আপনার গল্পের প্রথম পর্ব আমি পড়েছিলাম।শোভা রানীর গল্প পড়ে লাস্ট পর্যন্ত খারাপ লাগলো। যাকে স্কুলের শিক্ষক বুঝিয়ে শুনিয়ে প্রতিযোগিতায় রাজশাহী বিভাগে অংশগ্রহণ করালো। এবং শেখানো সেই প্রথম স্থান অধিকার করে পরে ঢাকায় বড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করল। আসলে এত কিছু পাওয়ার পর যখন তার বিয়ে হয়ে গেল তখন শশুর শাশুড়ি স্বামীর সবাই যখন তাকে আর গান গাইতে দিল না তখন তার প্রতিভা থেমে গেল। যার গান শোনার জন্য যে কোন অনুষ্ঠানে মানুষ আগ্রহ করতো সেই সংসারের জন্য সবকিছু ছেড়ে দিতে হলো। সুন্দর করে গল্পটি শেয়ার করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।
শুধুমাত্র সংসার এবং পরিবারের জন্য শোভা রানী তার যতো স্বপ্ন ছিলো সবকিছু ত্যাগ করে।আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু গল্পটি মন দিয়ে পড়ার জন্য।