বর্ষায় সেজেছ প্রকৃতি এই নিয়ে আপনি সুন্দর পোস্ট লিখেছেন যা পড়ে খুব ভালো লাগল। আসলে বর্ষার সময় প্রকৃতি অনেক সুন্দর লাগে।
ঋতুচক্রে বর্ষার স্থান দ্বিতীয়। আষাঢ় ও শ্রাবণ এই দুই মাস বর্ষাকাল। তবে এর ব্যাপ্তি আরো বিস্তৃত। গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহ আর প্রখর রোদের পর ঘন গৌরবে নব যৌবনে আসে বর্ষা। বৃষ্টি যেমন প্রকৃতিকে স্নিগ্ধ, নির্মল, সতেজ আর উজ্জ্বল করে তেমনি মানুষের মনকেও ধুয়ে মুছে করে পবিত্র। আবহমানকাল ধরেই আমাদের প্রকৃতিকে বর্ষার ফুল স্বতন্ত্র সৌন্দর্য বিলিয়ে দিয়ে আসছে উদারতায়। বর্ষা ও তার ফুল যেন বাংলার প্রকৃতির আত্মা।বৃষ্টিস্নাত বর্ষার ফুলের উজ্জ্বল উপস্থিতি মানুষের মনে রঙ লাগিয়ে আসছে। বর্ষা নামলেই হাত চলে যায় প্রিয়ার খোঁপায় আর চোখ চলে যায় জানালার ফাঁক দিয়ে। শহর থেকে গ্রামের মানুষ বর্ষাকে আরো বেশি উপভোগ করে। গ্রামের কাদাময় পথঘাটে, কৃষকের ক্ষেতে কিংবা মাঠে গ্রামের শিশু-কিশোররা কাদা মেখে ফুটবল খেলায় মেতে ওঠে। পুকুরে ঝাঁপাঝাঁপি করে বৃষ্টি উপভোগ করে। তবে এ সময় পশুপাখির মধ্যে কোনো চঞ্চলতা দেখা যায় না। সব কিছু মিলে বর্ষা যেন সবার মনকে মুগ্ধ করে।তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে বর্ষা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা তুলে ধরার জন্য। ভালো থাকবেন