লাইফ স্টাইল :- সাত বছরের পথচলা ভালোবাসায় পরিপূর্ণ।
হ্যালো বন্ধুরা,
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। যেহেতু আমার বাংলা ব্লগ আমাদের একটি পরিবার, তাই জন্য আমি আমার দৈনন্দিন জীবনে যেকোনো বিষয়ে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পছন্দ করি। তেমনি আজকেও আপনাদের মাঝে নতুন একটি বিষয়ে শেয়ার করতে আসলাম । আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
মনে হচ্ছে যেন সেদিন বিয়ে সম্পন্ন হলো। কিভাবে যে ৭ বছর কেটে গেল টের পাইনি। সাত বছর কিন্তু একেবারে কম সময় নয়। আমি মনে করি অনেক দীর্ঘ একটা সময়। তবে মনে হয় ভালোবাসায় পরিপূর্ণ ছিল বলেই সময়টা টের পাইনি। আর আজকে আপনাদের মাঝে সাত বছরের গল্পটা শেয়ার করব। যদিও এখন বর্তমানে বিয়ে নিয়ে মানুষ অনেক ছেলেবেলা শুরু করেছে। করতেও দেরি নেই আবার ছাড়াছাড়ি হতেও দেরি নেই। কিন্তু আমার কাছে বিয়েটা অনেক মূল্যবান একটি বন্ধন। যেটা কিনা সব সময় সুন্দর এবং ভালোবাসা পরিপূর্ণ থাকবে।
আমাদের দুজনের বিয়েটা কিভাবে হয়েছিল সেটা আপনাদের মাঝে এর আগেও শেয়ার করেছি। সত্যি বলতে আমাদের বিয়েটা লাভ ম্যারেজ এবং অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ দুটোই বলতে পারেন। তবে আমাদের এই পথ চলায় অনেক উৎখান-পতন গিয়েছে। বলতে গেলে অনেক কঠিন ভাবে পেরিয়েছি। কিন্তু যত কঠিন হোক না কেন প্রত্যেকটা বিষয়ে দুজনে হাতে হাত রেখে সামলেছি। তার কারণে কঠিন পথ পেরিয়ে আবারো সুন্দর দিশা পেয়েছি। তবে আমি মনে করি দুইটা মানুষের একসাথে থাকার ক্ষেত্রে প্রত্যেকটা বিষয় আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কিংবা প্রত্যেকটা সমস্যা দুইজনে যদি মিলেমিশে থাকা যায় তাহলে সমাধান করা যায়। আগের কিছু কথা বলি, আমাদের বিয়ের প্রায় কয়েক বছর আগে থেকেই ওর বাবা আমাকে নিজের ছেলের জন্য পছন্দ করে রেখেছে। যদিও আমি এ বিষয়ে কিছুই জানতাম না। আমাদের ফ্যামিলিতে অনেকে রাজি ছিল আবার ১-২ জন রাজি ছিল না। পরে আল আরবে থাকাকালীন ওর বাবা সেখানেই মারা যায় হঠাৎ করে। তখন অবশ্য সে স্টুডেন্ট। সে ছিল বাবার আদরের ছেলে। কোন কাজ করার মত অবস্থায় ছিল না। যদিও আমাদের এই বিষয়টা আমি পরেই জেনেছি।
এমনকি উনি মারা যাওয়ার পরেই আমাদের কথা হয় এবং আমরা দুজন ও সম্পর্কে জড়াই। প্রায় দুই বছর পর ওর বাইরের দেশে চলে যাওয়ার একটা কথা হয়। তখন যখন আমাদের বিয়ের কথা চলে, আমার কাকারা কেউ রাজি ছিল না। কারণ তাদের কথা হচ্ছে একটা বেকার ছেলের কাছে বিয়ে দিচ্ছে। তবে যেহেতু যে মানুষটা এই বিয়ে চেয়েছে সে আর নেই তাই জন্য আমার পরিবারের অন্য কেউ আর আপত্তি করল না। তবে দুর্ভাগ্যবশত আমাদের বিয়ের পরেই ওর বাইরে যাওয়ার বিষয়টা ক্যান্সেল হয়ে গেল। আর তখন আমাদের পরিবারের অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গিয়েছিল।
যদিও ও কখনোই থেমে থাকেনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করার চেষ্টা করে গেছে। কিন্তু কোন কিছুতেই সফলতা পাচ্ছিল না। আমরা দুজনে মিলেই অনেক কিছুর চেষ্টা করতে লাগলাম। কিন্তু তারপরেও আমরা আমাদের বিপদ হলেও কিন্তু দুজনে একসাথে খুবই ভালো ছিলাম। বিশেষ করে এই পরিবারের ওর মা, এবং ছোট দুইটা ভাই বোন। ওদের দুজনের দায়িত্ব ও আমাদের উপরে। আমি যখন এই বাড়িতে আসি তখন ওর বোনের বয়স ৮ বছর এবং ভাইয়ের বয়স ১১ ছিল। তখন থেকেই আমরা দুজন একসাথে এবং সাথে পুরো পরিবার প্রত্যেকটা বিষয়ে একসাথে এগিয়ে যাচ্ছি।
তবে পরিবারের সবাই মিলে এখনো পর্যন্ত খুব সুন্দর ভাবে দিন কাটাচ্ছি। পরবর্তীতে তারপর একটা সমস্যা আর সমাধান করে দুইজনে খুবই ভালো আছি। আমি মনে করি শুধুমাত্র টাকা-পয়সা থাকলেই মানুষ ভালো কিংবা সুখে থাকে না। লড়াই করে বেঁচে থাকলেও সুন্দর থাকা সম্ভব। তবে বর্তমানে আল্লাহর রহমতে আমাদের পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেশ ভালো আছি। এখনো একটার পর একটা সমস্যা এসেই যায়, আসলে জীবন মানেই হচ্ছে সমস্যা আসবে। আর এই সমস্যার সমাধান করেই এগিয়ে যেতে হবে।
তবে আমি মনে করি দুইজনের মতের মিল রয়েছে বলেই হয়তোবা সুন্দরভাবে জীবন কাটানো সম্ভব হচ্ছে। সত্যি বলতে এখনো পর্যন্ত আমাদের মাঝে বড় ধরনের কোন ঝগড়াঝাঁটি হয় নাই। আর এখন তো ঝগড়া করার কথা মনেই থাকে না, সারাক্ষণ আমরা আমাদের কাজকর্ম নিয়ে ব্যস্ত থাকি আর তার মাঝেই একটু সময় পেলে সুন্দর সময় কাটানোর চেষ্টা করি। তবে বর্তমানে এত বেশি কাজ করার চেষ্টা করছি, আর কাজের মধ্যেও আমরা সব সময় ভালো থাকার চেষ্টা করছি। তাই জন্য এত কাজের এফেক্ট পড়ে আমাদের উপরে।
আসলে এই সাত বছরে কখনোই নিজেদের অ্যানিভার্সারি কেক কেটে উদযাপন করা হয়নি। কিন্তু কেন জানিনা যখন ৭ বছরে পূর্ণ হল , আর এই দিনটাকে নতুনভাবে স্মরণীয় করে রাখতে ইচ্ছে করছিল। তাই জন্যই হঠাৎ করে ডিসিশন নিয়ে নিজেরা নতুন করে সেজে উঠলাম। আসলে অ্যানিভার্সারি পালন করার কোন প্ল্যান ছিল না। আমার বোন এবং ভাগ্নি ওরা এসেছিল অন্য কারণে। পরবর্তীতে হঠাৎ করেই ভাবলাম তাহলে দিকটাকে স্মরণীয় করার জন্য কিছু একটা তো করি। তাই জন্য একটা কেক নিয়ে আসলাম।
আর আমরা দুজনেই নতুন করে সাজলাম। তো সবাই মিলে ছবি তুললাম, অনেক উপভোগ করেছি। সময়টা কিন্তু ভীষণ ভালোই লেগেছে। খুবই ছোট্ট আয়োজন এর মাধ্যমে অনেক সুন্দর এবং ভালো সময় কাটানো সম্ভব। যদি আমরা সবাই চেষ্টা করি। শুধু এটাই প্রার্থনা বর্তমানে যেভাবে আছে এভাবেই যেন নিজেদের পরবর্তী বছরগুলো কাটাতে পারি। তবে এই প্লাটফর্ম আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। এটাও চাই সুন্দর ভাবে এই প্লাটফর্মে এভাবেই সবার সাথে কাজ করে যাই। আবার আসবো নতুন কোন পোস্ট নিয়ে।
আমার পরিচয়
আমার নাম তাসলিমা আক্তার সনিয়া। আমি বাংলাদেশী। বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা বলে আমি অনেক গর্বিত। আমি গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করেছি। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে যে কোন ধরনের পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। যখনই অবসর সময় পায় আমি ছবি আঁকতে বসে পড়ি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। কিছুদিন পর পর বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার চেষ্টা করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের কারুকাজ করতে পছন্দ করি। রান্না করতেও আমার খুব ভালো লাগে। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে পছন্দ করি। আমি যখনই সময় পাই আমার পরিবারের সবাইকে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খাওয়াই। আমি সব সময় নতুন নতুন কিছু করার চেষ্টা করি।
🎀 ধন্যবাদ সবাইকে 🎀 |
---|
বাহ আপু দেখতে দেখতে আপনাদের বিয়ের বয়স ৭ বছর হয়ে গেল। আসলে আপু প্রিয় মানুষটিকে পাওয়া হচ্ছে ভাগ্যের ব্যাপার। যদিও ভাইয়ার বাবা আপনাকে তার ছেলের বউ করে আনবে বলেছিল। এবং আঙ্কেল মারা যাওয়ার পর আপনাদের বিয়েটা অনেকটা অনিশ্চিত হয়ে গেল। তারপরও আপনাদের বিয়েটা হল। এবং আপনারা দুজন একসাথে মিল ছিল বিধায় আপনারা সব কষ্ট দুঃখ দূর করে সামনের দিকে এগিয়ে গেলেন। আপু আশা করি সামনের দিনগুলো যেন আপনাদের আরো ভালো কাটে এই দোয়াই করি। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
প্রথমেই আপনাদের কে অভিনন্দন আপু। সত্যি বলতে সংসারে একটু ঝামেলা থাকবেই। সব সময়ই আপনি এবং ভাইয়া মিলে এক সাথে পথ চলেছেন বিদায় পথ চলা খুব সহজ হয়েছে। সাত বছর পর স্মৃতি ধরে রাখার জন্য অ্যানিভার্সারি উপলক্ষে আয়োজন করেছেন দেখে সত্যি ভীষণ খুশি হলাম। আপনাদের কে এবং আপনাদের মেয়েকে এক সাথে দেখে আমার ভীষণ ভালো লাগলো। আপনাদের জন্য অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা 💞
একসাথে পথ চলার কারণে পথে চলা সহজ হয়েছে কঠিন এর মধ্য দিয়ে হলেও। সব সময় দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
প্রথমেই আমাদেরকে অনেক অনেক অভিনন্দ জানাচ্ছি। সত্যি আপনাদের এমন ভালোবাসা দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। ভালোবাসা এবং পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস আর আর মিল মহব্বত না থাকলে এতো দীর্ঘ সময় একসাথে থাকা সম্ভব হয় না। আপনার পোস্টটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। তবে সংসার জীবনে ছোট খাটো ঝামেলা হবেই আমি মনে করি এগুলো বিষয় মানিয়ে পথ চলতে পারলে ভালোবাসা আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। যাইহোক সারাজীবন জেনে এভাবেই সুন্দর ভাবে বাকি জীবন একসাথে থাকতে পারেন সেই কামনাই করি। ভালো থাকবেন আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।
চেষ্টা করেছি কঠিন সময় গুলো কেউ দুজন পথ চলার জন্য। দোয়া করবেন যেন আমাদের বাকি জীবনটা ভালোভাবে কাটাতে পারি।
প্রথমেই আপনাদের বিবাহ বার্ষিকীর শুভেচ্ছা জানাই। সাত বছরের পথচলা কম সময় না। এই লম্বা সময়টাতে বিভিন্ন উত্থান পতন সবকিছু নিয়েই এগিয়ে চলেছেন। আর আপনাদের মিষ্টি একটা সন্তান সেই ভালোবাসার ফসল।
আপনি ঠিক বলেছেন বর্তমান সময়ে বিয়ে নামক ছেলে খেলা শুরু হয়েছে, যাইহোক উপর ওয়ালা এদের হেদায়েত দান করুন।
আপনাদের আগামীর পথচলা সুখকর হোক এই কামনা করছি।
আসলে এখন বিয়ে নামক কি যে চলতেছে সেটাই বুঝতেছিনা। তবে সব সময় আমাদের জন্য দোয়া করে যাবেন।
আপনারা দুজন সব সময় প্রেম ভালোবাসার মধ্যে মগ্ন ছিলেন বলে, কখন যে সময় চলে গিয়েছে বুঝতেই পারেননি। আপনারা দুজন মানুষ সাত বছর কাটিয়ে দিলেন, কিন্তু বুঝতেই পারলেন না, ব্যাপার টা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগলো। আপনারা দুজন দুজনের হাতে হাত রেখে সামনের দিকে এগিয়ে চলছেন বলেই আপনাদের জীবন এতো বেশি সুন্দর হয়েছে। আমি দোয়া করি আপনাদের সামনের জীবন আরো বেশি সুন্দর হোক। শুভকামনা রইল আপু এবং ভাইয়া আপনাদের দুজনের জন্য।
আসলে কিভাবে যে সাত বছর কেটে গেল এটাই বুঝতে পারতেছি না। দেখতে দেখতে কেটে গিয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য।
আসলে গত কালকের দিনটা আসলেই অনেক বেশি স্মরণীয় ছিল। আমাদের বিবাহ বার্ষিকীর এই দিনে ছোট্ট একটা অনুষ্ঠান হলেও ভালোভাবে দিনটা উদযাপন করেছি। অনেক ভালো সময় অতিবাহিত করেছিলাম। আর দুজন মিলে কাজ করার কারণেই লড়াই করে বেঁচে থাকতে পারছি। সত্যি আমার এই জীবনে তোমার গুরুত্ব অনেক বেশি রয়েছে। কোন রকম খারাপ সিচুয়েশনেও তুমি আমার হাত ছেড়ে দাও নি। বরং শক্ত করে ধরে ছিলে যেন আমি ভেঙে না পরি। কালকের দিনটা সাত বছর আগের দিনটার মতোই স্মরণীয় হয়ে থাকবে আজীবন। আশা করছি আমরা আমাদের পরবর্তী সময় গুলোকেও এরকম ভাবে কাটিয়ে দিতে পারব।
আসলে ছোটখাটো অনুষ্ঠানটা হওয়ার পর নিজের কাছে খুব ভালো লেগেছিল। কালকের দিনটাও স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
প্রথমেই অনেক অনেক শুভকামনা রইল। বিস্তারিত অনেক পড়লাম। আপনারা অনেক খারাপ সময়ের মধ্যে গেছেন কিন্তু দুজন দুজনের হাত ধরে বিশ্বাস রেখে বাকি জীবনটা যেন কাটিয়ে দিতে পারেন দোয়া করি এবং প্রথম থেকেই দেখে আসছে আপনি বেশ পরিশ্রমে একজন মানুষ আর রকি ভাইয়া ভীষণ ভালো। আপনাদের ভালোবাসা চিরন্তন অটুট থাকুক। 🥰🥰
হ্যাঁ অনেক খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়েও গিয়েছি, কিন্তু কখনো কারো হাত ছাড়িনি। ধন্যবাদ।
বাহ আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনাদের বিবাহিত জীবনের সাত বছর পূর্তি অনুষ্ঠানের কিছু মুহূর্ত। আসলে আমি মনে করি বিবাহিত জীবন প্রত্যেকটি মানুষের সুন্দর ও সুখকর হয় না। তবে আপনাদের বিবাহিত জীবনের সৌন্দর্য এবং ভালোবাসায় পরিপূর্ণ আমাকে বেশ মুগ্ধ করেছে। পরিবারের মুখ আলো করে ফুটফুটে কন্যা সন্তান মহান আল্লাহ তা'আলা দিয়েছেন জেনে বেশ ভালো লাগলো। আশা করি আপনাদের শেষ জীবন পর্যন্ত এভাবেই ভালোবাসার মাঝে আবদ্ধ থেকে পথ চলতে পারেন। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি পোস্ট লিখে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দোয়া করবেন যেন আমাদের পরবর্তী জীবন এরকম সুন্দর হয়। আর আমাদের মেয়েটা আসার পর তো আরও বেশি ভরিয়ে দিয়েছে। যাকে পেয়ে সত্যি আমরা অনেক আনন্দিত। সৃষ্টিকর্তা অনেক বড় একটা উপহার দিয়েছে।