জীবন ও জীবিকার তাগিদে মানুষ ঘরে আবদ্ধ নেই। সূর্যের তাপের এই প্রখরতা মানুষকে ঘরে বন্দি রাখতে পারেনি। মানুষের পেটের ক্ষুধা সবথেকে ভয়াবহ। যার জন্য শত বাধা-বিপত্তি থাকা সত্ত্বেও নিজের ও নিজের পরিবারের জীবন জীবিকার জন্য তাকে ছুটে চলতে হয় প্রতিনিয়ত।
এই রোদ্দুরেও মানুষকে থামিয়ে রাখতে পারেনি,,,,, কারণটা হচ্ছে তার জীবিকা নির্বাহ করতে হবে। পরিবারের প্রত্যেকটা মানুষের খাবার যোগান দিতে হবে। আর তাইতো তারা বেরিয়ে পড়ে কাজের জন্য।
"তুমি যাবে ভাই যাবে মোর সাথে" জসীমউদ্দীনের এই কবিতাটা আপনার পোস্টে পড়ে বেশ ভালো লাগলো,,,, এবং পরবর্তী বাক্যগুলো পড়ার জন্য,, আবারও নেটে সার্চ দিয়ে পুরো কবিতাটা পড়ে নিলাম।
আপনি অনেক সুন্দর ভাবেই পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের কবিতার,,,,, ভাব সম্প্রসারণটাও আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। আসলে বর্তমানে গরমের অবস্থা এতটাই খারাপ যে,,,,,, মানুষের বেঁচে থাকাটাও খুব কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ এত গরমে অস্থিরতার মাঝেও,,,, আমাদের সাথে এত সুন্দর একটা টপিক,,,, ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভালো থাকবেন।
কবি গুরু বলা হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে, জসিম উদ্দিন না আপু।