RE: ||প্রবাসীদের জীবন||২ আগস্ট ২০২৩||
আপনার লেখা পড়ে অনেক কিছুই মনে পরে গেল।আমার বাবা ২৬বছর দেশের বাইরে ছিলেন। আমরাও মাঝে মাঝে তার কাছে যেয়ে থাকতাম।কিন্তু বাকি সময়টা আমরা এবং আমার মা কিভাবে মিস করতাম বাবাকে এটা নিজেরা ফিল করেছি।যখন ওইখানে থাকতাম তখন দেখেছি প্রবাসীরা কি পরিমানে কস্ট করে।বাবা রেডিওলজিস্ট ছিলেন।যার কারনে বাবা ভালোই থাকতেন।কিন্তু আমাদের দেশের বেশির ভাগ প্রবাসীরাই সারাদিন হাড় ভাঙা খটুনি খেটে দেশে টাকা পাঠান।দেশের রেমিট্যান্স তাদের পাঠানো টাকার ওপর নির্ভরশীল কিন্তু তাদেরকে আমরা উপযুক্ত সন্মানটুকুও দেখাই না।অনেক সময় তারা পরিবার থেকেও সন্মান পায় না।তাদেরকে অনেকেই কামলা বলে অভিহিত করে থাকেন মজা করে। এটা আসলে খুবই দুখঃজনক।যারাএত পরিশ্রম করে পরিবার ও রাষ্ট্রেকে একটা সন্মানজনক স্থানে পৌঁছে দিচ্ছে তাদেরকে যথাযথ মূল্যায়ন করে সন্মান দেখানো আমাদেরও কর্তব্য। এমন একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো আর সুস্থ থাকবেন সবসময় এই শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
যেনে ভালো লাগলো যে আপনার বাবা রেডিওলজিস্ট ছিলেন আর তিনি ভালো ছিলেন। আমাদের এলাকায় ওপ্রবাসী ভাগ দের কামলা বলে ডাকা হয়।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি মন্তব্য আমার পোস্টে করার জন্য।