ফিরে দেখোঃ-শেষ পর্বঃ--বন্ধুদের সাথে কাটানো কিছু মুহূর্ত || 🦊[benificiary ১০% @shy-fox]🦊
আজ - ০৭ জৈষ্ঠ্যমাস| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শনিবার | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- বন্ধুদের সাথে কাটানো মুহূর্ত
- আজ ০৭ ই জৈষ্ঠ্য, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে.....!!
প্রথম পর্বের লিংক:- |
লিংক এখানে |
আমি আপনাদের আগেই বলেছিলাম পার্কের ভেতরের দৃশ্য টা সত্যিই অনেক বেশী সুন্দর এবং আকর্ষণীয়। সত্যি বলতে এরকম প্রকৃতির মধ্যে সময় কাটাতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আর আমি একজন প্রাকৃতি প্রেমী মানুষ। সবসময় চেষ্টা করি প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে। বিশেষ করে সবুজ গাছপালার ভেতর সময় কাটাতে অনেক বেশি ইনজয় করি। আমি এটাও বিশ্বাস করি যে আপনাদের মাঝেও অনেকেই আছেন যারা প্রকৃতিকে অনেক বেশি ভালোবাসি না সেই সাথে প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। আসলে প্রকৃতি প্রেমী মানুষ গুলো একটু অন্যরকম হয় এদের মন সবসময় সরল এবং নরম হয়। বাংলার রূপ লাবণ্য দেখে অনেক কবি সাহিত্যিক মুগ্ধ হয়েছেন যদিও আমরা কেউই কবি-সাহিত্যিক নই তবে আমাদের মধ্যে আমরা অনেকেই আছি যারা গ্রাম বাংলার এরকম রূপ-লাবণ্য দেখে মনের অজান্তে, গান বের হয়ে আসে অথবা কোন কোন সময় কবিতা আবৃত্তি করি। তো যাই হোক আমরা কয়েকজন পার্কের ভেতরে প্রবেশ করার পরেই চলে যাই পার্কে স্থাপিত কিছু কৃত্তিম জিনিসের কাছে। যেগুলো মানুষ তৈরি করেছে তাদের নিজ হাতে যত্ন সহকারে।
সত্যি বলতে এই পার্ক কুষ্টিয়ার বুকে এতটাই বিখ্যাত যে অনেক মানুষ দূর দূরান্ত থেকে এখানে আসে এ সময় অতিবাহিত করার জন্য। এই পারটা এত ঐতিহ্যবাহী পার্ক হওয়ার কারণ হল এই পার্কের সামনে দিয়ে বয়ে গিয়েছে পদ্মা নদীর শাখা। আচ্ছা তাহলে এবার আপনি ভাবুন যে কোন এক বিকেল বেলা আপনি যদি কোন পার্কে ঘুরতে যান। আর যদি এটা দেখেন যে পার্কের সামনে দিয়ে পদ্মা নদীর শাখা পদ্মা নদী থেকে ঢেউয়ের শব্দ আপনি পাড়ে দাঁড়িয়ে শুনতে পাচ্ছেন সেইসাথে নদীর মধ্যে দেখতে পাচ্ছেন যে জেলেরা নৌকা দিয়ে মাছ ধরছে, এরকম দৃশ্য দেখলে আপনি কি সেই জায়গাটিকে না ঘুরে থাকতে পারবেন...?? আমার তো মনে হয় আপনাদের এখন এই পার্কে ঘুরতে খুব মন চাইছে। সত্যি বলতে এই পার্ক টা ঠিক তেমনি বিকেলবেলা অনেক মানুষের ভিড় জমে এই পার্কে। কিন্তু আমরা যখন গিয়েছিলাম তখন ছিল ভরদুপুর তেমন লোকজন ছিল না আমরা এই কজন বন্ধু সেই সাথে কিছু কাপল দেখেছিলাম নদীর পাড়ে বসে গল্প করছে। আমরা ক'জন আমাদের মত করে এনজয় করছিলাম।
location |
---|
Device :realme 6i |
পার্কের মধ্যে থাকা দোলনায় দোল খেলার দৃশ্য। |
প্রথমে আমরা পার্কের মধ্যে প্রবেশ করেই দৌড়ে যে যার মত চলে যাই দোলনার কাছে। কারণ দোলনায় দোল খেতে কার না ভালো লাগে আপনারাই বলুন...!! যেহেতু আমরা সেখানে প্রায় ছয় থেকে সাত জন ছিলাম আর দোলনা ছিল মাত্র তিনটা সুতরাং বুঝতেই পারছেন কেউই সিট ছেড়ে দিতে চায় না। তাই আমি দৌড়ে সবার আগে গিয়ে একটা দোলনা দখল করে নিন। যেহেতু আমি একাই একটা দোলনা দখল করে নিয়েছি আর মাত্র দল রয়েছে দুইটা সুতরাং আমার দোলনাতে আমি একজনকে জায়গা করে দিলাম আর অপর দুইটা দোলনাতে ওরা মোট চারজন একত্রে বসলো। অনেকটা সময় আমরা দোলনাতে দোল খেলাম খুবই ভালো লাগছিল। দোলনাতে দোলখাড় সময় আমরা হারিয়ে গিয়েছিলাম সেই ছোটবেলায় ছোটবেলায় দোলনায় দোল খাওয়ার কথা খুবই মনে পড়ছিল। ছোটবেলায় আম গাছের সাথে দড়ি বেঁধে আমরা দল খেতাম। কিন্তু এরকম ভাবে কখনো বন্ধুদের সঙ্গে একত্রে দোল খাওয়া হয়নি। দোলনাতে দোলখাড় সময় অনেকেই অনেক রকম ভাবে গল্প বলছিল হাসাহাসি করছিল, অনেক রকম ফানি ফানি কথা বলছিল,যে কথাগুলো শুনে পাশে থাকা লোকজন গুলো অনেক মজা নিচ্ছিল। অনেকটা সময় আমরা সেখানে অতিবাহিত করেছিলাম। আমার মনে হয় দোলনাতে দোল খাওয়ার এই সুন্দর মুহূর্তটা স্মৃতির পাতায় সারা জীবনের জন্য গেঁথে থাকবে।
location |
---|
Device :realme 6i |
শিশুদের আনন্দ দেওয়ার জন্য মানুষের তৈরি কিছু সরঞ্জামাদি। |
প্রথম যে ছবিটি আপনারা দেখতে পাচ্ছেন এই ছবিটা হচ্ছে এমন যে এর উপর থেকে কেউ বসলে একা একাই নিচে নেমে আসে, এই দৃশ্যটা আমি যখন দেখেছিলাম তখন আমার ছোটবেলার কিছু স্মৃতি মনে পড়ে গিয়েছিল। ছোটবেলায় যখন বৃষ্টি হত তখন আমরা মাটিতে পিসলা খেলতাম। এই যেমন ধরুন যেখানে চড়ান (একদিকে উঁচু অন্যদিকে নিচু) এরকম যেখানে থাকত বৃষ্টির দিনে আমরা সেখানে চলে যেতাম এবং সেখানে গিয়ে বসতাম গরিয়ে গরিয়ে নিচের দিকে চলে যেতাম। খুবই মজা লাগতো তখনকার সময়ে। দ্বিতীয় ছবিটি হচ্ছে একটি হাতির। এটি মূলত মানুষের তৈরি ইট সিমেন্টের। এই হাতিটা একটু অন্যরকম হাতের যেখানে থাকার কথা সেখানে উপরের চিত্রের ন্যায় তৈরি করা হয়েছে যাতে করে বাচ্চা মানুষেরা এখানে এসে গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুটা সময় খেলাধুলা করতে পারে।তৃতীয় ছবিটা হচ্ছে আরেকটি খেলনা জাতীয় জিনিস এর দু মাথায় দুজন বসতে পারবে। একদিক যখন উঁচু হবে অপরদিকে তখন নিচু হয়ে যাবে। আমি আর আমার এক বন্ধু এটার উপর বসে অনেকটা সময় দল খেয়েছিলাম খুব ভালো লেগেছিল। সেইসাথে অনেক চমৎকার একটি মুহূর্তও অতিবাহিত করেছিলাম সকলের সঙ্গে। আমাদের দেখা দেখি আমার প্রতিটা বন্ধু এখানে এসে দোল খেয়েছিলো।
location |
---|
Device :realme 6i |
পার্কের ভেতরের দৃশ্য। |
পার্কের ভেতরের দৃশ্য সত্যিই অনেক বেশি চমৎকার ছিল পার্কের ভেতরে তেমন বেশি দোকানপাট ছিল না কিন্তু একটি দোকান ছিল সেখানেই সব রকমের জিনিসপত্র পাওয়া যেত। নিচের ছবিতে আপনারা যেটা দেখতে পাচ্ছেন সেটা লক্ষ্য করলে আপনার দেখতে পারবেন যে একদম শেষের দিকে বড় একটি গাছ আছে মূলত ওই গাছের নিচেই পদ্মা নদীর শাখা। আর পদ্মা নদীর পাড় গুলো খুবই চমৎকার ভাবে ইট সিমেন্ট দিয়ে বেঁধে দেওয়া হয়েছে যার কারণে মানুষ এখানে গিয়ে বসে থাকার খুবই চমৎকার একটি ব্যবস্থা আছে। পদ্মা নদীর পাড়ে গিয়ে এই সব থেকে মানুষ বেশি সময় অতিবাহিত করে থাকে তাই আমরা আর দেরি না করে সেদিকে রওনা করি।
location |
---|
Device :realme 6i |
পার্কের সামনে পদ্মা নদীর শাখা। |
পার্কের ভেতরে প্রবেশ করে সামনের দিকে অগ্রসর হলেই এরকম পদ্মা নদীর শাখা নদী দেখা যাবে। পদ্মা নদীর এই শাখা নদীর ধারে বসে থাকে অনেক বেশি ভালো লাগে এখানে এসে প্রায় প্রতিটি মানুষ অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করে থাকে। নদী থেকে ভেসে আসা ঢেউয়ের শব্দ সেইসাথে বাতাসের শব্দ দুইয়ে মিলে একাকার। সেইসাথে নদীতে অনেক ছোট ছোট নৌকা নিয়ে মাঝিরা মাছ ধরতে ব্যস্ত থাকে। মাছ ধরার সেই দৃশ্যগুলো অনেক বেশি চমৎকার, বিশেষ করে নদীর ধারে বড় একটি বট গাছ আছে এই বটগাছের নিচে খুবই চমৎকার ভাবে সিমেন্ট বালি দিয়ে বসার জায়গা করে দেওয়া হয়েছে। বট গাছের নিচে বসে থাকতে আমাদের অনেক বেশি ভালো লেগেছিল সেই সাথে অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম।
ভাবীর হাতের তৈরি রুটি, ডিম এবং আলু ভাজি।
বিবাহিত বাচ্চা
location |
---|
Device :realme 6i |
প্রাণ প্রিয় বন্ধু গুলো। |
যাইহোক খাবার খাওয়া শেষ করে আমরা সেখানে অনেকটা সময় অতিবাহিত করেছিলাম ।সকলের সঙ্গে অনেক ইনজয় করার পরে, আমরা যখন খুব ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম তখন আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এখন আমাদের যার যার বাসায় যাওয়া উচিত। সেখানে আর আমরা বেশিক্ষণ না থেকে খুব দ্রুতই বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করি। এটাই ছিল মূলত আমাদের সেদিনের কাটানোর সুন্দর মুহূর্ত আশা করি আপনাদের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে।আজকের মত এখানেই আমি আমার ফিরে দেখো পর্বের দ্বিতীয় পর্ব শেষ করছি। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন পরিবারের সাথেই থাকুন, সেই সাথে প্রিয় মানুষটিকে হ্যাপি রাখার চেষ্টা করুন সব সময়। ধন্যবাদ সকলকে.....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | ফিরে দেখো পর্বঃ-০১ |
---|---|
ডিভাইজ | Realme 6i |
বিষয় | বন্ধুদের সাথে কাটানো সুন্দর মুহুর্ত |
ছবির কারিগর | @jibon47 |
ছবির অবস্থান | সংযুক্তি |
ভাইয়া, আপনি তো বন্ধুদের সাথে বেশ আনন্দে সময় কাটিয়েছেন। আসলে সত্যি কথা কি ভাইয়া কাছের বন্ধুদের নিয়ে একসাথে কোথাও ঘুরে বেড়ানোর মজাই আলাদা। আপনি যে পার্কে গিয়েছেন সেই পার্কের দৃশ্য এবং সবুজ পরিবেশ সুন্দর কারণ আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে। ভাইয়া,আপনাকে দোলনায় চড়া অবস্থা দেখে সেই ছোটবেলার স্মৃতি মনে পড়ে গেল। দোলনা যদি দেখতাম পাগলের মত হয়ে যেতাম চড়ার জন্য কারণ দোলনায় চড়তে খুবই ভাল লাগত।আমি একাই বসতাম তবে বান্ধবীদের কখনো বসতে দিতাম না🤭 ভাইয়া, ভাবীর হাতের আলু ভাজি ডিম রুটি খুব মজা করে খাচ্ছেন দেখছি। যাইহোক ভাইয়া, আপনার পোষ্টটি পড়ে আমার সত্যি অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া, এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।
আমি আর আপনি একদম একই রকম আমি যখন দোলনায় উঠেছিলাম তখন আমি আমার দোলনাতে কাউকে করতে দিই নি আমি যতক্ষণ পর্যন্ত দোলনাতে বসেছিলাম শুধু আমি একাই দোল খেয়েছি। বন্ধুর বউয়ের হাতের রুটি অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
সব সময় আমাকে সাপোর্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বন্ধুদের সাথে কাটানো মুহূর্ত গুলো সবসময় খুব সুন্দর হয়।আমরাও যখন বন্ধুরা মিলে এইভাবে একসাথে হই খুব আনন্দ করি।আপনারা সবাই মিলে ভাবির হাতের রুটি ভাঁজি খুব ভালোভাবে উপভোগ করে খেয়েছেন। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর এই পোষ্ট টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
সত্যি বলতে বন্ধুর বউয়ের হাতের অর্থাৎ আমাদের ভাবীর হাতের রান্না যে এতটা সুস্বাদু সেটা কখনোই জানা ছিল না। অনেক বেশি সু-স্বাদু লেগেছিল আমাদের সেই রুটি এবং ডিম ভাজি। আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি শুভেচ্ছা রইল আপনার প্রতি।
আপনি কিন্তু বন্ধুদের সাথে খুবই দারুণ সময় কাটিয়েছেন, সেটা আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যায়। আর আপনি বন্ধুদের সাথে যে ঘুরতে গিয়েছেন তার সুন্দর মুহূর্ত গুলো খুবই চমৎকার ভাবে ক্যামেরাবন্দি করে রেখেছেন। সত্যি এই মুহূর্তগুলো আমি মনে করি আপনার জীবনে স্মৃতি হয়ে থাকবে। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন আমাদের এই স্মৃতি একদম মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমাদের মনে থাকবে অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন সকলের সঙ্গে সেইসাথে প্রিয় মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দী করেছি। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের প্রতেকটা ব্যাচেই এইরকম দুই একটা বিবাহিত বাচ্চা আছে হা হা। তারা অনেক টা শান্ত শিষ্ট লেজ বিশিষ্ট। আপনার লেখাগুলো পড়ে এবং ছবিগুলো দেখে আবেগআপ্লুত হয়ে গেলাম। আর হয়তো সবাইকে এইরকম পাবেন না। স্মৃতি টুকু ধরে রাইখেন।।
সত্যি বলতে এটা চিরন্তন সত্য আমি এটা বিশ্বাস করি যে প্রতিটা ব্যাচের এরকম ছোট্ট একটা বাবুর থাকে আর যে বাবু টা সব সময় সবার আগে বিয়ে করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয়। ঠিক সে রকম ভাবে আমার ঐ বন্ধুটা তেমন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন ভাইয়া। বন্ধুদের সাথে এরকম আড্ডা দিতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আপনি বন্ধুদের সাথে অনেক সুন্দর ঘোরাঘুরি করছেন ভাইয়া। তবে দোলনায় ওঠানো বিষয়টি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এত সুন্দর মুহূর্তের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমরা সকলেই অনেকটা সময় দোলনায় উঠে দোল খেয়ে ছিলাম অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। মাঝে মাঝে এরকম দোলনায় উঠে দল খেলে ছোটবেলার স্মৃতিতে ফিরে যাওয়া যায়। আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
বন্ধুদের সাথে আপনি খুবই সুন্দর একটি মুহূর্ত পার করেছেন। বন্ধুদের সাথে এ রকম আড্ডা দিতে সত্যি খুবই ভালো লাগে। অনেকদিন হলো বন্ধুদের সাথে দেখা হয় না এবং আড্ডা দিয়ে হয়না। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
খুব শীঘ্রই আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করবেন এবং অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করবেন এই আশা ব্যক্ত করছি। বন্ধুদের সঙ্গে সময় অতিবাহিত করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে তাই মাঝে মাঝে আড্ডা দেওয়া হয়। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার অনুভূতির কথা আপনাকে কি আর বলবো। আমি নিজেও অনেক টাইম স্পেন্ড করি বন্ধুদের সাথে। অনেক কোয়ালিটি টাইম কাটে। কত্ত হাসি মজা মশকরা । এক জন আরেকজনকে খেপানো । হাহাহা। ভাল ছিল আপনার লেখা। পড়ে মজা পেয়েছি। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
বন্ধুদের মাঝে আর কিছু থাকুক বা না থাকুক একজনের দুর্বলতা পেলে তাকে খ্যাপানো অনেকেই ব্যস্ত থাকে। আর আর আমি ঠিক তেমনি বন্ধুদের সাথে অনেক বেশি ভালোবাসি কাউকে কখনো ইস্ত্রির রাখিনা সব সময় দৌড়ের উপর রাখি। 😂😂 মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া আপনি বন্ধুদের সাথে খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। পার্কের ভিতরের দৃশ্য গুলো দেখে খুবই ভালো লেগেছে। পার্কের সামনে পদ্মা নদীর শাখা থাকাতে মনে হচ্ছে পার্কের সৌন্দর্য আরও দ্বিগুণ বেড়ে গিয়েছে। এমন পরিবেশে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন আপু পার্কে স্বামীর নদী থাকার কারণে সৌন্দর্য আরো দ্বিগুন বেড়ে গিয়েছিলো বিশেষ করে বিকেল বেলাতে সেই সময় পার্কের সময় কাটাতে অনেক বেশি ভালো লাগে আমরা যখন গিয়েছিলাম তখন প্রচন্ড রৌদ্র থাকার কারণে তেমন এনজয় করতে পারিনি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
আপনার বন্ধুদের সাথে যে সময় কাটিয়েছেন তার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই অসাধারণ হয়েছে। বিশেষ করে পার্কের ভিতরে পরিবেশটা ছিল খুবই সুন্দর আর প্রাকৃতিক পরিবেশ আমাদের সকলের কাছে ভালো লাগে। অনেক সুন্দর ভাবে প্রাকৃতিক পরিবেশের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমাদের ঘুরতে যাওয়া সেই পার্কের ভেতরের দৃশ্য টা সত্যিই অনেক বেশি আকর্ষণীয় ছিল সবুজ ঘেরা এই পার্কের ভেতরে অনেক সুন্দর সুন্দর দৃশ্য যেটা দেখে আমি রীতিমত মুগ্ধ হয়েছিলাম। চমৎকার মন্তব্য করার মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।