ভার্চুয়াল জগতে বা ইন্টারনেটের দুনিয়ায় কেমন কাটছে আমাদের জীবন? @farhanahossin
বর্তমানে আমরা কম বেশি সবাই ইন্টারনেট বা ভার্চুয়াল জগতের সাথে সংযুক্ত আছি। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় অনেকটা সময় আমরা ইন্টারনেটের অথবা অনলাইনের বা ভার্চুয়াল জগতের পছনে ব্যায় করে থাকি। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবন অনেকটা সহজ হয়ে উঠেছে। যাকে বলে হাতের মুঠোয় দুনিয়া। এই ইন্টারনেট এখন আমাদের জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে দারিয়েছে। ইন্টারনেট ছাড়া একটা দিন এখন আমাদের কাছে অসম্ভব। বলা হয়ে থাকে যে, ইন্টারনেট আমাদের জীবনে আর্শীবাদ স্বরূপ। কিন্তু এই যে কবে আমাদের জীবনে অভিশাপ হয়ে দারিয়েছে তা হয়তো আমরা টেরই পাই নি।
আমাদের জীবনে ইন্টারনেটের অনেক বড় একটা ভূমিকা রয়েছে, যা অস্বীকার করার মতো কোনো উপায় নেই। অফিসিয়াল, ব্যবসায়িক নানান কাজের জন্য ইন্টারনেট এর ব্যবহার প্রয়োজন হয়।
কিন্তু কর্মক্ষেত্রে বাহিরে এন্টারটেইনমেন্ট জন্য বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যবহার বেশি করা হয়। বিনোদন এর জন্য ইন্টারনেট মাধ্যমে এখন অনেক জনপ্রিয়। ছেট-বড় প্রায় সবাই-ই এখন বিনোদন এর জন্য নানান রকম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু আমরা ধীরে ধীরে এই সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোর প্রতি আসক্ত হয়ে যাচ্ছি। আমাদের অবসর সময়ে আমরা অনলাইনের দুনিয়াতেই ব্যস্ত থাকি। যার ফলে আমরা আমাদের কাছের মানুষ গুলোর সাথে সময় কাটানো কমিয়ে দিচ্ছি। এই সব কারণে আমাদের সমাজে নানা রকম পারিবারিক কলহের সৃষ্টি হচ্ছে। এবং বৃদ্ধি পাচ্ছে বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা। অন্য দিকে আমাদের যুব সমাজ নানান রকম অনলাইন গেমস খেলাতে আসক্ত হচ্ছে যার ফলে তাদের লেখা- পড়ার প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে।
বর্তমানে কিছু কিছু বাবা মা একটা ভুল অনেক বেশি করে থাকে, তা হলো বাচ্চাদের ইন্টারনেটে অনেক রকম কার্টুন দেখিয়ে খাবার খাওয়াতে অভস্ত। যার ফলে বাচ্চারা ছোটো থেকেই ইন্টারনেট এ আসক্ত হয়ে উঠছে।
শুধু এসব ই না অতিরিক্ত ইন্টারনেট ও নানা রকম ইলেক্ট্রিক্যাল ডিভাইস ব্যবহারের ফলে মানুষ অনেক ধরনের অসুস্থতায় ভুগতে শুরু করে। কথাই আছে অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না। সব কিছুই একটা লিমিটের মধ্যে রাখা উচিৎ। সুতরাং আমাদের উচিৎ অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহার থেকে বিরত থাকা, নিজের সময় দেওয়া,পরিবারকে সময় দেওয়া এবং জীবনকে উপভোগ করা।
এই ছিল ভার্চুয়াল জগত বা ইন্টারনেটের দুনিয়া নিয়ে আমার কিছু মতামত। আমার লেখায় কোনো ভুল ত্রুটি থাকলে আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
বর্তমান সময়ে আমরা যে কোন কাজ করতে গেলেই,,, আমাদের ইন্টারনেটের প্রয়োজন হয়।আমরা চেষ্টা করি কাজটাকে খুব সহজভাবে কমপ্লিট করার জন্য। যার কারণে আমরা নেটে এর সহায়তা নিয়ে থাকি।
আসলে আমরা ছোটবেলায় স্কুল থেকে এসে খেলাধুলার জন্য চলে যেতাম কোন মাঠে। কিন্তু বর্তমান সময়ের ছেলে মেয়েরা স্কুল থেকে এসে,, মোবাইল নিয়ে বসে,,, বিভিন্ন রকম বিনোদন দেখার জন্য।
আসলেই আপনি ঠিক বলেছেন,, বর্তমান সময়ে আমরা বাচ্চাদেরকে খাওয়ানোর জন্য। নেটে এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কার্টুন ইউজ করে থাকি,, যা দেখিয়ে আমরা তাদের খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করি,,, এটা আমাদের অনেক বড় ভুল।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে,,, ভার্চুয়াল জগত নিয়ে এত সুন্দর একটা বিষয় আমাদের সাথে আলোচনা করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু, আমার পোস্ট পড়ার জন্য এবং আমাকে সাপোর্ট করার জন্য।
আমাদের দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এমন হয়ে গেছে যে ইন্টারনেট ছাড়া তারা বাঁচতে পারবে না। এমনকি আমরাও এই ইন্টারনেট ছাড়া থাকতে পারি না। আপনি একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন যে বাচ্চাদের খাওয়ার সময় ফোন দেখানো আমাদের অনেক বড় একটা ভুল।আর আমরা বাচ্চাদের ইন্টারনেট এ দেখাই কাটুন ,এই কাটুন দেখতে দেখতে একসময় বাচ্চারা কাটুন এর মতো আচরণ করা শুরু করে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট করার জন্য। আপনার পোস্ট টি পড়ে অনেক কিছু জানলাম এবং অনেক কিছু শিখলাম। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
আমার পোস্ট পড়ার জন্য এবং সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমরা বর্তমানে অনেকটাই ভারচুয়াল জগতে আসক্ত হয়ে গেছি কিছু টা কারনে আর কিছুটা অকারণেই বলা চলে। এখান থেকে বের হওয়াটা আসলেই কঠিন আমাদের জন্য। এত সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আমার পোস্ট পড়ার জন্য।
আধুনিক এই ইন্টারনেট যুগে সহজ হয়েছে যেমন জীবনযাত্রার চলার পথ তেমনি ভাবেই সহজ হয়েছে সকল যোগাযোগের ক্ষেত্রে। সকালে ঘুম ভাঙলে ইন্টারনেটের সাথে সংযোগ হয় আমাদের মস্তিষ্ক আর ঘুমানোর আগ পর্যন্তই এভাবেই চলতে থাকে ইন্টারনেটের সাথে সংযোগ, আমাদের
যেমন সহজ হয়েছে তেমনি ভাবেই কঠিন হয়েছে কিছু কিছু ক্ষেত্রে যেমন অতিরিক্ত ফোন দেখার কারণেই আমাদের মেধা শক্তি গ্রাস পাচ্ছে। বাচ্চারা ফোনের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আরো অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে এই ইন্টারনেটের কারণে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ইন্টেননেট সম্পর্কে খুব ভালো আলোকপাত করেছেন।
First I heard of electronic mail some times in eighties. Most sophisticate academic Institute like Saha Institute of Nuclear Physics, Kolkata had the facility. While reading your article I recall my first day of internet use at United State Information Center, Kolkata way back in 1995. At that time the facility was available for staff only. One day on special consideration I was allowed to surf. Probably in the next year British Council Library Kolkata open up with the surfing facility for the visitors at their pavilion in the Kolkata International Book Fair. That was first surfing facility on public domain.