আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা- ৪৩ ||শেয়ার করো তোমার প্রথম অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতা।

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

"আসসালামুআলাইকুম"

আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা -৪৩,শেয়ার করো তোমার প্রথম অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতা।

man-5574872_1280.jpg
Source

২০২৩ সালে এসে অনলাইনে ইনকাম করে না এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে। তবে একটা সময় অনলাইনে ইনকাম করাটা খুবই কঠিন ছিল।তখন কেউ চাইলেও খুব সহজে ইনকাম করতে পারত না অনলাইন থেকে। কারণ তখন ইনকাম করতে হলে অনেকটা অনলাইন ভিত্তিক দক্ষতা থাকার প্রয়োজনীয়তা ছিল। আর তখন তেমন একটা ভালো প্ল্যাটফর্মও ছিল না সহজে অনলাইনে ইনকাম করার মত।যাই হোক আমার অনলাইনে প্রথম ইনকাম স্টিমিট প্লাটফর্ম থেকে। তাই সে বিষয়ে আমার কিছু অভিজ্ঞতা এবং নিজের অনুভূতি শেয়ার করব।

২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে আমার এই প্লাটফর্মে অগ্রযাত্রা।যদিও ২০১৬ সালে সর্বপ্রথম ফেসবুকে কোন একজনের পোস্টে দেখলাম একটি লোক লিখেছিল যে আপনারা যারা স্টিমিটে কাজ করবেন তারা আমাকে কমেন্ট করুন। আর আমি ধাপে ধাপে আপনাদেরকে টিউটোরিয়াল দিব। তখন সেটা দেখে তৎক্ষণাৎ সেখানে কমেন্টে জানালাম আমি কাজ করতে চাই।আর তখন আমার বিদেশে যাওয়ার কথাও চলছিল এমতাবস্থায় সেদিন রাত্রিবেলায় চেষ্টা করেছিলাম স্টিমিট ডট কম এ একটি একাউন্ট খোলার জন্য। তবে কোন সমস্যার কারণে অ্যাকাউন্টটি না খুলতে পারায় সেখানে আর মাথা দেই নাই।কারণ দুই চার দিন পরেই কিন্তু আমি বিদেশ চলে যাব।

যাই হোক পরবর্তীতে আমি ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিদেশ চলে যাই। বিদেশ যাওয়ার পর দীর্ঘ দুই বছর সেখানে আমি কাজ করতে থাকি। যদিও আমি সেখানে আমার বাবার আন্ডারে ফোরম্যান ছিলাম। বাবার একটা সাইডের পুরো কাজের দেখাশোনা আমি একাই করতাম।যাই হোক মাঝে মাঝে কাজের গ্যাপে অবসর সময় কাটাতাম এবং তখন ল্যাপটপে মুভি অথবা নাটক দেখতাম।এদিক থেকে দেশে থাকাকালীন যত বন্ধু-বান্ধব আমাকে ঘিরে ছিল যারা আমি কোথাও বসলে সবাই আমার আশেপাশে গিয়ে ভিড় জমাতো। সেই রকম বন্ধুবান্ধবগুলো তখন আর আগের মতো যোগাযোগ রাখে নাই। ফেসবুকে ঢুকলে তাদেরকে মেসেজ দিলে তাদেরকে পাওয়া যায় না। পরে অজুহাত দেয় আমি ব্যস্ত ছিলাম। ওই যে বলেনা চোখের আড়াল তো মনের আড়াল, কিছুটা ঐরকমই।

dollar-1968710_1280.webp
Source

এভাবে অসংখ্য বন্ধু-বান্ধবের একই রকম আচার-আচরণ দেখতে পেলাম।তখন এক দিক থেকে বন্ধুবান্ধবদের এভোয়েড করা আবার অন্য দিক থেকে নিজেরও অপশনাল সময় ব্যয় করা, এই দুটোর সমন্বয়ে খুঁজতে গেলাম ইউটিউবে যে অনলাইনে ইনকাম কিভাবে করা যায়।তখন খুঁজতে খুঁজতে চোখে পড়ে স্টিমিটের এ টু জেড নামে একটি টিউটোরিয়াল।সেই টিউটোরিয়ালটি দেখে হঠাৎ ২০১৬ সালের কথা মনে পড়ে গেল। এই স্টিমিট সেই স্টিমিট না তো। তখন পুরো টিউটোরিয়ালটি দেখে নিলাম। টিউটোরিয়াল দেখার পরে আমি একটি অ্যাকাউন্ট খুলে নেই ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে ।এরপর বিভিন্ন টিউটোরিয়াল খুঁজে খুঁজে কিভাবে পোস্ট করতে হবে কিভাবে ট্যাগ দিতে হবে সবগুলো শিখে নিলাম।

এরপর আস্তে আস্তে পোস্ট করা শুরু করি।যদিও তখন কোন ডলার আসতো না হয়তো দু একটা ভোট পেতাম কিন্তু এক সেন্ট বা দুই সেন্টের বেশি না। আমার মনে আছে একটি পোস্টে এক সপ্তাহ জুড়ে সর্বোচ্চ ০.০৯ সেন্টের ভোট পেয়েছিলাম সেটি দেখে আমি তো অনেক খুশি। কারন সর্বোচ্চ ডলার এসেছে এটার মধ্যে। তবে আমার ডলার উঠানো বা ডলার কামানোর তেমন একটা নেশা ছিল না তখন।তার একটাই কারণ আমি এভোয়েডকারী বন্ধুবান্ধবদের থেকে দূরে থাকার জন্য এবং নিজেকে ব্যস্ত রাখার জন্য এই প্লাটফর্মটি বেছে নিয়েছিলাম।

এরপরে চিন্তা করি যে বন্ধু-বান্ধবরা আমাকে এভোয়েড করছে এখন থেকে আমি তাদেরকে এভোয়েড করব। আর তখন থেকেই আমি ফেসবুকে অপশনাল সময় দিতাম। যেমন প্রতি পনেরো দিন বা এক মাসে একবার ওপেন করতাম ।আর ওপেন করে নিজের পার্সোনাল কাজগুলো সেরে বের হয়ে যেতাম। কাউকে আনসার দিতাম না। বুঝতেই পারছেন যেসব বন্ধুবান্ধব কে নিয়ে সবসময় চলাফেরা করতাম তারা যদি এভোয়েড করে তখন কেমন লাগে। সেজন্য আমিও তাদেরকে বোঝানোর জন্য নিজেকে ব্যস্ততার শহরে তখন থেকেই ধাবিত করলাম।আর এভাবেই বন্ধুবান্ধবদের এভোয়েড করার ক্ষেত্রে এবং নিজের অপশনাল সময় অতিবাহিত করার জন্য এ প্লাটফর্মকে ভালোভাবে রিচার্চ করতে শুরু করি।

dollar-1968715_1280.jpg
Source

তবে হ্যাঁ ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে স্টিমিট এ জয়েন করি তখন এমনও সময় গিয়েছে ১০থেকে ১৫ দিনে এক টাকাও ইনকাম করতে পারিনি।শুধু পোস্ট করে যেতাম, কারণ পোস্ট করতে ভালো লাগতো, আর দু একটা ভোট দেখতাম। আর ভাবতাম যে আমার পোস্টে ভোট এসেছে এটুকুতেই সীমাবদ্ধ ছিল।তবে এরকম সপ্তাহ ১০ দিন ১৫ দিন এভাবে কোন ভোট পাইনি কোন ডলার আসেনি সেখান থেকে আজকে এ পর্যন্ত। যাইহোক সেদিকে যাচ্ছি না। তবে পুরো স্টিমিট প্ল্যাটফর্ম জুড়ে কিছু লোক ব্যতিরেকে অনেক লোক রয়েছে যাদেরকে ১০ থেকে ১৫ দিন কোন ইনকাম ব্যতিরেকে এভাবে পোস্ট করতে বললে সে কখনোই করবে না।

আর আমাদের সময় তো ভোটের কোন নিশ্চয়তাই ছিল না।আবার ছিল না কোন কমিউনিটি। আর সবচাইতে বড় বিষয় হচ্ছে এখন আমাদের ফেনী টিমের মধ্যে সবার জন্য আমি একজন রয়েছি। তবে আমার জন্য কেউ ছিলনা গাইডলাইন দেওয়ার মতো বা কিভাবে ভালো ইনকাম করা যাবে সেই বিষয়ে।একবারতো আমাকে স্টিম ক্লিনার ডাউনভোট দিয়েছিল যেকোনো একটা সমস্যার কারণে। তখন আমার ৫৫ র‍্যাংক থেকে ৩৪ র‍্যাঙ্কে নেমে এসেছে। তখনো কিন্তু কাজ ছাড়িনি এবং জিদটা বাড়িয়ে দিয়েছি এবং সেই জিদের ফসলেই আমি টিকে আছি এখনো পর্যন্ত।

সত্যি বলতে আমি প্রথম দুই বছর কিভাবে টাকা উঠাবো তা জানতাম না। আর তখন টাকা উঠানোর চিন্তাও আমার মাথায়ই ছিল না। আমি চিন্তা করতাম কাজ করছি কিছু ডলার দেখা যাচ্ছে এটাই অনেক ছিল আমার জন্য।এদিক থেকে বন্ধু-বান্ধবদেরকে এভোয়েড করে এখানে সময় দিতে পারছি এবং ভিন্ন রকম একটি প্লাটফর্মের কাজ করছি এটাই আমার কাছে অনেক আনন্দদায়ক ছিল ।এরপর যখন আমি এই প্লাটফর্মের কথা কয়েকজনকে শেয়ার করি, তখন একজন বলে যে এ ধরনের প্লাটফর্ম শুধু ডলার দেখায় তবে উইথড্র দিতে গেলে দেয় না। আরো বলে এ ধরনের অনেক প্লাটফর্ম আছে যারা এই রকম ধোঁকাবাজি করে। সেই হিসেবে এই প্ল্যাটফর্ম এর কোন গুরুত্ব নেই তার কাছে। পরবর্তীতে এ বিষয়টি আমার কাছে একটু খারাপ লাগলো।চিন্তা করলাম আমার ওয়ালেটে ডলারতো দেখা যাচ্ছে তাহলে উইথড্র কেন করতে পারবো না?

sell-4109323_1280.jpg
Source

তখন শুরু করলাম কিভাবে উইথড্র দিতে হয় সে বিষয়ে গবেষণা।যদিও এখনকার মতো সিস্টেম তখন ছিল না।তখন ডিরেক্ট স্টিম ওয়ালেট থেকে সরাসরি স্টিমকে কনভার্ট করে বিভিন্ন কয়েনে রূপান্তর করা যেত যেমন(doge,btc,eth,ltc,reiple,whaleshare,bearshare).এরকম আরো অসংখ্য কয়েন ছিলো।তখন আমি সর্বপ্রথম স্টিম দিয়ে btc কনভার্ট করেছিলাম। আর সেটি নিয়ে গিয়েছিলাম কয়েনবেজ ওয়ালেটে।যখন আমি কয়েনবেজ এ স্টিমকে btc করে নিয়েছিলাম, তখন btc-র রেট ছিল ছয় লাখ ৬৫ হাজার টাকার মতো।যাইহোক আমি যেভাবে ওয়ালেট থেকে স্টিম কনভার্ট করেছিলাম ওই সিস্টেমটি এখন নেই।এখন স্টিম অথবা এসবিডি বিভিন্ন এক্সচেঞ্জে সেন্ড করা সম্ভব ওয়ালেট থেকে। তবে ডাইরেক্ট কনভার্ট করা সম্ভব নয়। যাইহোক এ বিষয়ে যারা পুরাতন রয়েছেন তারা অবশ্যই অবগত রয়েছেন।

পরবর্তীতে আমি তখন ৭০০০ টাকা অনুপাতে স্টিম উইথড্র করার জন্য যে btc নিয়ে গিয়েছিলাম। সেগুলো উইথড্র করার আগে আমি একটি টেলিগ্রাম গ্রুপের কয়েকটি লোকের সাথে কথা বলে নিলাম। এরপর তারা আমাকে প্রতি usdt ৮০ টাকা করে দেবে বলে অফার করে।যেহেতু আমার টার্গেট ছিল টাকা উঠানো এবং এই প্লাটফর্ম থেকে যে টাকা উঠানো যায় সেটা বাস্তবে প্রমাণ করে দেখানো।তাই আমি ৮০ টাকায় রাজি হয়ে গিয়েছি এবং টোটাল ৭০০০ টাকা তখন উইথড্র করেছিলাম।

আর সেই ৭০০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা আমার আম্মুর শপিংয়ের জন্য পাঠিয়েছিলাম।আর দুই হাজার টাকা এক ছোট ভাইকে বিকাশে পাঠিয়েছিলাম।তখন আমি নিজেও বিশ্বাস করতে পারলাম যে এই প্লাটফর্ম থেকে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আর যারা বলেছিল টাকা উঠানো যাবে না। তাদেরকে ও বাস্তব প্রমাণ টা দিতে পারলাম।এই ছিল আমার প্রথমবারের মত অনলাইন থেকে ইনকামের অভিজ্ঞতা ।

money-6704593_1280.png
Source

তবে সত্যি বলতে তখনকার জিদ করে কাজ করাটা এবং টাকা উঠাতে পারাটাই আমাদের ফেনী টিমের সবার কাজ করার উৎসাহ ও উদ্দীপনা হিসেবে রয়ে গেল। কারণ আমি যদি তখন ঝরে পড়ে যেতাম, বা যে বলেছিল টাকা উঠানো যায় না। তার কথা ভেবে যদি কাজ ছেড়ে দিতাম। তাহলে আজকে ফেনী টিমের কেউই এই প্লাটফর্ম সম্পর্কে জানতোনা।

আশা করি আমার আজকের রেসিপিটি আপনাদের ভালো লাগবে। আজ আর নয়, আপনার নিকটতম এবং প্রিয়জনের সাথে নিরাপদে থাকুন, নিজের যত্ন নিন। আপনার দিনটি শুভ হোক

images (2).png

𝒩ℰ𝒱ℒ𝒰123

images (2).png

20211126_191305.jpg

আমি বাংলাদেশ থেকে এমদাদ হোসেন নিভলু। আমার স্টিমিট আইডি হল @ nevlu123। আমি ফেনী জেলায় থাকি। আমার কাজ কম্পিউটার শেখানো, আমার একটি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে। যেখানে আমি স্টিমিট কাজের পাশাপাশি আমার সময় কাটাই। @nevlu123 নামে আমার একটি ডিসকর্ড অ্যাকাউন্ট আছে। আমার বয়স এখন 30 বছর। আমি জাতিগতভাবে মুসলিম বা আমি মুসলিম কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি কারণ আমি বাংলা বলি তাই ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি।
images (2).png

ফোনের ও কাজের বিবরণ

ক্যামেরাস্যামসাং গ্যালাক্সি
ধরণঅনলাইনে ইনকামের অভিজ্ঞতা ।
ক্যামেরা.মডেলএম ৩২
সম্পাদনারিসাইজ & সেচুরেশন

সবার প্রতি শুভেচ্ছা এবং এই পোস্টটি সমর্থনকারী সকল বন্ধুদের বিশেষ ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 2 years ago 

সাপোর্ট করার জন্য ধন্যবাদ। ❣

 2 years ago (edited)

,💐🙏🙏❤

 2 years ago 

আপনার গল্পটা একদম পুরোটাই ভিন্ন বলতে গেলে বন্ধুদের প্রতি রাগ করে অনলাইনে কাজ শুরু করেছিলেন আর সেটা আজকে সফলতা বয়ে এনেছে। বিদেশ গিয়ে অবসর সময়ে বন্ধুদের এভয়েড করার জন্য ইস্টিমিটে কাজ করেছেন আর মজার বিষয় একটানা ১৫ দিন কোন ইনকাম না থাকা সত্ত্বেও নিয়মিত পোস্ট করে গিয়েছেন আপনার ধৈর্যের প্রশংসা করতে হয়।

Posted using SteemPro Mobile

 2 years ago 

অনেক ধন্যবাদ ভাই আমার ধৈর্যের প্রশংসার জন্য।।

 2 years ago (edited)

জীবনে প্রথম অনলাইন থেকে ইনকাম করার মুহূর্ত সত্যিই অসাধারণ। আপনি অনেক কষ্ট করে ইনকাম করেছিলেন এখন হয়তো আমরা খুব সহজে ভোট পাচ্ছি, কিন্তু তখন অত সহজে ভোট পাওয়া যেত না। তারপরও আপনি ধৈর্য হারা হননি ধৈর্যকে কাজে লাগিয়ে আজ এ পর্যন্ত এসেছেন। আপনার জন্য সবসময় শুভকামনা রইল। আসলে আপনি আপনার আম্মুকে শপিং এর 5000 টাকা দিয়েছিলেন, এই মূহুর্তটা সত্যি অসাধারণ ছিলো । আসলে আপনি একজন মহৎ মানুষ আর এই মহৎ মানুষগুলো আমাদের জন্য খু্বি দরকার।

 2 years ago 

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই চমৎকার একটি মন্তব্যের জন্য। ❤❣💐

 2 years ago 

ভাইয়া এর আগে রবিবারের আড্ডায় আপনার এ গল্পটিও জেনে ছিলাম। আর আজ আপনার পোস্টে পড়লাম।ঠিক কাজটিই করেছেন আপনি। এমন বন্ধুদের কে পাত্তা না দেওয়াই উচিত। আর সে কারনেই তো আজ আপনি এক ভালো মানের ব্লগার। আমার মত হয়তো আমরা তো পারবো না। তবে শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটি পড়ে এবং আপনারও অনেক সংগ্রাম রয়েছে।

 2 years ago 

ভাইয়া আপনার প্রথম অনলাইনে ইনকাম এর অভিজ্ঞতা পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো। তবে ভাইয়া প্রত্যেক মানুষের কোন কাজে একজন না একজন হেলপ লাগে। আমরা ফেনীর টিম আপনাকে পেয়েছি। কিন্তু যখন আপনি নতুন অনলাইনে কাজ করতেছেন সে সময় আপনি কাউকে হেল্প করার মতো লোক পান নাই। যাহোক ভালো লাগলো আপনি অনলাইনে প্রথম ৭০০০ টাকা উইথড্র করেছেন। 5000 টাকা শপিংয়ের জন্য আপনার আম্মুর জন্য দিলেন। আর ২০০০ টাকা আপনার ছোট ভাইকে বিকাশে দিলেন। অনেক সুন্দর করে পোস্টে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

একদম ঠিক বলেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।।

 2 years ago 

ভাইয়া আপনাকে প্রথমেই কনটেস্ট ৪৩ এর জন্য শুভকামনা জানাই।অনলাইন ইনকাম মানেই ভিন্ন এক অনুভূতি।আর আপনার প্রথম ইনকাম হয়েছিল এই স্টিমিট থেকেই।এটা আপনি রবিবারের আড্ডায় উপস্থাপন করেছিলেন।আর আজকে পুরো বিষয় জানতে পারলাম আপনার পোস্ট পড়ে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

জি আপু, ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

আপনি তো দেখছি, দীর্ঘদিন ধরে স্টিমিটে কাজ করে চলেছেন ভাই। যে বন্ধু-বান্ধবরা আমাদেরকে গুরুত্ব দেয় না ,তাদেরকে এড়িয়ে চলাই ভালো। আর তাদেরকে এড়িয়ে চলার জন্যই আপনি স্টিমিটে যুক্ত হয়েছিলেন, এটি কিন্তু অনেক ভালো দিক আপনার জন্য। স্টিমিট থেকে প্রথমবার টাকা তুলে আপনি আপনার মা কে শপিং এর জন্য কিছু টাকা দিয়েছিলেন, আর আপনার ছোট ভাইকে কিছু টাকা পাঠিয়েছিলেন জেনে ভালো লাগলো।

 2 years ago 

পোস্ট পড়ে চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ❤

 2 years ago 

ভাইয়া আপনার প্রথম অনলাইন ইনকামের অভিজ্ঞতা জেনে খুবই ভালো লাগলো। তবে আমার কথা হলো আপনি যখন কয়েনবেজ এ স্টিমকে btc করে নিয়েছিলেন তখন যদি সে গুলো রেখে দিতেন তাহলে আজকে অনেক টাকা পেতেন। তবে কে জানতো btc এর দাম এত হাই হবে। ধন্যবাদ।

 2 years ago 

হাহাহ,,ঠিক ভাই এখন তো সেই ৭০০০ টাকা ১০০০০০ টাকায় পরিণত হতো।❤❤❤

Coin Marketplace

STEEM 0.09
TRX 0.30
JST 0.035
BTC 110380.63
ETH 3859.78
USDT 1.00
SBD 0.58