তারপর আর কি সম্ভবত পরবর্তী পর্বে আমরা জানতে পারবো রায়হান এবং জবার মধ্যে কোন একটা সম্পর্ক গড়ে উঠছে ধীরে ধীরে। যাই হোক পড়ে খুব ভালো লাগলো। তবে এভাবে সারাদিন ঘরে বসে থেকে পড়ালেখা করা বাইরের দুনিয়ার সম্পর্কে না জানা বা কারো সাথে বন্ধুত্ব না হওয়া এগুলো কিন্তু আমি মনে করি জবার জন্য খুব একটা ভালো ছিল না। জবার বাবা এক্ষেত্রে তিনি বা জবার মা জবাকে নিয়ে স্কুলে বা কলেজে যাতায়াত করতে পারতেন এতে করে তার ভবিষ্যতের জন্য ভালো হতো।
জি ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন। কিন্তু বাধ্যবাধকতার মধ্যে দিয়েই জবা বড় হয়েছে। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য।