আমার বাংলা ব্লগ - একটু হাসি || কৌতুক সপ্তাহ -৩৬steemCreated with Sketch.

jokes Cover-1.png

আমার বাংলা ব্লগের আরো একটি নতুন আয়োজন- এবিবি একটু হাসি’তে সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা একটু ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ, মনের উচ্ছ্বাসে প্রাণ খুলে হাসার আয়োজন। যেখানে সবাইকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহের একটা দিন একটু অন্য রকমভাবে কৌতুকের সাথে আনন্দ করার প্রয়াস চালানো হবে। নিজেকে একটু অন্য রকমভাবে প্রকাশ করতে হবে, সবাইকে নিজের কথায় কিংবা কৌতুকে মাতিয়ে রাখতে হবে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতি সপ্তাহে পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে যারা এই আয়োজনের ক্ষেত্রে আন্তরিকতার পরিচয় দিবে এবং মজার কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করবে, পুরস্কারের ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহের বুধবার এবিবি একটু হাসি পোষ্ট শেয়ার করা হবে, যেখানে প্রতি সপ্তাহে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নির্বাচন করা হবে। আপনারা সেই বিষয়টির সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের মতো করে কৌতুক অথবা মজার কোন হাসির অনু গল্প শেয়ার করবেন। এখানে মূল উদ্দেশ্য থাকবে হাসি, এমন কিছু শেয়ার করতে হবে সবাই যেন প্রাণ খুলে হাসার সুযোগ পায়। সেটা আপনার নিজের হতে পারে কিংবা সংগৃহীত হতে পারে, তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়মের ভিতর থাকতে হবে, যেন কপিরাইট এর বিষয়টি সামনে আসতে না পারে।

আমাদের জীবনে মজার নানা ঘটনা রয়েছে, যেখানে হাসির একটা বিষয়ও সংযুক্ত রয়েছে। যেগুলো স্মরণ হলে এখনো আমরা মনে মনে হাসি অথবা লুকিয়ে হাসার চেষ্টা করি। আমরা আড়ালে থাকা সেই বিষয়গুলোকে সম্মুখে আনতে চাই এবং সকলের সাথে তা শেয়ার করার মাধ্যমে একটু অন্য রকমভাবে দিনটি উপভোগ্য করতে চাই। কৌতুকের ব্যাপারে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, কৌতুক মোটেও কপিরাইটেড না। তবে সেটা সংগৃহীত পুরনো কৌতুক হবে, যদি ক্রিয়েটিভ কৌতুক হয় যেটার লেখকের নাম জানা আছে সেটা কপিরাইটেড। আশা করছি বিষয়টি পরিস্কার এখন।

আজকের বিষয়ঃ

শালী-দুলাভাই এর মধ্যে মজার কথোপকথন বা গল্প।

বিষয় নির্বাচনকারীঃ

@moh.arif

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • কৌতুক/হাসির অনু গল্প সর্বোচ্চ ৭৫ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একটি কৌতুক/হাসির অনু গল্প শেয়ার করতে পারবে।
  • কৌতুক/হাসির অনু গল্প অবশ্যই উপরের বিষয়ে সাথে সামঞ্জস্য/সংযুক্ত থাকতে হবে।
  • এডাল্ট কিছু শেয়ার করা যাবে না, তবে সকলের সাথে ভাগ করে নেয়া যায় সেই ধরনের কিছু শেয়ার করা যাবে।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Sort:  

দুলাভাই আর শালী কথা বলছে। শালীর নাম খুশি।
তো এমন সময় কারেন্ট চলে গেলো।



দুলাভাই ভয়ে শালীকে জড়িয়ে ধরেছে।
শালী বলছে দুলাভাই - আমি খুশি!☺️
দুলাভাই বলেছে - আমিও খুব খুশি।

 last year 

এতো খুশি দুলাভাইয়ের বউ জানলে কপালে শনি আছে দুটোরই।

কারেন্ট নেই তো.... বউ টের পাবে কি করে। 🤭

 last year 

জলের ভেতর থেকে যেমন মাছ না দেখেই হাতরাই ধরা হয়, তেমনি বউ বর আর বোনকে হাতরাই ধরবে।🙃😁😎

😂😂

 last year 

এতো খুশি কিন্তু ভালো না

সামনে বউ নেই তার উপর আবার কারেন্ট চলে গেছে। এই টুকু খুশি তো হওয়াই যায়🤭

 last year 

হি হি,বেশ মজার জোকস ছিল দাদা।

আমার নিজেরও খুব হাসি পাচ্ছিল।😂

 last year 

বল্টুর মেয়ে তার মাকে বলছে-

মেয়ে: আম্মু, ছোট খালা মনে হয় মানুষ না!
মা: মানুষ না মানে! এটা কেন বলছো?

মেয়ে: না আম্মু, আমি নিজ কানে শুনেছি।
মা: কী শুনেছিস তুই?
মেয়ে: আব্বু না খালার নাকে হাত দিয়ে বলছে, ‘তুমি একটা পরি’।

 last year 

হেহেহে 🤣🤣 দারুন হয়েছে দাদা। সুন্দরী পরি খালা

 last year 

শালি-দুলাভাই এক জায়গায় বসে কথা বলছে।
কথা বলা অবস্থায় হঠাৎ কারেন্ট চলে গেছে। এমন সময় দুলাভাই বলে উঠলো-

দুলাভাইঃ শালার কারেন্ট, যাওয়ার আর সময় পাইলিনা।

শালিঃ শালার কারেন্ট মানে? আপনি কেন শুধু শুধু আমার ভাইকে বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন?

দুলাভাইঃ তোমার ভাইকে বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছি মানে কি বলছো তুমি?

শালিঃ হ্যাঁ ঠিকই বলেছি, বর্তমানে কারেন্টের যে অবস্থা তাতে করে পাবলিক যদি জানতে পারে যে আমার ভাইয়ের কারেন্ট, তাহলে তো আমার ভাইটাকে মেরেই ফেলবে।

দুলাভাইঃ ও আচ্ছা বুঝতে পেরেছি। তুমি মানুষটা যেমন, চিন্তাটাও তেমন....

 last year 

রাতের বেলা দুলাভাই ঘুমের মধ্যে হেটে হেটে শালির রুমে চলে গেল।

শালী:- দুলা ভাই এত রাতে আমার রুমে কি করছেন..?
দুলাভাই :- খুজতেছি..
শালী:- কি খুজতেছেন...?
দুলাভাই:- পানি খুজতেছি...
শালী:- আপুকে ডাক দিবো।
দুলাভাই:- আমি মজা করছিলাম,তুমি ঘুমিয়ে পড়ো,হা হা হা।😂😂😂

 last year 

এক লোক তার শালীকে নিয়ে একটা নিরিবিলি জায়গা দিয়ে যাচ্ছে।
শালীঃ দুলাভাই! আপনি আমাকে এই নিরবিলি জায়গায় একা পেয়ে আমার সাথে সুযোগের সৎ ব্যবহার তো করবেন না?

দুলাভাইঃ তুমি দেখছো না আমার এক হাতে ছাগল আর লাঠি। আর অন্য হাতে মুরগী, দড়ি এবং বালতি ধরে রাখছি। আমি কিভাবে তোমার সাথে সুযোগের সৎ ব্যবহার করবো?

শালীঃ কেন করতে পারবেন না? যদি আপনি লাঠি মাটিতে গেঁথে দড়ি দিয়ে ছাগল্টাকে বাঁধেন আর বালতিটাকে উল্টা করে রেখে তার ভিতরে মুরগীটাকে রাখেন তাহলে তো আপনি আমার সাথে সব কিছুই করতে পারেন। আমার কিন্তু এই কথা ভাবতেই খুব ভয় লাগছে......

 last year 

শালি দুলাভাইয়ের মাঝে খুব মধুর আলাপ হচ্ছে, এমন সময় শালি দুলাভাইকে প্রশ্ন করে----

শালিঃ বলতে পারবেন কি, এমন একটা বিপদের নাম ??? যা থেকে উদ্ধার হলেও বিপদ না হলেও বিপদ !!!!

দুলাভাইঃ হেহেহেহাহাহা, শাড়ীতে আগুন লাগলে। যা খুললেইও বিপদ না খুল্লেও বিপদ।

শালী উপযুক্ত উত্তর পেয়ে দুলাভাইয়ের গালে দূর থেকে চুমু দিয়ে দিল। 🤭

 last year 

শালিকা ও দুলাভাই একই সাথে ডিনার করতে বসলো।আর খাবারগুলোও বাটিতে সাজানো রয়েছে ।দুলাভাই প্রথমে একটি পাত্রের মধ্যে হাত ওয়াশ করে নিল।এরপর শালিকা সে একই পাত্রের মধ্যে হাত ওয়াশ করতে রাজি ছিল না।কারণ দুলাভাই যেখানে হাত ওয়াশ করেছে, সেখানে সে হাত ওয়াশ করবে না। যাইহোক যথারীতি সে নতুন ভাবে পানি দিয়ে হাত ওয়াশ করে নিলো।তবে যে পাত্রে দুলাভাই হাত ওয়াশ করেছিল সেই পাত্র হতে কিছুটা পানি ডালের বাটির মধ্যে পড়ে গিয়েছিল।আর শালিকা সেই ডাল, ভাত দিয়ে খেতে শুরু করল। বুঝেন ব্যাপারটা যেখানে হাত ধোয়া পানির মধ্যে হাত ওয়াশ করছে না। সে জায়গাতে হাত ওয়াশের পানি ডালের মধ্যে পড়েছে, সেই ডাল সে ভাত দিয়ে খেতে লাগলো।তখন দুলাভাই হেসে বলল একেই বলে অতি চালাকের গলায় দড়ি।

(বাস্তবিক গল্প)

 last year 

জামাল সাহেব বউয়ের অসুস্থতায় নিজে নিজেই চা বানিয়েছিল দুধ পাউডার কম দিয়ে।এদিকে বউয়ের মাথায় তেল দেওয়ার জন্য একটি কাঁপে কিছু নারিকেলের তেল ঢেলে রেখেছিল।নারিকেলের তেলের কালার এবং চায়ের কালার প্রায় মিল ছিল। জামাল সাহেব চা সহ চায়ের কাপ নারিকেল এর তেলের কাপের পাশেই রাখলেন আর তিনি ওয়াশরুমে গেলেন।হঠাৎ শালিকা অসুস্থ বোনকে দেখতে আসে এবং টেবিলের উপরে দুটো কাপ দেখে শালিকা তারা বোনকে জিজ্ঞাসা করল, আজকে চা কি দুলাভাই বানিয়েছে? তখন তার বোন পাশের রুম থেকে উত্তর দিল হ্যাঁ আজকে তোর দুলাভাই চা বানিয়েছে।তখন শালিকা বলে ঠিক আছে একটু টেস্ট করে নেই চা টা কেমন হয়েছে। এরপর শালিকা ভুলবশত নারিকেল তেলের কাপটি হাতে নিয়ে দিয়ে দিল ফটাফট 2 চমুক 🤪🤪আর সাথে সাথেই সে বমি করা শুরু করে দিল। এরপর দুলাভাই ওয়াশরুম থেকে এসে হাসতে লাগলো।

 last year 

রমেশ তার স্ত্রী আর সুন্দরী শালীকে নিয়ে গেছে একটি পার্কে বেড়াতে। পার্কে যা হয়, হরেক রকম ছেলেদের বিচরণ। আর অন্য দিকে রমেশের শালীর রূপের আগুনে তার পা যেন মাটিতে পড়ে না। হটাৎ সুন্দরীর চোখ পড়ল স্মার্ট, হ্যান্ডসাম এক ছেলের দিকে। কিন্তু ছেলেটি ওভারস্মার্ট হওয়ায় দিল চোখ মেরে । এদিকে কোন ছেলে চোখ মেরেছে দেখে রমেশ বাবুর শালী কিছুটা বিব্রত হল। তারপর মেয়েরা যা করে তাই! ন্যাকা ন্যাকা ভাব করে রমেশকে তার শালীর নালিশ "দুলাভাই, ঐ ছেলেটা আমার দিকে তাকিয়ে আছে আর চোখ মারছে"। রমেশ বাবু সহজ সোজা উত্তর করলো, "ও যে তোমার দিকে তাকিয়ে আছে আর চোখ মেরেছে, সেটা তুমি জানলে কি করে?" শালী তখন চুপ🤫

Posted using SteemPro Mobile

 last year 

এটা দেখে আমার ছোটবেলার একটা ঘটনা মনে পড়ে গেল। আমি তখন খুব সম্ভবত চতুর্থ শ্রেণীতে পড়তাম। আমার পিসির ছেলের বিয়ে ছিল বিয়ের পরের দিনকে আমি সকালবেলায় কম্বলমুড়ি দিয়ে ঘুমাচ্ছিলাম ,হঠাৎ করেই দেখলাম আমার চারিদিকে কেমন অন্ধকার হয়ে গিয়েছে। কিন্তু তখনও ঠিক করে ঘুম ভাঙ্গেনি। তারপর কিছুক্ষণ বোঝার পরে, দেখলাম আমি কোন অন্ধকার কিছুর মধ্যে রয়েছি। তখন খুব কান্না করলাম, প্রথমে তো আমাকে কেউই খুঁজে পাচ্ছিল না। তারপর আমাকে সেখান থেকে বের করা হলো। তারপর জানতে পারলাম আমার জামাইবাবু সকালবেলা আমাকে কম্বলের সাথে পেঁচিয়ে ভাঁজ করে রেখে দিয়েছে 🙂।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.031
BTC 62249.58
ETH 2435.15
USDT 1.00
SBD 2.67