কালী পুজোর কিছু আলোকচিত্র ( পর্ব ১২ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে কালী পুজোর আরো কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করে নেবো। আজকে বারো তম পর্বে তাহলে দেখা যাক কি থাকছে।
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই পুজোটা অনেকটা ছোট করেই করেছে একটি জায়গায়, কিন্তু সবকিছুর ডেকোরেশন করেছে অনেক সুন্দরভাবে। আর এই প্যান্ডেলটি দেখেও মনে হয়েছে জায়গা ছোট হলেও চিন্তাভাবনা ছিল অনেক বড়ো। প্রথমেই দেখতে পাচ্ছেন প্যান্ডেলটি এখানে সামনের দিক থেকে ছোট হলেও ডিজাইনটা কত সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে, যেন সত্যিকারের ইট দিয়ে গাঁথা। প্রবেশ দুয়ারটাও সুন্দর ডিজাইন করেছে।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এরপরে ভিতর দিয়ে ঢুকে মন্দিরের দিকে যাওয়ার পথে আরো একটা আকর্ষণীয় দৃশ্য চোখে পড়লো। উঁচু উঁচু পাহাড়ের মতো দেখতে নিদর্শন তৈরি করেছে। ছবিতে আসলে অনেকটা ছোটই দেখাবে, কারণ সম্পূর্ণটা ক্যামেরায় ধরা সম্ভব হয়নি। মোটামুটি বেশ ভালোই বড়ো ছিল আর গোল রাউন্ড করে তৈরি করা ছিল। দেখতে আসলেই অনেক সৌন্দর্যপূর্ণ ছিল এই পাহাড়ের ডিজাইনটা।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এইবার সেই মন্দিরটি আপনারা দেখতে পাবেন। এই মন্দিরটি অনেক বড়ো করে তৈরি করা ছিল। মন্দিরের ডিজাইন অসম্ভব সুন্দর ছিল, এইগুলো সামনের থেকে দেখলে মনে হবে যে, বাস্তবে মন্দিরগুলো দেখছি। রবীন্দ্রপল্লীর এই ক্লাবটির চিন্তাভাবনা আসলেই অনেক উচ্চমানের ছিল এবারে। মন্দিরের বাইরের ডিজাইনটা কত সুন্দর আকর্ষণীয় ছিল সেটা আসলেই যে কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বাধ্য করবে। তাছাড়া মন্দিরের একদম টপে আরো সুন্দর ছিল, কিন্তু এতটাই উচ্চতা ছিল আর ওখানে দাঁড়িয়েও ঠিকভাবে তোলা যাচ্ছিলো না, জায়গা ছোট আর লোক বেশি থাকায় ।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
যাইহোক, এরপর আমরা সর্বশেষ মায়ের দর্শনের জন্য ভিতরে চলে গিয়েছিলাম এবং মায়ের জায়গাটাও অনেক সুন্দর ভাবে ডিজাইন করেছিল। সবথেকে ভালো লেগেছিলো ব্যাকগ্রাউন্ড এর ডিজাইন, ব্যাকগ্রাউন্ড এর ডিজাইন আসলেই সৌন্দর্যটা বৃদ্ধি করতে অনেক সহযোগিতা করে। মায়ের মূর্তিটাও দারুন তৈরি করেছিল শিল্পী, এখানে শিল্পীর নামও দিয়ে দিয়েছে। প্রতিটা মূর্তির ডিজাইনগুলো অনেক সুন্দর ছিল।
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G |
---|---|
লোকেশন | মধ্যমগ্রাম |
তারিখ | ১৪ নভেম্বর ২০২৩ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/813259193313394728.gif)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/813259193313394728.gif)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/779167798706438164.gif)
বারো তম পর্বের মাধ্যমে আরো একটি পুজো মণ্ডপের আলোকচিত্র দেখা সুযোগ হলো ৷ এই পুজো মণ্ডপের সব কিছু অসাধারণ হয়েছে ৷ বিশেষ করে মূর্তি গুলো আমার কাছে অসম্ভব ভালো লাগলো ৷ তবে সবকিছুর ডেকোরেশনও চমৎকার ভাবে করেছে ৷ সব মিলিয়ে বলাই যায় রবীন্দ্রপল্লীর ক্লাবের পুজো দেখতে অসাধারণ হয়েছে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আরো একটি পুজো মন্ডপ দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ৷ তবে ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু প্রত্যেকটাই অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ৷ ধন্যবাদ
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দাদা আপনি আজকে কালী পুজোর ১২ তম পর্ব সবার মাঝে শেয়ার করেছেন। আমার কাছে কালীপুজোর ১২ তম পর্বের পোস্টটি সত্যি খুবই ভালো লেগেছে পড়তে। অনেক সুন্দর করে আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি লিখেছেন। এটা ছোট ভাবে করা হলেও চিন্তা-ভাবনা অনেক বড় ছিল তাদের, এটা তো দেখেই বুঝতে পারতেছি। মূর্তি গুলোকে দেখতে অনেক বেশী সুন্দর লাগতেছে। কারণ মূর্তিগুলো যেমন সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে, তেমনি সুন্দরভাবে বসানো হয়েছে। আর মূর্তিগুলোর ব্যাকগ্রাউন্ড টা বেশি সুন্দর ছিল। দাদা আপনি এত সুন্দর করে এই প্যান্ডেলের ফটোগ্রাফি করেছেন, দেখেই তো আমি একেবারে মুগ্ধ হয়েছি অনেক বেশি। সত্যি দাদা এই ধরনের ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে অনেক বেশি ভালোই লাগে। পাহাড়ের মত করে অনেক সুন্দর একটা কাজ করেছে এগুলো দেখতে আরো সুন্দর লাগতেছে। সত্যি দাদা আপনার আজকের এই পোস্টটা আমি যত দেখছিলাম যত ভালো লাগছিল। আশা করছি এর পরবর্তীতে ভিন্ন আরেকটা স্থানের প্যান্ডেলের আলোকচিত্র নিয়ে সবার মাঝে হাজির হবেন। আশা করছি খুব শীঘ্রই পরবর্তী পর্ব আমরা দেখতে পাবো। সেই পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকলাম দাদা। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা কালীপুজোর আলোকচিত্রের পোস্টগুলো আমি যত দেখতেছি, আমার কাছে ততই খুব ভালো লাগতেছে। অনেক সুন্দর সুন্দর বেশ কয়েকটা ফটোগ্রাফি আজকে সবার মাঝে শেয়ার করেছেন। সব সময় আপনি পর্বের মাধ্যমে খুব সুন্দর করে প্যান্ডেলের আলোকচিত্র সবার মাঝে শেয়ার করে থাকেন। আজকে আপনি আরেকটা ভিন্ন ক্লাবের প্যান্ডেলের আলোকচিত্র শেয়ার করে নিয়েছেন সবার মাঝে। প্যান্ডেলটা ছোটখাটো ভাবে করলেও ডিজাইনগুলো সুন্দর করে এবং নিখুঁতভাবে করার চেষ্টা করেছি। এবং কি তাদের এই সুন্দর আইডিয়া ছিল একেবারে অসাধারণ। রবীন্দ্রপল্লীর ক্লাবটির চিন্তাভাবনা আসলেই খুব দারুণ ছিল দাদা। এবং কি আমার কাছেও এটা খুবই সুন্দর লেগেছে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে। মধ্যমগ্রামের এই ক্লাবের অনেক সুন্দর সুন্দর আলোকচিত্র দেখলাম। আশা করছি দাদা ১৩ তম পর্বের মাধ্যমে মধ্যমগ্রামের আরেকটা ক্লাবের আলোকচিত্র সবার মাঝে আপনি সুন্দর করে শেয়ার করবেন। দাদা আপনার আজকের পুরো পোস্টটা সত্যি আমার কাছে খুব ভালো লাগলো।
দাদা এটা সত্য যে এই পুজো প্যান্ডেলের কারুকাজ ও ডেকোরেশন ছিল অনেকটাই দৃষ্টিনন্দন। বেশ ভালই উপভোগ করলাম ছবিগুলো।
বাহ্! রবীন্দ্রপল্লী অ্যাথলেটিক ক্লাব তো কালী পূজা উপলক্ষে এক কথায় দুর্দান্ত আয়োজন করেছে। ছোট পরিসরে করলেও, চমৎকারভাবে সবকিছু ফুটিয়ে তুলেছে। পাহাড়ের নিদর্শন এবং মন্দিরের ডিজাইন দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। দেখতে আসলেই বাস্তব মন্দিরের মতোই লাগছে। আসলে দাদা বেশি উচু জিনিসগুলোর পুরোটা ক্যামেরা বন্দী করা যায় না সেভাবে। তবুও আপনি প্রতিটি ফটোগ্রাফি চমৎকারভাবে ক্যাপচার করেছেন দাদা। মূর্তি গুলোর ডিজাইনও জাস্ট অসাধারণ হয়েছে। এই সিরিজের আগের পর্ব গুলোর মতো এই পর্বটিও বেশ উপভোগ করলাম দাদা। আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতা আসলেই খুব ভালো। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা আজ কালী পুজোর বারো তম পর্বের আলোকচিত্রগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো।এদের ডেকোরেশন করা, ডিজাইন সত্যি অসাধারণ লেগেছে।আপনি চমৎকার ভাবে প্রতিটি আলোকচিত্র ক্যাপচার করেছেন।তারা পুজোর আয়োজন ছোট পরিসরে করলেও,তাদের সবকিছু খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। পাহাড়ের ও মন্দিরের ডিজাইন দেখে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে সুন্দর আলোকচিত্রের মাধ্যমে সুন্দর অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন সব সময়। অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
একদম ঠিক বললেন প্যান্ডেল ছোট হলেও ডেকোরেশন এর চিন্তাভাবনা অনেক বড় ছিল তাদের।আসলেই ডেকোরেশন চোখ ধাঁধানো ।নিশ্চয় অনেক খরচ করেই দারুন এই কালি পূজার প্যান্ডেল তৈরি করেছিলেন ওখানকার লোকেরা।ভালো লাগলো আপনার ১২ তম পর্বের সবগুলো ফটোগ্রাফি।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ।
চিন্তাভাবনা যদি সুন্দর হয়ে থাকে তাহলে স্বল্প জায়গাও অনেক মনমুগ্ধকর হয়ে ওঠে।তেমনি এই প্যান্ডেলটি বেশ বড় ও সুন্দর।আর মায়ের মূর্তির মায়াবী চাহনির অপূর্ব সৌন্দর্য্য দেখে মুগ্ধ হলাম।ফটোগ্রাফিগুলি সুন্দর হয়েছে, ধন্যবাদ দাদা।
দাদা আপনি আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর করে কালীপুজোর ১২ নাম্বার পর্ব টা শেয়ার করেছেন। দাদা সরাসরি যদিও এরকম পুজোর প্যান্ডেল গুলো দেখার সুযোগ হয়নি, কিন্তু আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখতে খুব ভালো লাগতেছে। এরকম পোস্টগুলো সত্যিই খুবই ভালো লাগে আমার কাছে। দাদা এই প্যান্ডেলটা ছোটখাট ভাবে করেছে, কিন্তু অনেক সুন্দর ভাবেই করা হয়েছে পুরোটা কে। আর এই ক্লাবের প্যান্ডেল এত সুন্দর ভাবে করেছে যে দেখতে সত্যি খুব সুন্দর লাগছিল। এই ধরনের প্যান্ডেল গুলো আমার কাছে অসম্ভব ভালো লাগে। এই প্যান্ডেলটা এত সুন্দর করে সাজানো হয়েছে দেখে সুন্দর লেগেছে দেখতে। ছোটখাটো ভাবে করলে কি হয়েছে, দেখতে দারুন লাগতেছে আমার কাছে। এরকম সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো করে শেয়ার করেছেন দেখে অসম্ভব দারুন লেগেছে দাদা। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এই সুন্দর প্যান্ডেলটার আলোকচিত্র শেয়ার করার জন্য।