়েন্ট দিতে চাই ১০/৮.৭
আমি মোঃ কিবরিয়া হোসেন। আমি বাংলাদেশ খুলনা বিভাগে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানা কামারখালী গ্রামে বসবাস করি। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমি বর্তমানে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে এবং লিখতে অনেক ভালোবাসি। সব থেকে আমি বেশি পছন্দ করি ফটোগ্রাফি করতে। আমি বেশিরভাগ সময় বিভিন্ন জায়গা ঘোরাঘুরি করে থাকি। কয়েকটি শখের মধ্যে আমার প্রধান শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গা ভ্রমণ করা। সংক্ষিপ্ত আকারে আমি আমার নিজের পরিচয় শেয়ার করলাম আপনাদের মাঝে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
VOTE @bangla.witness as witness
OR
আজ আপনি যে নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, এই নাটকটা কয়েকদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। নাটকটা আমার নিজের কাছেও অনেক ভালো লেগেছিল দেখতে। কিন্তু শেষের দিকটা এরকম হবে এটা ভাবিনি। নায়িকা অন্য একটা ছেলেকে বিয়ে করলেও নায়িকা তাকেই ভালোবেসে ছিল। দুইজন একে অপরের কাছ থেকে শুধুমাত্র একটা কথা লুকিয়ে ছিল, যেটার কারণে তারা আর একসাথে হতে পারেনি। তবে শেষে যখন দুজনে কথাটা জানতে পেরেছিল তখন অনেক কষ্ট পেয়েছে।
নাটকটি আপনি কয়েকদিন আগে দেখেছেন জানতে পেরে বেশ ভালো লাগলো ভাই।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
খুব সুন্দর একটি নাটক করেছেন ভাইয়া। দুজনের মধ্যে প্রথমের দিকে এমন ভালোবাসা ছিল যেটা দেখে সত্যি ভালো লাগলো।কিন্তু পরবর্তীতে মেয়েটি পরিবারের চাপে অন্য একটি ছেলেকে বিয়ে করে। তবুও তার ভালোবাসার মানুষটি সে আগের মতই তাকে ভালোবেসেছে।আর তার জন্য মন থেকে দোয়া করেছে সেজন্য সারা জীবন ভালো থাকে। খুবই সুন্দর ছিল নাটকের গল্পটি। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু পোস্টটি পড়ে মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য।
আসলে মুশফিক এবং তিশা আমার অন্যতম একজন প্রিয় অভিনেতা এবং অভিনেত্রী। আসলে এই নাটকগুলো যখন আমি দেখি তখন কিছুটা সময়ের জন্য আমি এই জগত থেকে অন্য একটা জগতে চলে যাই। আসলে বাংলাদেশের এই নাটকের লেখকগুলো খুব সুন্দরভাবে ছোট একটা গল্প আমাদের মাঝে অনেক দারুন ভাবে উপস্থাপন করেন। এছাড়াও আপনার নাটকের বিবরণটা পড়ে মনে হয় আর নাটক দেখা লাগবেনা। কেননা পুরো ঘটনাটাই আপনার এই রিভিউয়ের মাধ্যমে জানতে পেরে গেছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
চেষ্টা করেছি নাটকের পুরো ঘটনা আমার পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে।
মুশফিক ফারহান এবং তানজিন তিশা দুজনই আমার অনেক প্রিয় অভিনেতা এবং অভিনেত্রী।আমাদের নাটকগুলো দেখতে আমার অনেক ভালো লাগে।আজকে আপনি আমাদের মাঝে খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ করেছেন ভাইয়া।যদিও এই নাটকটি এখনো আমি দেখিনি কিন্তু আপনার রিভিউ পড়ে নাটকের খুঁটিনাটি বুঝে নিলাম।নাটকটির প্রথমে ভালোবাসা দিয়ে শুরু হলেও শেষটা শেষ হলো নিজের ভালোবাসার মানুষকে অন্যের হতে দেখে।যাইহোক এত সুন্দর ভাবে নাটকটির রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
সত্যি আমার কাছেও মুশফিক ফারহান এবং তানজিন তিশা প্রিয় অভিনেতা।
অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করেছেন আপনি। আপনার নাটকের রিভিউ টা আমার কাছে খুব ভালো লাগলো। এই সমস্ত নাটকগুলো আমি খুব পছন্দ করি। বেশ ভালো লাগে বাংলাদেশের নাটক গুলো দেখতে। আমি প্রায় মাঝেমধ্যে বাংলাদেশের নাটক দেখি বিশেষ করে পুরাতন গুলো একটু বেশি দেখি। আর এ থেকে অনেক শিক্ষা অনেক বিনোদন লাভ করা যায়।
আমিও এই সময় নাটকগুলো দেখতে একটু বেশি পছন্দ করি।
x-promotion
নাটক দেখতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আর তানজিন তিশা এবং ফারহান নাটক আমার কাছে বেশি ভালো লাগে তারা দুজন আমার খুব প্রিয় অভিনেতা। আসলে কিছু কিছু নাটক দেখলে বাস্তবের কথা মনে পড়ে যায়। যদিও তিশা পরিবারের কারনে অন্য জায়গায় বিয়ে বসতে রাজি হয়েছে। অথচ তার প্রিয় মানুষ তার জন্য দোয়া করলো সে যেন সুখেই থাকে। এই ধরনের নাটক থেকে অনেক কিছু উপলব্ধি করা যায়।
ঠিক বলেছেন আপু আসলে কিছু কিছু নাটক দেখলে বাস্তব জীবনের কথা মনে পড়ে যায়।
এই নাটকটি আমি অনেকদিন আগে দেখেছিলাম। দুজনে একই ধর্মের কিন্তু কেউ কাউকে পরিচয় দেয়নি। শেষ পর্যন্ত ঝামেলা হয়ে গেছে। নাটকটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল ভাইয়া। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে নাটক রিভিউ করেছেন আপনি।
চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
কিছুদিন ধরে ভাবছিলাম এই নাটক দেখবো কিন্তু সময় বের করতে পারছিলাম না। আজ যখন আপনার রিভিউ চোখে পড়লো তখন সম্পূর্ণ রিভিউ পড়ে যেনো এই নাটক দেখা হয়ে গেলো। তাদের ভালোবাসা পরিপূর্ণতা না পেলেও গল্পটা খুব সুন্দর। সত্যিকারের ভালোবাসা ত্যাগ করা খুবই কঠিন। ফারহান আর তানজিন তিশার অভিনয় খুব সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু পোস্টটি যদি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে নাটকটি দেখার আর কোন প্রয়োজন নেই।