You are viewing a single comment's thread from:
RE: সিলেট থেকে ফার্নিচার বানিয়ে আনার অনুভূতি।।
আপনি দারুণ ও ব্যতিক্রম একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ফার্ণিচার যেকোন ঘরের আসবাবপত্র সাজানোর জন্য অতীব জরুরি একটি অংশ আর বোধ করি গাছ কেটে আমরা ৮০ শতাংশের বেশি আলমারি, সোফা সেট, শো কেস কিংবা ওয়াল ক্যাবিনেটের মতো জিনিস বানাই।
আপনি এ বিষয়টিতে যথাযথই সঠিক, কাঠের আসবাবই সেরা আর তার ডিউরেবিলিটি ৩০-৪০ বছর না গেলেও কাঠ ভেদে ভিন্ন হয়। কাঠখেকো পোকার হাত থেকে টিকিয়ে রাখাটাই বড় বিষয়, তাই অনেকে বার্ণিশ করে ফেলে।
লোহার আসবাব তেমন দেখিনি, এটি একটি নতুন তথ্য দিলেন, ভালো ফার্ণিচার মার্টে গেলে দেখে নেব যদি পাওয়া যায়। বোধ করি এমন ফার্ণিচারগুলো রেডিমেড হয়।
আপনার তোলা সবগুলো ছবির ডিজাইনই সুন্দর, মিস্ত্রিকে যে ডিজাইন দেখিয়েছেন ইউটিউব থেকে, দেখে মনে হচ্ছে বেশ শৈল্পিক আর কাজের প্রতি নিষ্ঠাবান দেখতে উনি।
জি ভাইয়া কাঠ খেকো পোকার থেকে বাঁচাতে পারলে থেকে ৫০ থেকে ৬০ বছর এমনিতেই ব্যবহার করা যায়। আর কাঠের আসবাবপত্র গুলো ঘরের সৌন্দর্য ফুটে তুলতে বেশি ভূমিকা রাখে। তাই বেশি অংশ মানুষ কাঠের আসবা পত্র তৈরি করে।
জ্বী ভাইয়া মিস্ত্রী কে আমরা যেভাবে যে ডিজাইন বানাতে বলি, উনি সেভাবেই তৈরি করেন।উনি অনেক দক্ষ একজন মিস্ত্রি। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।