আমার বাংলা ব্লগ - একটু হাসি || কৌতুক সপ্তাহ -০৬
আমার বাংলা ব্লগের আরো একটি নতুন আয়োজন- এবিবি একটু হাসি’তে সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা একটু ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ, মনের উচ্ছ্বাসে প্রাণ খুলে হাসার আয়োজন। যেখানে সবাইকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহের একটা দিন একটু অন্য রকমভাবে কৌতুকের সাথে আনন্দ করার প্রয়াস চালানো হবে। নিজেকে একটু অন্য রকমভাবে প্রকাশ করতে হবে, সবাইকে নিজের কথায় কিংবা কৌতুকে মাতিয়ে রাখতে হবে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতি সপ্তাহে পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে যারা এই আয়োজনের ক্ষেত্রে আন্তরিকতার পরিচয় দিবে এবং মজার কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করবে, পুরস্কারের ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহের বুধবার এবিবি একটু হাসি পোষ্ট শেয়ার করা হবে, যেখানে প্রতি সপ্তাহে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নির্বাচন করা হবে। আপনারা সেই বিষয়টির সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের মতো করে কৌতুক অথবা মজার কোন হাসির অনু গল্প শেয়ার করবেন। এখানে মূল উদ্দেশ্য থাকবে হাসি, এমন কিছু শেয়ার করতে হবে সবাই যেন প্রাণ খুলে হাসার সুযোগ পায়। সেটা আপনার নিজের হতে পারে কিংবা সংগৃহীত হতে পারে, তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়মের ভিতর থাকতে হবে, যেন কপিরাইট এর বিষয়টি সামনে আসতে না পারে।
আমাদের জীবনে মজার নানা ঘটনা রয়েছে, যেখানে হাসির একটা বিষয়ও সংযুক্ত রয়েছে। যেগুলো স্মরণ হলে এখনো আমরা মনে মনে হাসি অথবা লুকিয়ে হাসার চেষ্টা করি। আমরা আড়ালে থাকা সেই বিষয়গুলোকে সম্মুখে আনতে চাই এবং সকলের সাথে তা শেয়ার করার মাধ্যমে একটু অন্য রকমভাবে দিনটি উপভোগ্য করতে চাই। কৌতুকের ব্যাপারে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, কৌতুক মোটেও কপিরাইটেড না। তবে সেটা সংগৃহীত পুরনো কৌতুক হবে, যদি ক্রিয়েটিভ কৌতুক হয় যেটার লেখকের নাম জানা আছে সেটা কপিরাইটেড। আশা করছি বিষয়টি পরিস্কার এখন।
আজকের বিষয়ঃ
পরীক্ষার সাথে সংযুক্ত মজার কোন অনুগল্প বা জোকস।
বিষয় নির্বাচনকারীঃ
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- কৌতুক/হাসির অনু গল্প সর্বোচ্চ ৭৫ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একটি কৌতুক/হাসির অনু গল্প শেয়ার করতে পারবে।
- কৌতুক/হাসির অনু গল্প অবশ্যই উপরের বিষয়ে সাথে সামঞ্জস্য/সংযুক্ত থাকতে হবে।
- এডাল্ট কিছু শেয়ার করা যাবে না, তবে সকলের সাথে ভাগ করে নেয়া যায় সেই ধরনের কিছু শেয়ার করা যাবে।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
স্কুলের পরীক্ষায় প্রশ্ন এসেছে, ‘লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে লন্ডনের দূরত্ব ৮০০০ কিলোমিটার। একজন লোক লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে গাড়িতে ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার বেগে লন্ডন রওনা হলো এবং অপর এক ব্যক্তি লন্ডন থেকে গাড়িতে ১৬০ কিলোমিটার বেগে লস অ্যাঞ্জেলেসে রওনা হলো। তাদের দুজনের কোথায় দেখা হবে?’
ছোট্ট বাবলু উত্তর লিখল, ‘জেলখানায়! এত জোরে গাড়ি চালাবেন, পুলিশ বুঝি আঙুল চুষবে?’
হা হা হা,,দারুণ হইছে ভাইয়া।কিন্তু সবারটা তো পড়লাম,নিজে চিন্তা করে পাচ্ছি না কি দিব🤪🤪
পুলিশ দাড়িয়ে দাড়িয়ে আঙ্গুল চুষবে। 😅😅😅
ওরে। কেউ আমারে মাইরা লা। আমি হাসতে হাসতে শেষ 🤣🤣🤣🤣🤣
পরীক্ষা এবং রেজাল্ট এর সময় ছাত্র এবং শিক্ষকের মাঝে একটি মজার কাহিনী। 😂
বাংলা ব্যাকরণ পরীক্ষার দিন, প্রশ্নপত্রে ছাত্র কোন কিছু কমন না পেয়ে পরীক্ষার খাতায় লিখে আসে "হরে কৃষ্ণ হরে রাম নাম্বার দেওয়া স্যারের কাম" 😅
সকল পরীক্ষা শেষ হওয়ার বেশ কয়েকদিন পর শিক্ষক যখন বাংলা ব্যাকরণ পরীক্ষার খাতা কাটতে বসে তখন ওই ছাত্রের খাতায় সেই লেখাটা দেখতে পায় । তখন স্যার খাতায় লিখে দেয় "হরে হরে হরে, নাম্বার কি গাছে ধরে"😂
বাবাঃ কি ব্যাপার! সব বিষয়ে ভাল নম্বর পেয়েছো। শুধু গণিতে এত কম পেয়েছো কেন?
ছেলেঃ অনুপস্থিতি জন্য বাবা!
বাবাঃ কি বললি, তুই ওই পরীক্ষার দিন অনুপস্থিত ছিলি,
ছেলেঃ আমি অনুপস্থিত ছিলাম না বাবা !
বাবাঃ তাহলেকে অনুপস্থিত ছিলো স্যার নাকি।
ছেলেঃ না বাবা,আমার সামনের যে বন্ধু বসে ঐ অনুপস্থিত ছিলো বাবা, আমার কি দোষ বলো।
বাবাঃ আজকে তোর এক দিন কি আমার এক দিন....
ছেলেঃ ক্যানো আমাকে তাড়া করছো, আমার দোষ নাই, ঐতো অনুপস্থিত ছিল,,,,,🫢🤣🫢🫣
হা হা হা বৃষ্টির জন্য ছাতা হারিয়ে গেছে, আরে না বৃষ্টি ছিলো না সেদিন স্কুলের সহপাঠি বৃষ্টিকে ছাতা ধার দিয়েছিলো বলে। বেশ মজার ছিলো।
পরনির্ভরশীল হলে যা হয় আর কি😆😆
স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা আরম্ভ হলো। পরীক্ষার হলে এক ছাত্রী জোরে জোরে কাঁদছে।
শিক্ষকঃ তুমি কাঁদছ কেন?
ছাত্রীঃ আমার রচনা কমন পড়েনি।
শিক্ষকঃ কেন? কী এসেছে?
ছাত্রীঃ এসেছে ‘ছাত্রজীবন'। স্যার, আমি তো ছাত্রী। ‘ছাত্রজীবন' লিখব কীভাবে।
হা হা হা মেয়েরা এমনই একটু বোকা টাইপের কিন্তু মেকাপের কল্যানে ঠিক স্মার্ট সেজে যায়।
মেয়ে মানুষে এলার্জি কেন
বলুন শুনি ভাইয়া,,,
বৃষ্টির দিকে চেয়ে আছেন
মিষ্টি ভাবি পাইয়া,,,,
আপনার কাছে মেয়ে মানে
আসলে অনেক বোকা,,
নৃত্যুদিনে দিতে পারেন
তাই ভাবি কে ধোকা।
♥♥
ঠিক ঠিক, ছাত্রী হয়ে ছাত্রের জীবন কেমনে লিখবে।🤪🤪
হা হা হা,,,,,
শিক্ষক : আগামী সপ্তাহ থেকে টেস্ট শুরু হবে।
ছাএ ১ : কার সঙ্গে স্যার?
শিক্ষক : কার সঙ্গে মানে??
ছাএ ২ : মানে বাংলাদেশের সঙ্গে কোন টিম খেলবে স্যার
শিক্ষক : আরে গাধা আমি তোদের টেস্ট পরীক্ষার কথা বলছি।
😂😂😂😂😂
যারা ক্রিকেট নিয়ে বেশি কৌতুহলী তারাই সব জায়গায় তা দেখতে পায়।
নিশ্চয়ই ছাত্রটা ক্রিকেটপ্রেমী।
দুই বন্ধুর পরদিন থেকেই পরীক্ষা শুরু সকাল 10 টা বেজে 2 মিনিট থেকে।তাই নিয়েই দুইজনের মধ্যে কথা হচ্ছে---
প্রথম বন্ধু: তুই আমাকে পরীক্ষার ঠিক আগে
সকাল ১০টায় ফোন দিস তো। তোর সঙ্গে কথা আছে।
দ্বিতীয় বন্ধু: ঠিক আছে। তুই তাহলে আমাকে পরীক্ষার ঠিক ৯টা ৫৯ মিনিটে ফোন দিয়ে মনে করিয়ে দিস।
হা হা হা, কে কাকে মনে করিয়ে দিবে এখন, পরীক্ষা শেষ হলে দুইজনের হুশ ফিরবে।
দুজনেই ভুলো মনের,হি হি।
আমাকে আগে ফোন দিয়ে মনে করিয়ে দিলে আমিও পরে ফোন দিব😆মজা পাইলাম আপু।
☺️☺️
স্যার ক্লাসে ঢুকেই ছাত্রছাত্রীদের বলল আমি গতকাল তোমাদের টিকটিকি নিয়ে পড়িয়েছি। আজ আমি মৌখিক পরীক্ষা নিব।
স্যার ঃ চিন্টু ক্লাসে এসেছ?
চিন্টু ঃ জ্বী স্যার।
স্যার ঃ তুমি বল টিকটিকি কি?
চিন্টু ঃ টিকটিকি হল সেই সব গরীব কুমির যারা ছোটবেলায় টাকার অভাবে কম্পল্যান খেয়ে বেড়ে উঠতে পারেনি।
হ্যা ভাইয়া,,এই কুমিরটা বহু বছর আগের।তাই খাওয়ার না খেয়ে খেয়ে এই অবস্থা।
শিক্ষক: বল্টু তুমি লিখা বাদ দিয়ে বসে আছো কেন?
বল্টু: স্যার প্রশ্ন এত কঠিন হয়েছে যে লিখতে আমার বারোটা বেজে যাবে।
শিক্ষক: সমস্যা নেই এখনো তো বারোটা বাজতে ১ ঘন্টা ৪৫ মিনিট বাকি আছে।
🤪🤪
ঠিক লেখা লিখতে থাকো না হলে কিন্তু বাড়িতে ডিম চলে যাবে হা হা হা।
যে হারে ডিমের দাম বাড়ছে তাতে করে ডিম দিলে মনে হয় ভালই হতো। 😅😅😅
বাবা: কীরে, তোর পরীক্ষা কেমন হলো?
ছেলে: আর বলনা বাবা, ১ নম্বর প্রশ্নের উত্তরটা লিখতে পারিনি। ২ নম্বর প্রশ্নের উত্তরটা মনেই পড়ছিল না। ৪ নম্বর প্রশ্নটা যে কোথা থেকে দিল, বুঝতেই পারলাম না। ৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তরটা ভুলে লেখা হয়নি।
বাবা: আর ৬ নম্বর?
ছেলে: ওটা যে প্রশ্নপত্রের উল্টো পাশে ছিল, আমি খেয়ালই করিনি!
বাবা: আর ৩ নম্বর?
ছেলে: বিশ্বাস করো বাবা, শুধু এই একটা প্রশ্নের উত্তরই ভুল লিখে এসেছি।
ইতিহাস পরিক্ষার দিন
প্রশ্ন:- শাহজাহান সম্পর্কে লিখ।
উত্তর:-(গুড বয়) শাহজাহান বিপদের সময় ভাঙ্গিয়া পড়িতেন না।
উত্তর:-(কপি বয়) শাহজাহান বিপদের সময় জাঙ্গিয়া পড়িতেন না।
একটি বাস্তব ঘটনাঃ
আমাদের হাইস্কুলের আরবি শিক্ষক পরীক্ষার খাতায় নাম্বার দিত খুব কম। এমনকি ক্লাসের সব চেয়ে সহজ সাব্জেক্টিতেও অনেকে ফেল করে যেত শুধুই ওই স্যার খাতা দেখার কারণে। প্রশ্নের উত্তরের সঠিকতা যাচাইয়ের পাশাপাশি হাতের লেখা নিয়েও অনেক মন্তব্য করতো ক্লাসে খাতাপত্র ছাত্রদের হাতে হাতে দেওয়ার সময়।
এমনি একটি পরীক্ষার খাতা বিতরণের সময় আমার একজন ক্লাসমেট বন্ধুকে কিছু কথা শোনালো এই কারণে যে তার হাতের লেখা খুবই ছোট।
ঠিক তার পরবর্তী পরিক্ষায় আনামাদের ওই বন্ধু সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পর এক্সট্রা একটি পেজ নিল এবং সেখানে পুরো পেজ জুড়ে একটি "ক" লিখল।
আর এই "ক" এর পেটে লিখে দিল।
দ্যাখ শালা কাদের কত্ত বড় "ক"
এইবার আমাদের কয়েকজনকে দেখিয়ে সেই খাতা পিন আপ করে জমা দিয়ে চলে গেল।
পরবর্তীতে খাতা দেখানোর আগে পরে তাকে আর ক্লাসে দেখা যায় নি। 🙄🙄🙄
পরীক্ষা শেষে এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করছে ঃ
-কিরে, তোর পরীক্ষা কেমন হলো?
-ভালো হয়নি রে!
-কেন?
-৫ নাম্বার পাবো। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য ৫ নাম্বার পাবো। আমার খাতা একদম সাদা।
হুম ছেলে খুবই স্মার্ট কাজগ ও কলম দুটোরই অপচয়রোধ করেছে হি হি হি।
জি জি 😁😁
শিক্ষক - ভুগোল -মালভূমি কাকে বলে?
ছাত্র - যে ভূমিতে বসে মাল খায়, তাকে মালভূমি বলে।
শিক্ষক- দাঁড়া বলছি, আজ এই বেত তোর পিঠে ভাঙবো।
১ম বন্ধু : কেমন আছিস?
২য় বন্ধু : ভলো।
১ম বন্ধু : তোর এস এস সি পরিক্ষা কেমন হলো।
২য় বন্ধু : বন্ধুুুুু আছিস বন্ধু থাক পরিবারের আর আত্মীয় স্বজনের মতো আচার-আচরণ করিস না।
শুধু একটা ভুল
বাবা: খোকা, পরীক্ষা কেমন দিলি?
ছেলে: শুধু একটা উত্তর ভুল হয়েছে।
বাবা: বাহ্! বাকিগুলো সঠিক হয়েছে?
ছেলে: না, বাকি গুলোতে লিখতেই পারিনি।
বাবাঃতোর সব প্রশ্নেই সমস্যা ছিল?
ছেলেঃআরে না প্রশ্ন তো সব পারি,কিন্তু হতচ্ছাড়া উত্তর গুলোই মনে ছিল না।
হা হা হা, প্রশ্ন খুবই সহজ ছিলো, কিন্তু উত্তরগুলো মনে পড়ছিলো না।
পরিক্ষা দিয়ে আসার পর বাবা এবং ছেলের মধ্যে কথোপকথন:
বাবা : এই রাহুল তোর পরীক্ষা কেমন হলো?
ছেলে: আমার শুধুমাত্র একটি প্রশ্নের উত্তর ভুল হয়েছে বাবা।
বাবা : এতে কোন সমস্যা নেই বাবা বাকি সবগুলা ঠিক হয়েছে তো?
ছেলে: না বাবা আমি তো শুধুমাত্র একটি প্রশ্নের উত্তরই দিয়েছি।
গল্পঃ পরীক্ষার হল এ সাধারনত আমি টয়লেট এ যাইনা খুব একটা। তো একদিন খুব চাপ পেয়েছিলো আর টয়লেট এ গেলাম। গিয়ে দেখি শতশত বই এর আর নকল এর কপি। কিছু কিছু তো দেখলাম কম্পোজ করে ছোট করে ফটোকপি করা। আমি তো অবাক। তো দেখলাম আমার একটা প্রশ্নের উত্তর সেখানে দেওয়া। বেস আমিও সুযোগে দেখে নিলাম। এরপর থেকে যতবারই কোনো প্রশ্নের উত্তর পারতাম না টয়লেট এর নাম দিয়ে বের হয়ে খুজতাম। মাঝে মধ্যে পেতাম আবার মাঝে মধ্যে পেতাম না। তবে নিজে কখনো নকল নিয়ে যাওয়ার সাহস পাইনি।
স্টুডেন্ট স্যারকে জিজ্ঞেস করল স্যার আমাদের শারীরিক পরীক্ষা কবে?
স্যারঃ আগামী শনিবার।
ছাত্রঃ স্যার, ওইদিন কি শরীর নিয়ে আসতে হবে?
স্যারঃ শরীর ছাড়া তুই কিভাবে আসবি?
ছাত্রঃ কেন স্যার, অংক পরীক্ষার দিন যেমন অংক বই ছাড়া আসি, ইংরেজি পরীক্ষার দিন যেমন অংক বই ছাড়া আসি। তাহলে শারীরিক পরীক্ষার দিন শরীর ছাড়া আসতে সমস্যা কি?
স্যারঃ তোর যা ইচ্ছে তাই করিস এবার যা!
আজকে বল্টুর ফাইনাল পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে। বাসায় আসার পর বাবা বল্টুকে ডেকে বলছে,। কিরে বল্টু তোর পরীক্ষার রেজাল্ট কি?বল্টু তার বাবার কথার উত্তর দিল- বাবা আমি ক্লাসে 01 হয়েছি। বল্টুর বাবা বলল- তুই আবার পড়ালেখা করলি কখন? যে এত ভালো রেজাল্ট করলি।
বল্টু বাবার কথার উত্তরে বলল- হ্যাঁ তুমি তো আমায় মূল্যায়নই করো না।
এবার বল্টুর বাবা বলল দেখিতো রেজাল্ট কার্ড?
বল্টু তার বাবার কাছে রেজাল্ট কার্ড দিল।
বল্টুর বাবার তো রেজাল্ট কার্ড দেখে চোখ মাথায় উঠে গেল।
কারণ বল্টু শুধু বাংলা 01 পেয়েছে। যেহেতু সে বাংলা পরীক্ষার মাত্র একটা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিল। আর তাও ছিল অনেক বানান ভুল। এজন্য বাংলায় কোন রকমের 01 নাম্বার পেয়েছে।
বাকি সব সাবজেক্ট গুলো কে বল্টু অংশগ্রহণ করে নাই যার কারণে 00 পেয়েছে।
এটাকেই বল্টু বলছি ক্লাসে rule-1 হয়েছে। 😃😃😃😃😄😄😄😄😄😄
এখনোবাবা ছেলেকে বলছে
বাবা - তোমার ছেলে ইতিহাস পরীক্ষায় ফেল করেছে তুমি জানো?
মা - ওর কি দোষ বলো। ওর যখন জন্মই হয়নি, তখন কি ঘটেছে না ঘটেছে ওসব কিছু ওকে লিখতে বললে ও কি করে লিখবে?
পরীক্ষা হলে গতিন প্রশ্ন এসেছে একটি তৈলাক্ত ১৯ মিটার বাঁশে একটি বানর ২ মিটার উপরে উঠে তারপর পিছলিয়ে ১ মিটার নিচে নেমে যায়,তাহলে বানরটি কত সময় লাগবে বাশের মাথায় উঠতে?
তখন বল্টুর উওরঃবানর আশে পাশের গাছপালা রেখে কোন দুঃখে তৈলাক্ত বাঁশে উঠতে যাবে😉😉