Better Life With Steem || The Diary game || 18th September
বিশ্বকর্মা পুজোয় কাটানো আমার সারাটা দিন |
---|
Hello,
Everyone,
কেমন আছেন আপনারা সকলে?
আশা করছি সকলে ভালো আছেন, সুস্থ আছেন এবং আপনাদের সকলের আজকের দিনটি অনেক ভালো কেটেছে।
আমার আজকের দিনটি কিভাবে কাটলো সেই কথাই আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি। তবে লেখা শুরু করার আগে, সবার প্রথমে আপনাদের সকলকে বিশ্বকর্মা পূজোর অনেক শুভেচ্ছা জানাই।
গতকাল দিদি বাড়ি যাওয়ার সময় তোলা স্টেশনে বিক্রি হওয়া বিশ্বকর্মা ঠাকুরের মূর্তির ছবি |
---|
আজ প্রায় বেশিরভাগ জায়গাতেই বিশ্বকর্মা পুজো হচ্ছে ঠিকই, তবে আজ আমি আপনাদের সাথে দিদি বাড়িতে আমার সারাটা দিন কিভাবে কাটল সেটা শেয়ার করবো। যদিও আমার দিদি বাড়িতে কিন্তু বিশ্বকর্মা পুজো হয়নি। আসলে আজ নয় গতকাল দুপুরে আমি দিদি বাড়িতে এসেছি।
যেহেতু গতকাল রবিবার ছিল এবং বিশ্বকর্মা পুজোর কারণে আজ শুভর অফিস ছুটি ছিলো। তাই ভাবলাম একটা দিন দিদি বাড়ি যাই এবং দাদাকে দেখে আসি। সত্যি কথা বলতে হসপিটাল থেকে আসার পর এখনো পর্যন্ত দিদি বাড়িতে থাকার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। যেহেতু আমার শ্বশুরমশাইও অনেক অসুস্থ ছিলেন।
শ্বশুরমশাই শরীরও সম্পূর্ণ সুস্থ এমন নয়। তবে আমার ননদ বাড়িতে থাকায় আমি একটা দিন দিদির বাড়িতে থাকতে পারলাম। যাইহোক গতকাল দুপুরে গিয়ে দেখলাম দাদা ঘুমাচ্ছে,তাই তখন কথা হয়নি। সন্ধ্যাবেলা সকলে মিলে বসে কিছুক্ষণ কথা বললাম। দাদার শরীর আগের থেকে একটু ভালো।
তারপর রাতে খাওয়া দাওয়া করে আমরা শুয়ে পড়লাম। আজ অনেকদিন পর একটু বেলা পর্যন্ত ঘুমিয়েছি। সত্যি কথা বলতে শুধু আমি নয়, দিদিদের বাড়ির সকলেই আজ অনেকটা বেলা করে ঘুম থেকে উঠেছিল। যেহেতু আজ তিতলি তাতানের স্কুল ছিল না। যদিও দিদি সকালে উঠে দাদাকে খাবার ও ওষুধ খাইয়ে তারপরে আবার শুয়ে ছিল
সকালবেলায় ছাদে গিয়ে তাতানের দুষ্টুমি করার মুহূর্তের ছবি |
---|
আজ সকালে আমার ঘুম ফোনের এলার্জেন নয়, তিতলি ও তাতান ডাকে ভেঙেছে। ঘুম থেকে উঠে বেশ কিছুক্ষণ দুজনের সাথে খেলাধুলা করে তারপর তিনজন মিলে একসাথে ছাদে গেলাম। গতকাল প্রচন্ড রোদ্দুর ছিল কিন্তু আজ সকালে আবহাওয়া কিছুটা মেঘনা ছিল। এরপর নিচে এসে ব্রেকফাস্ট করলাম।
ব্রেকফাস্টে আমি শুধু চা এবং বিস্কুট খেয়েছিলাম তখনকার তোলা ছবি |
---|
আমি সকালে শুধু চা আর বিস্কুট খেয়েছি। তিতলি ও তাতান দুধ ও চকোস খেয়েছিল। অন্যদিকে ততক্ষণ দাদার ব্রেকফাস্ট কমপ্লিট হয়ে গিয়েছিল। দিদি যখন দাদার মাথায় ড্রেসিং করছিল, ততক্ষণ আমি তিতলি ও তাতানকে নিয়ে বাইরে ছিলাম।
দেখতে দেখতে কখন দুপুর হয়ে গেল বুঝতেও পারলাম না। আসলে আজ কমিউনিটির অনেক কাজ ছিল। তাই ব্রেকফাস্ট করার পর থেকে সেগুলো সেরে নিয়ে আমি কয়েকটা পোস্ট ভেরিফাই করলাম। তিতলি এবং তাতান বারংবার এসে আমাকে শুধু কাজের বিষয়ে প্রশ্ন করছিল।
যাই হোক তারপর ওরা স্নান করে নিলো। পরে দিদি দাদাকে ফ্রেশ করিয়ে দিয়ে, দাদাকে লাঞ্চ করিয়ে দিল। আসলে দাদাকে নিয়মিত ওষুধগুলো খেতে হয়। এই কারণে বাড়ির অন্যান্য কাজ দেরিতে হলেও, দাদার জন্য খাবার টাইম টু টাইম রেডি করতেই হয়।
লুকিয়ে তোলা দাদার একটি ছবি যখন তাতান বাবার সাথে কথা বলছিল |
---|
দাদা আগের থেকে অনেকটা ভালো আছে ঠিকই, তবে এখনো পর্যন্ত সুস্থ নয়। বাম পাশের হাত এবং পায়ে ব্যালেন্স এখনো আসেনি। বাঁ চোখটা এখনো বন্ধ হয়ে আছে। সার্জারির দিকটা এখনো পর্যন্ত ফোলা রয়েছে। ডাক্তারের কথা অনুযায়ী ফিজিওথেরাপি কন্টিনিউ করতে হবে। তবুও দাদা আমাদের সকলকে চিনতে পারছে এবং কম বেশি কথা বলছে এটাই আমাদের জন্য অনেক বেশি পাওনা। কারণ এইটুকুও যে সম্ভব হবে একটা সময় সেই আশাটাও আমরা ছেড়ে দিয়েছিলাম। ঈশ্বরের অসীম কৃপা তিনি আমাদের ডাক শুনেছেন।
এরপর স্নান করে সকলে মিলে লাঞ্চ করে নিলাম। আমি ভেবেছিলাম বিকেল বেলায় বাড়িতে চলে আসব, কিন্তু দিদি একটু দাদার ওষুধ আনার জন্য বেরোবে বলে, আমাকে কিছুক্ষণ দেরি করেই বেরোতে বলল। হসপিটালের একজন দিদিকে দিয়ে ও ওষুধ কিনিয়েছিল,সেটা নেওয়ার জন্যই ওকে বেরোতে হয়েছিল। তাই ততক্ষণ আমি ওর জন্য অপেক্ষা করে সন্ধ্যার পর পর বাড়ি থেকে বেরোলাম।
ফ্ল্যাট থেকে নামার পরে স্টেশনে আসার পথে প্রচুর মাইকের শব্দ ছিল। কারণ প্রায় রাস্তার মোড়ে মোড়েই বিশ্বকর্মা পুজো হচ্ছিল। চলতে চলতে পুজোর প্যান্ডেলের ছবি তোলা সম্ভব হয়নি, কারণ ততক্ষণে ট্রেনের সময় হয়ে গেছে প্রায় জোর পায়ে হেঁটে এসেই আমাকে ট্রেন ধরতে হয়েছে।
ভেবেছিলাম ছুটির দিন খুব বেশি ভিড় হবে না, কিন্তু অবাক ব্যাপার আজকে অন্যান্য দিনের তুলনায় ট্রেনে অনেক বেশি ভিড়। একপ্রকার যুদ্ধ করেই ট্রেনে উঠেছিলাম, তবে যতটা যুদ্ধ করে ট্রেনে উঠেছি, নামার সময় তার থেকে দ্বিগুণ কষ্ট হয়েছে। অবশেষে দত্তপুকুর স্টেশনে নেমে ভেবেছিলাম ভ্যান ধরে বাড়ি আসবো। কিন্তু দুঃখের বিষয় ভ্যান স্ট্যান্ডে আজ একটাও ভ্যান নেই। অগত্যা পায়ে হেঁটেই বাড়িতে ফিরতে হলো।
বাড়িতে ঢোকার সাথে সাথেই পিকলু বাবু ঝাঁপিয়ে পড়ল।আমি কোথাও থেকে ফিরলেই ওর প্রতিক্রিয়া এরকমই হয়। ফ্রেশ হওয়ার আগেই প্রায় দশ মিনিট তাকে আদর করতে হলো। তারপর ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষণ ডিসকর্ডে কথা বললাম।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে মডারেটর এবং ডিসকর্ড ইনচার্জ এর সাথে কথা বললাম। পাশাপাশি একজন ইউজারকেও ছবির বিষয়ক কিছু জিনিস বোঝানোর ছিল।
আজ সন্ধ্যাবেলা বাড়ি ফেরার সময় স্টেশনে দাঁড়িয়ে তোলা ছবি |
---|
যাইহোক এই ভাবেই আমার সকাল থেকে সন্ধ্যা কাটলো। দিদি বাড়িতে যাওয়ার দিন অনেক বেশি ভালো লাগে, কারণ দিদি বাড়িতে গিয়ে তিতলি তাতানের সাথে সময় কাটাতে পারি। ফেরার সময় একটু হলেও মনটা খারাপ লাগে। কিন্তু এটাই জীবন।
এখন আমি পোস্ট লিখতে বসেছি। পোস্ট লেখা শেষ করে আবার কমিউনিটির কিছু কাজ করতে হবে।যেহেতু এই মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ চলছে তাই কাজের চাপ একটু বেশি, এটা হয়তো আপনারা সকলেই বুঝতে পারেন। যাইহোক এই ছিল আমার বিশ্বকর্মা পুজোর দিন। আগামীকাল থেকে আবার পুরনো রুটিনে ফিরে যেতে হবে। আশা করছি আপনারাও সকলে আজকের দিনটি বেশ আনন্দ করে কাটিয়েছেন।
সকলের আগামী দিনগুলো অনেক ভালো কাটুক, এই প্রার্থনা করে আজকের লেখা এখানে শেষ করছি। সকলে খুব ভালো থাকবেন। শুভরাত্রি।
আপনি আজকে একটা সুন্দর কাজ করছেন। সেটা হল আপনি আপনার ফ্রি টাইমে আপনার দাদাকে দেখতে গিয়েছেন। আর আরেকটা কথা হচ্ছে আপনার দাদার শারীরিক অবস্থা আগে থেকে এখন ভালো শুনে আমার খুব ভালো লাগছে।
আপনার অনেকদিন পর একটু বেলা করে ঘুমিয়েছি। এই কথাটা শুনে আমার একটা কথা মনে পড়ে গেল। আমার যেদিন ছাত্রছাত্রী সকালবেলা পড়াও থাকে না। মানে আমাদের বাংলাদেশে তো শুক্রবারে বন্ধ। সেদিন আমি ঘুম থেকে এরকম দেরি করে উঠে।
আপনার লেখাটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আশা করি এরকম শিক্ষামূলক গল্প আপনি আমাদের মাঝে আরো উপহার দেবেন সেই আশায় রইলাম।
সর্বপ্রথম আপনার দাদার শারীরিক উন্নতি হয়েছে শুনে স্বস্তি বোধ করলাম । আপনার দিদির ছাদ বাগানের কাঁঠালিচাঁপা আর জবা ফুল দেখে ভালো লাগলো। বিশ্বকর্মা বোধহয় একমাত্র পূজা যা শুনলে প্রসাদ ভোগ অঞ্জলি এসবের আগে মাংস ভাত খাওয়ার কথা মনে পরে। আপনাদের জন্য শুভকামনা করি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। ঠিক বলেছেন বিশ্বকর্মা পুজোয় প্রসাদের থেকেও বেশি আকর্ষনের বিষয় দুপুর বেলায় খাওয়া দাওয়ার মেনু। ভালো থাকবেন।
প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই দিদি আপনার একটি দিনের কার্যাবলী আমাদের কাছে শেয়ার করার জন্য, পূজোর কারণে জামাইবাবুর ছুটি ছিল এজন্য আপনার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছেন তারপর আরো লিখছেন আপনার দাদার শারীরিক উন্নতি হয়েছে এটা শুনে আরো ভালো লাগছে। দোয়া করি সবাই যেন সুস্থ সবল জীবন যাপন করতে পারে,
আসলেই দাদার শারীরিক উন্নতি আমাদের সকলের জন্য অনেক খুশির কারন। সত্যি বলতে ঐ কঠিন সময় দাড়িয়ে মন অনেক দুর্বল হয়ে গিয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।
খুব সুন্দর করে আপনি পোস্টটা সাজিয়েছেন এবং আমি সম্পূর্ণ পোস্টটা পড়ে খুব আনন্দ এবং উপভোগ করেছি সত্য কথা বলতে যেদিন আমি আমার বাবার বাড়িতে যাই সেদিন খুব আনন্দে থাকি আর আসার সময় মনটা খারাপ হয়ে যায় আমি আপনার পোস্টে শেষের দিকে গিয়ে আমি এই কথাটা পড়তেছিলাম যে আপনার মনটা একটু খারাপ হয়েছে আজকে সারাদিনে আপনি অনেক কিছু করেছেন দিদির সাথে সময় কাটিয়েছেন ,আমার কাছে আপনার দিদির ছাদ বাগান টা বেশ ভালো লেগেছে, দিদি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। সত্যিই কোথাও যাওয়ার সময় অনেক আনন্দ হয়, কিন্তু ফিরে আসার সময় মনটা খারাপ হয়েই যায়। হ্যাঁ দিদির ছাদ বাগানটায় অনেক ধরনের ফুলগাছ আছে, যেগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। আপনার জন্যেও অনেক শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন।
থ্যাংক ইউ দিদি। ভালো থাকবেন
সর্বপ্রথম সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি। সৃষ্টিকর্তা আপনার দাদা বাবুকে আগের চাইতে অনেক বেশি সুস্থ করেছেন। সেই জন্য,, আরো প্রার্থনা করব তিনি যেন খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যায়। অনেকদিন পর দিদির বাড়িতে গিয়ে খুব সুন্দর সময় পার করেছেন।
আজকে আপনার ঘুম ভেঙেছে,, মোবাইলের অ্যালার্মের কারণে নয়! বরং আপনার বোনের ছেলে মেয়ের চিৎকার চেঁচামেচির কারণে! আসলে এই মুহূর্তগুলো না অনেক বেশি সুন্দর হয়ে থাকে! অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে,, দিদির বাড়িতে কাটানো মুহূর্তটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য! আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল! ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে কারণ দাদার জন্য আপনি প্রার্থনা করেছেন। অনেকদিন বাদে দিদি বাড়িতে সত্যিই একটি সুন্দর দিন অতিবাহিত করেছিলাম। আর দিদি বাড়িতে আসলেই ফোনের অ্যালার্মের দরকার হয় না,তার জন্য তিতলি ও তাতানই যথেষ্ট। যতই চেষ্টা করি একটু ঘুমানোর, কিছু সময় বাদে বাদে তারা গিয়ে ঘুম থেকে ডাক দেয়। আর এতটাই আদরের গলায় ডাকে যে, রাগও করা যায় না।
ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্ট পড়ে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
সৃষ্টিকর্তাকে অশেষ ধন্যবাদ যে দাদা এখন অনেকটাই সুস্হ হয়েছেন তার কৃপায়।বিশ্বকর্মা পূজা আমাদের দেশেও হচ্ছে কিন্তু মোড়ে মোড়ে না।খুবই অল্প জায়গাতে এ পূজা হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার পুরো দিনের গল্প আমাদের শেয়ার করার জন্য।
আমরাও প্রতিনিয়ত ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাই দাদার সুস্থতার জন্য। পাশাপাশি আপনাকেও ধন্যবাদ এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। হ্যাঁ আমাদের এখানে বিশ্বকর্মা পুজো প্রায় সব জায়গায় হয়ে থাকে। যাইহোক, ভালো থাকবেন। আপনার দিনটি শুভ হোক।
আসলেই তিতলি তাতানরাই তো আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে। ওদের সাথে কাটানো সময় গুলো অসাধারণ হয় ।সবকিছু ভুলে যাই আমরা ।আপনার দাদার জন্য শুভকামনা রইল ।আমার আপনার দিনলিপিটি পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো। তাতান ও তিতলির জন্য শুভকামনা রইল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। সত্যিই বাচ্চাদের সাথে মিশলে আমরা বোধহয় আমাদের মন খারাপ কিয়দাংশে ভুলে থাকতে পারি। ভালো থাকুন, আপনার দিনটি শুভ হোক এই কামনা রইলো।
হ্যাঁ ,দিদি আমারও বাচ্চাদের সাথে সময় কাটাতে খুব ভালো লাগে। ওদের সাথে আদুয়াদু ভঙ্গিতে যখন কথা বলি মনে হয় ,আমি নিজেও শিশু। আপনার জন্য শুভকামনা রইল ।আপনার দিনটি যেন, ভালো কাটে। ভালো থাকবেন।