তেল পিঠা/পাকান পিঠা বানানোর রেসিপি।
প্রিয় আমার বাংলা কমিউনিটির ভাইবোন বন্ধুরা,
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
উপকরণের নাম | পরিমাণ |
---|---|
চাউলের আটা | ৫০০ গ্রাম |
লবণ | স্বাদমতো |
চিনি | স্বাদমতো |
সয়াবিন তেল | পরিমাণ মতো |
প্রয়োজনীয় ধাপ সমূহ
ধাপ-১
প্রথমে একটা পাত্রে আটা গুলোকে নিয়ে নিব।
ধাপ-২
এরপর আটার মধ্যে পরিমাণ মতো লবণ ও চিনি দিয়ে দিব।
ধাপ-৩
এরপর আটার মধ্যে অল্প অল্প করে পানি দিতে দিতে পাকান পিঠা বানানোর জন্য ব্যাটার তৈরি করে নিব। তবে এখানে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে একেবারেই পানি দিয়ে দিলে কিন্তু ব্যাটারটা অতটা ভালো হবে না। তাই প্রথমে একটু বেশি পানি দিতে হবে এবং পরবর্তীতে অল্প অল্প করে পানি দিতে হবে। আর হ্যাঁ আটা গুলোকে এমন ভাবে গুলিয়ে নিতে হবে যেভাবে আমরা কেক বানানোর সময় গুলাই। তবে এটা কেক বানানোর ব্যাটারের থেকে একটু পাতলা হতে হবে।
ধাপ-৪
যাইহোক আটাগুলোকে ঘন ভাবে ভালোমতো গুলানো হয়ে গেলে। এবারে কড়ায়টিতে তেল দিয়ে দিব এবং চুলের আঁচ বাড়িয়ে দিয়ে গরম করতে থাকবো।
ধাপ-৫
তেলটি যখন ভালোমতো গরম হয়ে যাবে,তখন আমরা একটা গোল চামচ দিয়ে এক চামচ করে ব্যাটার নিব এবং গরম তেলের মধ্যে ছেড়ে দিব। তবে এখানে একটা কথা মনে রাখতে হবে পিঠা ভাজার সময় চুলার আঁচটা একটু বাড়িয়ে রাখতে হবে।
ধাপ-৬
যাইহোক এরপর পিঠার নিচের পার্ট ভাজা হয়ে গেলে উল্টে দিব এবং উপরের পার্কটি ও ভেঁজে নিয়ে তারপর উঠিয়ে নিব। ব্যস এরই মাধ্যমে আমাদের পাকান পিঠা ভাজা কমপ্লিট।
ফাইনাল আউটপুট
তো প্রিয় আমার বাংলা কমিউনিটির ভাই বোন বন্ধুরা, এই ছিল আমার আজকের তেল পিঠা/পাকান পিঠা বানানোর রেসিপি পোস্ট। আজকের রেসিপিটা আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আজকের মত এটুকুই। আবারো খুব শীঘ্রই নতুন কোন পোস্ট নিয়ে হাজির হবো আপনাদের মাঝে ইনশা-আল্লাহ। ততক্ষণ সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিজের খেয়াল রাখবেন।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
শীতের সময় তেল পিঠা খেতে ভীষণ ভালো লাগে। তেল পিঠা আমার কাছে প্রিয়। বিশেষ করে শীতের সময় এই পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। বর্তমানে শীতকালে ঘরে ঘরে মজার মজার পিঠা তৈরি করা হচ্ছে। মজার মজার পিঠা খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি তৈরি করতেও ভালো লাগে। অনেক সুন্দর ভাবে এই রেসিপি তৈরির পদ্ধতি তুলে ধরেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
তেল পিঠা খেতে আপনার ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্যটি করার জন্য।
শীতকাল হলো পিঠাপুলি খাওয়ার উপযুক্ত সময়। শীতকাল এলেই পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম পড়ে যায়। আপনি খুব সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আমার তেল পিঠা খেতে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে এই সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া শীতকালে পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম পড়ে যায়।তেল পিঠা বা মালপোয়া পিঠা আমার খুবই পছন্দের একটি পিঠা এই গুড় দিয়ে বানালে খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। আমার কাছে গরম পিঠার চেয়ে পরেরদিন বাসি পিঠা খেতে অনেক ভালো লাগে। ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর করে পিঠা গুলো বানিয়েছেন এবং প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন তার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি ঠিক বলেছেন গুড় দিয়ে এই পিঠাগুলো বানালে আরো বেশি সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্যটি করার জন্য।
ভাইয়া আপনার তেল পিঠার রেসিপি টি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। এই তেল পিঠাকে আমরা বলি ভাজা পিঠা ।এটি খেতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আর শীতকাল মানে পিঠাপুলির সময়। দারুন পিঠার রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন ।ধন্যবাদ।
আপনার কাছে এই পিঠার নতুন একটি নাম শুনতে পেরে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
তেল পিঠা আমার খুবই পছন্দের। আসলে যে কোন ধরনের পিঠা খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর করে তেল পিঠা তৈরি করেছেন। দেখি খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। শীতে সকালে গরম গরম তেলের পিঠা খাওয়ার অনুভূতি অন্যরকম। এত সুন্দর রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
পিঠা খেতে আপনার ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্যটি করার জন্য।
শীতকালে যেকোন পিঠা খেতে আমার অনেক ভাল লাগে।শীতকালে পিঠাপুলির ধুমপড়ে যায় ঠিক বলছেন আপনি।অনেক মজার করে একটি পাকন পিঠার রেসিপি তৈরি করেছেন দেখতে কিন্তু লোভনীয় দেখাচ্ছে বেশ।পিঠা তৈরির রেসিপি শেয়ার করেছে অনেক ভালো লেগেছে।
শীতকালে সব পিঠা খেতে ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
শীতকালে তেল পিঠাগুলো খেতে অনেক মজা লাগে। শীত আসলে মানুষ বিভিন্ন ধরনের পিঠা বানিয়ে খায়। তবে গুড় দিয়ে বানালে খেতে বেশি মজা লাগে। পিঠাগুলো দেখে আমার খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে সাজিয়ে উপস্থাপনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এবং আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
আপনি ঠিক বলেছেন এই পিঠাগুলো গুড় দিয়ে বানালে আরো বেশি সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্যটি করার জন্য।
চাউলের ময়দা দিয়ে পাকান পিঠা বানিয়ে খেতে আমারও বেশ ভালো লাগে কিন্তু বানিয়ে দেওয়ার মানুষের অভাব যার জন্য খাওয়া হয় না। আপনি যখন পাকান পিঠা বানিয়ে খেয়েছেন আমাকে দাওয়াত দিতেও পারতেন! হয়তো আমার কথা স্মরণ করেন নাই। যাইহোক খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন এই রেসিপিটা।এখন গ্রামের মানুষ খেজুরের রস দিয়ে তৈরি।
আজকে সকালে আবারো আম্মু পাকান পিঠা বানিয়েছে এখনো আছে চাইলে এসে খেয়ে যেতে পারেন।
আসলেই শীতের সময় যেন পিঠা পুলি খাওয়ার অন্যতম একটা সময় এ সময়ে গ্রাম বাংলার প্রতিটি ঘরেই নতুন নতুন পিঠা তৈরি করা হয়। শুধুমাত্র গ্রাম অঞ্চলেই নয় এটা এখন শহর অঞ্চলের দিকেও অনেকটাই ধাবিত হয়েছে। খুবই মজাদার একটি তেলে ভাজি পিঠা রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন এই তেলে ভাজি পিঠা ছোটবেলায় অনেক বেশি পছন্দ করতাম। মজাদার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনি ঠিক বলেছেন শীতকাল আসলে মানুষ পিঠা খেতে বেশি পছন্দ করে। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্যটি করার জন্য।