Better life with steem || The Diary Game || 1st June, 2024 ||

in Incredible Indialast month
IMG_20240602_121902.jpg
"গতকালের কিছু মুহুর্ত"

Hello,

Everyone,

গতকাল ঘুম ভাঙলো সকাল পাঁচটা বেজে কুড়ি মিনিটে। কারণ ফোনে অ্যালার্ম দিয়ে রেখেছিলাম। চোখ বন্ধ অবস্থায় কোনো রকমে হাতরে ফোনটা নিয়ে অ্যালার্মটা বন্ধ করলাম।

মনে মনে ভাবলাম এই তো কিছুক্ষণ আগে ঘুমাতে গিয়েছিলাম, এখনই অ্যালার্মটা বাজতে হলো? আসলে গত পরশুদিন রাতে আমি ঘুমাতে গিয়েছিলাম ৩.৪০ নাগাদ। কোনো রকমে দু ঘন্টা ঘুম হলো। ও এতো সকালে ঘুম থেকে উঠতে হলো কারণ, গতকাল আমাকে ভোট দিতে বাপের বাড়িতে যেতে হতো।

ওই যে একদিন বলেছিলাম ঠিকানা বদল করা হয়নি বলে, এখনো কিছু পিছুটান রয়ে গেছে। যাইহোক দিদির সাথে কথা হয়েছিলো, একটু সকাল সকাল গিয়ে ভোট দিয়ে আবার দিদিকে ফিরে আসতে হবে। দিদির হাজবেন্ডের শরীর খারাপ থাকার কারণে, ওনাকে একা রাখা সম্ভব নয়। তাই দিদি যখন গিয়েছিল তখন বাবা ছিলো। আবার দিদি ফিরে এলে বাবা যাবে ভোট দিতে এমনটাই ঠিক হলো।

1672344690977_010726.jpg

"সকালবেলা"

এইসব অনেক কিছু চিন্তাভাবনা করে ঘুম থেকে উঠে পড়লাম। অনেক কষ্ট করে ফ্রেশ হয়ে ধীরে ধীরে রেডি হলাম। চারদিকে তখনো নিস্তব্ধ। কেউ ঘুম থেকে ওঠেনি। শুধু আমাদের বাড়িতে নয, বাড়ির আশেপাশেও বেশ নিরব পরিবেশ।

IMG_20240601_052510.jpg
"রৌদ্রের অপেক্ষায় টাইমফুল"
IMG_20240601_052455.jpg
"অফুন্ত জবাফুল"

ফুলগুলো তখনও পরিপূর্ণভাবে ফুটতে পারেনি, কারণ তখনও সূর্যের আলো ততখানি ঝলমল করে ওঠেনি। ধীরে ধীরে রেডি হলাম, তারপর যথাসময়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়লাম ট্রেন ধরার উদ্দেশ্যে।

IMG_20240601_063502.jpg
"ট্রেন ঢুকছে"
IMG_20240601_063425.jpg
"দত্তপুকুর স্টেশন"

টিকিট কেটে ৫/৭ মিনিট অপেক্ষা করতেই ট্রেন এসে পড়লো। লেডিস কামলায় উঠে তিতলি এবং দিদির সাথে দেখা হলো। তিতলি যাচ্ছে আমার মামা বাড়িতে, মামার মেয়ের সাথে সময় কাটাতে। বাচ্চাগুলো একই জায়গায় থাকতে থাকতে আসলে বিরক্ত হয়ে গেছে। তাই দিদি নিয়ে এলো।

IMG_20240601_073852.jpg
"অটোতে ব্যাগ রেখে অটো ছাড়ার অপেক্ষায় ছিলাম"

এরপর মসলন্দপুর পৌঁছে তিতলিকে মামীর কাছে ছেড়ে দিয়ে, আমরা অটো ধরার উদ্দেশ্যে এগিয়ে গেলাম। কারণ অটো ধরে সেখান থেকে আমাদেরকে বাড়ি পৌঁছাতে হবে। অটো স্ট্যান্ডে প্রায় ৪০ মিনিট অপেক্ষা করতে হলো, কারণ লোকজন না হলে অটো ছাড়তে চাইছিলো না।

সেখানে দাঁড়িয়ে আমি আর দিদি বেশ কিছু বিষয় গল্প করতে করতে সময় পার করলাম। এরপর অটো করে পৌঁছালাম বাড়িতে। বাড়িতে নামার উদ্দেশ্য ছিলো দিদির ভোটার আইডি কার্ডটা ঘরে রাখা ছিলো। বাড়িতে ঢোকাটা একটা অন্যরকমের অনুভূতি, যেটা আসলে ব্যক্ত করা সম্ভব না। বাড়ি থেকে বের হতেই পথে সবার সঙ্গে দেখা হলো।

IMG_20240601_200220.jpg
"ভোট দেওয়ার পর আমি ও আমার বান্ধবী "

পুরনো মানুষগুলো ডেকে ডেকে সবাই কথা বলছিল, তাদের কাউকে উপেক্ষা করে সামনে এগোনো সম্ভব ছিল না। তাই সকলের সাথে কথা বলতে বলতে প্রায় অনেকখানি সময় পার করে, অবশেষে পৌঁছালাম ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে। সেখানে বেশ কড়া নিরাপত্তায় ভোট নেওয়া হচ্ছিল। আমরাও ঠিক ভাবে ভোট দিয়ে বেরিয়ে পড়লাম। সেখান থেকে আমাদের পরের গন্তব্য ছিল আমার বড়দির বাড়ি।

IMG_20240601_092503.jpg
"ভোট চিহ্ণ (আমি,দিদি ও দাদা) "

সেখানে পৌঁছে বাড়ির সকলের সাথে কথা বললাম, সকালের খাওয়া দাওয়া শেষ করে আবার স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। কারণ দিদিকে বাড়ি ফিরতে হবে। ছোটদিকে ট্রেনে তুলে দিয়ে, আমি হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছে গেলাম আমার মামা বাড়িতে। কারণ সেখানে তিতলি আছে, আমরা দুপুরে সেখানে খাওয়া-দাওয়া করে তিতলিকে নিয়ে আবার দিদির বাড়িতে ফিরতে হবে। পথে যেতে যেতে কমিউনিটির কিছু কাজের বিষয়ে কথা বলে নিলাম অ্যাডমিন ম্যামের সাথে।

1672344690977_010726.jpg

"দুপুরবেলা"

আসলে গতকাল আমাদের কমিউনিটির প্রতিযোগিতা শেষ হয়েছিল, সুতরাং সমস্ত ডিটেলস এবং উইনার ম্যামকে পাঠানোর দায়িত্ব ছিল আমার। মামাবাড়ি পৌঁছে কোনো রকমে ফ্রেশ হয়ে বসে গেলাম কাজ নিয়ে। চোখে তখন প্রচুর ঘুম কিন্তু ঘুমানোর মতো অপশন নেই। তাই সকলের সাথে কথা বলে, নিজের কাজ নিয়ে বসে গেলাম। প্রচন্ড গরম ছিল গতকাল, সমস্ত কাজ করে, সকলের সাথে কথা বলতে বলতে দুপুরে খাওয়ার সময় হয়ে এলো।

IMG_20240601_115840.jpg
"বিরিয়ানী"

গতকাল মামা বাড়িতে বিরিয়ানি রান্নার আয়োজন করা হয়েছিলো। রান্না শেষে করে সবাই মিলে একসাথে খেতে বসেছিলাম। লাঞ্চ শেষ করতে আমাদের প্রায় চারটে বেজে গিয়েছিলো। এরপর কিছুক্ষণ শুলাম ঠিকই, তবে ঘুম হলো না। সন্ধ্যা হতে না হতেই, আমার স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা করলাম, কারণ দিদি বাড়িতে আসতে হবে তিতলিকে সাথে নিয়ে।

1672344690977_010726.jpg

"সন্ধ্যাবেলা"

IMG_20240601_191634.jpg
"সন্ধ্যার মসলন্দপুর স্টেশন

স্টেশনে এসে টিকিট কেটে, বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হলো। অবশেষে ট্রেন আসলো, অন্যদিনের তুলনায় গতকাল একটু বেশি ভিড় ছিলো, কারণ অনেকেই ভোট দিয়ে বাড়ি ফিরছিলো।

IMG_20240601_193808.jpg
"ট্রেনের ভিতরে"

আমি ও তিতলি উঠে পড়লাম, জায়গাও পেয়ে গেলাম। এরপর ট্রেনে একটা হকার এলো বেশ অনেক রকম জিনিস নিয়ে, তিতলির আবার কিছু জিনিস কিনতে ইচ্ছে করছিল। সেই নিয়ে দুজনের অনেক গল্প করতে করতে অবশেষে পৌঁছে গেলাম দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে, অর্থাৎ দিদির ফ্ল্যাটে।

আমি এবং তিতলি নেমে পড়লাম। তারপর দিদির ফ্ল্যাটে আসতেই তাতান তিতলিকে আমার সাথে দেখে অনেক প্রশ্ন করলো। এরপর দুজনের মধ্যে কিছুক্ষণ খুনসুটি চললো। আমিও আমিও ফ্রেশ হয়ে নিলাম। তারপর বসে গেলাম কমিউনিটির কাজ নিয়ে।

1672344690977_010726.jpg

"রাত্রিবেলা"

IMG_20240601_223756.jpg
"ডিনারে শুধু একটু রসমালাই খেয়েছিলাম"

তখন থেকে কাজ শুরু করে, কাজ শেষ হয়েছিল রাত ১২.৪২ নাগাদ। কি কাজ করেছিলাম সে বিষয়ে আপনারা আগামী দিনে জানতে পারবেন। গতকাল আর ডিনার করিনি।শুধু একটু রসমালাই খেয়ে ছিলাম। কাল এতোটুকুও এনার্জি ছিল না যে নিজের পোস্ট লিখতে পারি, সেই কারণে একটু তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়েছিলাম।

1672344690977_010726.jpg

সকালবেলা উঠে এখনো বিছানায় ছাড়িনি। আগেই পোস্ট লিখতে বসেছি। কারণ দিদি বাড়িতে ঘুম থেকে উঠে প্রতিদিনকার দায়িত্ব পালনের কোনো তাড়া নেই। তাই ভাবলাম আগে পোস্ট লেখার কাজটা শেষ করি, তারপর বাকি দিনটা কিভাবে কাটবে সেটা দেখা যাবে।

এই ছিল আমার গতকালকে সারাদিনের কার্যাবলী। আশা করি আপনাদের প্রত্যেকের গতকালের দিনটা ভালো কেটেছিল এবং আজকের দিনটাও যেন খুব ভালো কাটে এই প্রার্থনা করে আজকের লেখা শেষ করছি। ভালো থাকবেন সকলে।

9vWp6aU4y8kwSZ9Gw15LFL3aMdhmgmBBFMpDJregpdP328TqCvhjhspw5NBPbWMShaDD4yjYoZFwyWS9XH9YcrMyqTMGHiWpaGrwDGkXYMbDHgxptYZq3ueRpXapEAPkAuu3vPaZSXJ2USdTC.png

Sort:  
 last month 

সারাদিনের কাজকর্ম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । কালকে আপনাদের ওখানে ভোট ছিল। আমাদের এখানে ভোট প্রায় অনেকদিন আগেই হয়ে গেছে। আপনি ডিনারে রসমালাই খেয়েছেন আমারও রসমালাই খেতে খুব ভালো লাগে ।ভালো থাকবেন।

 last month 

আমাদের শেষ দফার ভোট ছিল গতকাল। ভোট ট্রান্সফার করা হয়নি তাই বাপের বাড়ির এলাকার দিন অনুসারে দিতে হলো। আমার আবার খেজুর গুড়ের রসমালাই বেশি পছন্দের। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্ট পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন।

Loading...

STEEM DREAM TEAM

Your post has been successfully curated by our team via @kouba01 at 40%.

Thank you for your committed efforts, we urge you to do more and keep posting high-quality content for a chance to earn valuable upvotes from our team of curators and why not be selected for an additional upvote later this week in our top selection.



 last month 

Thank you @kouba01 sir for your support. 🙏

 last month 

আপনার প্রশ্ন পরিদর্শন করে বুঝতে পারলাম। গতকাল আপনাদের ওখানে ভোট ছিল ভোট দেয়াটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ, আমি জানিনা। তবে আমি নিজে ভোট দেই না। তবে সবাই মিলে অনেক বেশি আনন্দ করেছেন।ইস বিরিয়ানি দেখেই তো লোভ লেগে গেল। ভোট দিয়ে সবাই বাড়ি ফিরছে তাই এত পরিমাণ জ্যাম রাস্তার মধ্যে। রাতের খাবার হিসেবে শুধুমাত্র রসমালাই খেয়েছেন। রসমালাই দেখতে কিন্তু অনেক বেশি লোভনীয় দেখাচ্ছে। অসংখ্য ধন্যবাদ একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।

 last month 

আপনার প্রশ্ন পরিদর্শন করে বুঝতে পারলাম

  • আমি তো কোনো প্রশ্ন করি নি?
    যাইহোক মজা করলাম। এটি ভয়েস টাইপের সমস্যা বুঝতে অসুবিধা হয়নি। একটি দেশের নাগরিক হিসেবে ভোটদান আমার অধিকার। তবে আপনি কেন ভোট দেন না, জানিনা। কিন্তু বিষয়টি জেনে অবাকই হলাম। হ্যাঁ বিরিয়ানি টা খেতে সত্যিই ভালো হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
 last month 

একদমই ঠিক বলেছেন ভয়েস টাইপ করার কারণে এই সমস্যাটা হয়েছে। আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। এখানে আপনার প্রশ্ন নয় বরঞ্চ আপনার পোস্ট বলা উচিত ছিল। ধন্যবাদ বিষয়টা আমার সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।

 last month 

ভোট দেওয়ার আনন্দ একটা অন্যরকম, আমিও ভোট দেওয়ার শেষে আপনার মতন চিহ্ন টা কে ক্যামেরাবন্দি করে রাখতে পছন্দ করি, যেমনটা আপনি করেছেন।
সত্যি যখন আমরা নিজের বাড়ি ফিরে যাই। শ্বশুর বাড়ি ছেড়ে তখন ওই বাড়ির পুরনো মানুষগুলোর সাথে দেখা হলে ,,ভেতর টা যেন নড়ে ওঠে এত বেশি ভালো লাগে।। যেমনটা আপনার গতকালকে লেগেছিলো, সেই সাথে আপনি আপনার দিদির সাথে বেশ সময় কাটিয়েছেন।।
রসমালাই টা দেখতে বেশ লবণীয় নিয়েছিলো, ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি লেখা শেয়ার করার জন্য।।

 last month 

আসলেই তাই, বাপের বাড়ি এলাকার সকলে যখন ডেকে ডেকে কথা বলে বেশ ভালো লাগে। সকলকে কত আপন লাগে। আর এই অনুভূতিটা বোধহয় সকলের ক্ষেত্রেই সমান।

রসমালাই টা দেখতে বেশ লবণীয় নিয়েছিলো

😊 রসমালাই মিষ্টিই ছিলো, লবনীয় নয়। ভালো থাকবেন।

 last month 

😱😱😜😜😜😜

 last month 

আপনার সাবলীল শব্দচয়ন লিখার মাঝে মাধূর্যতা ছড়ায়।আমাদের পড়তে বিরক্তি আসেনা।প্রথমত আপনাকে ধন্যবাদ জানাই ভোট দিতে যাওয়ার জন্য এতো কষ্ট করেছেন সারাদিন।রাতে দেরিতে ঘুমাতে যাওয়া আবার ভোরে ঘুম থেকে উঠে বাবার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়া।এরপর সেখানে গিয়ে মানুষের সাথে দেখা হওয়ার মূহুর্তে সকলকে সময় দেওয়া।এরপর ভোট দিয়ে এসে মামা বাড়িতে বিরিয়ানি খাওয়ার পর আবার কমিউনিটির কাজ করেছেন।এরপর দিদির বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন।সেখানে এসে আবার কমিউনিটির কাজ করা শুরু করেন এবং দীর্ঘক্ষন কাজ করেন।আমরা অপেক্ষায় রইলাম আপনার কাজ সম্পর্কে জানার জন্য। রাতে কি এতোটুকু খেয়ে থাকতে পারেন? আমার তো ক্ষুধা লেগে যেতো😃।যাই হোক আপনার অতিবাহিত দিনটি বেশ মজার ছিলো।ধন্যবাদ।

 last month 

না, আমি প্রতিদিন এইটুকু খাই না। সেদিন দুপুরে বিরিয়ানি খেয়েছিলাম, তার উপর ছিল অনেক গরম, সবকিছু মিলিয়ে আর রাতে খেতে ইচ্ছা করছিলো না। আর সেদিন রাতে কমিউনিটিতে আগত নতুন মডারেটরদের পোস্ট ভেরিফিকেশন সম্পর্কিত কিছু কাজ শেখানোর দায়িত্ব আমাকে পালন করতে হয়েছিল। তাই অনেকটাই দেরি হয়ে গিয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।

 last month 

আপনার সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে মনে হল বেশ ব্যস্ততার মাঝেই দিন পার করেছেন। আসলে ভোর পাঁচটা মানে একদম চারপাশে নিস্তব্ধই থাকে। সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে বাবার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। বিগত পোস্টে আমরা অবগত হয়েছিলাম আপনার ভোট এখনো বাবার বাড়িতে গিয়ে দিতে হয়। বাবার বাড়িতে গিয়ে দিদি এবং আপনি ভোট দিয়েছেন। আমাদের এইদিকেও ভোট শুরু হয়েছে। দেশের নাগরিক হয়ে ভোট দেওয়া আমাদের কর্তব্য।
ব্যস্তময় একটা দিনের কার্যক্রম শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 last month 

সত্যিই ঐদিনটায় আমার অনেক কষ্ট হয়েছিল। একদিকে রাতে ঘুম না হওয়া, ভোরবেলা ওঠা, জার্নি, দিনের বেলা প্রচন্ড গরম, সবকিছু মিলিয়ে বেশ কষ্টকর ছিলো দিনটি। তারপর রাতে আবার কমিউনিটির নতুন দায়িত্ব পালনও করতে হয়েছিল। ধন্যবাদ আমার পোস্ট পড়ার জন্য, মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।

 last month 

আপনি ভোট দিতে গিয়েছিলেন, আর আমরাও কলকাতায় গিয়েছিলাম কাজের জন্য। সেদিনকে গিয়েই দেখতে পেরেছি রাস্তাঘাটের অবস্থা। চারিদিকে পুরো শ্মশানের মত হয়েছিল। ভোটের এই উত্তেজনা দেখতে যেমন দারুন, ততটাই ভয়ানক।। দেখা যাক আগামীকাল রেজাল্ট এ কি পাওয়া যায়।

 last month 

ভোটের দিন সব এলাকার অবস্থা একই রকম থাকে। তবে সেই নিস্তব্ধতা ব্যক্তিগত ভাবে আমার কাছে ভয়ানক লাগে। সেদিন আমার দিদি সাথে ছিলো,তাই সকাল বেলায় যাওয়ার সাহস দেখাতে পেরেছিলাম। অন্যান্য বছর আমি আগেরদিন চলে যাই। যদিও আপনার মন্তব্যের রিপ্লাই করতে অনেকটাই দেরি হলো, কারন ইতিমধ্যে ভোটের ফলাফল আমরা সকলেই জেনে গেছি। ভালো থাকবেন।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.13
JST 0.030
BTC 65858.36
ETH 3493.88
USDT 1.00
SBD 2.53