খুবই ভালো লাগার কিছু মুহূর্ত ফুটে উঠেছে এখানে। বিশেষ করে ৬ মাস পর মায়ের হাতের রান্না খেতে পেরে অনেক শান্তিতে ঘুমিয়েছে সুদীপ্ত। সত্যি বলতে আমিও যখন অনেক দিন পর বাড়ি যাই মা এভাবেই অনেক পদ রান্না করে রাখে। যা কিনা এক অদ্ভুত অনুভূতির সৃষ্টি করে। ধন্যবাদ দাদা সুন্দর একটা কাহিনী শোনানোর জন্য। পরবর্তী অংশের জন্য অপেক্ষায় রইলাম। আসলেই কি সুদীপ্ত শেষমেশ মনে করতে পারলো কিনা না যে সুকেশের সংগে তার কি কথা হয়েছিলো।
গল্পের সাথে জীবনের মিল পাওয়া যাচ্ছে তাহলে।
হ্যা দাদাভাই। আমরা যারা পড়ালেখা বা কাজের জন্য নিজ পরিবার থেকে দূরে থাকি তারাই মায়ের রান্না অমেক মিস করি। অনেক দিন পর মায়ের হাতের রান্না পেয়ে নাক ডুবিয়ে খেয়ে নেয়।