নাটক রিভিউ // সারা জীবনের সুখ
আসসালামু আলাইকুম/আদাব আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধু গন আমি @kibreay001 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজ (০৩-১০-২০২৪)
নাটকের নাম | সারা জীবনের সুখ |
---|---|
পরিচালক | সোহেল আরমান |
অভিনয় | অপূর্ব, মেহজাবিন |
দৈর্ঘ্য | ৩৬ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ০৭ জানুয়ারি ২০২৪ ইং |
নাটকের শুরুতেই সত্যি দেখতে আমার কাছে একটু খারাপ লেগেছিল। আসলে একজন ডাক্তার তিনি একজন পেশেন্টের বাবার সাথে একটু খারাপ ব্যবহার করেছিল এটা সত্যি আমার কাছে ভালো লাগেনি। পরে যখন নায়ক সেখানে আসলো পেশেন্টের বাবার সাথে সত্যি খুবই আন্তরিকতার সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। আসলে নায়ক ছিল ওই হাসপাতালের একজন ডাক্তার। পরে নায়কার বাবার সাথে কথা বলে নায়ক। আসলে নায়কা নাটকের প্রথম থেকেই খুব বড় একটা রোগে ভুগতেছিল। কিন্তু নায়কা সে মনে মনে ভাবছিল সে যদি অপারেশন করে সে হয়তো মারা যাবে। কিন্তু নায়কার বাবা নায়কের সাথে কথা বলে তার মেয়েকে হসপিটালে ভর্তি করার কথা বলে। তারপরে নায়ক বলে আমি আমার সর্বোচ্চ টুকু দিয়ে চেষ্টা করবো আপনার মেয়েকে অপারেশন করে বাঁচানোর জন্য। এভাবেই নায়কার বাবা সেখানে ডাক্তারের সাথে কথা বলে। কিন্তু ডাক্তারের একজন অ্যাসিস্ট্যান্ট ছিল সে নায়কার বাবার সাথে একটু খারাপ ব্যবহার করেছিল। নায়ক নায়কার বাবাকে তার নিজের রুমে ডেকে নিয়ে গিয়ে তার সাথে পার্সোনাল ভাবে কথা বলেছিল। আসলে একজন ডাক্তার কতটা ভালো হলে তার নিজের রুমে একজন পেশেন্টের বাবাকে ডেকে নিয়ে যেতে পারে। সত্যি এটা আমার মন কেড়েছে। ডাক্তার তাকে দু একবার বেশ বকা দিয়েছিল। আসলে ডাক্তারদের মন-মানসিকতা এমনই হওয়া উচিত আমি মনে করি। সত্যি প্রথমের নায়কের ব্যবহার দেখে আমি বেশ মুগ্ধ হয়েছিলাম।
নায়কার বাবা হসপিটাল থেকে বাসায় ফিরে নায়কাকে অনেক ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করে ডাক্তার অনেক ভালো তোমাকে অপারেশন করালে তুমি আবারও সুস্থ হয়ে উঠবে। এভাবে অনেক ভাবে নায়কার বাবা নায়কাকে বোঝানোর চেষ্টা করে। অবশেষে নায়কা রাজি হয়ে যায় হসপিটালে ভর্তি হওয়ার জন্য। এদিকে নায়ক এবং নায়কের মা হসপিটাল এর কাজ শেষ করে দুজন মিলে একই গাড়িতে বাসায় ফিরছিল। তখন নায়কের মা বলে তুমি নাকি আজকে একটা রোগীকে ফ্রিতে ভর্তি করিয়েছো। নায়ক তখন বলে হ্যাঁ আমি ফ্রিতে ভর্তি করিয়েছি। তখন নায়কের মা বলে তুমি হসপিটালে সবার সাথে কথা বলে ভর্তি করাতে পারতে। নায়ক তখন বলে আমি আমার নিজের তহবিল থেকে টাকাটা হসপিটালের বিলে দিয়ে দিব তাহলে কথা বলার কি দরকার আছে। এভাবে মা ছেলের মধ্যে বেশ কিছু সময় কথা হয়েছিল। এদিকে নায়কাকে হসপিটালে নিয়ে এসে ভর্তি করা হয়েছিল। নায়ক হসপিটালে এসে বেশ কিছু সময় কাজ করার পরে আবারও নায়কাকে দেখতে গিয়েছিল তখন নায়ক দেখে একটু চমকে ওঠে। নায়ক দেখে আগে যার জন্য সারাদিন ভালোবাসার দরজা উজাড় করে ঘুরেছে সে আজকে তার হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা নড়ছে। তখন নায়ক চশমা খুলে আবারো পুরনো স্মৃতিগুলো মনে পড়ে। সত্যি এখানে নাটকটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল।
নায়ক এভাবে বেশ কিছুদিন নায়কাকে ফলো করতে থাকে। নায়ক এক দিন নায়কার বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ছিল নায়কার এলাকার কিছু বখাটে ছেলে নায়কের সাথে গ্যাঞ্জাম করেছিল। সেখানে নায়ক কে অনেক মারধর করে এবং নায়কের হাত মুখ কিছু কেটে রক্ত বের হয়েছিল। পরে সেখানে নায়কা এসেছিল এবং নায়কের সাথে কথা বলে তাকে বাড়ি চলে যেতে বলে। এভাবে বেশ কিছুদিন ধরে নায়কা নায়কের সেই রাস্তায় তাকে ফলো করতে দেখে না। নায়কা তার বান্ধবীর কাছে ফোন দিয়ে বলে তোদের বাসার ওই রনি ভাইয়াটা আর আসে না নাকি আমি তো আর দেখছি না তাকে। নায়কার বান্ধবী বলে রনি ভাইয়া অনেক জ্বর তাই বাড়িতে আছে। এভাবেই কিছু সময় পরে নায়কা তার বান্ধবীর বাসাতে চলে যায় রনি ভাইয়ের সাথে দেখা করতে। রনি ভাইয়া আর কেউ নয় সে হচ্ছে নায়ক। নায়ক এতটাই জরে ভুগছিল গরম পানির ভাব নাকে দিচ্ছিল। তারপরে নায়ক রুম থেকে বের হয়ে নায়কার বান্ধবীদের রুমে এসে দেখে নায়কা সেখানে বেড়াতে এসেছে। সেখান থেকে নায়ক নায়কার কাছ থেকে নাম্বার নিয়ে আবারো ফিরে যাই। সত্যি এই জায়গায় নাটকটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল বেশ রোমান্টিক মনে হয়েছিল। এরপরে নায়ক এবং নায়কার প্রায় অনেক সময় কথা হয়। এভাবেই তাদের মধ্যে বেশ দারুন একটা প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠ। সত্যি এখানে আমার কাছে দেখতে বেশ ভালো লেগেছিল।
নায়কার বাবা রাতের বেলায় নায়কাকে ডেকে বলে তোর বিয়ের কার্ড কেমন হয়েছে দেখ তো মা। নায়কা তখন সত্যিই বেশ অবাক হয়ে যায়। নায়কা নিজেও জানে না যে তার বিয়ে ঠিক হয়েছে এবং কার সাথে বিয়ে। তখন নায়কার বাবা বলে তোর খালার ছেলের সাথে তোর মা বেঁচে থাকলে আজকে কতটা খুশি হতো জানিস তুই। তখন নায়কার বাবা বলে তোর মায়ের খুশি টা আমি এখানে থেকে অনুভব করতে পারছি। নায়কা তখন বলে আমি সেই সময় অনেক ছোট ছিলাম আমি নিজের ভালো-মন্দ কিছুই বুঝতাম না আমার মা তখন বিয়ে ঠিক করেছিল। কিন্তু আমিও তো তখন রাজি ছিলাম না। এভাবেই দুজনের মধ্যে বেশ কিছু সময় কথা কাটাকাটি হয়। কিছুদিন পরে নায়কার জন্মদিন নায়ক এবং নায়কা দুজন একটা রেস্টুরেন্টে দেখা করে। নায়ক তখন বলে আজকে তোমাকে একটা সুখবর দিতে চাই। আমি কয়েক দিনের মধ্যেই মেডিকেলে পড়ার জন্য আমেরিকা স্কলারশিপ পেয়েছি খুব দ্রুত আমেরিকায় চলে যাব। নায়কা তখন বলে আমার বিয়ে ঠিক হয়ে যাচ্ছে তুমি আমেরিকায় যাবা তুমি গেলে আমাকে বিয়ে করে যাবা। তখন নায়ক বলে পালিয়ে বিয়ে করা আমার পক্ষে সম্ভব না। নায়কা তখন বলে তাহলে তুমি আমেরিকায় যেতে পারবেনা আমাকে এভাবে একা রেখে এত বড় একটা সিচুয়েশনের মধ্যে। নায়ক তখন বলে আমার পক্ষে কোনভাবেই স্কলারশিপ ক্যানসেল করা সম্ভব না। এভাবে নায়ক এবং নায়কার মধ্যে বেশ কিছু সময় কথা কাটাকাটি হয়।
নায়ক আবারো নায়কার সব রিপোর্টের কাগজপত্র বেশ ভালো করে দেখার জন্য নায়কার পাশে এসেছিল এবং বসে বসে কাগজপত্র গুলো সব ভালো করে দেখতে ছিল। তখনই নায়কা এবং নায়কের মধ্যে চেনা পরিচিত হয়ে যায়। নায়কা তখন বলে তুমি অনেক বড় ডাক্তার হয়েছো সত্যিই দেখে আজকে আমার কাছে বেশ ভালো লাগছে। নায়কা তখন বলে তুমি আমাকে মাফ করে দিও রনি আমি তোমাকে থেকে অনেক অভিশাপ দিয়েছিলাম। নায়ক তখন বলে মাফ চাওয়ার কিছু নেই আমিও তোমার ভালোবাসা নদীর জলের মতো ভাসিয়ে দিয়ে নিজের ক্যারিয়ারের কথা চিন্তা করেছিলাম। নায়কা তখন বলে আমি বাঁচতে চাই রনি তুমি আমাকে বাঁচাও। নায়ক তখন বলে তুমি শুধুমাত্র ভরসা রাখো আমি এমন কেস অনেক হ্যান্ডেল করেছি। এভাবেই তারা দুজন হাসপাতালে বেডে দুজনকে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে থাকে। এখানেই নাটক শেষ হয়ে যায়। সত্যি নাটকটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখতে কি যে ভালো লেগেছিল বলে বোঝানো যাবে না। আসলে আমি এর আগ পর্যন্ত যত নাটক দেখেছি আজকে এই নাটকটি দেখে সব থেকে বেশি ভালো লাগা কাজ করছিল আমার মনের মাঝে। ভালোবাসার মানুষকে নিজের করে না পেলে মানুষ কতটা কষ্ট পায় এই নাটকটি না দেখলে বোঝা যাবে না। সত্যি বেশ দারুন ছিল নাটকটি।
সারা জীবনের সুখ নাটকটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখতে সত্যি আমার কাছে কি যে ভালো লেগেছিল আমি বলে বোঝাতে পারবো না। আসলে আমি আজকের আগ পর্যন্ত যত নাটক দেখেছিলাম এই নাটকটি দেখার পরে সেই নাটকগুলো আমার কাছে আর নাটকে মনে হচ্ছে না। ভালোবাসা কতটা মধুর হয় এই নাটকটি না দেখলে বোঝা যাবে না। তবে নিজের ক্যারিয়ারের কথা চিন্তা করে নায়ক নায়িকাকে দেশে ফেলে রেখে বিদেশে পড়ার জন্য পাড়ি দিয়েছিল। কিন্তু বিদেশ থেকে লেখাপড়া শেষ করে এসে দেশের সেরা নামকরা ডাক্তার হয়েছিল আবারও নায়িকাকে পেশেন্ট করে পেয়েছিল। হসপিটালের মধ্যে দুজন দুজনার সাথে চেনা পরিচিত হয়ে দুজন কান্নায় ভেঙে পড়ে। কিন্তু নায়িকা ভালোবাসার মানুষকে না পেয়ে তিনি এখনো বিয়ে করেনি এটাই হচ্ছে সত্যিকারের ভালোবাসা। সত্যি নাটকটি আমার কাছে দেখতে বেশ দারুন লেগেছিল।
এই নাটকটিতে আমি আমার ব্যক্তিগত রেটিং পয়েন্ট দিতে চাই ১০/৯.৫
আমি মোঃ কিবরিয়া হোসেন। আমি বাংলাদেশ খুলনা বিভাগে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানা কামারখালী গ্রামে বসবাস করি। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমি বর্তমানে অনার্স প্রথম বর্ষে পড়াশোনা করছি। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে এবং লিখতে অনেক ভালোবাসি। সব থেকে আমি বেশি পছন্দ করি ফটোগ্রাফি ক্যামেরাবন্দি করতে। আমি বেশিরভাগ সময় বিভিন্ন জায়গা ঘোরাঘুরি করে থাকি। কয়েকটি শখের মধ্যে আমার প্রধান শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গা ভ্রমণ করা এবং ফটোগ্রাফি ধারণ করা। আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু করেছি ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসের ০১ তারিখে । স্টিমিট প্ল্যাটফর্মকে আঁকড়ে ধরে ভবিষ্যতে আরো অনেক দূরে এগিয়ে যেতে চাই এটাই আমার লক্ষ্য। সংক্ষিপ্ত আকারে আমি আমার নিজের পরিচয় শেয়ার করলাম আপনাদের মাঝে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
VOTE @bangla.witness as witness
OR
সারা জীবনের সুখ নাটকটি আমিও দেখছি ভাই। এক কথায় নাটকটির গল্প ছিলো অসাধারন। এধরনের নাটক গুলো দেখতে একটু বেশি ভালো লাগে। আপনার রিভিউ দেখে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি যেহেতু নাটকটি দেখেছেন তাই নাটকের গল্পগুলো আপনার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
অনেক সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আমার কাছে অপূর্ব এবং মেহজাবিনের নাটকগুলো অনেক ভালোলাগে দেখতে। তারা দুজন আমার খুব পছন্দের অভিনেতা এবং অভিনেত্রী। এই নাটকের শেষটা অনেক সুন্দর ছিল। নায়িকা ভালোবাসার মানুষকে না পেয়ে দেখছি তখনও বিয়ে করেনি। আসলে সত্যিকারের ভালোবাসা গুলো এরকম হয়ে থাকে। ভালোবাসার মানুষকে ছাড়া আর কারো সাথে জীবন গড়ে তোলে না।
ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য।
খুব সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার চমৎকার এই নাটক দেখে মুগ্ধ। বেশ ভালো লেগেছে অসাধারণ একটি নাটক আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখিয়েছেন দেখে।
চেষ্টা করেছি মামা আপনাদের মাঝে সবকিছু খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য।
অপূর্ব এবং মেহজাবিন অভিনীত সারা জীবনের সুখ নামক নাটকটি আজকে রিভিউ করেছেন।আপনার রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে নাটকটি অনেক সুন্দর হবে।আমি আগে প্রচুর নাটক দেখতাম কিন্তু গত এক বছর হলে নাটক দেখার অভ্যাসটা একদম কমে গেছে।তবুও আমি এই নাটকটি দেখার চেষ্টা করব।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে রিভিউ করার জন্য।
নাটক দেখার চেষ্টা করবেন সত্যি আশা করা যায় আপনার কাছে বেশ ভালো লাগবে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
মেহজাবিনের নাটক গুলো দেখতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।আপনি আজকে অনেক সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করছেন ভাই। যদিও নাটক টি দেখা হয়নি তবে নাটকের রিভিউ টি পড়ে দারুণ লাগলো। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আমার পোস্টটি পড়লেই নাটকটি সম্পূর্ণ দেখা হয়ে যাবে ভাই।
x-promotion
এই পোস্টটি @httr4life এর মাধ্যমে টিম 5 দ্বারা আপভোট/সমর্থিত হয়েছে। আমাদের দল সম্প্রদায়ে যোগ করে এমন সামগ্রী সমর্থন করে৷
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্টটি আপনাদের দলে যোগ করার জন্য।
অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করেছেন আপনি। আপনার রিভিউ করা নাটকটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। মাঝেমধ্যে এমন সুন্দর সুন্দর নাটক রিভিউ দেখলে মন চায় সাথে সাথে নাটকটা দেখা শুরু করি। তবে একটু দেখে যেন থেমে যেতে হয় বিভিন্ন ব্যস্ততার ফলে। যা হোক সুযোগ করে দেখার চেষ্টা করবো আপনার প্রিয় নাটক টা।
নাটকটা দেখতে শুরু করে দিন আশা করি আপনার কাছে বেশ ভালো লাগবে।
খুবই সুন্দর একটি নাটক এর রিভিউ শেয়ার করেছেন আপনি৷ আপনার কাছ থেকে এত সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগছে৷ যেভাবে আপনি আজকের এই নাটক এর রিভিউ এখানে শেয়ার করেছেন তা বেশ অসাধারণ হয়েছে৷ একই সাথে এই নাটক এর রিভিউ এর মাধ্যমে আপনি নাটকের মধ্যে ঘটে যাওয়া সবকিছু খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন৷ ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷
চেষ্টা করেছি আপনাদের মাঝে নাটকটি রিভিউ এর মাধ্যমে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।