দাদা আগের পর্বের হিংসী পার্কের আলোকচিত্র গুলো দেখেছিলাম। দারুন ভাবে সাজিয়েছিল। আজকে হিন্দুস্থান ক্লাব এর পুজো প্যান্ডেলটি দেখে অবাক হওয়া ছাড়া উপায় নেই। সেই সাথে চিন্তায় পড়ে গেলাম এই কাজ গুলো তারা শুরু করে কখন আর শেষ করে কখন। খরচাই বা কত যায়। দরিয়া পার থিমটা সত্যিই খুব সুন্দর হয়েছে। এত নিখুঁত কাজ মনে হয় আর কোথাও দেখি নাই। দাদা এই কাঠ,খড় দিয়ে যে তারা এত সুন্দর সুন্দর নৌকা সত বিভিন্ন জিনিষ তৈরী করেছে এগুলোর খরচ কেমন পড়েছে। আবার দেখলাম উপরে একটি নৌকা বানিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে। নৌকার সাথে অনেক গুলো বৈঠাও দেখলাম। শুধু তাই নয় প্যান্ডেলে প্রবেশ করতে যে লম্বা উচুঁ গেইটা দেখা যায় সেটার ভিতরে ভিতরে খড় কাঠ কেটে অনেক গুলো মূর্তি পুতুল বানিয়ে ডিজাইন করেছে। মানুষ মোবাইল উচু করে করে ফটোগ্রাফি করছে। আজকের পূজা প্যান্ডেলটি সত্যিই ধারুন হয়েছে। আর উপরে কয়েকটি ফটোগ্রফিতে দেখলাম ডাইনোসরের আদলে রথ যাত্রা তৈরী করেছে। সেটার কাজ দেখেও মাথা নষ্ট হয়ে যায়। কত নিখুঁত কাজ করেছে। আর বিভিন্ন ধরনের কালার করার কারনে দেখতেও সুন্দর লাগছে। সব মিলিয়ে আজকের ফটোগ্রাফি গুলো অতুলনীয় ছিল। ধন্যবাদ দাদা।