Better Life With Steem || The Diary game || 27 December
জানিনা সৃষ্টিকর্তা এ কোন পরীক্ষায় আমাকে ফেলে দিলেন। প্রত্যেকটা দিন সূর্য উঠার পর মনে হয় দিনটা বেশ ভালোভাবেই কেটে যাবে। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় পরিমাণে দুঃখ কষ্ট আমার লাইফে এসে জড়ো হচ্ছে। তারপরেও সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করি যেভাবে রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে নামাজ পড়ে নিয়েছিলাম। রাতে তেমন একটা ঘুম হয়নি। কেননা শশুর কে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম পথে কোন সমস্যা হয় কিনা বারবার কল করে জানার চেষ্টা করছিলাম। যখন ওনারা পৌঁছালো তখন একটু ঘুমাতে গিয়েছিলাম, কিন্তু বারবার টেনশন জানিনা কি হবে।
ঘর থেকে বের হব বাহিরে তাকিয়ে দেখি প্রচণ্ড পরিমাণে কুয়াশা। কিছুই দেখা যাচ্ছে না। ঘরে আমি এবং আমার ছোট ননদ এবং তার একটা বাচ্চা আমার দুই ছেলে এই ছাড়া আর কেউ নেই। একা বাড়ি তাই ঘর থেকে আর বের না হয়ে ঘরের মধ্যে চা বিস্কিট বানিয়ে খেয়ে নিয়েছিলাম। খাওয়ার পর ভেবেছিলাম কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে পড়বো, কিন্তু সংসারে যাবতীয় কাজগুলো একেবারেই এলোমেলো হয়ে আছে।
শ্বশুর মশাই কালকে অনেক কিছু নষ্ট করে ফেলেছে ।বিছানার চাদর কম্বল সবকিছু এক এক করে ধুয়ে পরিষ্কার করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করলাম। আবার ননদ আমাকে বলল আমার সাথে সাহায্য করবে, কিন্তু ওর প্রচুর পরিমাণে জ্বর তাই আমি আর ওকে ডাকলাম না, নিজেই একা একা সব কাজ করা শুরু করলাম।
সবকিছু পরিষ্কার করতে করতে আমার প্রায় এগারোটা বেজে গেল। এরপর রান্নাবান্না করতে হবে সবকিছু রেডি করে নিলাম। এবং রান্নাবান্না করে প্রায় দুপুর একটা সময় আমি গোসল করে জোহরের নামাজ আদায় করতে গেলাম। তখন দেখলাম আমার বড় ছেলে এসেছে মাদ্রাসা থেকে। নামাজ পড়ে ওকে ভাত খাইয়া আবার মাদ্রাসায় পাঠিয়ে দিলাম। নিজের ভাত খেতে একেবারে ইচ্ছে করছে না। কারণ শ্বশুরের অবস্থা ভালো না ডাক্তার সকালে আসার কথা ছিল, কিন্তু আসলো না, লাইফ সাপোর্টে রেখে দিয়েছে ডাক্তার আসবে নাকি রাত দশটায়। কি করব বুঝতে পারছিলাম না বাড়িতে একা একা বসে চিন্তা করতে করতে, মাথা একেবারে মনে হয় শেষ হয়ে যাবে।
যাইহোক নিজেও ঔষধ খেতে হবে তাই অল্প পরিমাণে ভাত নিয়ে খেয়ে ওষুধ খেয়ে নিলাম। প্রচণ্ড পরিমাণে মাথা ব্যথা করছে হয়তোবা ঠিকমতো ঘুমাতে পারিনি তাই এমন হচ্ছে। একটু ঘুমিয়ে ছিলাম মনে হয় দশ মিনিট ঘুমানোর পর। হঠাৎ করেই মোবাইলের রিং শুনে ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠলাম। এরপর কল রিসিভ করে ওপাশ থেকে শাশুড়ির কান্না বারবার আমাকে বলছে আমি কি করবো, ডাক্তার এখনো আসেনি, আমি এখান থেকে কি বলবো বুঝতে পারছি না। আমি বললাম একটু ধৈর্য ধারণ করেন অবশ্যই সব কিছু সৃষ্টিকর্তা ঠিক করে দেবেন।
আর ঘুমাতে পারিনি এরপর কিছু পোস্টে কমেন্ট করলাম।যেহেতু টুর্নামেন্ট চলছে কমেন্ট করাও আমার একটা দায়িত্ব, কমেন্ট করতে করতে আসরের আযান দিল, উঠে নামাজ পড়ে নিলাম নামাজ পড়ার পর আমাদের কিছু হাঁসের বাচ্চা আছে, সেগুলো দেখাশোনা করলাম। এরপরে সংসারে যাবতীয় কাজ গুলো সামলে নিয়েছি। মাগরিবের নামাজের আজান দিল মাগরিবের নামাজ পড়ে এসে কিছুক্ষণ ছেলেকে পড়তে বসালাম। বসানোর পর আমার ননদ বলছিল ওদের জন্য বুট মুড়ি মাখাতে, এরপর আমি গিয়ে বুট মুড়ি মাখালাম। সবাই মিলে খেয়ে নিলাম, এরপর আমি ঔষধ খেয়ে নিলাম, আমার মাথা ব্যথা এত পরিমানে আমি বলে বোঝাতে পারবো না।
ঔষধ খাওয়ার পর ছেলেকে লিখতে বলেছিলাম, কিন্তু ও বলছে মাদ্রাসা থেকে লিখা শেষ করে এসেছে। এরপর ওদের ফুফু ওদেরকে রাতের খাবার খাইয়ে দিল। আমি আবার রাতের খাবার না খেয়ে কিছু পোস্ট ভেরিফিকেশন করলাম খাবার খেতে ইচ্ছে করছে না। আবার শাশুড়ির কাছে কল করলাম শাশুড়ি বলল কিছুক্ষণের মধ্যেই ডাক্তার আসবে। এভাবেই আমার জীবন থেকে একটা দিন পার হয়ে গেল। আমি ঠিক জানিনা আগামীকাল কি হবে। তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি আগামীকাল যেন ভালো কিছু হয়। সবার সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।
সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি আপনার শ্বশুরকে দ্রুত সুস্থ করে দিবেন । টেনশন করবেন না তাহলে আপনিও অসুস্থ হয়ে পড়বেন ।আর আপনি যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে আপনার বাচ্চাদেরকে কে দেখবে এবং আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরকে কে সাহস দিবে? তাই মনে সাহস রেখে আপনি এগিয়ে যান আল্লাহ আপনার সঙ্গে আছেন ।আপনি এত কঠিন পরিস্থিতির ভিতরে আপনার সকল দায়িত্বগুলো সুন্দরভাবে পালন করে আসছেন সেজন্য অবশ্যই সৃষ্টিকর্তাকে অনেক ধন্যবাদ ।
সৃষ্টিকর্তা আপনাকে ধৈর্য শক্তি দিক ।আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে ।মিষ্টি কুমরা ফুল গুলো অনেক সুন্দর দেখতে। আপনি আপনার শরীরের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন ।আপনার জন্য শুভকামনা রইল ।
আসলে আমি নিজেই অনেক বেশি ভেঙে পড়েছি। পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরকে আমি কি সাহস দেব। বারবার মনে হচ্ছে সৃষ্টি করতে এর কোন পরীক্ষায় আমাকে ফেলে দিল। সবকিছু সামলে নিতে গিয়ে একেবারে হাঁফিয়ে উঠেছি। কিন্তু তারপরেও সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি সবকিছু ঠিক করে দিক। ইনশাল্লাহ সবকিছু ভালো হয়ে যাবে। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
বাড়ি যদি একাধিক ভাবে মানুষ অসুস্থ হয়ে থাকে তখন নিজের শরীরের প্রতি সেই আঘাত নিয়ে আসে, ঠিক মতো ঘুমানো হয় না এবং বিভিন্ন চিন্তা করে নিজের শরীরটা আরো বেশি খারাপ হয়ে যায়, বাড়ির সবাই অসুস্থ থাকার কারণে ভালো ভাবে হয়তোবা ঘুম হচ্ছে না আপনার,
এবং আজকে কিছু সময় ঘুম পড়েছিলেন এবং ফোন আসার পরে ঘুম ভেঙে গিয়েছে তারপরে আপনার শাশুড়ি আম্মা ওপাশ থেকে কান্না করছিল ডাক্তার না আসার জন্য,
আসলে যখন একটি রোগ খুবই মারাত্মক ভাবে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে তখন হয়তোবা আমরা বুঝতে পারি না তার কি জ্বালা কিন্তু ধীরে ধীরে আমরা বুঝতে পারি তার দিক থেকে কতটা সমস্যা আমাদের জন্য,
এবং কখনো খুবই দ্রুত রোগ সারে না রোগ সারতে অবশ্যই একটু সময়ের প্রয়োজন আছে তাই অবশ্যই ধৈর্য ধারণ করতে হবে সৃষ্টিকর্তা খুবই দ্রুত আপনার শ্বশুরকে সুস্থতা দান করুক দোয়া রাখি।
বর্তমান সময়টা অনেক বেশি কঠিন সৃষ্টিকর্তার কাছে বারবার প্রার্থনা করি। যেন এই সময়টাতে আমাকে ধৈর্য ধারণ করার তৌফিক দান করে। ধৈর্যের সাথে দিন পার করে দিচ্ছি। অবশ্যই তিনি সুখের দিন সামনে আমার জন্য রেখে দিয়েছেন। আসলে ঘুম যখন হয় না, তখন শরীর অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
অবশ্যই আপু ধৈর্য ধরুন দেখবেন সৃষ্টিকর্তা সামনে অনেক ভালো কিছু রেখেছে আমরা একটি কথা সবাই জানি ধৈর্য ধরলে অবশ্যই আমরা সামনে ভালো কিছু পেয়ে থাকি এবং আপনার সামনের দিনগুলি সুন্দর হবে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি।
ধৈর্য ছাড়া আমার জীবনে আর কিছুই নেই। আর সেটাই মাথায় রেখে প্রত্যেকটা দিন পার করে দিচ্ছি। আমি জানি সৃষ্টিকর্তা আমার পরীক্ষা নিচ্ছে। কারণ এই দুনিয়া হচ্ছে পরীক্ষার হল। এখানে আমরা যত ভালোভাবে পরীক্ষা দিতে পারব। ওপারে গিয়ে আমরা তত বেশি ভালো থাকতে পারবো। তাই সর্বদা ধৈর্যের সাথে এগিয়ে যাচ্ছি। সামনের দিন সুন্দর হোক বা না হোক তাতে আমার কোন সমস্যা নেই। আমি যদি পরকাল ভালো থাকতে পারি, এটাই আমার জন্য শান্তি।
আপনার শশুর এর অবস্থা খারাপ শুনে অনেক কষ্ট পেলাম। তারউপর আপনিও অসুস্থ এবং আপনার ননদও অসুস্থ পরিবারের এতজন মানুষ অসুস্থ হলে নিজেক সামলানো অনেক কষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু আেনি ঠিক ঠাক মত পরিবারের দ্বায়িত্ব গুলো পালন জরে যাচ্ছেন। আসলে নিজে অসুস্থ ও এর সাথে পরিবারের আরো মানুষ অসুস্থ হলে নিজেকে সামলানো অনেক কষ্ট হয়ে যায়। আপনি সুস্থ হয়ে উঠুন আপনার শশুর তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুক আপনার মাঝে আবার সুখ ফিরে আসুক এই দোয়া করি।
পরিবারের সবাই অসুস্থ হলে আমি তাদেরকে সামলে নেই। কিন্তু আমি অসুস্থ হলে আমাকে সামলানোর মত মানুষ আমি খুঁজে পাই না। নিজেকেই নিজের সামলে নিতে হয়। তার ওপর পরিবারের কাজগুলো সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করতে হয়। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
ধৈর্য ধরুন নিচে আল্লাহর উত্তম প্রতিদান দিবেন।আল্লাহ তার
প্রিয় বান্দার ধৈর্য ধারণ ক্ষমতা কতটুকু সেটা পরীক্ষা করার জন্য তার উপরে অনেক পরীক্ষা প্রদান করেন। নিশ্চয়ই দোয়া ব্যাতীত কোন কিছু করার ক্ষমতা কোন বান্দার নেই। আল্লাহর কাছে সাহায্য ছাড়া চাওয়া আমাদের কোন উপায় নেই। তিনি আপনাকে কখনো নিরাশ করবেন না। আল্লাহতালার উপরে ভরসা রাখুন। ঝাল মুড়ি আমার অনেক ফেভারিট। এটা প্রতিনিয়ত খাওয়া হয়। আপনার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের ঈমান পরীক্ষা করার জন্য। আমাদেরকে এইসব বিপদ দিয়ে থাকে অবশ্যই আমি সর্বদা ধৈর্য ধারণ করার চেষ্টা করি। কারণ নিশ্চয়ই তিনি সামনে আমার জন্য অনেক ভালো দিন রেখেছেন। যেখানে আমি অনেক হাসিখুশি থাকতে পারবো। তাই কষ্টের দিনগুলোতে আল্লাহ তাআলার উপর ভরসা করে পার করে দিচ্ছি। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
বাড়ির কোনো এক সদস্য যদি অসুস্থ হয়,তাহলে তার টেনশনে বাকী সদস্য গুলোও অসুস্থ হয়ে যায়।আপনার শ্বশুরের জন্য সত্যিই খুব খারাপ লাগছে।আর সংসার সামলানোর জন্য আপনি হাসপাতালে যেতে পারছেন যার জন্য টেনশন বেশি হচ্ছে।
যাইহোক আপনার শ্বশুরের এখন কেমন অবস্থা তা জানি না,তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি তাকে যেন সুস্থতা দা করেন।
অসুস্থতা আল্লাহ তায়ালার কাছ থেকে পাওয়া একটা নিয়ামত, তবে অসুস্থ হলে বুঝা যায় সুস্থতা আমাদের জন্য কত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আসলে একজনের সেবা যত্ন করতে গিয়ে আরেকজন অসুস্থ হয়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক। বর্তমানে আলহামদুলিল্লাহ আগের চাইতে অনেক ভাল আছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
প্রথমে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছি আপনার শ্বশুর খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে আপনাদের মাঝে আবার ফিরে আসুক। সত্যি পরিবারের কেউ অসুস্থ হলে এত খারাপ লাগে তখন আর কিছু করার ইচ্ছা থাকে না।
তবুও ভেঙ্গে পড়বেন না শক্ত মনে বেঁচে থাকতে হবে কারণ ধৈর্য হারা হলে সব কিছু সম্ভব হবে না ঠিকভাবে। নিজের খেয়াল রাখবেন আল্লাহ ভরসা সব ঠিক হয়ে যাবে।
উনার অবস্থা দেখে অনেক বেশি ভেঙে পড়েছিলাম পরক্ষণে বুঝলাম, হয়তো বা সৃষ্টিকর্তা আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছে। তাই ধৈর্য ধারণ করে শুধু সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা রেখে দিন পার করে যাচ্ছি। আল্লাহতালার কাছে শুকরিয়া আদায় করি আমাদেরকে যেভাবে রেখেছেন ভালো আছি। অবশ্যই তিনি সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
আপনার শশুর খুব অসুস্থ । উনি লাইফ সাপোর্টে আছেন। ঘরের একজন সদস্য যদি এরকম অবস্থায় থাকে তাহলে বাকিদের মন কি ভালো থাকে? আপনার শ্বশুরের রোগটি খুব দেরিতে শনাক্ত হয়েছে। এজন্য ওনার অবস্থার দ্রুত অবনতি হচ্ছে হয়তো। সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি আল্লাহ যেন ওনার প্রতি রহমত করেন। উনার কষ্ট কমিয়ে দেন এবং ওনাকে সুস্থ করে দেন। আর আপনাদের সকলকে শক্তি দেন এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য। আপনার দিনলিপি পড়লাম। দোয়া করি যাতে আপনার প্রতিটি দিন ভালো কাটে।
আসলে মেশিন খারাপ থাকার কারণে সঠিক রোগ যখন ধরা পড়ে না। তখন ওই ব্যক্তির অবস্থা অনেক বেশি খারাপ হয়ে যায়। আজকে উনার অপারেশন হচ্ছে আশা করি সৃষ্টিকর্তা যদি সবকিছু ঠিক রাখে। উনি আবারো ভাল হয়ে, আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
সত্যিই আপু বলতে কি আপনার পোস্টগুলো পড়তে না আমার কাছে খুব ভালো লাগে আর ভালো লাগার কারণ হলো। আপনার পোস্ট পড়ে আপনার পরিবারে খোঁজখবর জানতে পারি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি আপনার শশুর যেন তাড়াতাড়ি সুস্থ হয় আপনাদের কাছে ফিরে আসে। কখনো ভেঙ্গে পড়বে না এবং ধৈর্য হারা হবেন না । দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার শ্বশুর সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরে আসবে ইনশাল্লাহ।
থ্যাংকু আপনার সারাদিনে ব্যস্তময় মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করলেন ।
এটা শুনে বেশ ভালো লাগলো আমার পোস্ট আপনার কাছে বেশ ভালো লাগে। কারণ আপনি আমার পরিবারের খোঁজখবর জানতে পারেন। পরিবারের অবস্থা একেবারেই খারাপ কি বলবো ঠিক জানিনা সৃষ্টিকর্তা কতদিন আমাদের জন্য এই দুঃখ-কষ্ট রেখেছে, তবে নিশ্চয়ই খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে সবাই, আমি নিজেও অসুস্থ আমার ছেলেরা অসুস্থ তারপরেও ধৈর্য ধারণ করে যাচ্ছি। ভালো কিছু হবে ইনশাল্লাহ ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
তবে বলতে গেলে আপনার প্রচুর পরিমাণ ধৈর্য আছে। আপনার শ্বশুর অসুস্থ এবং সন্তানের অসুস্থ আপনি অসুস্থ এর ভিতরে এরমধ্য সংসারে সব দায়িত্বটুকু ঠিকভাবে পালন করে যাচ্ছেন। তারপরও আপনার কমিউনিটি কাজগুলো সঠিক মাত্রায় করে যাচ্ছেন।আমাদের কেউ তো এরকম থাকলে একটা না একটা কাজে পিছিয়ে থাকতাম আর আপনি সবগুলো কাজ সঠিকভাবে পালন করছেন । আপনার ধৈর্যের কারণে আপনাদের ঘরে সবার সুস্থ হয়ে উঠবে ইনশাল্লাহ।
এই দিনগুলো খুব কাছ থেকে কয়েকবার দেখেছি তাই বুঝতে পারি কি চলছে আপনাদের পরিবার এর ওপর দিয়ে। এসময় আল্লাহর ওপর ভরসা রাখা ছাড়া আর কিছু করার নেই। সেই সাথে মানসিকভাবে শক্ত থাকা।আল্লাহ আপনার শশুরকে সুস্থ করে ফেরত আনুক পরিবারের মাঝে এই দোয়া করি।
মাঝে মাঝে মনে হচ্ছে মনের ভেতর সবকিছু দুমড়ে মুচড়ে একাকার হয়ে গেছে। আর কত সহ্য করব তারপরেও ভরসা করি সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই সবকিছু ঠিক করে দেবেন। তবে জানি না সবকিছু ঠিক হবে, ধৈর্য ধারণ করে যাচ্ছি। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।