গৌরাঙ্গ স্যারের জীবনটা অনেক বেশি কষ্ট করছিল। যেটা আপনার পোস্ট পরিদর্শন করার মাধ্যমে বুঝতে পারলাম। আসলে জীবনের কিছু সময় অনেক বেশি কষ্ট ময় হয়ে থাকে। আর সেই কষ্টের দিনগুলোকে আমরা যদি সঠিকভাবে দিন যাপন করতে পারি। এবং নিজেদেরকে এগিয়ে নিতে পারি। তাহলে হয়তোবা শেষের দিকটা অনেক বেশি সহজ হয়।
স্যার অনেক মেধাবী হওয়ার কারণে কলেজের হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা হয়েছিল। কিন্তু খাওয়ার ব্যবস্থার জন্য উনি টিউশনি শুরু করেন। আমি ঠিক জানিনা পরবর্তীতে কি হয়েছে, তবে আমার মনে হয় খুব ভালো কিছুই হয়েছে। পরবর্তী পর্ব পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ভালো থাকবেন।