![Recipe Cover deros.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmZfhUbwDxvMDjTNjNswYLfY2ESDWGZKPefkgJEzxeYGve/Recipe%20Cover%20deros.png)
হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করছি সবাই ভালো আছো। যদিও আমি জানি ক্রিপ্টো মার্কেটের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কম বেশী আমরা সবাই চিন্তিত রয়েছি। আসলে বিষয়টি এরকম হয়েছে যে, ভালো অবস্থান নিয়ে আমরা সবাই সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করি কিন্তু খারাপ অবস্থাটি আমরা কেউ মেনে নিতে পারি না। এটাই সত্যিকার অর্থে আমাদের জন্য বড় সমস্যা, আমাদের মানসিকতাকে ঠিক রাখতে না পারা। আমরা ভালো অবস্থানটিকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত কিন্তু খারাপ অবস্থানটিকে মোটেও না, কেমন দ্বিমুখী অবস্থান আমাদের? আসলে প্রতিটি বিষয়ের দুটি দিক পরিলক্ষিত হয়, এক পাশটা আলোকময় থাকলে অন্য পাশটা স্বাভাবিক কারনেই অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়। এই সহজ সমীকরণটি আমরা কেন যে বুঝতে পারি না, সেটাই হলো আসল প্রশ্ন। সত্যি বলতে যেখানে লাভ-লসের হিসেব থাকে সেখানে সবাই লাভের বিষয়টির প্রতি বেশী আগ্রহী থাকেন আর এই কারনেই কেউ লসের সাথে থাকতে প্রস্তুত থাকেন না।
যাইহোক, আমি ছোট মানুষ তাই ছোট অভিজ্ঞতা নিয়ে বড় কিছু বলতে চাই না, হয়তো সেটা আপনাদের নিকট ভালোও লাগবে না। তবে ভিন্ন কিছু শেয়ার করার মাধ্যমে আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই আর সেটা হলো স্বাদের বিশেষ রেসিপি। আজকের বিশেষ রেসিপিটি হলো ঢেঁড়স নিয়ে। দেখুন পুষ্টিগুন বিবেচনায় অনেক চমৎকার সবজি রয়েছে কিন্তু যেগুলো আমরা কিংবা আমাদের শিশুরা একদমই খেতে চায় না। কিন্তু যদি একটু ভিন্নভাবে সেগুলোকে তাদের সামনে উপস্থাপন করতে পারি তাহলে হয়তো তাদের মানসিকতার পরিবর্তন আসবে এবং তারা সেই সবজিগুলো খাওয়ার ব্যাপারে একটু আগ্রহী হয়ে উঠবে। আর এই কারনেই আজকে বিশেষ ভাবে ঢেঁড়সের বড়া বা পাকোড়া তৈরী করা হয়েছে। এটা সত্যি দারুণ একটা আইডিয়া বিশেষ করে শিশুদের ঢেঁড়স খাওয়ানোর জন্য। আমি নিজেও এর স্বাদ চেক করে বেশ অবাক হয়েছি, দারুণ হয়েছিলো খেতে। তাই আজ আপনাদের সাথে রেসিপিটি শেয়ার করার আগ্রহ প্রকাশ করছি।
খুব কম সময়ে দারুণ স্পাইসি কিছু তৈরীর জন্য এটা সহজ একটা উপায় এবং শুধু শিশু না বরং বড় হয়েও যারা ঢেঁড়স খেতে চান না তাদের জন্যও দারুণ কিছু হতে পারে। কারন এখানে ঢেঁড়সের স্বাদটা যেমন ঠিক থাকে ঠিক তেমনি খেতেও অনেক বেশী স্পাইসি ও ক্রাঞ্চি লাগে। কিন্তু এমনিতে সবজি হিসেবে অনেকেই ঢেঁড়স পছন্দ করেন না, কারন এটা একটু অন্য রকম সবজি যেখানে পিচ্ছিল কিছু অনুভূত হয়, যদিও এই একই কারনে আমি এটা খেতে বেশী পছন্দ করি কারন খাওয়ার সময় খুব বেশী কষ্ট করতে হয় না, স্লিপ কেটে ভেতরে চলে যায়, হা হা হা। আচ্ছা এসব বাদ দিয়ে রেসিপিটি আগে দেখি চলুন-
![IMG20220515142207_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmP635LNjaM2rZUtc6UUbvvy6wf9LjTHqGXQDGcvXkoZur/IMG20220515142207_01.jpg)
উপকরণ সমূহঃ
- ঢেঁড়স
- মসুর ডাল
- আতপ চাল
- পেঁয়াজ
- কাঁচা মরিচ
- হলুদ গুড়া
- মরিচ গুড়া
- লবন
- তেল।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
![IMG20220515132627_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmbb3fC5bcNABgJsd9rLAhRQbeHzWJvJa89WVTbWZwZTqK/IMG20220515132627_01.jpg)
প্রথমে মসুর ডাল এবং অল্প পরিমানে আতপ চাল কিছু সময়ের জন্য একটা বাটিতে ভিজিয়ে রাখবো, তাতে ব্লেন্ডার করতে সহজ হবে। তারপর ঢেঁড়সের উপরের অংশ এবং নিচের অংশ কেটে ভেতরের দানাগুলোকে ফেলে দিবো।
![IMG20220515142256_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmYSKNVyGeAacnkhV2EgaJjLXJtTXm4XrpE9DJYjGfSPX3/IMG20220515142256_01.jpg)
![IMG20220515142421.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmPUbA4jN5geVQafUjMq7xMtg7J5moBWhSm5oeax4iNzFH/IMG20220515142421.jpg)
তারপর দানা ফেলে দেয়া ঢেঁড়সগুলোকে হলুদ-মরিচ গুড়া ও লবন দিয়ে মাখিয়ে নিবো।
![IMG20220515142641_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmaXQRjXHa6VaDJH3zRrrqgqiLHdZCM6C2vseWqWQFctsU/IMG20220515142641_01.jpg)
![IMG20220515143553_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmQ1DamNq9YWa3p5F1no9hUyWHUTwHF3T47wSAJnF3owac/IMG20220515143553_01.jpg)
এরপর ভিজিয়ে রাখা মসুর ডাল এবং আতপ চালের সাথে কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ ও লবন দিয়ে ব্লেন্ডার করে নিবো।
![IMG20220515143612_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmevDbjWfiEPiNs1PesX3hucubXc6TyAJUkQoH7GtHo9Le/IMG20220515143612_01.jpg)
![IMG20220515143638.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmb2BQixd4RL6eJKuHVwigAVmi6a4akySoj4tcWtMPp1nC/IMG20220515143638.jpg)
এখন হলুদ-মরিচ মাখিয়ে রাখা ঢেঁড়সগুলো নিবো এবং ব্লেন্ডার করা চাল-ডালের পেষ্টের মাঝে ডুবিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিবো।
![IMG20220515143728_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmaYZMQLTEULi5vL41G5CMAgo72SqwMYs4Rj4Rs64TFpCE/IMG20220515143728_01.jpg)
![IMG20220515143756_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmcYHHGrBV1c8ghbDqR9qBVbcJRFiTyzPq1zweQyepEx7y/IMG20220515143756_01.jpg)
এখন একটা প্যান চুলায় বসিয়ে তাতে অল্প পরিমানে তেল দিয়ে গরম করবো এবং ঢেঁড়সগুলো তেলে ছাড়বো। তবে বেশী পরিমান তেল দেওয়া যাবে না, তাতে ঢেঁড়সের স্বাদ নষ্ট হয়ে যাবে।
![IMG20220515143850_BURST001_COVER.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmZUYR3nTHH6qdbjDT3YZbM3U8SxHvcx57dfndPMk63Ugd/IMG20220515143850_BURST001_COVER.jpg)
![IMG20220515144120_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmUEs5PZziV8xdxSHA6rayUoRwYGbC4ZcAfq7qyPSSR8cD/IMG20220515144120_01.jpg)
যেহেতু অল্প তেলে ভাজতে হবে তাই কিছু সময়ের জন্য আমরা ঢেঁড়সগুলো ঢেকে দিবো, তবে আপনারা আবার চিন্তা করিয়েন না যে আমি তেল বাঁচানোর জন্য এটা করেছি হি হি হি।
![IMG20220515145300.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmNUPwGtdJJP72wMCDJGKxAtNLV5zrZY34TbYGEdc4uYYs/IMG20220515145300.jpg)
![IMG20220515150109_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTekFwt381hyrN6cnsumhxiEUubEWm24QhyqPPnzzc1c4/IMG20220515150109_01.jpg)
কিছু সময় পর ঢাকনা তুলে ফেলবো এবং ভালোভাবে উভয় পিঠ ভেজে নিবো। হালকা বাদামী কালার হওয়ার পর তা নামিয়ে নিবো।
![IMG20220515150733_01.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRjo8ca7JnyW17dXpWD9YBQvjSjZuwTR2t3d5NbkhPrT2/IMG20220515150733_01.jpg)
ব্যস আর দেরী কেন? বিশেষ স্বাদের ঢেঁড়স বড়া বা পাকোড়া তৈরী হয়ে গেলো। এখন সময় ভিন্নভাবে ক্রাঞ্চি কিছুর স্বাদ উপভোগ করার। সত্যি এটা খেতে যেমন সুস্বাদু ছিলো ঠিক তেমনি ক্রাঞ্চি একটা ভাবও ছিলো। আমার কাছে শুধু না আমার মেয়ে ও ছেলের কাছেও দারুণ লেগেছে এটা। সুতরাং আপনারাও চেক করতে পারেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
![break2.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmXNqqoziXKsArqr9ieRUELq1cruFx7ngq8NCLpkinGCBa/break2.jpg)
![Leader Banner-Final.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmf1vVwFwpbswCdJTFjNtstUPoKMfUCMZQR9pXrdHbFYDk/Leader%20Banner-Final.png)
![break2.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmXNqqoziXKsArqr9ieRUELq1cruFx7ngq8NCLpkinGCBa/break2.jpg)
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
![break2.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmXNqqoziXKsArqr9ieRUELq1cruFx7ngq8NCLpkinGCBa/break2.jpg)
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভালো খারাপের মধ্য দিয়ে আমাদের এই জীবন অতিবাহিত করতে হয়। তাই সব কিছুকে মেনে নিয়েই ভালো থাকতে হবে। আমরা শুধুমাত্র ভালো কিছু আশা করি। কিন্তু ভালোর বিপরীতে থাকা খারাপ দিকগুলো যখন সামনে আসে তখন সেটাকে মেনে নিতে চাই না। আসলে আমাদের মানসিকতার মাঝে এটা একেবারে গেঁথে গেছে যে আমরা শুধুই ভালো কিছু চাই। আর খারাপ কিছু দেখলে দূরে সরে যাই। আমরা যেদিন এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবো সেদিন অনেক সমস্যার সম্মুখীন হওয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবো। আশা করছি সকল খারাপ পরিস্থিতি থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে সক্ষম হবো। শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। তবে যাই হোক ঢেঁড়স দিয়ে যে এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করা যায় তা আজকে প্রথম দেখলাম। আসলে সবজি হিসেবে ঢেঁড়স খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। তবে ঢেঁড়স ও মসুর ডাল দিয়ে এত মজার পাকোড়া রেসিপি তৈরি করা যায় তা আজকে প্রথম দেখলাম। আমার কাছে কিন্তু দারুণ লেগেছে আপনার আইডিয়া। অনেক মজার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।❤️❤️
সেটাই ভাই, আমরা কিন্তু এই বিষয়গুলো বেশ বুঝি কিন্তু সমস্যা হলো যখন নিজের সাথে ঘটে তখন তা সহ্য করতে পারি না। ধন্যবাদ আপনাকে।
ঢেড়স এর পাকোড়া বিষয়টি তো বেশ ইন্টারেস্টিং , আপনি আমাদের মাঝে অনেক ইউনিক একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া এমন রেসিপি আমি আগে কখনোই খাইনি তবে আজকে আপনার কাছ থেকে নতুন একটা রেসিপি শিখে নিলাম । নতুন কিছু শেখার মধ্যে সবসময় আনন্দ কাজ করে আমি আজকেই আমার আম্মুকে দেখাব এই রেসিপিটা তৈরি করার জন্য খুবই চমৎকার লেগেছে এই রেসিপিটা। আপনার প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা রইলো।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
![default.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmNwBDPMPvL1yaKWTYF4wxyUmxWiEJgAy1WZWTJyCha5wE/jswit_comment_initial.w320.jpg)
Please check my new project, STEEM.NFT. Thank you!
আসলে ভাইয়া আমাদের মন-মানসিকতা টাই এমন হয়ে গেছে ভালো জিনিস কি আমরা সাদরে গ্রহণ করি কিন্তু খারাপ কে ছুড়ে ফেলে দি। যাক সেসব কথা আপনি আসলেই আকর্ষণীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যা ছোট বড় যাদের পছন্দ তারা ও পছন্দ করে নেবে। এত চমৎকার রেসিপি আমি প্রথম দেখেছি। আপনি খুব চমৎকার চমৎকার রেসিপি গুলো আমাদের মাঝে সব সময় শেয়ার করেন আর নতুন কিছু আমি খুব পছন্দ করি।ঢ়েড়স দিয়ে এমন মজার রেসিপি প্রথম দেখলাম। আমিও এক সময় চেষ্টা করে দেখবো।অভিনন্দন ভাইয়া।
হ্যা, আপনি সঠিক বলেছেন, আমাদের মানসিকতার কারনেই এই রকম পরিস্থিতি আরো বেশী জটিল হয়ে যাচ্ছে।
কি আর বলব ভাইয়া আপনি অনেক বুদ্ধিমান এবং বিচক্ষণ। তবে যেকোনো ধরনের শাকসবজি খেতে চায় না বাচ্চারা। আপনি ভাল একটা পথ অবলম্বন করেছে। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে কিছু একটা করে খাওয়ানো, অসাধারন ছিল। আমি কয়েকদিন ধরে চিন্তা করছিলাম ঢেঁড়স দিয়ে কিছু একটা করবো, তার আগে আপনার পকোড়া তৈরি করা শেষ। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
তবে বাচ্চাদের ভিন্ন কিছু খেতে দিলে তা আবার বেশ সানন্দে গ্রহণ করে থাকে, তাই ভিন্ন কিছুর চেষ্টা।
খারাপ না থাকলে যেমন ভালোর মর্ম বুঝতাম না। ঠিক তেমনি লস না থাকলে লাভ কি জিনিস বুঝা যায় না।যাই হোক এই রকম মজাদার রেসিপি দিলে কিন্তু কবে বাসায় যেয়ে হাজির হব, তখন কিন্তু টের পাবেন।আসলে আমি এভাবে ঢ়েরস পাকোড়া খাই নি।একবার বাসায় ট্রাই করে দেখবো।খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপ দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ।
একদমই, কিন্তু নিজের ক্ষেত্রে ঘটলে কোন যুক্তিই তখন যুক্তিময় মনে হয় না। খাইছে রে, খরচ বাড়ানোর পায়তাড়া হচ্ছে দেখছি।
আমাদের হাফিজ ভাই মানেই নিত্য নতুন ইউনিক কোনো এক রেসিপি। ঢেঁড়স এর রেসিপি আমিও তেমন একটা দেখতে পারিনা। তবে ঢেঁড়স ভাজি আবার সেই ভালো লাগে। তবে স্বাদের মতন ঢেঁড়স খেতে আপনার এই রেসিপি সত্যি অসাধারন। জানিনা পারবো কিনা তবে দেখবো বানিয়ে। আর এটা ঠিক বলেছেন আমরা লাভ মেনে নিলেও লস মেনে নিতে যেনো আমাদের অনেক কষ্ট হয়ে যায়। কি আর করা ভাই। বহু আগের থেকেই এমনটা হয়ে আসছে।
আবার জিগায়, মাঝে মাঝে ভিন্ন কিছু হৃদয়টাকে সতেজ করে দেয়, মাঝে মাঝে ভিন্ন কিছু অনুভূতিগুলোকে জাগ্রত করে দেয়।
ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন মানুষ ভালো অবস্থান সাদরে গ্রহণ করে কিন্তু খারাপ অবস্থানটাকে মেনে নিতে পারে না। ভালোর মধ্যে যে খারাপটা মেনে নিতে পারে সেই প্রকৃত মানুষ। যাইহোক ভাইয়া আপনি কিন্তু আজকে খুব মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। অনেক রকম পাকোড়া খেয়েছি কিন্তু ঢেঁড়সের পাকোড়া খাওয়া হয়নি আমার। দেখে তো মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিয়েছে অবশ্যই বাসায় তৈরি করে খাব। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর ইউনিক একটি রেসিপি মাঝে মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ভালো থাকবেন সবসময়।
জ্বী আপু, এটা কিন্তু সহজ সমীকরণ কিন্তু আমরা সেটা মানতে নারাজ। হ্যা, রেসিপিটি দারুণ স্বাদের ছিলো।
এই বিষয়টা কিন্তু একদম ঠিক বলেছেন, যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। কিন্তু অনেকেই এই বিষয়টা মেনে নিতে পারে না। অনেকে চায় শুধু ভালো হোক খারাপের দিকে পা বাড়াতে পারে না। কিন্তু আমি মনে করি ভালো খারাপ, সুখ-দুঃখ সবকিছুই নিয়ে আমাদের সুন্দর জীবন । আমরা কিন্তু যে কোন একটা বিষয় নিয়ে সুখে থাকতে কিংবা ভালো থাকতে কখনোই পারবোনা। এজন্য আমাদের উচিত প্রত্যেকটা অবস্থায় টিকে থাকার জন্য কাজ করা। এমনকি প্রত্যেকটা বিষয় মাথায় রেখে খারাপ হলে সেটাকে মেনে নিয়ে টিকে থাকা। কেউ যদি এই টুকুতেই হার মেনে নেয় তাহলে তো তার সারা জীবনের জন্য খারাপটা অটো হয়ে যাবে। আপনার উপরের কথাগুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া। তাছাড়া আজকের রেসিপি টা তো একদম দুর্দান্ত করলে। ঢ়েড়সের পাকোড়া হতে পারে এটা কখনো চিন্তাও করি নাই। কিন্তু আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপিটি উপস্থাপন করলেন। দেখে মনে হচ্ছে খেতেও ভালো হবে। নতুন নতুন রেসিপি দেখলে তৈরি করতে ইচ্ছে করে। চেষ্টা করব ট্রাই করার।
ভাইয়া আমার মাঝে মাঝে মনে হয় আমার নিজস্ব একটা যদি জাদুঘর থাকতো তাহলে আপনার প্রতিটা খাবার সহ আপনার অই হাত টা সংগ্রহ করে রাখতাম হাহাহা এতো এতো ইউনিক রেসিপি এই হাত দিয়ে করেন বাহহ ঢেরস এর পাকোরা ভাবা যায় খুবই দারুন লভনীয় লাগছে রেসিপিটা।