"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা- ২৫// পাকা কদবেলের আচারের রেসিপি।
স্টিমিটের সহযোদ্ধারা
"আসসালামু আলাইকুম" আশা করি সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, আমিও আপনাদের দোয়ায় বেশ ভাল আছি। "আমার বাংলা ব্লক কর্তৃক" আয়োজিত প্রতিযোগিতা- ২৫, এবারের বিষয় "শেয়ার করো তোমার প্রিয় স্বাদের আচারের রেসিপি" এই প্রতিযোগিতায় আমার অংশগ্রহণ। এখানে আমি প্রথমে হাফিজুল্লাহ ভাইকে ধন্যবাদ জানাই যে এত চমৎকার একটা টপিক নিয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। সেই সাথে আমার বাংলা ব্লক কমিউনিটির ফাউন্ডার, এক্সিকিউটি, এডমিন ও মডারেটর সহ সকলকে ধন্যবাদ জানাই এত চমৎকার একটা কমিউনিটির মাধ্যমে বাংলা ভাষাকে বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করে বাংলাদেশ এবং ইন্ডিয়ার অনেকগুলো বাঙালি মানুষকে নিয়ে খুবই চমৎকারভাবে এগিয়ে যাওয়ার জন্য। সেই সাথে এত চমৎকার ও ইউনিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য।
কদবেল নামটা সঙ্গে আমরা সকলেই কমবেশি পরিচিত। এই কদবেলে রয়েছে অনেক পুষ্টি গুনাগুন যেমন এই কদবেলে কাঁঠাল এবং পেয়ারার সমান খাদ্য শক্তি রয়েছে। তাছাড়া এই কদবেলে আমিষের পরিমাণ রয়েছে আম, কাঁঠাল, লিচু, পেঁপে, আমলকি ও আনারসের চাইতে কয়েক গুণ বেশি। এছাড়াও এই কদবেল যখন পেকে যায় এর সুমিষ্ট ঘ্রাণে মনটা জুড়িয়ে যায় সে সাথে মজা করে কদবেল খাওয়ার আগ্রহ জাগে। যদিও এই কদবেলটি বছরে প্রায় একবার পাওয়া যায় এবং খুব অল্প সময়ের জন্য পাওয়া যায় তাই আমি বেশিরভাগ সময়ে এই কদবেল সারা বছর খাওয়ার জন্য এভাবে আচার করে রেখে দেই। আমার সবচাইতে প্রিয় আচার বলে কথা। তো বন্ধুরা এ কারণেই মূলত আমার কদবেল খুবই প্রিয়। তার পাশাপাশি আমার বাচ্চাদেরও খুবই প্রিয়। আমি মনে করি এই কদবেল আমাদের সকলেরই খুবই প্রিয়। তাই আমি আজকে সিদ্ধান্ত নিলাম যেহেতু আমার ও আমাদের সকলেরই এটি প্রিয় তাই কিভাবে এই পাকা কদবেলের আচার তৈরি করে সারা বছর রেখে খাওয়া যায় তা আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
তাহলে বন্ধুরা চলুন কিভাবে আমি এই পাকা কদবেলের আচারের রেসিপি তৈরি করেছি তা আপনাদের সামনে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ ও পরিমাণঃ
- কদবেল: বড় সাইজের ২টি
- চিনি: ১ কাপ
- জিরা: ১ চামচ
- শুকনা মরিচ: ৪-৫ টি
- হলুদের গুঁড়া: আধা চামচ
- রসুন : একটি
- পাঁচফোড়ন: ১.৫ চামচ
- সরিষার তেল: এক কাপ
- বিট লবণ: এক চামচ
- ভিনেগার: ৩-৪ চামচ
- লবণ: পরিমাণমতো
- তেজপাতা : ৩টি।
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথম ধাপঃ
- প্রথমে আমি কদবেল দুটিকে ফাটিয়ে নিলাম এরপর একটি চামচের সাহায্যে কদবেলের ভিতরের অংশগুলো বের করে নিয়ে আসলাম। এরপর আমি একটি ছেচনির সাহায্যে কদবেলগুলো ভালো করে মিশিয়ে নিলাম।
দ্বিতীয় ধাপঃ
- এবার আমি চুলায় একটা কড়াই বসিয়ে শুকনো মরিচ এবং পাঁচফোড়ন গুলো হালকা আছে ভেজে নিলাম। তারপর সেগুলোকে পাটার মধ্যে রেখে গুড়ো করে নিলাম। কিছু মরিচ গুড়ো না করে আস্ত রেখে দিলাম।
তৃতীয় ধাপঃ
- এবার আমি রসুনটিকে ছিলে পানি দিয়ে ধুয়ে নিলাম তারপর পাটার মধ্যে রেখে হালকা করে ছেঁচে নিলাম।
চতুর্থ ধাপঃ
- এবার আমি চুলায় একটি পাইপেন বসিয়ে প্রথমে জিরা গুলো হালকা আছে কিছুটা ভেজে নিলাম তারপর এর মধ্যে সরিষার তেল গুলো ঢেলে দিলাম।
পঞ্চম ধাপঃ
- তেল গরম হয়ে আসলে আগে থেকে ছেঁচে রাখা রসুনগুলো এর মধ্যে দিয়ে বেশ কিছুক্ষন নেড়েচেড়ে নিলাম। রসুনগুলো দেওয়ার পর বেশ ভালো একটি ঘ্রাণ ভেসে আসবে যা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
ষষ্ঠ ধাপঃ
- এ পর্যায়ে এসে আমি পাইপেনের তেলের মধ্যে কদবেল গুলো দিয়ে দিলাম এরপর ভালো করে নেড়েচেড়ে নিলাম। প্রায় ১০ থেকে ১৫ মিনিট কদবেল গুলোকে রসুন ও জিরা মিশ্রিত তেলে ভেজে নিতে হবে। অবশ্যই চুলার আগুন মিডিয়াম আছে রেখে বাঁচতে হবে এবং সে সাথে খেয়াল রাখতে হবে যাতে করে পুড়ে না যায়।
সপ্তম ধাপঃ
- এবার আমি কদবেল গুলো বেশ কিছুক্ষণ ভেজে নেওয়ার পর এক এক করে চিনি, তেজপাতা, শুকনা মরিচ, লবণ, বিট লবণ ও হলুদের গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নেড়েচেড়ে দিলাম।
- এখানে আমি হলুদের গুঁড়ো ব্যবহার করেছি শুধুমাত্র আচারের চমৎকার একটি কালার এর জন্য।
চূড়ান্ত ধাপঃ
- এবার আমি পাঁচফোড়ন ও শুকনো মরিচ মিশ্রিত যে মসলাগুলো গুঁড়ো করে রেখেছিলাম সেগুলো এর মধ্যে দিয়ে দিলাম। মসলাগুলো ভালো করে মেশানো হয়ে গেলে আমি এর মধ্যে পরিমাণ মতো ভিনেগার দিয়ে দিলাম। এখানে আমি ভিনেগার ব্যবহার করেছি যেহেতু আমি এই আচারগুলো দীর্ঘদিন রেখে খাব তাই। আপনারা যারা সাথে সাথে তৈরি করে খাবেন তারা ভিনেগার ব্যবহার না করলেও চলবে।
- এভাবে চুলার আগুন মিডিয়াম আছে রেখে বেশ কিছু সময় এগুলোকে ভেজে নিতে হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত ভেজে নিতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত এই আচারগুলো থেকে পুনরায় তেল বের না হয়। তবে হ্যাঁ এখানে আপনাদেরকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে আচার গুলো পুড়ে না যায় আর সেজন্য প্রতিনিয়ত নেড়েচেড়ে দিতে হবে।
- তো বন্ধুরা এভাবেই তৈরি হয়ে গেল আমার আজকের পাকা কদবেলের আচারের রেসিপিটি। রেসিপিটি পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। আশা করি আপনাদের আমার আজকে রেসিপিটি দেখে ভালো লাগবে। অবশ্যই বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন, রেসিপিটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। তবে হ্যাঁ খাবেন যখন অবশ্যই দরজা বন্ধ করে খাবেন তা না হলে কিন্তু ভাগে পাবেন না। হা হা হা হা হা...
আমার এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সেই সাথে এই পোষ্টে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং এই রেসিপিটি কেমন লেগেছে আপনারা আপনাদের মন্তব্যের মাধ্যমে জানাবেন।
শুভেচ্ছান্তে,@alauddinpabel
বিভাগ | রেসিপি |
---|---|
ডিভাইস | রেডমি নোট ১০এস |
লোকেশন | গাজীপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ 🇧🇩 |
রেসিপি মেড বাই | @alauddinpabel |
তারিখ | ২৩-১০-২০২২ ইং |
#abbcontest-25 #recipe-contest #amarbanglablog #steemexclusive #kadbelritual #bangladesh #ritualrecipe
কদবেলে যে এত আমিষের পরিমাণ রয়েছে আমার জানা ছিল না। কদবেল দিয়ে এত সুন্দর আচার বানানো যায় তা জানতাম না।আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। আপনি ঠিক বলেছেন এভাবে আচার বানিয়ে রাখলে সারা বছর কদবেল খাওয়া যাবে।আপনার আচার দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।আমাদের বাড়িতে কদবেল গাছ আছে একদিন অবশ্যই তৈরি করব। ধন্যবাদ
জ্বি আপু বর্তমানে কদবেলের যে দাম সেই হিসাবে আপনার নিজের গাছ থাকায় সহজেই কিন্তু আপনি এই কদবেলের আচার বানিয়ে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন সারা বছর খাওয়ার জন্য।
কদবেল মাঝেমধ্যে খেতাম, তবে কদবেলেজে এত পরিমান ভিটামিন রয়েছে তা আমি সত্যি জানতাম না। যদি জানতাম তাহলে আপনার মত বছর জুড়ে কদবেলের আচার সংগ্রহ করতাম। আপনার কদভেলের আচারের প্রক্রিয়া মাধ্যমে শিখে নিলাম। আপনি তো কদভেলের বর্ণনা যেভাবে দিয়েছেন জিভে জল এমনিতে এসে গেছে। অসাধারণ ছিল আপনার রেসিপিটি। আমাদের মাঝে এত সুন্দর কদবেলের আচারের রেসিপি উপহার দেওয়ার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
যেহেতু এখন জানতে পেরেছেন বাজারে কিন্তু প্রচুর কদবেল পাওয়া যাচ্ছে তাই যদি পারেন এভাবে আচার বানিয়ে সংরক্ষণ করে রাখবেন আশা করি সারা বছর কদবেলের আচার খেয়ে কদভেলকে মনে রাখতে পারবেন।
কদবেল আমার খুবই ফেভারিট। আমাদের বাড়িতে বড় একটি কদবেলের গাছ রয়েছে প্রতিনিয়তই কদ বেল খাওয়া হয়।
তবে কদবেল যে এত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ আপনার পোষ্টটি না পড়লে বুঝতেই পারতাম না।।
সুন্দরভাবে কদবেলের রেসিপিটি প্রস্তুত করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হবে আর আপনার প্রস্তুত করা আচারের রেসিপিটি অনেক ইউনিক ছিল।
যেহেতু ভাই আপনাদেরও কত বেল গাছ রয়েছে তাই এভাবে আচার বানিয়ে সংরক্ষণ করে রাখলে সারা বছর অনায়াসে খেতে পারবেন। আমার রেসিপিটি আপনার ইউনিক লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রথমে প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। কদবেলের আচার রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। সত্যি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। এই কদবেলের আচার রেসিপি দেখে শিখতে পারলাম। পরবর্তী তৈরি করব ইনশাল্লাহ।
জি ভাই খেতেও অনেক সুস্বাদু হয় অন্যান্য আচারের থেকে কিছুটা ভিন্ন স্বাদের হয়ে থাকে তাই খেয়ে অনেক মজা পাওয়া যায়। অবশ্যই একদিন বানিয়ে খেয়ে দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাই, আপনার তৈরি পাকা কদবেলের আচারের রেসিপি দেখেতো জিভের জল গড়িয়ে পড়ার অবস্থা। মনে হচ্ছে, আপনার পরিবেশনের প্লেট থেকে চট করে তুলে খেয়ে ফেলি। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য খুবই ইউনিক একটি আচারের রেসিপি বাছাই করেছেন ভাই। আপনার তৈরি আচার দেখে সত্যিই খুব খুব খাওয়ার ইচ্ছা হচ্ছে। কদবেলের আচারের রেসিপির প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমার আচারের রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম, এটাই আমার সার্থকতা। আর হ্যাঁ ভাই খেতে কিন্তু অনেক অনেক সুস্বাদু তাই অবশ্যই একদিন সময় করে বানিয়ে খেয়ে দেখবেন, আশা করি অনেক ভালো লাগবে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এতটা গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
কদবেল সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারলাম। কদবেল এর ভর্তা খেয়েছি কিন্তু কখনো আচার খাওয়া হয়নি এভাবে। ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর একটি মুখরোচক আচারের রেসিপি শেয়ার করেছেন যা দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে আশাকরি খেতেও অনেক সুস্বাদু হবে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল ভাইয়া আপনার জন্য।
আপু আসলেই খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে আমার বাচ্চারা তো এ আচার খেয়ে অনেক খুশি। আশা করি আপনার বাচ্চারাও খেয়ে খুশি হবে অবশ্যই একদিন মানিয়ে বাচ্চাদের খাওয়াবেন। অসংখ্য ধন্যবাদ এতটা গঠনমূলক মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহ প্রদান করার জন্য।
কদ বেল খেতে আমার কাছে ভীষণই ভালো লাগে। কিন্তু কদরের আচার বানানো যায় এটা সত্যিই জানা ছিল না। আপনার রেসিপিটা আমার কাছে একদম ইউনিক লেগেছে। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের ফলের চেয়ে কদবেলে এত বেশি আমিষের পরিমাণ রয়েছে এটাও জানা ছিল না। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে অনেক কিছুই জানতে পারলাম। আপনার পুরো রেসিপিটি ফলো করে নিলাম। আশা করি কখনো তৈরি করব। প্রতিযোগিতায় আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমার আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে কদবেল সম্পর্কে আপনাদের কিছু ইনফরমেশন জানাতে পেরে নিজেকে অনেক সার্থক মনে হচ্ছে। সেই সাথে আমার আচারের রেসিপিটিও আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে তার জন্য শুভকামনা রইল।
কদবেল এমনেতেই পছন্দ করি না তারপর আবার আচার। তবে যেহেতু খালি কদবেল খেতে পারিনা তারজন্য মনে হয় এভাবে আচার খেতে খুবই সুস্বাদু লাগবে। আপনার আচারের কালার দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে। আমার কাছে আপনার এই আচার ইউনিক লেগেছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার আচার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
কদবেল যে,, এত গুণে গুণান্বিত। তা আপনার পোষ্ট থেকে আজকে আরো বেশি করে জানলাম। খুবই চমৎকার করে আচারের এই ইউনিক রেসিপিটি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। সত্যিই আপনার আচার দেখে লোভ সামলানো মুশকিল। কালারটি অনেক সুন্দর হয়েছে।প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সেই সাথে অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।!♥♥
কদবেল ফলটি আমি অনেক পছন্দ করি। তবে কদবেলে যে এত পরিমান ভিটামিন থাকে তা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জানলাম। আর কদবেলের আচার টি দেখে মনে হচ্ছে ইউনিক একটি রেসিপি। কদবেল দিয়ে এত সুন্দর ভাবে আচার তৈরি করা যায় এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি তা শিখে নিলাম। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।