রবিবারের আড্ডা-৪৯ || ABB Stage Show: Episode-49
ব্যানার ক্রেডিট @hafizullah
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-৪৯ তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
স্ক্রিনশট ক্রেডিট @rupok
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @tithyrani আপু কে,তিনি আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য । সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর তিথি আপু তার সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু পরিচিতিমূলক কথা বলেন এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্নঃ কিভাবে আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পেলেন।
উত্তরঃ আমার স্টিমিট জার্নি শুরুর আগে থেকেই ২০২০ সালের জুলাই থেকেই আমি আমার বাংলা ব্লগের সঙ্গে পরিচিত। কেননা আমার বোন বৃষ্টিচাকী রেগুলার তার পোস্ট গুলো ফেসবুকে শেয়ার করতো এবং তা আমি মাঝে মাঝেই পড়তাম। পরে আমি ফেসবুকে আমার বাংলা ব্লগের গ্রুপে যুক্ত হয়ে যাই। তখন অনেকেরই পোস্ট আবার পড়তে শুরু করি। একসময় দেখলাম আমার মেজ ভাইয়ের বৌ সেও তার পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার করতো। একটা সময়ের পরে আমার আগ্রহ বেড়ে গেল। অতঃপর আমি স্টিমিট একাউন্ট খুলে এই পরিবারের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেলাম। মূলত আমার যাত্রাটা এখানে এভাবেই শুরু হয়েছে।
প্রশ্নঃ এবিবি স্কুল থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার গঠনে কেমন ভূমিকা রেখেছে।
উত্তরঃ আমি এবিবি স্কুলের ৩০ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। যদিও আমি শুরুর দিকে নিয়ম কানুন গুলো আমার কিছুটা বোনের কাছ থেকেই জেনেছিলাম, তারপরে এই স্কুলে যুক্ত হয়ে একটা পোস্ট কে কিভাবে সাজাতে হয়, কিভাবে সকলের সামনে উপস্থাপন করতে হয় এবং নিজের অর্জিত অর্থ কিভাবে উত্তোলন করতে হয় সবকিছুই মূলত আমি এই স্কুল থেকেই শিখেছি। সত্যি কথা বলতে আমি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা এবং এডমিন মডারেটর সকলের কাছেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে। এবং এই স্কুলের শিক্ষা আমার ব্লগিং ক্যারিয়ার গঠনে বেশ শক্ত ভূমিকা রেখেছে। যার কারণে আজকে আমি এই অবস্থানে আসতে পেরেছি।
প্রশ্নঃ প্রথম সাই-ফক্স থেকে প্রাপ্ত ভোটের অনুভূতি কেমন ছিল। বাংলা ব্লগ থেকে প্রথম ইনকামের অনুভূতিটা কেমন ছিল, তা যদি নিজের ভাষায় বলতেন।
উত্তরঃ এই অনুভূতিটা একটু অন্যরকম ছিল, কেননা আমি স্কুলের লেভেল টুতে থাকা অবস্থাতেই প্রথম সাই-ফক্সের ভোট পেয়েছিলাম। মূলত আমার একটা পোস্ট সিলেক্ট করা হয়েছিল এবিবি ফিচার্ড পোস্টের জন্য। আর সেদিনই আমার এখানে এক মাস পূর্ণ হয়েছিল। সব মিলিয়ে আনন্দের মাত্রাটা ছিল অন্যরকম। মূলত আমি আরো অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম কাজ করার জন্য। যদিও আমি এখান থেকে এখন পর্যন্ত কোন টাকা উত্তোলন করিনি, তবে সম্পূর্ণ প্রসেসটা জানি। ইচ্ছে আছে একটা সময় পড়ে গিয়ে, যখন টাকা উত্তোলন করব, তখন হয়তো সেই টাকা দিয়ে পুরো পরিবারকে নিয়ে কেদারনাথ ধাম বা দক্ষিণেশ্বর কালী মন্দিরে বেড়াতে যাওয়ার।
প্রশ্নঃ আপনার জীবন থেকে যদি প্রাপ্ত মজার অভিজ্ঞতার একটা ঘটনা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করতেন।
উত্তরঃ যখন আমি ছোট ছিলাম, তখন রাজশাহীতে আমাদের পাশের বাসার আন্টির বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম এবং সেই সময়ে আন্টি তার বাবুকে আমাকে খাইয়ে দিতে বলেছিল আমাকে নিজ হাতে। মূলত খাবারটা ছিল ডিম পোচ আর সাদা ভাত। যেহেতু আমি আন্টির ছোট বাবুকে তুলে খাইয়ে দিচ্ছিলাম, তখন আসলে আমি নিজেও বেশ ছোট ছিলাম। ডিমের ভিতরের কুসুমের অংশটা দেখি আমি লোভ সামলাতে পারিনি, তখন আমি বাবুকেও খাওয়াচ্ছিলাম আর নিজেও ডিমের ঐ সাদা অংশটা বারবার খাচ্ছিলাম, সেটা দেখে পিচ্চিটা আমার মুখে তালা দিয়ে আঘাত করে দিয়েছিল আর তাতেই আমার সামনের দুইটা দাঁত ভেঙে গিয়েছিল।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের নাম বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ
তোমার সাথে হেঁটে এতখানি পথ
আবার নতুন করে খুঁজব কাকে,
তার চেয়ে মেনে নাও যে যার মতন
তুমি মানো আমাকে আমি তোমাকে ..
তোমার সঙ্গে আজ এসে এতদূর
এতদিনে ভেঙ্গে গেছে কিছু মোহ তাই,
নিজেকে প্রশ্ন করি হাত ধরে কার
পড়ে থাকা পথ টুকু পাড়ি দিতে চাই।
তোমারও ভেঙ্গেছে জানি স্বপ্নিল মন
আমি ও হেরেছি খুবই একই সে খেলায়,
পড়ন্ত বিকেলেরও যাই যাই ভাব
তুমি আমি কাকে খুঁজি এই অবেলায়।
তার চেয়ে মেনে নাও যে যার মতন
তুমি মানো আমাকে আমি তোমাকে ..
আবার প্রথম থেকে চেনাজানা আর
বাছাবাছি শেষ হলে তারে দাও মন,
এমন ও তো হতে পারে সেও শেষমেশ
রইল না থাকলো না মনের মতন।
জীবনের বাকি আছে কতটুকু আর
একই সে আঘাত যদি ঘুরে আসে ফের,
তার চেয়ে নিজেদেরই চলোনা সাজাই
এখন ও তো ভালোবাসা বাকি আছে ঢের।
তার চেয়ে মেনে নাও যে যার মতন
তুমি মানো আমাকে আমি তোমাকে ..
এরপর শুরু করা হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব, অর্থাৎ দর্শকসাড়িতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে এই সেগমেন্ট। অতিথিকে সরাসরি প্রশ্ন করার এবং উত্তর শোনার দারুণ একটা সুযোগ। আমরা ইউজারদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং তার উত্তরগুলো অতিথির নিকট হতে শুনি। মোট ১৭ টি প্রশ্ন করা হয়েছিলো আজ এবং সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দেন তিথি আপু । তারপর বিজয়ী নির্বাচনের জন্য কিছুটা সময় দেয়া হয় অতিথিকে এবং সেই ফাঁকে আমার পছন্দের একটা গান সবাই মিলে উপভোগ করি।
এরপর আমরা তিথি আপুর কাছে জানতে চাই আজকের প্রশ্ন-উত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান বিজয়ী কারা? তার বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন - @bristychaki @kazi-raihan @samhunnahar
অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন এবং অতিথিকে, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। ঝটপট রাউন্ডে এখানে আমরা অতিথির সঙ্গে বেশ ভালোই মজা করি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের মাধ্যমে। তারপর আমরা তিথি আপুর কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা এই শো'র উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। তিথি আপু বলেন, এই কমিউনিটির সবকিছুই হচ্ছে বেশ সাজানো গোছানো । তিনি বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা বোধ প্রকাশ করেছেন, প্রতিষ্ঠাতা, সহকারী প্রতিষ্ঠাতা, এডমিন ও মডারেটর প্যানেল এর প্রতি। এমন একটা পরিবার তৈরি করার জন্য।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথবা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শো'টিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথির নাম ঘোষণার মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
রবিবারের আড্ডা মানেই আমার কাছে অসাধারণ একটি বিনোদনের প্রোগ্রাম।যেখানে উপস্থিত থাকতে পারলে অনেক ভালো লাগে। নতুন অতিথির সম্পর্কে তার সমস্ত তথ্য জানতে পেরে আরো বেশি ভালো লাগে। সব মিলিয়ে আড্ডার প্রোগ্রামটি অনেক জমজমাট হয়ে উঠেছে এবং শুভ ভাইয়ের উপস্থাপনা বেশ দারুন এজন্য অনুষ্ঠানটি আরো প্রাণবন্ত হয়।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি রিপোর্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আমি আপনার মতামতের কাছে কৃতজ্ঞতা বোধ প্রকাশ করছি আপু।
গতকালকে রবিবারের আড্ডা প্রোগ্রামটি খুবই ভালো লেগেছে। তিথী আপু বেশ গুছিয়ে সবকিছু বলেছেন। উনার ব্যাপারে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম। সবমিলিয়ে বেশ উপভোগ করেছি সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটি। আশা করি পরবর্তী সপ্তাহে নতুন কোনো অতিথিকে দেখতে পাবো। যাইহোক এই রিপোর্টটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
https://twitter.com/sharifShuvo11/status/1734120041992671348?t=xpEojBEhZkEM39hpLfjCAA&s=19
এই সপ্তাহের রবিবার আড্ডা প্রোগ্রামটি ছিল একটু ভিন্ন আমেজের আড্ডা। তিথি রানী দিদি কিন্তু সুন্দর করে সম্পূর্ণ আড্ডা প্রোগ্রামটি মাতিয়ে রেখে ছিলেন। তার সুন্দর মিষ্টি কন্ঠের কবিতাটা ছিল দারুণ। ধন্যবাদ এত সুন্দর করে সম্পূর্ণ আড্ডা প্রোগ্রামের প্রতিবেদন আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
এটা সত্য গতকালের সময়টা আমাদের কাছে বেশ ভালই কেটেছিল আপু।
আসলে ভাইয়া রবিবার আড্ডা শোনতে অনেক ভালো লাগে। সত্যি তিথি রাণীর আড্ডা শোনে বেশ ভালো লেগেছে। দিদির কবিতা গুলো মন ছুঁয়ে যায়।দিদির সম্পর্কে জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া পুরো রিপোর্ট সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
তিথি রাণী আসলেই বেশ ভালো কবিতা আবৃত্তি করে, তার কবিতা আবৃত্তির প্রশংসা করতেই হয়।
রবিবারের আড্ডা দারুন একটি আয়োজন। আমরা সবাই মিলে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছি। অতিথীর সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। কবিতা আবৃত্তি শুনে আরো বেশি ভালো লেগেছে। ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর করে প্রত্যেকটি বিষয়ে উপস্থাপন করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
প্রত্যেক সপ্তাহের ন্যায় এই সপ্তাহে ও রবিবারের আড্ডায় আমাদের মাঝে উপস্থিত ছিল তিথি রানী আপু। গতকাল প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত বেশ দারুন ভাবে আড্ডা দিয়েছিলাম তিথি রানী আপুর সাথে আমরা। গতকালকে অডিয়েন্সের মেম্বারা বেশ দারুন দারুন প্রশ্ন করেছিল। আপুর কাছ থেকে বেশ মজার উত্তর পেয়েছিলাম আমরা। আসলে আপুর কাছ থেকে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল আপুর মতামত আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটা পোস্ট লিখে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এটা সত্য পুরো সময়টা আপু বেশ ভালোভাবেই মাতিয়ে রেখেছিল সবাইকে।
গত কালকে রবিবার আড্ডাটা খুবই চমৎকার ছিল। যেহেতু রবিবারের আড্ডার মধ্যে খুব প্রিয় একজন মানুষকে পেয়েছিলাম। তিথিরানি আপু খুব সুন্দর করে আড্ডাটি মাতিয়ে তুলেছিলেন। আমার অনেক প্রিয় একজন মানুষ উনার কবিতা আবৃত্তি গুলো বেশ ভালই লাগে। মজার মজার প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে অনেক আনন্দ পেয়েছিলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপুর কবিতা আমার শুনতেও খুব ভালো লাগে, উনি বেশ ভালোই আবৃতি করেন।
রবিবারের আড্ডা আমাদের সকলের জন্য অত্যন্ত জমজমাট একটি আড্ডা। রবিবারের আড্ডায় অতিথি হওয়া ইউজারের বিভিন্ন প্রকারের কথাগুলো শুনতে খুবই ভালো লাগে। সত্যি রবিবারে আড্ডাটি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির জন্য নতুন একটি মাত্রাযুক্ত করেছে। আমি আশা করি, আগামীতে রবিবারের আড্ডা আরো বেশি জমজমাট হয়ে উঠবে এবং দীর্ঘস্থায়ী একটি আড্ডায় পরিণত হবে।