You are viewing a single comment's thread from:
RE: মিন্টু মিয়ার জীবনী প্রথম পর্ব||১০% বেনিফিসিয়ারি লাজুক শেয়ালের জন্য
মিন্টু মিঞার গল্প পড়ে খুবই ভালো লাগলো এত ছোট্ট বয়সে বাবার পাশে দাঁড়ানোর জন্য হোটেলে কাজ শুরু করলো বিষয় টি খুবই কষ্টদায়ক হলেও এটা ভেবে ভালো লাগলো যে মিন্টু মিঞা তার বাবার কষ্ট একটু হলেও উপলব্ধি করতে পেরেছে। মিন্টু মিঞা আগামীতে নিশ্চয়ই অনেক ভালো কিছু করবে সেটা জানার অপেক্ষায় রইলাম আপু। সুন্দর গল্প টি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
জি আপু এতো অল্প বয়সে বাবার পাশে দাঁড়ানোর জন্য অনেক চেষ্টা করছে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। ধন্যবাদ আপু।