কবিগুরুর ১৬৩ তম জন্মজয়ন্তী পর্ব-৪
হেলো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আমি @ashik333 বাংলাদেশ থেকে বলছি।চলে এলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে। আমার আজকের ব্লগে থাকছে একটি ভ্রমন পোস্ট আশা করি ভালো লাগবে তাহলে চলুন শুরু করি সবাই।
বন্ধুরা কবিগুরুর ১৬৩ তম জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানের ৩ টা পর্ব আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।আজকে চতুর্থ পর্ব শেয়ার করবো।আসলে এবার আমি আপনাদের এই কুঠিবাড়ি সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করছি তাই অনেক গুলো পর্ব আকারে করছি।আজ বাড়ির ভেতরের কিছু দৃশ্য দেখাবো।
বাইরের বাগান ঘুরাঘুরি শেষ করে আপনারা ভেতরে আসবেন।ভেতরে প্রবেশ করতেই আপনাদের কাছে থাকা টিকিট টা চেক দিবে তাই টিকিট কাছেই রাখবেন।ভেতরে প্রবেশ করে তিনটা দরজা দেখতে পাবেন একটা সামনে একটা ডানে এবং একটা বামে।আমি সোজা সামনের দরজা দিয়েই ভেতরে প্রবেশ করলাম।ভেতরে প্রবেশ করেই অনেক গুলো জিনিস দেখতে পাবেন কবিগুরুর ব্যবহার করা।
একটা পদ্মাবোট দেখতে পাবেন যেটা কাঠ দিয়ে বানানো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময়ে ব্যবহৃত পদ্মাবোটের আদলে বানানো এটা।দেয়ালে বিভিন্ন সময়ের ছবি দেখতে পাবেন বিভিন্ন বয়সের ছবি।
আমি ভেতরে থেকে কিছু ছবি তুলেছিলাম সেগুলো দেখুন।নিচ তলায় ঘুরাঘুরি শেষ করে আপনারা দ্বিতীয় তলার শিরি দেখতে পাবেন এবং সোজা দ্বিতীয় তলায় উঠে যাবেন।
দ্বিতীয় তলায় উঠেই দেখবেন উপরে যাওয়ার আরো একটি সিরি আছে কিন্তু সেটা বন্ধ করে রাখা আছে এর কারন হলো অনেক আগে এটা খোলা ছিলো বেশ কিছু বছর আগে এখানে চুরি হয়েছিলো এবং মুল্যবান সম্পদ চুরি হয় ফলে উপর তলা একদম তালা বদ্ধ করা হয়।
বন্ধুরা আজ এই অবদি আগামি পর্বে দ্বিতীয় তলা নিয়ে আলোচনা করবো সবাই ভালো থাকবেন।
https://x.com/ashik333444/status/1798178825018429784?t=raHCwM1nV8wwwhGpEH_9Ww&s=19
@tipu curate
Upvoted 👌 (Mana: 3/5) Get profit votes with @tipU :)
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 163 তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সুন্দর আয়োজন হয়েছিল আর সেখান থেকে আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর ফটো ধারণ করেছেন। বেশি ভালো লাগলো আপনার এই পর্বটা দেখে। দ্বিতীয় তলায় যাওয়ার সিঁড়িটা সবসময় বন্ধ থাকে শুনেছি। তবে প্রয়োজনে কখনো কখনো খোলা থাকে।
দ্বিতীয় তলা না ভাই।দ্বিতীয় তলার উপরে আরেকটা ঘর আছে সেটা বন্ধ থাকে।ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যবহৃত জিনিস গুলো দেখে বেশ ভালোই লাগলো আসলে এ ধরনের অনুষ্ঠানে কখনো অংশগ্রহণ করার সুযোগ হয়নি তবে এবং সুন্দর সুন্দর কিছু কারু কাজ এবং কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জিনিস পত্র গুলো দেখে বেশ ভালই লাগছিল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন ইউনিক একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়ির মধ্যকার কোনো স্মৃতি আমার মনে ছিলনা।আপনার পোস্টটির মাধ্যমে পুনরায় দেখতে পেলাম।একদিন যাব নিশ্চয় ঘুরতে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়িতে বেশ কয়েকবার গিয়েছিলাম। তবে তার ঘরের ভেতর ঢোকার সৌভাগ্য আমার হয়নি। তবে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ঘরের ভেতরের অংশের বেশ কিছু ছবি দেখতে পেলাম। কবিগুরু ব্যবহৃত নানা রকম জিনিস দেখতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাই অনেক সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
সু স্বাগতম জানাচ্ছি ভাই।