• আপনার আজকের পোস্টটি পড়ে আমার ছোটবেলার কথা, আমার ঠাকুমার কথা, মায়ের কথা সবকিছু একবারে যেন চোখের সামনে ভেসে উঠলো। ছোটোবেলার শীতকালীন স্মৃতির অনেকখানি জুড়ে আছে এই চুষি পিঠে।

• খুব সত্যি কথা বলতে চুষি পিঠে তৈরি করা কিন্তু খুব বেশি সহজ কাজও নয়। তবে যারা এটি তৈরি করাতে দক্ষ তাদের প্রতিটি পিঠা এক সমান হয়। যারা একটু অদক্ষ তাদের পিঠেগুলো, ছোট বড় সাইজের হয়ে থাকে, অন্তত আমার ক্ষেত্রে এমনটাই হয়।

• তবে আমার ঠাকুরমা এটা খুব সুন্দর এবং দ্রুত তৈরি করতে পারতেন। আর ঠাকুমাকে সাহায্য করতাম আমি। কারণ চালের গুঁড়োর মণ্ডটা থেকে আমি শুধু ঠাকুরমাকে দড়ির মতন লম্বা করে পাকিয়ে দিতাম। আর সেগুলো নিয়ে ঠাকুমা এই চুষি পিঠাগুলো কেটে ফেলতে। তখন ওই কাজটা করতে কত মজা লাগতো, কিন্তু এখন বেশ অলসতা কাজ করে এইসব কাজ করতে গেলে।

• এই পিঠাটা খেতে যে আমি ভীষণ পছন্দ করি এরকম নয়, তবে শীতকালে খেজুরের গুড় দিয়ে বানালে মাঝেমধ্যে খেতে বেশ ভালোই লাগে। আজ অনেকদিন পর রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে, এই মুহূর্তে ঠান্ডা ঠান্ডা একবারটি পেলে মন্দ হতো না। আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপিটি উপস্থাপন করেছেন, তারজন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

• We would like to appreciate your presence and activities towards the community. Our community also like to inspire you to participate in the engagement by visiting others post and make insightful comments .

Regards
@sampabiswas (Co-Admin)
Incredible India