এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স এই বিষয়টা সম্পর্কে আমি প্রথম আপনার পোস্টে জানতে পারলাম। আপনি খুব চমৎকার ভাবে আমাদের শেয়ারে শেয়ার করেছেন এর প্রবণতা এবং এটি দেরিতে খেলে, আমাদের শরীরে কি কি সমস্যা হতে পারে। এবং এই সমস্যাগুলো থেকে আমরা কিভাবে বের হয়ে আসতে পারি। সে বিষয়টা আপনি আমাদের সাথে উপস্থাপন করেছেন।
আসলে আমরা এন্টিবায়োটিক ঔষধ যখন অতিরিক্ত অসুস্থ হয়ে পড়ি। তখন খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা এই ওষুধ সঠিক সময়ে খেতে পারি না। আবার মাঝে মাঝে দেখা যায় ২-৩ ডোজ ঔষধ খাওয়ার পরে। আমাদের অসুখ যখন ভালো হয়ে যায়। তখন আমরা এই ঔষধ খাওয়া থেকে বিরত থাকি। সম্পন্ন কোর্স কমপ্লিট করতে পারি না। আপনার উপরোক্ত বিষয়ে থেকে আমি বুঝতে পারলাম। অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া শুরু করলে। অবশ্যই তার সম্পূর্ণ ডোজ আমাদেরকে খেতে হবে। তা না হলে আমাদের অনেক বেশি সমস্যা হবে। ধন্যবাদ বিষয়টি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আমি অনেক খুশি হলাম যে আপনি আমার পোস্টটি খুব মনোযোগ সাথে পড়েছেন।একটা কাজ করে তখনই আনন্দ পাবেন যখন আপনি আপনার উপযুক্ত ফিডব্যাক পাবেন।আমিও আপনার এতো বড় কমেন্ট দেখে বুঝলাম আমার কষ্ট করে লিখা পোস্টটি বিফলে যায়নি।ধন্যবাদ আপনাকে আপু🥰