কিছুক্ষণের জন্য শৈশবে ফিরে গিয়েছিলাম

in আমার বাংলা ব্লগ9 months ago (edited)

আজ--১২ অগ্রহায়ণ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | সোমবার | হেমন্তকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করব। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের মাঝে অনেকদিন পরে ক্রিকেট খেলার সুন্দর মুহূর্ত উপস্থাপন করব। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • কিছুক্ষণের জন্য শৈশবে ফিরে গিয়েছিলাম
  • আজ--১২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • সোমবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ রাত্রি সবাইকে......!!


Picsart_23-11-27_17-42-31-582.jpg

কভার ফটো তৈরিতে--@jibon47



ছোটবেলায় ক্রিকেট খেলেন নিয়ে এরকম মানুষ হয়তো বা খুঁজেই পাওয়া যাবে না কারণ ছোটবেলায় ক্রিকেট এবং ফুটবল এই দুটো খেলাই ছিল সকলের পছন্দের। সেই ক্রিকেট খেলেছি ২০১৭ সালে। যদিও এরপরে ক্রিকেট খেলেছি তবে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ক্রিকেট প্রায় প্রত্যেকদিন খেলতাম যখন ক্রিকেটের সিজন আসতো। এরপরই লেখাপড়ার কারণে বাহিরে চলে গিয়েছিলাম বাহিরে যাওয়ার কারণে তেমন একটা ক্রিকেট খেলা হয়নি। সেই সময়টাতে যখন ক্রিকেট খেলে সন্ধ্যার পরে বাসায় যেতাম তখন প্রায় প্রতিদিনই আম্মুর হাতের মাইর খেতাম। এরপরেও ক্রিকেট থেকে খুব একটা দূরে যেতে পারিনি কারণ বিকেলবেলা একটু ক্রিকেট খেলব না এটা কি কখনো হয় আপনারাই বলুন...!! কিন্তু একটু দেরি করে বাসায় ফিরলেই আমার জন্য অন্যরকম কিছু ব্যবস্থা থাকত হাহাহা। তবে যাই বলুন ফুটবলটা কে আমি যতটা ভালবাসি ক্রিকেট তাকে খুব একটা ভালোবাসি না। ফুটবল খেলাটা আমার জন্য সবসময়ই অনেক বেশি আকর্ষণীয় মনে হয় ক্রিকেটের থেকে।

তবে আমি এটা বিশ্বাস করি যে এক একজনের কাছে এক একটা খেলা বেশি ভালো লাগে। কারো কাছে হয়তো বা ক্রিকেট খেলা ভালো লাগে কারো কাছে হয়তো বা ফুটবল আবার কারো কাছে হয়তো বা ভলিবল। যাইহোক ক্রিকেটের প্রতি যেহেতু খুব ছোটবেলা থেকেই একটু ভালোলাগা ছিল তাই হঠাৎ করে এসে দিন চিরচেনা স্কুলের ফিল্ডে বিকেলবেলা গিয়েছিলাম। বিকেল বেলার সেই স্কুলের ফিল্ডে গিয়ে ছোটবেলার অনেক স্মৃতি মনে পড়ে যাচ্ছিল। মনে পড়ে যাচ্ছিল এই জায়গাতে আমরা আগে কত ক্রিকেট খেলেছি কত ফুটবল খেলেছে কিন্তু এখন জায়গাটা ঠিকই আছে শুধুমাত্র আমরাই নেই। বসে বসে পুরনো কথা ভাবছিলাম কতক্ষন সময় মাঝ ফিল্ডে বসে ছিলাম সেটা মনে নেই। হঠাৎ করেই দেখি আমাদের জুনিয়র যারা তারা ব্যাট বল স্ট্যাম্প এগুলো নিয়ে খেলতে আসছে।

যদিও প্রথম অবস্থায় আমি খেলতে চাইনি। আর অনেকদিন হলো এই ফিল্ডে বিকেল বেলা যাওয়া হয় না তাই জুনিয়রেরা প্রায় সকলেই অনেক রিকোয়েস্ট করছিল ভাই আজকে আপনি আমাদের সঙ্গে খেলেন। এখন খেলাধুলা করতে খুবই ভয় লাগে কারণ কখন হাত-পা ভেঙে যায় এই ব্যাপারটা মনের মধ্যে সব সময় থাকে যার কারণে খেলাধুলা করতে খুব ভয় লাগে। তবে ফুটবলের ক্ষেত্রে আবার সম্পূর্ণ ভিন্ন। ফুটবল খেলা দেখলে আসলে মাথা নষ্ট হয়ে যায়,যেভাবেই হোক খেলতেই হবে তাতে হাত-পা থাকুক বা না থাকুক হাহাহা।

IMG20231102165050.jpg

IMG20231102165001.jpg

IMG20231102165015.jpg

IMG20231102165057.jpg

IMG20231102165010.jpg

যদিও প্রথম অবস্থায় খেলার তেমন একটা এস এ ছিল না কিন্তু ওদের এত বেশি জোরাজোরিতে আর বসে থাকতে পারছিলাম না। পরে আমি তাদের বললাম যে আমি ব্যাটিং এবং বোলিং কোন কিছুই করবো না আমি শুধু ফিল্ডিং দিব। আমার কথার সঙ্গে তারা একমত পোষণ করে পরবর্তীতে আমি কিপিং করতে গিয়েছিলাম। বেশ ভালই কি প্রেম করেছিলাম অনেকদিন পরে। পরে দুইটা টিম তৈরি করা হলো এক এক দলে আটজন করে পেলেয়ার, তাহলে আপনারা এখন বুঝতেই পারছেন যে ছোট একটা মাঠে কতজন খেলাধুলা করে। যদিও পাশে দেখতে পাচ্ছিলাম যে ছোট ছোট বাচ্চারা আবার ব্যাডমিন্টন খেলছে। যাই হোক তারপরে প্রথমে টস করা হলো টসে আমরা হেরে গিয়েছিলাম। আমরা প্রথমে ফিল্ডিং করেছিলাম।

এখানে আবার খেলার সিস্টেম এমন ছিল যে চারিদিকে গোল দাগ দেওয়া রয়েছে। যদি কেউ ছক্কা মারে তাহলে সে আউট হয়ে যাবে মূলত এখানে খেলা এটা ছিল যে কারা কয়টা চার মারতে পারে। খেলাটা ১০ ওভারে শুরু করা হয়েছিল ১০ ওভারের মধ্যে যারা সব থেকে বেশি চার মারতে পারবে তারাই জিতে যাবে। এরকম খেলা বেশ ভালই লাগে যেহেতু পেছনে এবং সামনের দিকে পুকুর ছিল কেউ জোরে মারলে পুকুরের মধ্যে যদি একবার বল পড়ে যায় তাহলে সেখান থেকে বল উঠিয়ে নিয়ে আসা খুবই কষ্টকর। যার কারনেই এরকম পদ্ধতি তারা অবলম্বন করেছে তাদের এই নতুন পদ্ধতিটা আমার খুবই ভালো লেগেছে।

যথাসময়ে খেলা শুরু হয়ে গেল তারা দশ ওভারে প্রায় ১৮ টা ৪ মেরেছে এখন প্রথম ইনিংস শেষ হবার পরে এখন আমাদের পালা। আমাদেরকে চিনতে হলে দশ ওভারে ১৯টা ৪ মারতে হবে। মহা এক বিপদের পড়ে গিয়েছিলাম সেদিন। সবাই প্রথমে আমাকে বলল ভাই আপনি সবার আগে নামেন। কিন্তু আমার তো খুব ভয় লাগছিল আমি বললাম যে আমি লাস্টে নামবো তোমরা আগে খেলে আসো। সত্যিই আমি মনে মনে একটু ভয় পাচ্ছিলাম যেহেতু অনেকদিন ক্রিকেট খেলা নেই।

IMG20231102165004.jpg

IMG20231102165020.jpg

IMG20231102165023.jpg

IMG20231102165032.jpg

IMG20231102165012.jpg

প্রতিপক্ষ দলের বলার গুলো অনেক বেশি ভালো ছিল তারা প্রায় ৫ ওভারের মধ্যে আমাদের অনেকেরই আউট করে দিয়েছে এখন লাস্ট পর্যন্ত টিকে আছি আর মাত্র তিনজন। ওভারপ্রাই শেষ হয়ে গিয়েছে আর চার ওভার আছে এর মাঝে বারোটা চার মারতে হবে। ছয় ওভারে তারা মাত্র সাতটা চার মেরেছে। এরপরে আমি মাঠে নামি, যদিও একটু ভয় পাচ্ছিলাম কিন্তু আমার ইচ্ছে ছিল যে শেষ অব্দি খেলে আসবো অবশ্যই ম্যাচ জিতে যাব। তিন ওভার পর্যন্ত আমি মাঠের মধ্যে ছিলাম শেষ ওভারের প্রথম বলে আমি আউট হয়ে গেলাম বড় এক ছক্কা মেরে হাহাহা। যেহেতু ছক্কা মারলে আউট সেই নিয়ম অনুযায়ী আমি আউট হয়ে গিয়েছিলাম। এক ওভারে আর মাত্র চার লাগবে তিনটা।

আমি আউট হওয়ার পরে পরবর্তী ব্যাটসম্যান নামে যেহেতু আরো ৫ বলছিল পাঁচটা বলে তিনটা চার মারতেই হবে। আমার পরবর্তী ব্যাটসম্যান দুটো চার মেরে আউট হয়ে যায়। আর ম্যাচ সমান সমান হয়ে যায়। এরপরে আবার একজন নামে তখন লাগবে আর মাত্র এক বলে একটা ৪। কিন্তু সেই ব্যাটসম্যান চার মারতে পারে না যার কারণে খেলা সমান সমান হয়েই শেষ হয়ে যায়। অনেকদিন পরে ক্রিকেট খেলে বেশ উত্তেজনাপূর্ণ একটা ক্রিকেট ম্যাচ খেলেছিলাম অনেক ভালো লাগছিল।

এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত একটা পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি। সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়কিছুক্ষণের জন্য শৈশবে ফিরে গিয়েছিলাম
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 9 months ago (edited)

যখন কাউকে খেলাধুলা করতে দেখি তখন মাঝে মাঝে নিজের শৈশবের স্মৃতি মনে পড়ে যায়। আসলে সময় গুলো খুব দ্রুতই হারিয়ে গেছে। কিন্তু চোখের সামনে যখন সেই দৃশ্যগুলো দেখি তখন অনেক ভালো লাগে। ভাইয়া আপনার পোস্ট পড়ে সত্যি অনেক ভালো লাগলো।

 9 months ago 

আসলেই যখন ছোটদের খেলা দেখে তখন নিজের কাছে ছোটবেলার স্মৃতি ভেসে ওঠে মনে করে আমরাও একটা সময় এখানে কত খেলাধুলা করেছি। তবে এখন আর আগের মত খেলাধুলা করার ইচ্ছে জাগে না অন্যদের খেলা দেখতেই বেশি ভালো লাগে। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

সত্যি কথা বলতে আপনার মত আমারও ক্রিকেট খেলা থেকে ফুটবল খেলা বেশি প্রিয়। তবে আমার ফুটবল খেলার থেকে আবার ব্যাডমিন্টন খেলা বেশি ভালো লাগে। আর ক্রিকেট খেলা আমার তেমন ভালো লাগে না তার কারণে ক্রিকেট খেলা আমি তেমন পারি না বললেই চলে। আপনি দীর্ঘ অনেকদিন পর আবার ক্রিকেট খেলেছেন জেনে ভালো লাগলো। আপনারা যেই নিয়মে ক্রিকেট খেলছিলেন সেই নিয়মে আমরাও অনেক খেলেছি। আসলে বড় মাঠের অভাবে এভাবেই খেলতে হয়। আপনাদের ম্যাচে শেষ পর্যন্ত আপনাদের দুইদলের স্কোর সেম ছিল জেনে ভালো লাগলো। যাই হোক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 9 months ago 

আমি মনে করি এক একজন এক এক খেলায় পারদর্শী যার কারণে এক এক জনের কাছে এক একটা খেলা অনেক বেশি ভালো লাগে। সেদিনের সেই খেলাটা অনেক ইনজয় করেছিলাম শেষ পর্যায়ে গিয়ে ম্যাচ টাই হয়ে গিয়েছিল। এটাই অনেক বেশি ভালো ছিল কারণ একদল জিতে গেলে অপর দল তাকে এমনভাবে কটাক্ষ করতো খুবই খারাপ লাগতো সেই সময়টাতে। যাইহোক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

আপনি তাহলে ফুটবল প্রেমিক। আমি ভাই ক্রিকেট কে বেশি ভালো বাসি।আমার লাইফে ক্রিকেট হলো বেস্ট। তবে ফুটবল খেলা কিন্তু ভালো না এটা বলতেছি না।ফুটবল খেলা দেখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। তবে সব খেলা তো সবার পছন্দ না।যাইহোক আপনি সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে আলোচনা করছেন। আপনার পুরো পোস্ট পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

 9 months ago 

ছোটবেলা থেকেই ফুটবলের প্রতি আমার এক অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে সব সময় ক্রিকেট পছন্দ করি তবে খুব একটা বেশি নয়। সেদিন ছোটদের ক্রিকেট খেলা দেখে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারিনি ক্রিকেট খেলেছিলাম বেশ ইনজয় করেছিলাম সেই মুহূর্তটা। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

ক্রিকেট খেলা আমার ও ভীষণ প্রিয়। ছোট মাঠে অনেক দিন পরে খেলতে গিয়ে ফোর মারতে গিয়ে ছিক্স মেরেছেন যেনে ভীষণ ভালো লাগলো। আপনি দেখছি আমার মতো। আমি যখন ছোট মাঠে প্রথম প্রথম খেলতাম এক বলেই ছিক্স মেরে দিয়ে আউট হয়ে যেতাম খুব খারাপ লাগতো। পরে আবার আসতে আসতে ঠিক হয়েছিলো। অনেক দিন পরে খেললেন এবং চমৎকার মহূর্ত উপভোগ করেছেন। আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 9 months ago 

অনেকদিন পরে সেদিন খেলতে গিয়েছিলাম যদিও চার মারার কথা ছিল অনেকগুলো চার মারার পরে খুব রাগ হয়ে গিয়েছিলাম। এরপরে একটা বল সিক্স মেরে আউট হয়েছি হাহাহা। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

কত ম্যাচ ক্রিকেট খেলার স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে এই মাঠে হয়তো মনে নেই তবে দিনগুলো কিন্তু এখনো পিছুটানে আমাদের।
সেই সিনিয়র জুনিয়র অথবা কখনো পাড়া ভাগ করে খেলার কথাগুলো এখনো মনে পড়ে।
তোমার পোষ্টের মাধ্যমে আজকে আমিও আমার সেই শৈশবে হারিয়ে যাচ্ছিলাম বারবার।
তবে এই মাঠে খেলার দৃশ্য দেখলে বারবার মনে পড়ে বড় ভাই মুন্নুর কথা।
খুব ভালো লাগলো স্মৃতিচারণে ঘুরতে পেরে তোমার পোষ্টের মাধ্যমে।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

এরকম একটা পোস্ট দেখে যে কেউ শৈশবে ফিরে যাবে বলে আমি মনে করি। আসলেই সিনিয়র জুনিয়র আগে খেলা হতে এখন আর তেমন একটা খেলাধুলা হয় না তবে মুন্নু চাচাকে আসলেই অনেক বেশি মিস করছি। সেই দিন আর কখনোই হয়তোবা ফিরে আসবেনা। যাইহোক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

ক্রিকেট খেলার ভীষণ প্রিয় ভাইয়া। ফুটবল খুব একটা খেলতাম না কিন্তু ক্রিকেটের প্রতি আলাদা একটা আবেগ কাজ করতো, কত কাজের ভয়ে পালিয়ে ক্রিকেট খেলতে যেতাম। কিন্তু এখন আর সেই সময় টা হয়ে ওঠে না। অনেক ইচ্ছা জাগে ক্রিকেট খেলতে।তেমন বয়সী কোন ছেলে আর পায়না। আমি তো ভাইয়া সকালে খেলতে যেতাম, সন্ধ্যায় আসতাম। আমিও তো বাড়িতে ঢুকতে পারতাম না। তাও অনেক ভালো লাগা কাজ করতো ক্রিকেটকে খুবই ভালবাসতাম। হুম একেকজনের কাছে একেকটা খেলা বেশি প্রিয়, কারো কাছে ফুটবল অনেক প্রিয় আবার কারো কাছে ক্রিকেট। জুনিয়রদের রিকোয়েস্ট আপনি আজকে খেললেন। যাক বেশ ভালই লাগলো। খেলাধুলা করলে সব সময় মন মেজাজ ভালো থাকে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খেলাধুলা থাকা উচিত। এইটা বেশ মজার খেলা ছক্কা মারলে আউট হয়ে যেত।আমরাও খেলতাম দিয়ে লাস্ট বলে ৬ মারতাম 😅😆।যাই হোক বেশ ভালো লাগলো ।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

ক্রিকেট খেলার ভীষণ প্রিয় ভাইয়া। ফুটবল খুব একটা খেলতাম না কিন্তু ক্রিকেটের প্রতি আলাদা একটা আবেগ কাজ করতো, কত কাজের ভয়ে পালিয়ে ক্রিকেট খেলতে যেতাম। কিন্তু এখন আর সেই সময় টা হয়ে ওঠে না। অনেক ইচ্ছা জাগে ক্রিকেট খেলতে।তেমন বয়সী কোন ছেলে আর পায়না। আমি তো ভাইয়া সকালে খেলতে যেতাম, সন্ধ্যায় আসতাম। আমিও তো বাড়িতে ঢুকতে পারতাম না। তাও অনেক ভালো লাগা কাজ করতো ক্রিকেটকে খুবই ভালবাসতাম। হুম একেকজনের কাছে একেকটা খেলা বেশি প্রিয়, কারো কাছে ফুটবল অনেক প্রিয় আবার কারো কাছে ক্রিকেট। জুনিয়রদের রিকোয়েস্ট আপনি আজকে খেললেন। যাক বেশ ভালই লাগলো। খেলাধুলা করলে সব সময় মন মেজাজ ভালো থাকে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খেলাধুলা থাকা উচিত। এইটা বেশ মজার খেলা ছক্কা মারলে আউট হয়ে যেত।আমরাও খেলতাম দিয়ে লাস্ট বলে ৬ মারতাম 😅😆।যাই হোক বেশ ভালো লাগলো ।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

খেলাধুলা নিয়ে সকলেরই অনেক স্মৃতি রয়েছে আপনারা দেখছি অনেক অনেক স্মৃতি রয়েছে এই খেলাধুলা নিয়ে। ছোটবেলার স্মৃতিগুলো এখন মাঝে মাঝে যখন মনে পড়ে তখন মনে হয় ইস কতই না ভালো ছিল সেই দিনগুলো। অনেকদিন পরে সেদিন খেলে খুবই ভালো লেগেছিল। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

ছোটবেলায় এই ক্রিকেট এবং ফুটবল দুটো খেলাই আমার অনেক পছন্দের ছিল। অনেক বেশি খেলাধুলা করার কারণে অনেক মারও খেয়েছি বাড়ির লোকের কাছে। আপনার পোস্ট টি পড়তে পড়তে আমি আমার শৈশবের গল্পে চলে গেছিলাম ভাই। আমরাও এমন নিয়ম করে খেলতাম ভাই, ছক্কা মারলে আউট । আশেপাশে পুকুর, খাল, জঙ্গলের মত জায়গা থাকায়, ছক্কা মারার কারণে আমদের বল শুধু হারিয়ে যেত তাই এই নিয়ম করেই খেলতাম আমরা।

 9 months ago 

এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে আমার এই পোস্ট পড়ে আপনি কিছুক্ষণের জন্য হলেও আপনার শৈশবে ফিরে গিয়েছিলেন। আমিও আপনার মত খেলাধুলার কারণে বাসায় অনেক মাইর খেয়েছি তারপরও খেলাধুলা ছাড়েনি। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

ছোটবেলায় আমাদের সবার মধ্যে এই ব্যাপারটা ছিল ভাই, খেলাধুলার টানে বাড়িতে মার খাওয়ার ভয়ও চলে যেত।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.028
BTC 54336.36
ETH 2283.81
USDT 1.00
SBD 2.34