এলোমেলো আলোকচিত্র ( পর্ব ৩০ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে কিছু এলোমেলো আলোকচিত্র শেয়ার করে নেবো। এই আলোকচিত্রগুলিতে কি কি থাকছে তাহলে দেখে নেওয়া যাক।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই আলোকচিত্রগুলি পুজোর থেকে ক্যাপচার করা। এখানে বিভিন্ন ক্যাটাগরির আলোকচিত্র রয়েছে। এখানে একটা বিষ্ণুর মূর্তি দেখতে পাচ্ছেন, এই মূর্তিটা আসলে দেওয়ালের গায়ে টানানো অবস্থায় দেখতে দারুন লাগছিলো, এছাড়াও আরো অনেক মূর্তি ছিল, যার মধ্যে একটি তুলে নিয়েছিলাম। এরপর আলোকসজ্জা দেখতে পাচ্ছেন, যেগুলো ময়ূরের আকৃতি রূপ দিয়ে তৈরি করেছে আর লাইটিংটা দেওয়ায় দেখতে অসাধারণ লাগছিলো আমার কাছে। এরপর একটি জোকারের সাজে সেজে আছে, ইনি পুজোর সময়ে একপ্রকার বিনোদন দেওয়ার জন্য সেজে এসেছিলো। এরপর লাইটিংগুলো দেখতে আরো সুন্দর লাগছিলো, যেটা মেলামাইন এর মতো যেন চকচক করছে এমনটা মনে হচ্ছে। তবে এইগুলো কাঁচের আর দেখতেও দরুন লাগছিলো।
ক্যামেরা: স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G
লোকেশন: কলকাতা
তারিখ: ১৩ নভেম্বর ২০২৩
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই আলোকচিত্রগুলি তুলেছিলাম বর্তীর বিলের একটি জায়গা থেকে। এখানে ওই একদিন গিয়েছিলাম, তখন একবারে ক্যাপচার করা ছিল। এখানে সমস্ত জমি, মানে বলা যায় ১০-১২ বিঘা জুড়ে শুধু পেঁয়াজ এর চাষ করা হয়েছে। তবে এই পেঁয়াজগুলো অনেক বড়োও হয়ে গিয়েছিলো তখন, আমি যখন তুলেছিলাম তখন এইসবের আগাছা এইসব পরিষ্কারের কাজ চলছিল। সোনালী রোদের মধ্যে দেখতে দারুন লাগছিলো সৌন্দর্যটা। এরপর ভালো লাগা থেকে খালের পাড়ের ওখান থেকে আরো কিছু ছবি তুলে নিয়েছিলাম আর তখন আবহাওয়াটাও দারুন ছিল, ফলে চারিপাশে পরিবেশটাই বেশ দারুন লাগছিলো।
ক্যামেরা: স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G
লোকেশন: বেড়াবেড়িয়া
তারিখ: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই আলোকচিত্রটি তুলেছিলাম চন্দ্রকেতুগড়ের একটি স্থান থেকে। আসলে ওখানে বসে থাকা অবস্থায় তুলেছিলাম, একটি বাচ্চা মেয়ে দৌড়াদৌড়ি করে খেলা করছিলো, তাই মূলত ওটাই ক্যাপচার করার চেষ্টা করছিলাম। এটা আসলে যেখানে বসেছিলাম, সেটা কিন্তু ওই চন্দ্রকেতুর রাজমহলের উপরে, যেটা এখন একটা মাটির ঢিবির মতো হয়েছে।
ক্যামেরা: স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G
লোকেশন: বেড়াচাঁপা
তারিখ: ০১ মার্চ ২০২৪
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই আলোকচিত্রগুলি তুলেছিলাম একটি গ্রামের দিক থেকে, এটা আমার পিসিমাদের বাড়ির দিকে। আমি তখন প্রায় শীতের শেষের দিকে একবার গিয়েছিলাম। আর এই মাঠে তখন চাষের কাজ চলছিল। এখানে ওই সময়ে বিভিন্ন সবজির চাষ হয়ে থাকে। গ্রামের পরিবেশটা আসলে দারুন লাগে গ্রামের দিকে গেলে। আসলে অনেকদিন পরে শহরের থেকে যখন গ্রামের পরিবেশে যাওয়া হয়, তখন মনে হয় এখান থেকে আর না যাই। আসলে গ্রামের সবুজতার মাঝে একটা আলাদা শান্তি আছে, আর পরিবেশটা দেখলে মনটা জুড়িয়ে যায় সব দিক থেকে।
ক্যামেরা: স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G
লোকেশন: হাবড়া
তারিখ: ০৩ মার্চ ২০২৪
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই আলোকচিত্রটি ইকো পার্ক থেকে তুলেছিলাম। এটা একদম প্রায় সন্ধ্যার দিকে গিয়েছিলাম। তবে পুকুরের ওখানে সন্ধ্যার মুহূর্তে বিষয়টা বেশ আকর্ষণীয় লাগছিলো আমার কাছে। এখানে মূলত ক্যাপচার করেছিলাম ওই ওয়াটার রোলার। এটাকে ওয়াটার রোলার রাইড বলে, যেটা সাধারণত বাচ্চারা ওর ভিতরে গিয়ে জলের উপরে গড়িয়ে গড়িয়ে খেলে থাকে। তবে বড়রাও খেলতে পারে, কিন্তু এখানে ওজনেরও একটা ব্যাপার আছে, কারণ বেশি ভারী মানুষ গেলেই ডুবে যাবে বা যেকোনো কিছু হতে পারে। তবে হালকা মানুষ একসাথে বাচ্চা সহ ৩ জন যেতে পারে ওর ভিতরে। আমি যদিও কোনোদিন এখনো ওর ভিতরে যাইনি, তবে দেখতে বেশ ভালো লাগে জলের উপরে।
ক্যামেরা: স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G
লোকেশন: কলকাতা
তারিখ: ২৪ মে ২০২৪
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/813259193313394728.gif)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/813259193313394728.gif)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/779167798706438164.gif)
একসাথে অনেকগুলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করছেন দাদা।প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফির বর্ণনা এত সুন্দর করেছে দিয়েছেন যে বর্ণনা পড়ে আবারও ফটোগ্রাফি দেখতে ইচ্ছে করে। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি বরাবরই খুব ভালো লাগে। এখানে মূর্তি জোকার এবং লাইট গুলো দেখতে বেশি আকর্ষণীয় লাগছে। তাছাড়া এত জমিতে পেঁয়াজ চাষের বিষয়টা খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। যদিও কখনো নিজের চোখে দেখা হয়নি ছবির মাধ্যমে দেখলাম। ওয়াটার রোলার এর ক্ষেত্রে আমার কাছে মনে হয় যেন ভিতরে অক্সিজেন ঘাটতি হতে পারে। তাই শ্বাসকষ্ট যাদের আছে তারা এর থেকে একটু দূরে থাকাই ভালো। যদিও আমি এর বাস্তবতা জানিনা তবে শুনেছিলাম। সর্বোপরি সবগুলো ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে দাদা।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দাদা আপনার তোলা এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখে আমি তো জাস্ট মুগ্ধ হলাম। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে। আমি তো মনে করি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো যে দেখবে তার কাছেই ভালো লাগবে। পুজোর থেকে ক্যাপচার করা এই ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে দাদা। মূর্তি জোকার লাইটিং সবকিছুই অনেক সুন্দর। জোকার টা বিনোদন দেওয়ার জন্য সেখানে ছিল এটা শুনে ভালো লেগেছে। বর্তির বিলের সুন্দর একটা জায়গা থেকে আপনি আরো অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। এই ফটোগ্রাফি গুলো ও অনেক দারুন ছিল দাদা। সব মিলিয়ে আমার কাছে আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফি এক কথায় অসাধারণ লেগেছে। ফটোগ্রাফি গুলোর পাশাপাশি বর্ণনা তুলে ধরাতে, ফটোগ্রাফি গুলো সম্পর্কে ধারণা নিয়ে নিতে পেরেছি সম্পূর্ণভাবে। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
আলোকচিত্র গুলো পুজোর থেকে ক্যাপচার করা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এবং ইকো পার্কে গিয়ে আপনি কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন সেগুলো আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে এবং চন্দ্রকেতু গড়ের একটি স্থান থেকে যে ফটোগ্রাফি টা করেছেন সেটাও আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে ধন্যবাদ এমন সুন্দর আলোকচিত্র আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ভালো লাগলো দাদা আপনি বিভিন্ন প্রকারের আলোকচিত্র শেয়ার করলেন। পুজোর সময় তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো। আর জোকারের ছবি তো বেশ ভালো ফটোগ্রাফি করলেন আপনি। বিশেষ করে প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ভালো লাগে। এমন দৃশ্যগুলো গ্রামে ছাড়া আর কোথাও তেমন একটা পাওয়া যায় না। আপনার শেয়ার করা আলোকচিত্র গুলো আমার বেশ ভালো লেগেছে।
অনেক ভালো লাগলো দাদা আপনার আলোকচিত্রগুলো দেখে।আপনি চমৎকার বর্নানার মাধ্যমে দারুন কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করেছেন আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। বিশেষ করে বর্তীর বিলের ফটোগ্রাফি, ইকো পার্কের সন্ধ্যার আকাশের সৌন্দর্য আর আপনার পিসিমাদের গ্রামীণ পরিবেশের আলোকচিত্র বেশী ভালো লেগেছে।বর্তীর বিলের কথা আগে ও জেনেছি দাদাদের পোস্ট পড়ে। আজকেও আপনার শেয়ার করা আলোকচিত্র গুলো দেখে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ দাদা চমৎকার কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করার জন্য।
দাদা আপনার বর্তীর বিলের ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে দারুন লেগেছে। বিশাল এলাকা জুড়ে পেঁয়াজ খেত দেখলাম। এই জন্যই তো বলি ভারত এত পেঁয়াজ কোথায় পায়। এত দেখছি পেঁয়াজের দেশ। দৃশ্যটা খুবই সুন্দর ছিল। আর আপনাদের পিসির এলাকার ছবি গুলোও দারুন ছিল। সব শেষে দেখলাম ইকো পার্কের ছবি। সব মিলিয়ে দারুন উপস্থাপনা ছিল। ধন্যবাদ।
দাদা আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ছিল। তবে আমি একটু প্রকৃতির প্রতি বেশি দুর্বল এইজন্য প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো আমার বেশি নজর কেটেছে।
দাদা আমার কাছে আপনার তোলা এইরকম ফটোগ্রাফি গুলো সব সময় খুব ভালো লাগে দেখতে। আপনি সবসময় এরকম ভাবে ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেন, যেগুলো দেখলেই মুগ্ধ হয়ে যাই। আপনার এই এলোমেলো আলোকচিত্র গুলোর মাধ্যমে অনেক কিছুই উপভোগ করতে পারলাম। এই পুজোটার সময় তো দেখছি অনেক সুন্দর ভাবে সবকিছু সাজানো হয়েছিল। পূজা থেকে খুব সুন্দর ভাবে আপনি ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। অন্য সকল ফটোগ্রাফি সহ ইকোপার্ক থেকে তোলা ফটোগ্রাফি গুলো ও অনেক দারুন ছিল দাদা। সব মিলিয়ে ভালোই উপভোগ করলাম সবগুলো ফটোগ্রাফি।
দাদা বরাবরের মতো আজকেও দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। বিশেষ করে পূজা থেকে ক্যাপচার করা ফটোগ্রাফি গুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। জোকারকে দেখতে দারুণ লাগছে। তাছাড়া বর্তীর বিল এবং ইকো পার্ক থেকে ক্যাপচার করা ফটোগ্রাফি গুলোও দারুণ হয়েছে। সবমিলিয়ে পোস্টটি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো দাদা। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।