DIY-এসো নিজে করি:৷ নিজে চাষকৃত ভুট্টা জমি থেকে ঘরে তোলার অনুভূতি * অন্যরকম /১০% প্রিয় 💞 @shy-fox
বিসমিল্লাহি রহমানের রাহিম
আসসালামু আলাইকুম
শ্রদ্ধেয় প্রিয় ভাই ও বোনেরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন ? সৃষ্টিকর্তার কৃপায় আশা করি ভালো আছেন । আমিও সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছি ।
প্রিয় , আমার বাংলা ব্লগ কমিটির সদস্যরা
আপনাদের মাঝে আবার এসে হাজির হলাম।
আজ আমি আপনাদের নিজে চাষকৃত ভুট্টা জমি থেকে ঘরে তোলার অনুভূতি সম্পর্কে বলতে চাই। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আপনারা আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে পুরো পোস্টটি দেখবেন আশা করি।
আসুন শুরু করি
১ - জমি
২ - বীজ
৩ -কোদাল
৪ -রাসায়নিক সার ( ইউরিয়া, টিএসপি,এমপি বা পটাশ, ফসফেট সার)।
৫ -জৈব সার ( গরুর গোবর, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, তরু তরকারী কাটার পর অবশিষ্ট অংশ, ছারি লারকি জ্বালানোর পর অবশিষ্ট অংশ।
৬ -জমি চাষের জন্য পাওয়ার টিলার
৭ -লাঠি (মাটির বড় অংশ ভাঙ্গার জন্য)।
৮ - পানি ইত্যাদি।
আমি যেভাবে ভুট্টা উৎপাদন করেছি তার বিবরণ :-
↘️ধাপ :- ১↙️
- প্রথমে আমি আমাদের প্রায় ৫ শতাংশ জমি পাওয়ার টিলার দিয়ে তিনবার চাষ দিয়েছি। অর্থাৎ জমির উপরের অংশের মাটিকে পাওয়ার টিলারের নাঙ্গর দ্বারা ভেঙ্গে ছোট ছোট করা হয়েছে। ভুট্টা চাষ করতে হলে মাটি খুব ঝুরঝুরে করে নিতে হয়।
- এখন আমি প্রথম পর্যায়ে জমি নির্বাচনে কাজ আরম্ভ করছি। ৫ শতাংশ জমির মধ্যে ভুট্টা চাষের জন্য দৈর্ঘ্য ২০ হাত এবং প্রস্থ ৮ হাত জমি নির্ধারণ করি।জমি পাওয়ার টিলার দ্বারা চাষ দেওয়ার পরে মাটির যে অংশগুলো বড় রয়েছে তা লাঠি দিয়ে ভেঙ্গে ছোট করে নিলাম।
↘️ধাপ :- ২↙️
- এই পর্যায়ে আমি জৈব সার ( গরুর গোবর, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, তরু তরকারী কাটার পর অবশিষ্ট অংশ, ছাই লারকি জ্বালানোর পর অবশিষ্ট অংশ। আমি জৈব সার ঝুড়িতে করে জমিতে নিয়ে আসি এবং জমিতে সমান ভাবে ছিটিয়ে প্রয়োগ করি।
↘️ধাপ :- ৩↙️
জৈব সার দেওয়ার পরে আমি জমিতে রাসায়নিক সার ব্যবহার করেছি। আমি রাসায়নিক সার এর মধ্যে ( ইউরিয়া, টিএসপি,এমপি বা পটাশ, ফসফেট সার ইত্যাদি জমিতে প্রয়োগ করি। অন্যান্য সারের তুলনায় আমি ফসফেট সার বেশি ব্যবহার করছি। সার গুলোকে পরিমাণ মতো একটি পাত্রে একসাথে নিলাম । তারপর এগুলো মিশ্রন করি এবং জমিতে সমানভাবে ছিটিয়ে প্রয়োগ করি।
↘️ধাপ :- ৪↙️
- আমি বীজ ভান্ডার দোকান থেকে ভুট্টার ভালো মানের ১৫০ গ্রাম বীজ ৪৫ টাকা দিয়ে নিয়ে আসি।তারপর ভুট্টা রোপন করার জন্য জমিতে সারি করে নিলাম। একটি সারি থেকে অন্য সারির দূরত্ব ১ ফুট করে রাখলাম। সারিবদ্ধ ভাবে দূরত্ব রেখে ভুট্টার বীজগুলো রোপন করলাম।
↘️ধাপ :- ৫↙️
- বীজ বপন করার কিছুদিন যাবার পর সবগুলো বীজ থেকে চারা উঠলো। মাটি ভেদ করে চারা গুলো যখন বের হলো তখন এই দৃশ্য দেখে আমার কাছে খুব ভালো লাগলো।
↘️ধাপ :- ৬↙️
- যত দিন যাচ্ছে ততো সুন্দর সতেজ ভাবে ভুট্টার চারা গুলো বেড়ে উঠছে । আমি প্রতি সপ্তাহে দুইবার পানি দিতে লাগলাম।
↘️ধাপ :- ৭↙️
- চারা লাগানো একমাস পরে নিড়ানি দিয়ে আগাছা পরিষ্কার করে নিলাম। তারপর মটর দিয়ে মোট তিনবার পানি দিলাম ভুট্টা ক্ষেতে।
↘️ধাপ :- ৮↙️
ফ্লোরা নাইট্রোবেনজিন ব্যবহারের ফলে গাছের শিকড় কান্ড পাতার খাদ্য সঞ্চালন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। উদ্ভিদের ফুল এবং ফল এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ফুল ঝরে পড়া রোধ হয়। এবং অধিক পরিমাণ ফসল উৎপাদন হয়।
ভালো ফলনের আশায় আমি ভুট্টা ক্ষেতে ফ্লোরা নাইট্রোবেনজিন দুই বার ব্যবহার করি। ভুট্টা ক্ষেতে ফ্লোরা নাইট্রোবেনজিন ৫ লিটার পানির সাথে ১০ মি.লি মিশিয়ে সকাল বেলায় প্রখর রোদের মধ্যে ভালো করে স্প্রে করি।
- মটর দিয়ে পানি দেওয়ার পরে দ্বিতীয় পর্যায়ে জমিতে রাসায়নিক সার ব্যবহার করেছি। ভুট্টা ক্ষেতে পরিমাণমতো ইউরিয়া এবং ফসফেট সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করি।
↘️ধাপ :- ৯↙️
- ভুট্টা গাছে ফুল আসলো। ভুট্টা ফুল দেখে আমার কাছে খুব ভালো লাগলো। ভুট্টা ফুলে সমস্ত ক্ষেত ভরে গেলো। ভুট্টা ফুলের সৌন্দর্য সত্যি হৃদয় জুড়ে যায়।
↘️ধাপ :- ১০↙️
- প্রয়োজনীয় জৈব এবং রাসায়নিক সার, সঠিক সময়ে পানি দেওয়ার ফলে ভুট্টা গাছগুলো সতেজ ভাবে গজিয়েছে। ভুট্টা গাছ গুলো প্রায় ছয় থেকে সাত ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়েছে।
- পড়ন্ত বিকেলে বাতাসের সাথে সাথে যখন গাছগুলো দুলে তখন দৃশ্যটি খুবই মনমুগ্ধকর হয়ে উঠে।
↘️ধাপ :- ১১↙️
- প্রতিটি গাছে দুই থেকে তিনটি ভুট্টা ধরেছে। যত দিন যাচ্ছে তত ভুট্টাগুলো পরিপক্ক হচ্ছে।
↘️ধাপ :- ১২↙️
- ভুট্টাগুলো পরিপক্ক হয়েছে এখন ফসল ঘরে তোলার পালা।
↘️সর্বশেষ ধাপ↙️ :-
- গাছ থেকে ভুট্টা সংগ্রহ করছি।নিজের জমিতে চাষকৃত ভুট্টা তোলার অনুভূতি অন্যরকম মনে হচ্ছে। কারণ এই গুলো একদম সতেজ এবং নিজের হাতে উৎপাদন করা। নিজের হাতে তৈরি করার যে কোন জিনিসের গুরুত্ব খুব বেশি হয়ে থাকে। ভুট্টা তুলতে আমার খুব ভালো লাগছে।
- ক্ষেত্রে থেকে ভুট্টা সংগ্রহ করে বাড়িতে আনার পর ভুট্টার উপরে ছোবড়া পরিষ্কার করে নিলাম।
আজকের এই মুহুর্তের জন্য বীজ রোপণ থেকে শুরু করে ফসল সংগ্রহ করা পর্যন্ত চার মাস দুই দিন অপেক্ষা করতে হয়েছে । আজকে মনে হচ্ছে যেন এতদিনের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। কারণ আমি খুব দ্বিধাদ্বন্দের মধ্যে ছিলাম যে ভুট্টা উৎপাদন ঠিকমতো হবে কি না। কারণ বিভিন্ন সময় দেখা যায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক কারণে বা,চারা নষ্ট হয়ে গেলে ।ঠিকমতো ফসল উৎপাদন হয় না। তাই আমার কাছে অন্যান্য দিনের তুলনায় আজকের দিনটি খুব অন্যরকম ছিল। সত্যিই আজকের দিনটা আমার কাছে খুব আনন্দের। ভুট্টা খুব সুন্দর ভাবে ঘরে তুলতে পেরেছি।
পোস্টটির কোথায় ভুল ত্রুটি হলে সুন্দর ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।
পোস্ট বিবরণ :-
শ্রেণী | কৃষি (ফসল উৎপাদন) |
---|---|
ক্যামেরা | Redmi note 7 |
পোস্ট তৈরি | @ah-agim |
লোকেশন | ফেনী, বাংলাদেশ |
এতক্ষণ আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।আপনাদের উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণা পেলে আমি এই ধরনের কৃষি সম্পর্কিত পোস্ট আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করবো, ইনশাআল্লাহ।
- অন্য সময়ে আবার অন্য কোন বিষয় নিয়ে কথা হবে।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন। সুস্থ থাকবেন, নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিবেন ।এই আশাবাদ ব্যক্ত করে আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি।
সবাইকে শুভ সকাল
আপনারা সবাই ভালো থাকবেন।
আপনাদের সকলকে আমার পক্ষ থেকে ভালোবাসা 💜💙 এবং অভিনন্দন রইলো ।
আমার পরিচিতি
আমি আওলাদ হোসেন আজিম ।আর আমার ইউজার নাম @ah-agim আমি একজন বাংলাদেশী। মাতৃভাষা বাংলায় বলে - আমি খুব গর্বিত। আমার মনে ভাষা বাংলা এর প্রকাশ করতে খুব ভালো লাগে। আমি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিকে ভালোবাসি। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সন্মানীত এডমিন মডারেটর সহ সকল সদস্যদের প্রতি আমার অফুরন্ত ভালোবাসা বিরাজমান। আমি বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করতে ভালোবাসি। সৃষ্টিকর্তার দেওয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে আমার কাছে খুব বেশি ভালো লাগে। তাছাড়া আমি বিভিন্ন ধরনের কাগজের ( কারুকাজ ) এবং বিভিন্ন রকমের রান্না ( রেসিপি ) করতে পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করে থাকি। ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে অনেক অনেক বেশি ভালো লাগে।বিশেষ করে সৃষ্টিকর্তার দেওয়ায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দৃশ্য সমূহ ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে ভালো লাগে।
আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে নিজেদের জমির ভুট্টা ঘরে তোলার অনেক সুন্দর কিছু অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সেই সাথে কিছু ফটোগ্রাফি তুলে ধরেছেন দেখছি। আপনার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
এত চমৎকার মতামত শেয়ার করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি ভুট্টা চাষের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বেশ সুন্দরভাবে পর্যায় ক্রমে ধাপে ধাপে সমস্ত বিষয়গুলো উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে। আপনার এত সুন্দর উপস্থাপনা আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমিও ভুট্টার ফটোগ্রাফি করে রেখেছিলাম কিন্তু আজ পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
পোষ্টটি সম্পর্কে এত সুন্দর অনুভূতি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আমার কাছে মনে হয় আপনার এই ধরনের পোস্টগুলো সবচেয়ে ইউনিক পোস্ট আমার বাংলা ব্লগে। এর আগেও এমন কিছু পোস্ট আমি খেয়াল করেছি আপনার। এক কথায় চমক যাকে বলে। আমরা অনেকে শুধু খেতেই ভালোবাসি কিন্তু এই ফসলগুলো ফলানোর পেছনে কত অক্লান্ত পরিশ্রম আর ধৈর্য ধরে কাজ করতে হয় তার গল্পটা অজানাই থেকে যায়। আপনার এই ধরনের পোস্ট সত্যি প্রশংসার দাবিদার ভাই। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যেভাবে দেখিয়েছেন একদম অবিশ্বাস্য লেগেছে আমার কাছে। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য। সামনে এগিয়ে যান আরও।
এত চমৎকার মতামত উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার নিজের চাষকৃত ভুট্টা ঘরে তোলার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমার কাছে অবাক লেগেছে এই পোস্ট করতে আপনার চার মাস দুই দিন অপেক্ষা করতে হয়েছে। কৃষি কাজ অনেক কষ্টের এবং অনেক পরিশ্রম। আপনার উর্বর জমি তৈরি থেকে শুরু করে সার কীটনাশক এবং সপ্তাহে দুই দিন পানি দেওয়া থেকে শুরু করে প্রত্যেকটা বিষয় আমাদের সাথে খুব সুন্দর করে শেয়ার করেছেন। যখন ফসল ঘরে উঠলো তখন আনন্দের সীমা থাকে না। সত্যি অসাধারন ছিল আপনার অনুভূতি গুলো।৪ মাস ২ দিন অপেক্ষা সোনার ফসল। আর এত সময় নিয়ে আমাদের মাঝে আপনার গড়ে তোলা ফসলের ভুট্টার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি ছিল অসাধারণ। শুভেচ্ছা রইল এত সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য, শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
এত সুন্দর মতামত শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
অনেক দিন সময় নিয়ে এই পোস্ট টি করতে হয়েছে আপনাকে। দারুণ ছিলো ভুট্টা চাষ এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখিয়েছেন এক পোস্ট এ । এটাই অনেক। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনার এই ধরনের পোস্টগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। নিজের উৎপাদিত শস্য সবজি তৈরির প্রক্রিয়া গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেন। বেশ কয়েক বার এধরনের পোষ্ট দেখলাম। সত্যি প্রশংসা করার যোগ্য। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
এই বিষয়ে আপনার অনেকগুলো পোস্ট দেখেছি আপনি তো দেখছি অনেক কিছুই জমিতে চাষ করছেন। আসলে জমিতে চাষ করে সেই ফসল খাওয়ার অনুভূতি থাকে অন্যরকম। আজকেও আপনি চাষকৃত ভুট্টা ঘরে তোলার অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন খুবই ভালো লাগছে আপনার পোস্টটি অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর মতামত শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া মানতেই হবে আপনি এই পোস্ট এ অনেক ধৈর্য এবং একাগ্রতার পরিচয় দিয়েছেন। ভুট্টার চাষের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ফটো সব আপনার সংগ্রহে। ভুট্টা এমন একটি ফসল যা লাভ জনক এবং পরম উপকারী। একজন ফসল চাষী হিসেবে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মতামত শেয়ার করার।
আপনার এই বীজ রোপন,তারপর চারাগাছ ও ফলন এর পোস্ট গুলো দেখতে বেশ ভালো লাগে।আসলেই এত পরিশ্রম সার্থক। আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া রইলো। ধন্যবাদ
এত সুন্দর অনুভূতি শেয়ার করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
ভাই সত্যি খুবই ভালো লাগলো আপনার আজকের পোস্ট। আপনি নিজের জমির ভুট্টা ঘরে তোলার অনেক সুন্দর কিছু অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে ঠিকই জমিতে চাষ করে সেই ফসল খাওয়ার অনুভূতি থাকে অন্যরকম। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
এত দুর্দান্ত কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।