Better life with steem || The Diary Game || 24nd April, 2024 ||

in Incredible India7 months ago
IMG_20240424_030630.jpg

"আমার সারাদিনের কিছু মুহুর্ত"

Hello,

Everyone,

বেশ কিছুটা খারাপ লাগা নিয়ে পোস্ট লিখতে বসলাম। সকাল থেকে দিনটা অন্যান্য দিনের মতন শুরু হলেও, দুপুরের পর থেকে পিকলুর শরীরটা বেশ খারাপ ছিলো।

যদি ভুল না হই, তাহলে গরমের জন্যই বোধহয় ওর শরীরটা এতটা খারাপ হয়েছে। দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ১০ থেকে ১২ বার বমি করেছে। ওর জায়গায় আমরা হলেহলে হয়তো এতক্ষণে অবস্থা খারাপ হয়ে যেতো, কিন্তু ও মুখে বলতে না পারলেও, শরীরটা ওর ও বেশ খারাপ।

সত্যি যে পরিমানে গরম পড়ছে, তাতে মানুষের অবস্থায় এতটা নাজেহাল। সেখানে পিকলুর মতন পোষ্যদের অবস্থা আরো খারাপ হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। আর ওর জন্য আমাদের বাড়িতে থাকাটা আরো বেশি কষ্টের কারণ, আমাদের বাড়িতে এসি নেই।

যাইহোক আজ সারাদিন কিভাবে কাটল সেই গল্পই আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, তাহলে চলুন একেবারে সকাল থেকেই শুরু করি,

1672344690977_010726.jpg

"সকালবেলা"

IMG_20240424_030053.jpg

"আমাদের ছাদে লাগানো গাছে ফোঁটা ফুল"

ঘুম ভেঙেছে ৭:১০ নাগাদ। আজকাল এত সকাল সকাল রোদ্দুর উঠে যায় যে,জানালা দিয়ে বড্ড বেশি আলো ঘরে আসে। এই কারণে ঘুমটা সময়ের আগে ভেঙে যায়। কাল ঘুমাতে প্রায় রাত ৩.৩০ বেজে গিয়েছিলো। রাত জাগার কারণে সকালে ঘুম থেকে উঠলে শরীরটা একদমই ভালো লাগেনা।

কিন্তু কমিউনিটির কাজকেও উপেক্ষা করতে পারবো না বলে এনগেজমেন্ট চলাকালীন রাত জাগতেই হবে। যাইহোক বেশ কিছুক্ষণ বিছানার মধ্যেই বসে রইলাম, তারপর বিছানা থেকে নেমে ফ্রেশ হয়ে, প্রতিদিনের মতো নিজের কাজ করতে চলে এলাম।

IMG_20240424_030425.jpg

"শুভর সকালের চা"

গরমকালে চা খেতে আমার যতটা বিরক্ত লাগে, তার থেকেও বেশি বিরক্ত লাগে চা করতে। কিন্তু কিছু করার নেই চা খাওয়াটা বাড়ির সকলের অভ্যাস। তাই অভ্যাসবশত নিজেই চা বসিয়ে শশুর মশাইকে দিলাম এবং শুভকেও দিয়ে এলাম।

আজ শাশুড়ি মা অনেক সকাল সকাল বাজারে চলে গিয়েছিলেন, কারণ বেলা বাড়লে রোদ্দুরের তাপ এতটাই বেড়ে যায় যে, তখন ওনার আরো বেশি কষ্ট হয়। যেহেতু সপ্তাহিক বাজার নিয়ে আসেন তাই একটু সময় লাগে।

IMG_20240424_030533.jpg

"ব্রেকফাস্ট"

ব্রেকফাস্টে আজকে গোলা রুটি করেছিলাম। এখন রুটি বানানোটাও সত্যিই ভীষণ কষ্টের। যেহেতু শাশুড়ি মা বাজারে গিয়েছিলেন, তাই সকালে রান্নার দায়িত্বটা আমার ওপরেই ছিলো। আমি একবারে দুপুরে লাঞ্চের রান্নাটাও শেষ করে নিয়েছিলাম।

এর মাঝখানে শুভ ব্রেকফাস্ট করে অফিসে চলে গিয়েছিলো। রান্না শেষ করে রান্নাঘরের কোনো কাজ গোছানোর সময় পাইনি, কারণ ততক্ষণে কমিউনিটির কাজ শুরু করার সময় হয়ে গিয়েছিল।

তাই কোনোমতে রান্না শেষ করে আমি আমার কাজ নিয়ে বসলাম। আর ইতিমধ্যে শাশুড়ি মা ও বাজার থেকে ফিরে ব্রেকফাস্ট সেরে নিয়েছিলেন। আমি আজকে ব্রেকফাস্ট করেছি সাড়ে বারোটার পরে।

1672344690977_010726.jpg

"দুপুরবেলা"

কমিউনিটির কাজ শেষ করতে প্রায় সাড়ে বারোটা বেজে গিয়েছিলো। তারপর উঠে ব্রেকফাস্ট সেরে আমি ঘরের কাজে হাত দিয়েছিলাম। গরমকালে এত বেশি হওয়া হয় যে, প্রতিদিন ঘর না মুছলে পা দিতেও বিরক্ত লাগে।

তবে এই গরমে বেশি কাজ করাটাও বড্ড ক্লান্তিকর। যাইহোক রান্না ঘরের কাজ তখনো ছিল। তাই ঘর মোছা শেষ করে, রান্নাঘর পরিষ্কার করে, আমি শাশুড়ি মাকে বাজার গোছানোর কাজে একটু হেল্প করলাম। যেহেতু আজকে শাশুড়ি মা পূজো দেবেন এই কারণে যাতে তাড়াতাড়ি বাজারগুলো গোছানো হয় সেই কারণে একটু সাহায্য করলাম।

দুটো বিছানার চাদর ধোয়ার জন্য ভিজিয়েছিলাম সকালে, সেই দুটো কেঁচে আমি স্নান করে এলাম। তারপর শাশুড়ি মা স্নান করে পূজা দিতে গেলেন। পিকলুকে ভেবেছিলাম স্নান করাবো, কিন্তু বেশ বেলা হয়ে যাওয়াতে আলাদা করে স্নান করাতে পারিনি।

IMG_20240424_030028.jpg

গাছ থেকে তোলা পুজোর ফুল"

তবে তোয়ালে ভিজিয়ে ওর সাড়া শরীর মুছে দিয়েছিলাম। শাশুড়ি মায়ের পূজা দেওয়া হয়ে গেলে, শশুর মশাই স্নান হয়ে গেলে, তাই তিনজনে মিলে লাঞ্চ করে নিলাম। পিকলুকে চেষ্টা করলাম খাওয়ানোর জন্য ও কিছুতেই খেলো না।

আমরা লাঞ্চ করছি, এই সময় হঠাৎ করে শব্দ পেলাম পিকলু বারান্দাতে। একচুয়ালি বমি করার পূর্বে, ওর শব্দটা আমার চেনা, তাই আমি বুঝেছিলাম যে, পিকলু বমি করবে। কিন্তু যেহেতু আমি লাঞ্চ করছিলাম, তাই সেই সময় উঠে যেতে পারিনি।

1672344690977_010726.jpg

"বিকালবেলা"

এরপর লাঞ্চ শেষ করে, ওকে পরিষ্কার করালাম। ওকে ঘরে এনে সোয়ানোর একটু বাদেই ও দৌড়ে আবার বারান্দায় চলে গেলো। আমি বুঝলাম ও আমার বমি করবে। তবে ওর এটা খুব ভালো অভ্যাস যে ওর শরীর খারাপ লাগবে যা কিছুই করে সেটা আমাদের বাড়ির বারান্দাতে চলে গিয়ে। কোন বেডরুম ও নোংরা করে না।

এইভাবে বারবার ওকে এনে জল খাওয়াছিলাম এবং ও মুহূর্তের মধ্যে গিয়ে বমি করেছিল। প্রায় ৯ থেকে ১০ বার আমি ওকে পরিষ্কার করিয়েছি। তারপরও মনে হলো শরীর ছেড়ে দিচ্ছে, তখন আমি অল্প পরিমাণে চিনি এবং লবণ জলে গুলিয়ে, সিরিঞ্জের সাহায্যে খাইয়ে দিলাম। কিন্তু সেটুকুও বেচারা পেটে রাখতে পারছিল না।

এরপর আমি ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা জল বের করে ওকে খাইয়ে দিলাম এবং আমার রুমে দরজা বন্ধ করে দিলাম। বারংবার বারান্দায় যাওয়া আসা করতে ওর কষ্ট হচ্ছিলো। ভেবেছিলাম যদি আমার ঘরে বমি করেও, আমি পরিষ্কার করে নেব কিন্তু ও ঘরে ফ্যানের নীচে থাকুক।

কিছুক্ষণ বাদে দেখলাম শরীর ছেড়ে পুরো ঘুমিয়ে পড়লো ওকে দেখে বেশ কষ্ট হচ্ছিল আমার, কিন্তু কিছু করার ছিল না। সেই মুহূর্তে তাই ভেজা তোয়ালেটা ওর গায়ে দিয়ে দিলাম এবং সেই অবস্থাতেই ঘুমিয়ে ছিলো। ভেবেছিলাম আপনাদের জন্য একটা ছবি তুলবো, কিন্তু কেন জানি না মন চাইলো না ওই অবস্থায় একটা ছবি তুলতে।

1672344690977_010726.jpg

"সন্ধ্যাবেলা"

অনেকটা সময় বিকেলে নষ্ট হয়েছিল, তাই খুব বেশি বিশ্রাম নিতে পারিনি। সন্ধ্যার একটু আগেই বোধহয় চোখটা লেগে গিয়েছিলো। কখন সন্ধ্যা হয়েছে টের পাইনি, আর আমার ঘরে দরজা বন্ধ থাকায় শাশুড়ি মা ও ডাকেননি।

IMG_20240424_025831.jpg

"ক্লান্ত হয়ে ঘুমাচ্ছে"

একটু পরে কলিং বেলের আওয়াজ পেলাম, তার সাথে সাথে পিকলুর চিৎকারে ঘুম ভেঙে গেলো। ফোন হাতে নিয়ে দেখি ৬:১০ হয়ে গেছে। তখন আমার বুমিং এর কাজ দেখা বাকি। হঠাৎ করেই ঘুম থেকে উঠে পড়লাম, তাড়াতাড়ি হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে, আমি কাজ নিয়ে বসে পড়লাম।

কিছুক্ষণ বাদে শুভ এলো। আসার সময় ও টক দই নিয়ে এসেছিলো। আমি আসলে মেসেজ করে দিয়েছিলাম পিকলুর বমির ব্যাপারে। এরপর শুভ ফ্রেশ হলে ওকে টিফিন দিলে, দেখি পিছন পিছন ঘুরছে, মানে ওর ও খিদে পেয়েছে বুঝলাম।

তাই সামান্য টক দই ওর মুখের কাছে নিয়ে যেতেই দেখলাম ও খোলো। সেই সুযোগে আমিও বেশ কিছুটা চিড়ে ভালো করে ধুয়ে, টক দই দিয়ে মেখে দিলাম। সেটা সুন্দরভাবে খেয়ে নিলো। আর ওর খাওয়ার সাথে সাথে আমি যেন অদ্ভুত একটা শান্তি অনুভব করলাম।

এইটাই বোধহয় সম্পর্কের গভীরতা। শুরুতে যখন আমাকে সবাই পিকলুর মা বলতো আমার খুব খারাপ লাগতো। তবে এখন মনে হয়, সত্যিই বোধহয় ও আমার সন্তানের মতন। তাই ওর অসুস্থতা আমাকে এতটা চিন্তিত করে তোলে, আবার ও সারাদিন পরে একটু কিছু খেলে, আমি এতটা শান্তি অনুভব করি।

IMG_20240424_030303.jpg

"বমির ওষুধ"

এরপর ফ্রিজের ঠান্ডা জল ওকে দিলাম। তারপর ওষুধ খাইয়ে দিলাম। এরপর ও চুপচাপ শুয়ে পড়লো। আর আমিও কমিউনিটির কাজ নিয়ে বসলাম।

1672344690977_010726.jpg

"রাত্রিবেলা"

রাত্রে শ্বশুরমশাই রুটি খাবেন না বলায়, রুটি করার ঝামেলা ছিল না। অল্প একটু চাল ভিজিয়ে রেখেছিলাম আমাদের জন্য ভাত করে নেবো বলে। বাকি পিকলুকে আবার রাতের দিকে টক দই দিয়ে চিড়ে দিয়ে দেবো। আজ একটু আগেই নিজের পোস্ট লেখা শুরু করেছি, অন্তত লেখাটা শেষ করে রাখলে রাতে কমিউনিটির কাজ করার কোনো একটা ফাঁকে পোস্ট করে দিতে পারব।

ইদানিং গরমের জন্য কম বেশি সকলেরই শরীর খারাপ হচ্ছে। আমার গলার অবস্থা বেশ খারাপ। বুঝতে পারছি না আগামী দিনে কি হতে চলেছে, তবে পিকলু যাতে সুস্থ থাকে এটাই আমার প্রথম চাওয়া। যাইহোক এই ছিল আমার সারাদিনের গল্প, এই ভাবেই দিনটি কাটালাম। সকলে ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন। শুভরাত্রি।

Sort:  
 7 months ago 

খুবই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, কিন্তু পোস্ট করতে করতে সর্ব প্রথমে অনেক খারাপ লাগলো এটা জানতে পেরে পিকলুর শরীরটা খারাপ শুনে, আসলে বাংলাদেশ এবং ভারতের অনেক বেশি গরম পড়ছে এটা আমরা যখন আমাদের বাড়ি কথা বলে তখন জানতে পারি, মানুষ কথা বলতে পারে বলে তারা বলতে পারছে এবং পশু প্রাণী কথা বলতে পারে না বলে তাদেরকে গরম লাগছে না এমনটা ভাবা একদমই ঠিক নয় আমাদের।পিকলুর একটি ভালো ডাক্তার দেখান এই ছাড়া আর কি বলতে পারে আশা করি পিকলুর শরীর খুবই দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।

 7 months ago 

আসলে গরমের কারণেই ওর শরীরটা এত বেশি খারাপ হয়েছিলো। সত্যিই দিন দিন যে পরিমাণে গরম বাড়ছে, তাতে শুধু পশু কেন আগামী দিনে মানুষদেরও নিজেদের খাওয়া-দাওয়া সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে, পাশাপাশি গরম থেকে বাঁচতে যতটা সম্ভব সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এছাড়া সুস্থ থাকার আর কোনো উপায় নেই। আজ কলের ঠান্ডা জল দিয়ে পিকলুকে ভালো করে স্নান করিয়ে দিয়েছি, তার সাথে সারাদিন শুধু টক দই খেতে দিয়েছিলাম। মোটামুটি বেশ ভালো আছে আজকে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।

Loading...
 7 months ago 

আপনার পিকলুর শরীর খারাপ জেনে খারাপ লাগলো। বর্তমানে এত পরিমাণ গরমের তাপমাত্রা বেড়ে গেছে যা বলার মত নয়। আমাদের অবস্থা যে নাজেহাল হয়েছে। আর ওরা তো কথা বলতে পারেনা।

সারাদিনের কার্যক্রম গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 7 months ago 

হ্যাঁ গরমের মাত্রা তো আরও বেশি ঊর্ধ্বমুখী,আর এইভাবে গরম বাড়তে থাকলে আগামী দিনে আমাদের প্রত্যেকের অবস্থা যে কি হবে, সেটা সত্যিই ভাবার বিষয়। আমাদের তুলনায় অনেক বেশি কষ্ট হয় পিকলুর, একথা সত্যি। সেই কারণে প্রতিদিন ওকে ঠান্ডা জলে স্নান করিয়ে দেওয়া হয়। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য।ভালো থাকবেন।

 7 months ago 

নিয়মিত আপনার পোস্টে পিকলুর দেখা পাই। বেশিরভাগ সময় ওর ছোটাছুটি বা দুষ্টামির কথাই পড়ি। আজকের অসুস্থতার কথা জেনে আমার কাছেও বেশ খারাপ লাগছে।

এটুকু একটা প্রাণ ১০-১২ বার বমি করার ধকল কিভাবে সহ্য করবে! তবে শেষ পর্যন্ত ও চিড়ে দই খেলো এটা জেনে খুব প্রশান্তি পেলাম।
ওর জন্য আপনারও সারাদিনে কম পরিশ্রম হয়নি।

অতিরিক্ত গরমে আসলে সবারই বেহাল দশা। এর মধ্যেও নিজের ও পরিবারের সকলের দিকে খেয়াল রেখে চলছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি দিনলিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 7 months ago 

আসলেই গরমের কারনে আমরা সকলেই অস্থির, তবে প্রকৃতির কাছে সকলেই হার মানতে বাধ্য। পিকলু বমি করলে একেবারে নিস্তেজ হয়ে যায়। তখন ওকে দেখলে মনটা খারাপ হয়ে যায়। তবে ঈশ্বরের কৃপায় এখন একটু ভালো আছে। আপনার কমেন্ট পড়ে সত্যিই ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।

 7 months ago 

পিকলুকে দেখতাম শীতের দিনে রোদের মাঝে বসে থাকতো। সেই পিকলুর আজকে গরমে নাজেহাল অবস্থা।
আমরাই হিমশিম খেয়ে যাচ্ছি এই গরমে আর বেচারার শরীর ভর্তি বিশাল বিশাল লোম, ওর য়ে কেমন লাগছে ওই জানে।
আবার এর সাথে যোগ হয়েছে এতবার বমি করার ধকল।
ওকে নিয়ে আপনাকেও পরিশ্রম করতে হয়েছে ভালোই।তারপরও যে একটু খেয়েছে এটাই শান্তনা।
পিকলু দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুক এই কামনা করি। সাথে আপনিও ভালো থাকবেন সবসময়।

 7 months ago 

আপনাকে ধন্যবাদ পিকলুর সুস্থতা কামনা করার জন্য। আপনার জেনে ভালো লাগবে ও এখন অনেকটাই সুস্থ। প্রতি দিন ঠান্ডা জলে স্নান করিয়ে দিই। আর ফ্রিজের ঠান্ডা জল খেতে দিই। একটু শান্তি পায় বেচারা। গরমে ওর অবস্থা সত্যিই নাজেহাল। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। পিকলুর তরফ থেকে - thank you 🥰.

Coin Marketplace

STEEM 0.21
TRX 0.20
JST 0.034
BTC 98914.40
ETH 3374.27
USDT 1.00
SBD 3.08