রবিবারের আড্ডা-৪২ || ABB Stage Show: Episode-42
ব্যানার ক্রেডিট @hafizullah
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-৪২ তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
স্ক্রিনশট ক্রেডিট @rupok
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @samhunnahar আপু কে,তিনি আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য । সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর সামসুননাহার আপু তার সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু পরিচিতিমূলক কথা বলেন এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্নঃ কিভাবে আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পেলেন।
উত্তরঃ স্টুডেন্ট লাইফ থেকেই আমি পার্ট টাইম জব করতাম। পরবর্তীতে বিয়ে হওয়ার পরে আরো একটা জব হয় আমার। সেটা মূলত নারী সহায়তা কেন্দ্রে। ওখানে সুপারিন্টেন্ডেন্ট পদে আমি ঢুকি। ওখানে মূলত আমাকে ডে নাইট ডিউটি করতে হতো। মানে সাতদিন দিনে আবার সাতদিন রাতে। পরবর্তীতে আমার বিয়ে হয়ে যায় এবং আমার স্বামী আমাকে বলে তুমি লাইব্রেরিয়ান ইনফরমেশন সাইন্সে ডিপ্লোমা করতে পারো এবং পরবর্তীতে সেটাও কমপ্লিট করি। তারপরে আমার একটা স্কুলে জব হয়ে যায়। যদিও সেই সময় আমার প্রথম বাচ্চা আগমনী ভাব চলে এসেছিল, তাই বাধ্য হয়ে পূর্বের চাকরিটা ছেড়ে দেই। আমার আসলে শিক্ষকতা চাকরিটা খুব একটা ভালো লাগতো না। পরবর্তীতে তো আবার করোনা চলে আসে, তখন বাধ্য হয়ে আবার স্কুল চাকরিটাও ছেড়ে দেই এবং ঘরে বসেই থাকি। সেই সময় মূলত কম্পিউটারে ঘাঁটাঘাঁটি করে ইন্টারনেটে বিভিন্ন কোর্স করেছিলাম। যদিও সবগুলোই আমার লস প্রজেক্ট ছিল, তবে পরবর্তীতে এখানকার একটা আইটি কোম্পানি থেকে স্টিমিটের ব্যাপারে জানতে পারি এবং প্রথমে নিউকামার কমিউনিটিতে পোস্ট করি তারপর বিউটি অফ ক্রিয়েটিভিটি তে পোস্ট করি এবং সেখানে ভেরিফাইড হয়ে যায়। তবে বাংলা ব্লগে ভেরিফাইড হতে বহুদিন সময় লেগেছিল। তবে আমি হাল ছেড়ে দেইনি এবং আমার মনের ভিতরে জেদ করেছিল এবং অবশেষে আমি বাংলা ব্লগে যুক্ত হতে পেরেছিলাম।
প্রশ্নঃ এবিবি স্কুল থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার গঠনে কেমন ভূমিকা রেখেছে।
উত্তরঃ আমি যে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স গুলো করেছিলাম, সেগুলো খুব একটা আমার কাজে লাগেনি। তেমন কিছু শিখতেও পারিনি। ফাইবার ডট কম, আপ ওয়ার্ক বা অন্য সবে শুধুমাত্র অ্যাকাউন্ট করে রেখেছিলাম। তবে যা শেখার এবিবি স্কুল থেকেই শিখেছি। কেননা এখানে আমাকে হাতে কলমে সবকিছু শিখানো হয়েছে, যা একজন ব্লগারের ব্লগিং ক্যারিয়ার গঠনে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে মার্কডাউন, কোডিং, সিকিউরিটি সম্পন্ন বিষয় এবং টাকা উত্তোলন। মানে নিজের কাজ নিজে করার সম্পূর্ণ বিষয়। তাছাড়া নিজের সৃজনশীলতা বিকাশ ঘটাতে এই স্কুলের গুরুত্ব অপরিসীম।
প্রশ্নঃ প্রথম সাই-ফক্স থেকে প্রাপ্ত ভোটের অনুভূতি কেমন ছিল। বাংলা ব্লগ থেকে প্রথম ইনকামের অনুভূতিটা কেমন ছিল, তা যদি নিজের ভাষায় বলতেন।
উত্তরঃ আসলে দীর্ঘদিন আমি এবিবি স্কুলে ছিলাম এবং অনেক ধৈর্য সহকারে থাকার পরে তারপরই মূলত ভেরিফাইড হতে পেরেছিলাম। এটা আমার কাছে একটা সংগ্রামের মত ছিল এবং অবশেষে যখন ভোট পেয়েছিলাম তখন ভীষণ খুশি হয়েছিলাম। আমি মূলত যখন প্রথম টাকা বের করি, তখন এক বড় ভাইয়ের সহযোগিতা নিয়েছিলাম। যদিও আমি সবকিছু নিজেই জানতাম, তারপরেও যেহেতু টাকা পয়সার বিষয় তাই একটু প্রথমে অন্যের সহযোগিতা নিয়েছিলাম। সেসময় দুইশত স্টিম সেল করে চার হাজার টাকার মতো আমি পেয়েছিলাম । সেটা দিয়ে আমি বাসায় মিলাদ দিয়েছিলাম, মার জন্য ওষুধ কেনার টাকা দিয়েছিলাম এবং কিছু টাকা নিজের প্রয়োজনে খরচ করেছিলাম। এই অনুভূতি অন্যরকম, যা বলে প্রকাশ করা বেশ কঠিন।
প্রশ্নঃ আপনার জীবন থেকে যদি প্রাপ্ত মজার অভিজ্ঞতার একটা ঘটনা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করতেন।
উত্তরঃ আমি তখন ছোট ছিলাম, আমার বাসায় এক গৃহশিক্ষক পড়াতে আসতেন। সেইসময় আমার আরো দুটো বান্ধবী পড়তে আসতো। তবে আমার সেই গৃহ শিক্ষক, আমার অন্য এক বান্ধবীকে পছন্দ করত। সেই বান্ধবী তাকে খুব একটা পাত্তা দিত না এবং তাকে যে চিঠিগুলো দিত, সেটা আমার মাধ্যমেই দিত। যদিও তখন আমরা ক্লাস এইটে পড়ি, তাই শিক্ষকের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছিলাম। আমি চাচ্ছিলাম সে আমার হোক। অবশেষে যখন আমার বান্ধবী, সেই শিক্ষককে প্রত্যাখ্যান করে, পরে সেই শিক্ষক আমাকে প্রস্তাব দিয়েছিল। পরে আমাদের ভিতরে ভাবের আদান প্রদান হয়েছিল। এটাই ছিল আমার জীবনের বেশ মজার একটা ঘটনা। যদিও পরবর্তীতে সেই সম্পর্কটা আমাদের দীর্ঘায়িত হয়নি, কেননা সেই শিক্ষক অন্যত্র চলে গিয়েছিল আর আমার এদিকে ততদিনে বিয়ে হয়ে সংসার হয়ে গিয়েছিল। এখন আমি দুই সন্তানের জননী, যদিও সেই শিক্ষক পরবর্তীতে আমার নাম্বার সংগ্রহ করে ফোন দিয়েছিল, তবে তাকে আমি নিষেধ করে দিয়েছিলাম।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের নাম বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ
মেঘের নৌকা তুমি,
তোমায় ভাসাবো আকাশে।
সাগরের শঙ্খ তুমি,
তোমায় বাজাব বাতাসে।
মেঘের নৌকা তুমি,
তোমায় ভাসাবো আকাশে।
সাগরের শঙ্খ তুমি,
তোমায় বাজাব বাতাসে।
অরণ্যের পাখি তুমি,
তোমায় জুরাব ছায়াতে।
হিমালয় শিখর তুমি, আমার
আনন্দ তোমায় ছুয়াতে।
এরপর শুরু করা হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব, অর্থাৎ দর্শকসাড়িতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে এই সেগমেন্ট। অতিথিকে সরাসরি প্রশ্ন করার এবং উত্তর শোনার দারুণ একটা সুযোগ। আমরা ইউজারদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং তার উত্তরগুলো অতিথির নিকট হতে শুনি। মোট ১৪ টি প্রশ্ন করা হয়েছিলো আজ এবং সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দেন সামসুননাহার আপু । তারপর বিজয়ী নির্বাচনের জন্য কিছুটা সময় দেয়া হয় অতিথিকে এবং সেই ফাঁকে আমার পছন্দের একটা গান সবাই মিলে উপভোগ করি।
এরপর আমরা সামসুননাহার আপুর কাছে জানতে চাই আজকের প্রশ্ন-উত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান বিজয়ী কারা? তার বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন - @rex-sumon @monira999 @ah-agim
অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
অতিথি এবং প্রশ্ন পর্বে বিজয়ীদের যথা নিয়মে রিওয়ার্ডস প্রেরণ করা হয়েছে-
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। ঝটপট রাউন্ডে এখানে আমরা অতিথির সঙ্গে বেশ ভালোই মজা করি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের মাধ্যমে। তারপর আমরা সামসুননাহার আপুর কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা এই শো'র উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। সামসুননাহার আপু বলেন, এই কমিউনিটির সবকিছুই হচ্ছে বেশ সাজানো গোছানো । তিনি বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা বোধ প্রকাশ করেছেন, প্রতিষ্ঠাতা, সহকারী প্রতিষ্ঠাতা, এডমিন ও মডারেটর প্যানেল এর প্রতি। এমন একটা পরিবার তৈরি করার জন্য।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথবা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শো'টিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথির নাম ঘোষণার মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আগামীকালের রবিবারের আড্ডা আমার জন্য অসাধারণ ছিল। যেহেতু আমি একজন অতিথি হিসেবে রবিবারের আড্ডায় উপস্থিত থাকতে পেরেছিলাম। সেই হিসাবে আমার যতটুকু অনুভূতি ছিল সব আমি প্রকাশ করতে পেরেছি। সবার সাথে আমার অনুভূতি গুলো ভাগাভাগি করে নিতে পেরেছি তাতে আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। অসাধারণ একটি মুহূর্ত কাটিয়েছি সবাই মিলে। সবাই অনেক বেশি উৎসাহ দিয়েছিল আমাকে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এত সুন্দর ভাবে রিপোর্টটি সবার সামনে তুলে ধরার জন্য।
আমরাও বেশ খুশি হয়েছিলাম আপু, আপনাকে অতিথি হিসেবে পেয়ে। শুভেচ্ছা রইল 🙏
https://twitter.com/sharifShuvo11/status/1716394169244213323?t=QFQWntb5jb4AjSw-5M3Q_w&s=19
গতকালকে রবিবারের আড্ডা প্রোগ্রামটি দারুণ উপভোগ করেছি। শামসুন্নাহার আপুর সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানতে পেরেছি। আসলে অনেকেই অনলাইনে কাজ করতে গিয়ে অনেক হোঁচট খেয়েছে জীবনে। হোঁচট খেতে খেতেই মানুষ সফলতা অর্জন করে। যাইহোক এই রিপোর্টটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
একদম ঠিক বলেছেন ভাই, ধাক্কা খাওয়ার পরেই মানুষ শেখে।
রবিবারে আড্ডা আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমি সব সময় চেষ্টা চেষ্টা করি আড্ডাতে উপস্থিত থাকার জন্য। এবারের আড্ডা বেশ ভালো লেগেছে। আসলে শুধু অনলাইন কেন কোন কাজে সফলতা আনতে হলে একটু কষ্ট করতেই হয়। সত্যি ভাইয়া জীবন মানে সংগ্রাম। বেঁচে থাকতে হলে সংগ্রাম করেই বেঁচে থাকতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে পুরো রিপোর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এটা সত্য আপু বেশ ভালোই সংগ্রাম করেছে, তার অনলাইন ক্যারিয়ারে।
গতকাল রবিবারের আড্ডা প্রোগ্রামটি অনেক সুন্দর ছিল। রবিবারের আড্ডা জুড়ে অনেক ইনজয় করেছি। আড্ডায় অতিথির সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু জানতে পেরে অনেক ভালো লাগেছে ধন্যবাদ সুন্দর একটি রিপোর্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
এবারের রবিবারের আড্ডায় সত্যি অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছি। আমাদের সকলের প্রিয় শামসুন্নাহার আপু অনেক সুন্দর করে নিজের জীবনের কথাগুলো তুলে ধরেছেন। পুরোটা সময় দারুন কেটেছে। প্রশ্ন উত্তর পর্বে বিজয়ী হয়ে সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে। ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর করে প্রতিটি বিষয়ে উপস্থাপন করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপনার প্রশ্ন বেশি ভালো ছিল বলেই, আপনি বিজয়ী হতে পেরেছেন। শুভেচ্ছা রইল।
কালকে একটু ব্যস্ততার কারণে আড্ডা ঘরে যুক্ত হতে পারিনি তবে আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম কেমন প্রশ্ন করা হয়েছিল আর কে অতিথি ছিল আর বিজয়ী বা কে হয়েছিল।
অনেক বেশি পরিমাণ এনজয় করেছি আপুর কথা শুনে, সচরাচর রবিবারের আড্ডা আমি পুরোপুরি শুনতে পারি না। তবে আপুর পুরো এপিসোড আমি ইনজয় করেছিলাম বুঝতে পারলাম রবিবারের চমৎকার একটা সময় পার হয় এই সময়টা আমি অনলাইন ক্লাসে থাকার কারণে ইনজয় করতে পারি না তবে কালকের এপিসোডটা খুবই ভালো লেগেছে।
সেদিন এর পর্বে আমি বাসে বাসায় যেতে যেতে শুনছিলাম। আড্ডায় মেতে উঠেছিলাম সবার সাথে। আসলে এসব ভালোই লাগে। আপুর কাহিনিও খুব উপভোগ করেছিলাম। আপুর স্টিমিট জার্নিটা বেশ দারুণ ছিলো। আপু অনেক শক্ত মনোবল এর ।