লাইফ স্টাইল :- বাগানে গিয়ে লিচু খাওয়া এবং লিচু ক্রয়ের মুহূর্ত।
আমি @tuhin002, আমি আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যগনকে আমার পক্ষ থেকে জানায় সালাম," আসসালামু আলাইকুম" সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহুর অশেষ রহমতে ভাল আছি। আপনারা সবাই জানেন কিবরিয়া আমার বোনের ছেলে। তার চাচা, তার গ্রামের পাশের গ্রামে একটি বিশাল লিচু বাগান কিনেছিল এ বছরে। সেখান থেকে লিচু কেনাকে কেন্দ্র করে আজকে আমার ব্লগ.....।
আমাদের গ্রাম জুগীর গোফা। অনেক সম্পদশালী একজন ব্যক্তি রয়েছেন তার নাম হেদায়েত আলি। তার জমির কিছু অংশে অনেক গুলো লিচুবাগান করেছে। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরে প্রচুর পরিমাণে সেখানে লিচু এসেছে। আর লিচু বাগান গুলো লিচু বাগানের মালিক অন্য মানুষের কাছে বিক্রি করে দেয়। এবারও যারা লিচু বাগানে ক্রয় করেছিল তারা এক পোন অর্থাৎ ৮০ টা লিচু ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি করছিল। সর্বোপরি এই লিচুটা খুবই ভালো। আর এই কারনে মানুষ দাম থাকলেও যথেষ্ট ক্রয় করেছে। তারপরও অধিক মাত্রায় দাম নেয়ার ফলে তাদের লিচু একটু কম বিক্রি হয়েছে। অবশেষে লিচু গুলো নষ্ট হয়েছে। আমিও একদিন এখান থেকে ক্রয় করেছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে যখন জানতে পারলাম আমার ভাগ্নের চাচা লিচুবাগান কিনেছে এবং সেখানে দাম অনেক কম তারপর সেখানে লিচু কিনতে গিয়েছিলাম।
এটা ছিল আমার এখানে আশা দ্বিতীয় বার। অর্থাৎ এর আগেও আমি প্রায় তিন পোন লিচু ক্রয় করে নিয়েছিলাম। আমার পরিচিত লোক ছিল বলে সেখানে বেশ ভালো লিচু দিয়েছিল। আর এমনিতেই এখানকার লিচু অনেক সুন্দর। প্রথম আমি যেদিন গিয়েছিলাম ঐদিন বৃষ্টি ছিল না। লিচু গুলো শুকনা ছিল এবং খেতে ভীষণ মিষ্টি ছিল। এরপরে দুই দিন বৃষ্টি হওয়ার ফলে লিচুর মিষ্টি কমে গেছে। যেহেতু শেষের দিকে ছিল তাই অনেক ক্রেতা এখানে লিচু ক্রয় করতে এসেছিল। হয়তোবা আপনারা ফটোগ্রাফি দেখে বুঝতে পারছেন। অনেক ব্যবসায়ী এসেছে এখানে। তারা লিচু গুলো গাছ থেকে পেড়ে সুন্দর ভাবে সংগ্রহ করছে বাজারজাত করার জন্য। যদিও লিচু গুলো সবই ভাল ছিল তারপরও কয়েকটা খারাপ হয়ে গেছিল শুধু বৃষ্টি হওয়ার কারণে। আর সেই খারাপ লিচু গুলোই তারা প্রক্রিয়াজাত করছে।
লিচু বাগানের মালিক এই লিচু বাগানটি বিক্রয় করেছিল তিন লক্ষ টাকায়। এরপরে কিবরিয়া চাচা এবং সবাই মিলে প্রায় ৮-১০ জন মিলিয়ে নিয়েছিল। তারা বেশ যত্ন করেছিল আর এর ফলে প্রচুর পরিমাণে লিচু এসেছিল। তাদের লিচুর পরিমাণ দেখে অন্য একজন ব্যবসায়ীরা এসেছিল। তাদেরকে ৮ লক্ষ টাকা দিতে চেয়েছিল। তারপরও তারা বিক্রি করছিল না। যদি তারা বিক্রি করতো তাহলে ৫ লক্ষ টাকা লাভ হতো। তাদের টার্গেট ছিল ১০ লক্ষ টাকা হবে। আসলে তাদের টার্গেট ভুল ছিল না। এত পরিমাণ লিচু এসেছিল নিজে চোখে না দেখলে বলে বোঝানো যাবে না। কিন্তু হঠাৎ করে ঝড় বৃষ্টিতে লিচু নষ্ট হয়ে যায় অনেক গুলো। আর এই কারণে তারা প্রায় দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা কমে বিক্রি করতে পেরেছে। তা না হলে তারা এই লিচুবাগান থেকে অধিক পরিমাণ আয় করতে পারতো। এখানে লিচু গাছ ছিল প্রায় ঊনপঞ্চাশটি। আর একটা লিচু গাছেও লিচু ধরা বাদ যায় নাই। প্রতিটা লিচু গাছে প্রচুর পরিমাণ লিচু এসেছিল। সব মিলিয়ে বাগান মালিক ক্রেতা সবাই বেশ লাভবান হয়েছে।
সবার ইচ্ছা জাগে বছরের নতুন ফল খেতে। আর যেগুলো সিজনাল ফল সেগুলো অধিক পরিমাণ খাওয়া দেহের জন্য খুবই উপকার। আর লিচু প্রত্যেকটা মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয় একটি ফল। যেহেতু বছরের শেষের দিকে তাই একটু বেশি করে লিচু ক্রয় করেছিলাম। তবে আপনাদের বলা হয়নি এই লিচুটি পোণ নিয়েছিল ২৫০ টাকা করে। যেখানে আমার বাড়ির পাশে লিচু বাগানের লিচু বিক্রি করছে ৩৫০ টাকা। সেখানে পাশের গ্রামে এই বাগানে বিক্রি করছে ২৫০ টাকা করে। ভাবতে পারেন প্রত্যিটা পোণ ১০০ টাকা কম । এই কারণে এদের বিক্রিটা অনেক বেশি। আবার লিচুর মান ওর থেকেও অনেক ভালো। আবার লিচু বাগানে লিচু কিনতে এসে তারা প্রায় ১০-১৫টা লিচু খেতেই দিবে। যদি আমি এই হিসেবে আসি তাহলে লিচুর পোণ পড়ে ২০০ টাকা করে। আর সবচেয়ে বড় কথা আপনার পছন্দ মত গাছ থেকে লিচু পেড়ে দিবে তারা। এক কথায় নিজের বাগানের মতই আপনি এখান থেকে পেড়ে নিতে পারবেন আপনার পছন্দ অনুযায়।
আপনারা সবাই জানেন আমার ভাগ্নে কিবরিয়া কলেজে পড়ে। যেখানে লিচুবাগান ঠিক তার এক গ্রাম পরে তাদের বাড়ি। কলেজ থেকে বাড়ি আসার সময় তাকে সাথে নিয়ে বাগানে গিয়েছিলাম। আর সব থেকে বড় কথা তার চাচা এই বাগান ক্রয় করেছে। তাই দুই মামা ভাগ্নে গিয়েছিলাম সেখানে। লিচুবাগান যিনি ক্রয় করেছিলেন উনি আমাকে বেশ ভালোমতোই চিনেন। যাওয়ার সাথে সাথে পাশে চলে আসলো এবং কিছু লিচু পেড়ে আমাকে খেতেও দিল। এর আগের দিনে আমি লিচু খেয়েছিলাম। আর আজকে লিচু খেলাম আগের লিচুটা বেশি মিষ্টি ছিল। আসলে বৃষ্টি হওয়ার কারণে এটি হয়েছে। তারপরও দুই মামা ভাগ্নে অনেক গুলো লিচু খেলাম। পরবর্তীতে আমাদের ক্রয়-কৃত লিচু ব্যাগের মধ্যে নিয়ে এখান থেকে চলে আসলাম। বাগানে গিয়ে গাছ থেকে লিচু পেড়ে খাওয়ার মজাই অন্যরকম। যারা এভাবে খেয়েছেন তারাই জানেন এর অনুভূতিটা। আসলে হাটে বাজারে যেসব লিচুগুলো পাওয়া যায় জানিনা সেই সব লিচু গুলো কতটুকু টাটকা এবং ভালো। তবে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে গাছ থেকে লিচু পেড়ে খাওয়াটা সত্যি অন্যরকম একটা অনুভূতি। আর এসব লিচু গুলো চোখে দেখে খাচ্ছি নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে। সবমিলে ওই সময়টা বেশ ভালো কাটিয়েছিলাম এবং টাটকা লিচু খেতে পেরে অনেক আনন্দ পেয়েছিলাম। আজকে এই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন।
ভুল ত্রুটি হলে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় নিয়ে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ। |
---|
আজ এই পর্যন্ত। সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ডিভাইস | poco M2 |
---|---|
লোকেশন | https://w3w.co/visit.fanatic.professed |
👨🦰আমার নিজের পরিচয়👨🦰
আমি আবুল বাশার খায়রুল আলম তুহিন। আমার জন্ম ১১ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে। আমার বাসা মেহেরপুর জেলা,গাংনী থানা, জুগীর গোফা গ্রাম। আমি বিবাহিত। বর্তমানে আমার একটা পুত্র সন্তান আছে। আমি গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি রাজশাহী নিউ গভমেন্ট ডিগ্রী কলেজ থেকে। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি। এই ব্লগে কাজ করার মাধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়। আমি ছবি আঁকতে,গান গাইতে,কবিতা লিখতে অনেক পছন্দ করি। এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। আর আমি স্টিমেটে জয়েন করেছি (২৭ - ০৬ - ২০২২) সালে। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
আমার কখনো লিচু বাগানে যাওয়া হয়নি।তবে আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি আর বিবরন পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। লিচু কিনতে গেলে নিজের ইচ্ছে মতো যেকোনো গাছ থেকে লিচু কেনা যায়। এটা তো খুবই ভালো। তাদের লিচুর দাম কম আর মানেও ভালো। তবে বৃষ্টি হওয়ায় লিচুর মিষ্টি কিছুটা কমে গেছে বললেন।আমার ধারনা ছিল বৃষ্টি হলে লিচু বা যেকোনো ফল মিষ্টি হয় আরো। 😂আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
আপু এ ধারণাটা সম্পূর্ণ ভুল। যদি কোন ফলের উপরে বৃষ্টির পানি পড়ে তাহলে তার নিজস্ব স্বাদ হারিয়ে ফেলে। আর সেই ফলগুলো পাংশা লাগে খেতে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
জী ভাইয়া শুনেছি ঘূর্ণিঝড়ের কারনে আম আর লিচুর ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে। যায়হোক তারপরও তারা লাভমান হয়েছে। লিচুর সাইজ দেখে ভালোই লাগছে। ২০০/২৫০ টাকা পোন লিচু হলে ভালোই। আপনার অনুভূতি দারুন ছিল। ধন্যবাদ।
মাঝেমধ্যে এমন ঘূর্ণিঝড় হওয়া দরকার রয়েছে। তাহলে কিছু জিনিস কম দামে পাওয়া যায় কি বলেন? 😁
ভাই আপনি বেশ চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপহারস্বরূপ দিয়েছেন।বাগানে গিয়ে লিচু খাওয়া এবং লিচু ক্রয়ের মুহূর্ত। আপনি বাগানে গিয়ে লিচু খেয়েছেন এবং ৮০ টি লিচু ৩৫০ টাকা দিয়ে কিনেছেন। আসলে লিচু গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক মোটা এবং অনেক সুন্দর পেকেছে। লিচু বাগান ওয়ালা হলো আপনার পরিচিত এবং আপনাকে দেখেই লিচু পেড়ে খেতে দিল ভালো লাগলো আপনার অনুভূতিটা।
না ভাইয়া আমি আশিটা লিচু ২৫০ টাকা দিয়ে কিনেছি। তবে এটা ঠিক লিচু গুলো খেতে ভীষণ মজা ছিল। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
গাছ থেকে লিচু কিনে খাওয়ার মজাই আলাদা। তবে কিছু কিছু ব্যবসায়ীরা মনে করেন অতিরিক্ত দাম ধরে নিলে ভালো হয়। কিন্তু তাদের এই অতিরিক্ত লোভের কারণেই জিনিসগুলো নষ্ট হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত আসল মূল্য পায় না নিজেদের অতিরিক্ত লাভের কারণে। বেশ ভালো একটি মুহূর্ত আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। লেখাগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগলো। লিচু বাগানে আপনি অনেক সুন্দর সময় কাটালেন।
অতি লোভে তাতে নষ্ট। যারা বেশি লোভ করেছিল অধিক মূল্যে লিচু বিক্রি করেছিল তারা শেষ পর্যন্ত অনেক লস খেয়েছে। তাই মানুষের লোভ এবং লালসা কম থাকা দরকার রয়েছে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এইতো কিছুদিন আগে লিচু বাগানে গিয়ে লিচু কেনার অভিজ্ঞতার গল্প শেয়ার করেছিলাম। আপনিও দেখছি লিচু বাগানে গিয়ে লিচু কিনার গল্প শেয়ার করলেন ভালো লাগলো। আসলে বাগানে গিয়ে লিচু গাছের সুন্দর লিচু ধরেছে লাল টকটকে দেখতে দারুন লাগে। বর্তমান লিচুর দাম অনেক আমিও এবার ভালই লিচু কিনেছিলাম। আমাদের সাথে এত সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
যেহেতু আপনি বাগানে গিয়ে লিচু কিনে খেয়েছেন। সেহেতু বুঝতেই পারছেন এই টাটকা লিচু পেড়ে খাওয়াটা কতটা মজার এবং সুস্বাদু হয়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
https://twitter.com/ABashar45/status/1797523500506505590?t=HXkYJ2p-svnn2GG98pS9Xw&s=19
লিচু বাগানে গিয়ে লিচু কিনে খাওয়ার মজাই আলাদা। আর আপনি তো দেখছি সেই কাজটিই করেছেন। লিচু বাগানে গিয়ে নিজের ইচ্ছেমতো ভালো মানের লিচু গাছ থেকে লিচু ক্রয় করেছেন। যেহেতু লিচু বিক্রেতা আপনার পরিচিত তাই সেখানে গিয়ে ফ্রি ফ্রি লিচু খেয়েছেন তা বেশ বুঝতে পারছি 😁😁। যাইহোক ভাই, গাছ থেকে এমন টাটকা টাটকা লিচু ক্রয় করতে পারলে খুবই ভালো লাগে। আর সেই ভাললাগা মুহূর্তটুকু আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ভাই প্রথম দিন যখন গিয়েছিলাম সেই দিন অনেক গুলো লিচু খেতে দিয়েছিল যদিও পরিচিত ব্যক্তি ছিল না। তবে এটা ঠিক ভীষণ মজা করে খেয়েছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনারা মামা-ভাগ্নে মিলে লিচু বাগানে গিয়েছেন। এবং সেখান থেকে লিচু ও কিনেছেন। বাগান থেকে কিনলে কিছুটা কম টাকায় পাওয়া যায়। বাগানে সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন আপনারা। লিচু গাছের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। মুহূর্তগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জি আপু আপনি ঠিক বলেছেন বাগান থেকে শুধু লিচু নয় যে কোন জিনিস ক্রয় করতে পারলে বেশ কম দামে পাওয়া যায়। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। ভাই আপনার পোস্ট করে জানতে পারলাম আপনি সেখানে লিচু ক্রয় করতে গিয়েছিলেন আপনার প্রতি লিচুর পোন নিয়েছিল ৩৫০ টাকা। আমি আজকে বাজার থেকে ক্রয় করে নিয়ে আসলাম ৪০০ টাকা। তবে আপনি যে বাগানে গিয়ে লিচু ক্রয় করেছেন কিছুগুলো দেখতে যেমন সুন্দর লাগছে খেতে অবশ্য অনেক স্বাদ । আর লিচু বাগানটি যেহেতু আমার গ্রামেরই একজনের তাই অবশ্যই আমি যাব এবং লিচু ক্রয় করে নিয়ে আসবো। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আমিও বাজারে গিয়েছিলাম লিচুর দাম ৪০০ টাকা বলেছিল। বিক্রেতা এটাও বলেছিল দিন যত যাচ্ছে তত দাম বেড়ে যাচ্ছে। আসলে বাংলাদেশ বলে কথা যেখানে সবকিছুই সম্ভব।