আপনার মত করেই আমারও মেহেদী খুব পছন্দ ছিল। হাতের মেহেদী রং শেষ হয়ে যাওয়ার সাথে সাথেই আবার মেহেদী হাতে দেয়ার চেষ্টা করতাম। আসলে শীতের সময় মেহেদি দিতে অনেক বেশি কষ্ট হতো। কেননা রাতের বেলায় মেহেদি দিয়ে হাত কম্বলের বাহিরে রেখে দিতে হতো। ওই হাত অনেক বেশি ঠান্ডা হয়ে যেত। ওই দিনটার কথা আজকে আপনার পোস্ট পরিদর্শন করতে গিয়ে মনে পড়ে গেল।
আমার মা কখনো আমাকে মারেনি মেহেদী দেয়ার জন্য। কিন্তু যখন দেখতে যে আমি সঠিকভাবে মেহেদী পরার পর রং হয়নি। তখন অনেক বকা দিত আর হাতে সরিষার তেল লাগিয়ে দিত। আজকে আপনি মেহেদি পড়তে গিয়ে অনেক বেশি বিড়ম্বনায় পড়েছেন। আপনার হাতে দেয়া মেহেদি অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে এবং কালারটা অনেক বেশি গাঢ় হয়েছে। মেহেদি দেওয়া নিয়ে আপনার গল্পটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
হা হা হা হে আপনি ঠিক ই বলেছেন। হাত বাহিরে রেখে ও শেষ রক্ষা হতো না গভীর ঘুমের মধ্যে কখন যে হাতের মেহেদী লেপের ও বালিশের কাভারে লেগে যেও আর কেও পেতাম না। তাই বলে কি আর মেহেদী দিয়ে হাত রাঙানো বন্ধ ছিল মোটেও না।কী মধুময় না ছিল আমাদের শৈশব। খুব ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য টি। ধন্যবাদ আপনাকে।