কুষ্টিয়া টু ঢাকা বাইক টুর 🏍️ ||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য ||

আসসালামু ওয়ালাইকুম। সবাই নিশ্চয়ই ভালো আছেন ও সুস্থ আছেন আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ পরিবারের সব সদস্য গন। আমিও আল্লাহ রহমতে ভালো আছি।

---

^{Device : vivo y50
What's 3 Word Location:https://w3w.co/warplanes.rewrap.opinion
///warplanes.rewrap.opinion}

---

কিছুদিন ধরে ভেবে দেখছি কাজ আর ঘুরাঘুরি দুইটা কখনও একসঙ্গে হয় না।
মানে কাজে বের হলে ঘুরাঘুরি করা হয় না আর ঘুরাঘুরির উদ্দেশ্য ঘড়ের বাইরে বের হলে কোন কাজ করা হয়না।
সেজন্য এবার আমাদের দুইজনের উদ্দেশ্য একটু আলাদা ঘুরাঘুরি আর কাজ দুইটাই হবে এবং সেটাও একসঙ্গে।
রাতে একটু চিন্তাভাবনা করলাম পড়দিন ভোর ৫ টায় আমাদের দেওয়া এলার্ম কানের কাছে বেঁজে উঠল। আমার আগে বন্ধু খায়রুল উঠল ৩০ মিনিটের মধ্যে দুজন রেডি হলাম।

---

^{Device : vivo y50
What's 3 Word Location:https://w3w.co/zinc.genotype.crowd
///zinc.genotype.crowd}

---

হেলমেট, ডাস্টকোট, সেফটিগার্ড, কিছু কমতিছিলো না। দুজন আজ একদম আর্দশ্য বাইকার ৫ বেজে ৪০ মিনিটে বাইকে উঠলাম।

---

^{Device : vivo y50
What's 3 Word Location:https://w3w.co/educated.sleuths.expensively
///educated.sleuths.expensively}

---

এখনো একটু একটু অন্ধকার ফাঁকা রাস্তা শিতল বাতাস খোকসা পৌঁছে নাস্তা করলাম। এরপড় আমি বাইকের পিলিয়ন সিটে বসলাম খাইরুল বাইক চালানো শুরু করলো। গাতি স্বাভাবিক ৭০-৮০ আনুমানিক দেড়ঘন্টায় রাজবাড়ী জেলার অন্তর্ভুক্ত দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে পৌঁছে গেলাম যদিও সকাল তবুও একটু ভির। বাংলাদেশের অন্যতম ব্যাস্ত ফেরিঘাট বলে কথা। ঘাটে এসে পড়ল দানবীয় হযরত শাহজালাল ফেরী। একেএকে সব যানবাহন গুলো নেমে ফেরী এখন ফাঁকা বাইটা নিয়ে আমারাই সবার আগে ফেরীতে উঠলাম।

---

^{Device : vivo y50
What's 3 Word Location:https://w3w.co/warplanes.rewrap.opinion
///warplanes.rewrap.opinion}

---

ফেরী লোড হলে যাত্রা শুরু করলাম মুক্ত ঠান্ডা বাতাসে শরির একদম ফ্রেস হওয়ে গেল। স্পিডের দুইটা বোতল দুজন নিয়ে উঠে গেলাম ফেরীর তৃতীয় তলাতে নদীর দুই পারের দিকে তাকিয়ে মনে হল নদীর উপর বুকটান করে ধীর গতিতে চলছে আমাদের ফেরিটা।

---

^{Device : vivo y50
What's 3 Word Location:https://w3w.co/warplanes.rewrap.opinion
///warplanes.rewrap.opinion}

---

১০ মিনিট হলো উপরে বসে সৌন্দর্য উপভোগ করছি আর ইতিমধ্যে আমি ছবি তোলায় সমান্য ব্যাস্ত ঠিক তখন বন্ধু শেখ খাইরুল বললো.. দেখ..দেখ.. তাকিয়ে দেখলাম পদ্মার প্রবল স্রোতে আমাদের এই দানবীয় ফেরীটা ভেসে যাচ্ছে ফেরীটা খুব কৌশলে সর্বচ্ছো শক্তি দিয়ে আগাচ্ছে। তখন মনে হল কত বড় ফেড়ী তবুও কতটা অসহায় এই এই গহীন পদ্মার কাছে দেখতে দেখতে ঘাটে পৌঁছে গেলাম।

ঢাকার উদ্দেশ্যে আবার রওনা দিলাম রাস্তাটা মুটামুটি ভালো সেজন্য রাস্তা আশেপাশে কোন চোখ জুরানো দৃশ্য চোখে পড়লে আমার সঙ্গে খাইরুল ও চোখের পলকে একটু দেখে নিচ্ছে। ভালো ভাবেই এগুচ্ছি আমারা হঠাৎ একটু মেঘ মনে হলে বৃষ্টি নামলে একটু ব্যাগাত হবে আমাদের কাজে। যদিও অতিরিক্ত দুই ঘন্টা সময় বেশি নিয়ে বের হওয়েছি রাস্তা ভালো ও ফাঁকা থাকায় মিটারে দেখলাম ১০০-১১০ চলছে ও খুব মনোযোগ দিয়ে রাইড করছে। সাভার পৌঁছে মনে হলো এখনো অনেক সময় আমাদের হাতে আছে বসলাম রাস্তার পাশের এক টম দোকানে চা হাতে নিয়ে একটু গল্প শুরু করলাম দুইমিটের মধ্যো দোকানদার মুরুব্বীও আমাদের গল্পে যোগ দিলেন অনেক গল্পহলো তার শৈশব কৈশোর এবং তার ব্যাবসা নিয়ে গল্প জুমে উঠলো। ৪০ মিনিট পড়ে উঠে আবার যাত্রা শুরু করলাম পৌচ্ছে গেলাম গৌন্তব্য এস্থানে কাজ ছিল সামান্য কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ মাত্র ২০ মিনিটে কাজ শেষ করে একটা স্পিড দুজন মিলে পান করতে করতে বন্ধুদের কাছে ফোন দিলাম।
ও... বলে রাখি রাতে আমাদের সিন্ধান্ত ছিল আমরা কাল কোন আত্মীয়র বাসায় যাবো না যাবো বন্ধুদের ফ্লাটে ওরা ঢাকায় থাকে প্রায় ৫ বছর। সব সময় আসতে বলে কখনো যাওয়া হয় না তবে আজ তো যাচ্ছি।

---

^{Device : vivo y50
What's 3 Word Location:https://w3w.co/tastier.pets.rejects
///tastier.pets.rejects}

---

পৌচ্ছে গেলাম বন্ধুদের বাসায় ওরা ৩ জন থাকে ফ্রেস হওয়ে ৫ জন এক খাটে বসে গল্প শুরু করলাম।

আমার পোস্টে ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

ধন্যবাদ সবাই কে আমার পোস্ট টা পড়ার জন্য।

---