Incredible India monthly contest April #02|My town in 10 pictures

in Incredible Indialast year (edited)
png_20230429_004931_0000_125405.png
Edited by canva

Hello,

Everyone,

আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন,সুস্থ আছেন এবং আপনাদের সকলের আজকের দিনটি অনেক ভালো কেটেছে।

আজকে আমি অংশগ্রহণ করতে চলেছি আমাদের কমিউনিটিতে চলমান My town in 10 picture কনটেস্টে। কনটেস্টের বিষয় অনুসরণ করে আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো দশটি ছবি। যার মাধ্যমে আমি আপনাদের সকলের সামনে তুলে ধরব, আমার শহরকে।

IMG-20220907-WA0007.jpg

জন্মভূমির প্রতি প্রত্যেকটি মানুষের একটি আলাদা টান থাকে। হয়তো সব সময় জন্মভূমির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা সম্ভব হয় না, কিন্তু কিছু কিছু সময়, কিছু কিছু মুহূর্ত থাকে, যখন আমাদের গর্ববোধ হয় জন্মভূমিকে নিয়ে।

আজকে এই পোস্টটি লিখতে গিয়ে আমার মনের মধ্যেও ঠিক তেমনি একটা অনুভূতির জন্ম হচ্ছে। যেখানে আমি আমার শহর, আমার জন্মস্থানকে আপনাদের সকলের সামনে তুলে ধরতে পারবো। এতো সুন্দর একটি বিষয়বস্তু নির্বাচন করার জন্য আমি আমাদের কমিউনিটির অ্যাডমিন ম্যামকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।আসুন তাহলে আমার পোস্টটি শুরু করি, আশাকরি আপনাদের সকলেরই আজকের পোস্টটি পড়তে অনেক ভালো লাগবে।

IMG-20220907-WA0007.jpg

1.What is the name of your town, and when did you capture those pictures? Describe.

আমার শহরের নাম কলকাতা। আশা করছি এই নামটা আপনাদের সকলের কাছেই বেশ পরিচিত। কলকাতা শহর হলেও আমি কিন্তু প্রপার কলকাতায় থাকি না। কলকাতা থেকে একটু ভিতরের দিকে আমার জন্মস্থান।

আজকে আমি কলকাতার পাশাপাশি,আমার জন্মস্থানের আশেপাশের কিছু ছবিও আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। যার মাধ্যমে আপনারা কলকাতা ছাড়াও আমার পছন্দের আরো বেশ কিছু জায়গা সম্পর্কে কিছু তথ্য জানতে পারবেন।

IMG-20220907-WA0007.jpg

2.Introduce each picture with details, and share reasons behind why those places are unique

মছলন্দপুর স্টেশন

IMG_20230428_111616.jpg

প্রথমেই আমি আপনাদের সঙ্গে যে ছবিটি শেয়ার করতে চলেছি, এটি আমাদের স্টেশনের ছবি। কলকাতা থেকে আমার বাড়িতে যাওয়ার সময়,ট্রেনে করে এলে এই স্টেশনে নেমে তবেই আমাদের বাড়িতে যেতে হয়। সেই কারণেই স্টেশনটা আমার কাছে অনেক বেশি প্রিয়। বিকেলে বাড়ি যাওয়ার সময় ট্রেন থেকে নেমে আমি এই ছবিটি তুলেছিলাম।

চাকলা লোকনাথ মন্দির

IMG_20230428_113242.jpg

এই ছবিটিতে আপনারা দেখতে পারছেন একটি মন্দির। এটি আমাদের বাড়ি থেকে বেশ কিছুটা দূরে অবস্থিত লোকনাথ মন্দির। এটা আসলে চাকলা মন্দির নামে পরিচিত। আজকে ছবিগুলো আমি শেয়ার করেছি, এগুলো আমার দিদির মেয়ের অন্নপ্রাশনের সময়কার ছবি। ঐদিন আমরা সকলে মিলে এই মন্দিরে অনেকটা সময় কাটিয়েছিলাম এবং অনেক আনন্দ করেছিলাম।

সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির

IMG_20230428_113641.jpg

এরপর যে ছবিটা আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি, এই মন্দিরটির নাম সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির। আমার লেখা পোস্টে আগেও আপনারা এই মন্দিরের ছবি দেখেছেন। আমার বিয়ের পর থেকে আমি এই মন্দিরে বেশ কয়েকবার গিয়েছি এবং বেশিরভাগ সময় আমার ননদের সঙ্গে যাওয়া হয়।

মন্দিরটি অনেক পুরনো এবং অনেক জাগ্রত। মন্দিরটিতে লোকের ভিড় খুব বেশি হয় না, যে কারণে এই মন্দিরটিতে একটা অন্যরকম শান্তির পরিবেশ রয়েছে। যেখানে গেলে মনটা এমনিতেই শান্ত হয়ে যায়।

SSKM হসপিটাল

IMG_20230428_114040.jpg

এবার আপনাদের সাথে শেয়ার করব চির পরিচিত কলকাতার বেশ কিছু ছবি। প্রথমে যে জায়গার ছবিটি শেয়ার করব,এটি হচ্ছে SSKM হসপিটাল। আপনারা প্রত্যেকেই জানেন কয়েকদিন আগে আমার বাবা প্রচন্ড অসুস্থ ছিলেন এবং এই হসপিটাল থেকেই বাবাকে সুস্থ করে আমরা আনতে পেরেছি।

কলকাতার মধ্যে সবথেকে উন্নত চিকিৎসা হয় এই হসপিটালে। এছাড়াও অন্যান্য আরো অনেক নার্সিংহোম ও হসপিটাল কলকাতাতে আছে, কিন্তু সমস্ত জায়গার ক্রিটিকাল পেশেন্ট শেষ পর্যন্ত এই হসপিটালেই রেফার করা হয়। কারণ এখানে সর্বাপেক্ষা উন্নত চিকিৎসা সম্ভব। এই হসপিটালে আমার নিজের দিদিও সার্ভিস করে, সেই কারণে এই হসপিটালটা আমার কাছে অন্তত একটা অন্য মাত্রা পায়।

সিটি সেন্টার

IMG_20230428_114405.jpg

এরপর আপনাদের সাথে শেয়ার করব সিটি সেন্টার এর ছবি। যেখানে প্রথমবার আমি সুনীতাদির সাথে গিয়েছিলাম। ওখানে অন্যান্য জায়গা গুলো শপিংমলের মতন হলেও লাইব্রেরীর মতন এই সেকশনটা আমার সবথেকে ভালো লেগেছিল। যেখানে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ধরনের বইয়ের সম্ভার ছিল।আমি এবং সুনীতাদি ঐ দিনটা খুব ভালোভাবে কাটিয়েছিলাম, কারণ আমরা দুজনে অনেক দিন ধরে প্ল্যান করার পর অবশেষে সেখানে যেতে পেরেছিলাম।

হাওড়া ব্রীজ

IMG_20230428_113805.jpg

পরে যে ছবিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করবে এটি আমাদের কলকাতার ঐতিহ্য বলতে পারেন। এর নাম হাওড়া ব্রিজ। স্বাধীনতার অনেক আগেই ব্রিজটি তৈরি হয়েছিল। এতো বছর ধরে ব্রীজটি একই রকম ভাবে রয়ে গেছে। আজও প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ এই ব্রীজটির উপর চলাচল করে। আসামে ঘুরতে যাওয়ার সময় গাড়ির ভিতর থেকে আমি এই ছবিগুলো তুলেছিলাম।

রেস্টুরেন্ট- মৌরি

IMG_20230428_113858.jpg

এটি একটি আমার দিদি বাড়ির পাশে রেস্টুরেন্ট। কলকাতাতে বহু নামী এবং বড় রেস্টুরেন্ট আছে ঠিকই কিন্তু এই রেস্টুরেন্টের মোমো খুব সুস্বাদু হয়। আর আমার দিদির মেয়ে মোমো খেতে খুব পছন্দ করে। বেশ কয়েকদিন আগে দিদি বাড়িতে গিয়ে, ওকে নিয়ে আমি রেস্টুরেন্টে গিয়েছিলাম।

তিতলি ভীষণ খুশি হয়েছিল এবং সেই মুহূর্তের কিছু ছবি আমি ক্যামেরাবন্দি করেছিলাম। আমি ছবিটি আপনাদের সাথে এই কারণেই শেয়ার করলাম কারণ, এই ছবিগুলো আমার জন্য খুবই স্পেশাল। কারন তিতলি প্রথমবার রেস্টুরেন্টে খাওয়ার আনন্দ উপভোগ করেছিলো এবং সেই সময়কার সাক্ষী ছিলাম আমি।

বিগ্ বাজার ও স্টার মল

IMG_20230429_001035.jpg

এই ছবিটি বিগ বাজারের ছবি,যেখানে আমাদের মাঝেমধ্যে শপিং করতে যাওয়া হয়। সেটা পুজোর সময়কার শপিং হোক অথবা নিত্য প্রয়োজনীয় কোন জিনিস কেনা হোক, বেশিরভাগ সময়েই আমরা এই শপিংমলে গিয়ে নিজেদের পছন্দ মতন জিনিস কিনি। বিগ বাজারের ঠিক পাশেই রয়েছে স্টারমল। বিগ বাজারে বেশিরভাগ সময় যাওয়া হলেও দু-একবার স্টার মলেও যাওয়া হয়েছে।

আজকালকার দিনে শপিং মানেই আমরা যে কোনো শপিংমল যেতেই বেশি পছন্দ করি, কারণ সেখানে নিজেদের মতন করে সময় কাটানো যায়। পাশাপাশি নিজের পছন্দ মতন জিনিস, নিজে দেখে কেনাও সম্ভব হয়। আর এতো ধরনের দোকান একই জায়গায় পাওয়া যায় যে,এক জায়গা থেকেই সকল প্রয়োজনীয় জিনিস কেনা সম্ভব হয়। এই কারণে আজকাল সবাই শপিংমলে যাওয়াটাই বেশি পছন্দ করে।

গাড়ির শোরুম

IMG_20230428_115007.jpg

কলকাতা শহরের রাস্তায় জ্যামের কথা আশা করি অনেকেই শুনেছেন এবং অনেকেরই সেই জ্যামের অভিজ্ঞতা রয়েছে। আসলে কলকাতায় মানুষের থেকে গাড়ির ভিড় বেশি চোখে পড়ে, আর এই কারণেই কলকাতার বিভিন্ন জায়গাতে বিভিন্ন গাড়ির কোম্পানির প্রচুর শোরুম চোখে পড়ে। তেমনই দুটি শোরুমের ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। একটি হন্ডা এবং অপরটি মারুতি সুজুকির শোরুম।

ইকোপার্ক

IMG_20230428_113016.jpg

কলকাতার একটি বিখ্যাত পার্ক হলো ইকোপার্ক। এছাড়াও কলকাতায় আরো বিভিন্ন পার্ক রয়েছে, কিন্তু কয়েক বছর আগে দিদি এবং ওর পরিবারের সঙ্গে আমিও ইকোপার্কে গিয়েছিলাম। অনেকটা জায়গা নিয়ে এই পার্টি তৈরি করা হয়েছে এবং এই পার্কে অনেক সুন্দর সুন্দর জিনিস রয়েছে। সেই সময় পার্কে গিয়ে তিতলি সবথেকে বেশি আনন্দ পেয়েছিল, কারণ আপনারা সকলেই জানেন বাচ্চারা পার্কে অনেক বেশি এনজয় করে। সেই সময়কার কয়েকটি ছবি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।

শিয়ালদহ স্টেশন

IMG_20230428_113510.jpg

শিয়ালদহ স্টেশনের নাম আশা করছি আপনারা অনেকেই শুনেছেন। এটি কলকাতার একটি বিখ্যাত রেলওয়ে স্টেশন। শিয়ালদা খুবই ব্যস্ততম একটি স্টেশন, বর্তমানে এখানে মেট্রো স্টেশনও চালু হয়েছে। করোনার আগে শিয়ালদহ স্টেশনের রূপ অন্যরকম ছিল এবং করোনার পরে সেটি সম্পূর্ণ বদলে ফেলে অনেক বেশি সুন্দর করে তোলা হয়েছে।

শিয়ালদহ স্টেশনের বাইরে থেকে তোলা একটি ছবি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি, যেটি আসাম যাওয়ার সময় আমি তুলেছিলাম। কারণ স্টেশনের বাইরে আমরা ট্যাক্সি ধরার জন্য অপেক্ষা করছিলাম,সেই সময় আমি এই ছবিটি তুলেছিলাম। আর অন্য যে ছবিটি আপনারা দেখতে পারছেন সেটি শিয়ালদহ প্লাটফর্মের ভেতরে ওয়েটিং এরিয়ার ছবি। যেখানে খুব সুন্দর গাছ দিয়ে সাজানো হয়েছে।

IMG-20220907-WA0007.jpg

3.If any picture contains a narrative, you share that anecdote with us

আপনাদের সাথে যতগুলো ছবি শেয়ার করেছি তার মধ্যে থেকে হাওড়া ব্রিজ সম্পর্কে অবশ্যই কিছু তথ্য আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই।

হাওড়া ব্রীজের অপর নাম রবীন্দ্র সেতু। আসলে পাশাপাশি দুটি বড়ো শহর হাওড়া ও কলকাতার মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করার জন্য এই ব্রীজটি তৈরি করা হয়। কারন, দুটি শহরের মাঝে অবস্থিত গঙ্গানদীর কারনে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হতো।

যেহেতু স্বাধীনতার আগে কলকাতা ভারতের রাজধানী ছিলো। তাই শুধুমাত্র গঙ্গানদী দিয়ে স্টিমার, জাহাজে করে জিনিসপত্র আদান প্রদান করা হতো।কিন্তু শুধুমাত্র জলপথে প্রয়োজনীয় সব জিনিস পত্র আদানপ্রদান সম্ভব হতো না। তাছাড়া দেশের অন্যান্য জায়গা থেকেও পন্য আদানপ্রদানের সুবিধার জন্য এই ব্রীজটি তৈরি করা হয়।

এই ব্রীজটির বিশেষত্ব হলো, এই ব্রীজটি তৈরি করার সময় গঙ্গা নদীর উপরে কোন রকম সাপোর্ট পিলার তৈরি করা হয়নি। বিনা কোনো সাপোর্ট ছাড়া এত বছর ধরে এই ব্রীজটি কলকাতা এবং হাওড়ার মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে চলেছে।

শোনা যায়, তখনকার সময় বড় কোনো জাহাজ যাতায়াতের সুবিধার কারণে,এই ব্রীজটির মাঝখান থেকে খোলা সম্ভব হতো। ব্রীজটি তৈরি করতে যে সকল উপকরণের প্রয়োজন ছিল,সেগুলো বেশিরভাগই ইংল্যান্ডে তৈরি করা হয়েছিল এবং সেখান থেকে এনে এখানে কাজ করা হয়েছিল।

এই ব্রিজটি যখন তৈরি হয়েছিল, তখন এই ব্রীজটির শুভ উদবোধন করেছিল কলকাতার বিখ্যাত ট্রাম চালিয়ে,কিন্তু বর্তমানে সেই ট্রাম চলাচল একেবারেই নিষিদ্ধ রয়েছে। তবে হ্যাঁ কলকাতার পার্শ্ববর্তী বহু মানুষের জনজীবন এই হাওড়া ব্রিজের ওপরে নির্ভর করে, কারণ এই ব্রিজের আশেপাশেই বড়বাজার,পোস্তা বাজারের মতন বিখ্যাত ব্যবসায়িক জায়গা রয়েছে, যার ওপরে বহু মানুষের অর্থনৈতিক জীবন নির্ভর করে।

IMG-20220907-WA0007.jpg

আশা করছি আমার পোস্ট পড়ে আপনাদের সকলের ভালো লাগবে। আপনাদের মতামত অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে শেয়ার করবেন। পোস্টটি শেষ করার আগে কনটেস্টের নিয়ম অনুসারে আমি আমার তিনজন বন্ধু @jacklab1407,@mini80@josepha কে আমন্ত্রণ জানাতে চাই।

আশা করছি আপনারাও এই কনটেস্টে অংশগ্রহণ করে, দশটি ছবির মাধ্যমে নিজের শহরকে আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেবেন। ভালো থাকবেন। শুভরাত্রি।

Sort:  
Loading...
¡Congratulations! This post has been upvoted through -steemcurator06. We support quality posts, and good comments anywhere, with any tags.
Congratulations!.png
Curated by :<<@loloy2020>>
 last year 

বাহ বাহ আপনি তো দেখি অনেক ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। এই অনেকগুলো ফটোগ্রাফির মধ্যে আমার কাছে সবচেয়ে তিনটি ফটোগ্রাফি ভালো লেগেছে তা হল ১.কলকাতার মধ্যে বিখ্যাত হসপিটাল এবং২. সুনিতা দিদির সাথে অনেকক্ষণ কথোপকথন এবং ৩. সর্বশেষ আপনার ফ্যামিলির সাথে পার্কে সময় কাটিয়েছেন। আসলে আজকে আমি আপনার পোস্টটা পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম যে আপনাদের কলকাতাতে বিখ্যাত হসপিটাল রয়েছে। তাতে সকল ধরনের চিকিৎসা করা হয় এবং চিকিৎসা ব্যবস্থা খুব উন্নত এবং আপনি সিটি সেন্টারে সুনিতা দিদির সাথে অনেকক্ষণ কথোপকথন এবং ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছেন এবং সর্বশেষে আপনি ফ্যামিলির সাথে পার্কে ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছেন সেই পার্কে অনেক শিশুরা ইনজয় করে এবং বিভিন্ন কিছু আপনি শেয়ার করেছেন সব কিছুই অনেক ভালো লেগেছে। তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমাদের মাঝে এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে বর্ণনা করার জন্য। ভালো থাকবেন আপু

#miwcc

 last year 

আপনার শহরের বিভিন স্থানের ফটো দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার শহরের সাথে পরিচিত হয়ে খুব ভালো লাগলো। আশা রাখি কোন এক দিন আপনার শহরে গিয়ে ঘুরে আসবো। ধন্যবাদ দিদি আপনাকে।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.027
BTC 61682.60
ETH 2986.38
USDT 1.00
SBD 2.51