রবিবারের আড্ডা-৪৩ || ABB Stage Show: Episode-43
ব্যানার ক্রেডিট @hafizullah
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-৪৩ তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
স্ক্রিনশট ক্রেডিট @rupok
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @maksudakawsar আপু কে,তিনি আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য । সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর মাকসুদা তার সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু পরিচিতিমূলক কথা বলেন এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্নঃ কিভাবে আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পেলেন।
উত্তরঃ আমি যখন ক্লাস টেনে পড়ি তখন একটা কবিতা লিখেছিলাম। সেই কবিতাটি পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত সেই কাগজটি আমার কাছে নেই। আমার লেখালেখি ছোটবেলা থেকেই শখ ছিল। যদিও আমার পরিবারের অনেক সদস্য ছিল,হয়তো সেই ক্ষেত্রে লেখালেখির দিকটাতে আমি নিজেই অগ্রশীল ছিলাম। আমি যখন গভমেন্ট জব করি, তখন থেকে ইচ্ছা ছিল অনলাইনে কিছু করার। তবে সেভাবে সুযোগ পাচ্ছিলাম না। যদিও পরবর্তীতে আমার সঙ্গে ডিউটিরত ম্যাডামের ফ্রেন্ডের সহযোগিতায় একটা আইটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছিলাম, সেখানে ডাটা এন্ট্রি ও ইমেইল মার্কেটিং এর কাজ করতাম তবে আমার বড় ভাই মারা যাওয়ার পরে সেটাও ছেড়ে দিয়েছি। এবং সেখান থেকে যে টাকাটা পেয়েছিলাম সেটা পরবর্তীতে আমার বড় ভাইয়ের শেষ বেলায় আইসিইউ এর চিকিৎসা খরচ মেটাতেই খরচ হয়ে গিয়েছিল। তারপরে তো মন ভেঙে গিয়েছিল, একসময় বাধ্য হয়ে সেটাও ছেড়েও দিয়েছিলাম। তখন আমাকে সেই ম্যাডামের ফ্রেন্ড আমাকে আবারো বলেছিল ঘরে বসে কিছু করার জন্য। পরবর্তীতে ইউটিউব ঘাঁটাঘাটি করে আমি আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পেয়েছিলাম এবং এভাবেই এখানে যুক্ত হই।
প্রশ্নঃ এবিবি স্কুল থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার গঠনে কেমন ভূমিকা রেখেছে।
উত্তরঃ যদিও আমি লেখালেখি ছোটবেলা থেকেই করতাম। তবে ব্লগ লিখতে অবশ্যই কিছু নিয়ম কানুনের দরকার হয় সেটা হয়তো ব্লগটাকে সাজানো, নিজের সৃজনশীলতাকে বিকাশ ঘটানো, বা সিকিউরিটি সম্পন্ন বিষয়গুলো জানা, এই ব্যাপারগুলোর ক্ষেত্রে এবিবি স্কুলের ভূমিকা অপরিসীম। আমি সত্যিই অনেক কৃতজ্ঞ এবিবি স্কুলের কাছে কারণ আমার ব্লগিং ক্যারিয়ারটাকে তারা আরো অনেকটাই দৃঢ় করে দিয়েছে। এবং এই শিক্ষা আমি বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করেছি।
প্রশ্নঃ প্রথম সাই-ফক্স থেকে প্রাপ্ত ভোটের অনুভূতি কেমন ছিল। বাংলা ব্লগ থেকে প্রথম ইনকামের অনুভূতিটা কেমন ছিল, তা যদি নিজের ভাষায় বলতেন।
উত্তরঃ মূলত আমি লেভেলে থাকার সময় এবিবি স্কুল থেকে ভোট পেয়েছিলাম, তাতেই বেশ খুশি হয়ে গিয়েছিলাম। কারণ নিজের লেখায় ডলার পেয়েছি এটা ভেবে এবং পরিবারের সবাইকে দেখিয়েছিলাম, এই দেখো আমার লেখার মাধ্যমে ডলার আসছে। প্রথম দিকে লেভেলে থাকার সময় সবাই সাই-ফক্সের কথা বলতো, অবশেষে যখন ভেরিফাইড হয়ে গেলাম তখন প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে চেক করতাম কখন সাই-ফক্সের ভোট পড়বে এটা ভেবে। অবশেষে যখন সাই-ফক্সের ভোট পড়েছিল, তখন সেটা দেখে কমপক্ষে আমি দু রাত ঠিকমতো ঘুমোতে পারিনি। এবং সেই অনুভূতিটাও ভোলার মতো না। এখন পর্যন্ত কোন টাকা এখান থেকে উত্তোলন করিনি। তবে ইচ্ছে আছে ভবিষ্যতে টাকা বের করলে সবাইকে নিয়ে পিকনিক করার।
প্রশ্নঃ আপনার জীবন থেকে যদি প্রাপ্ত মজার অভিজ্ঞতার একটা ঘটনা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করতেন।
উত্তরঃ আমরা যেহেতু তিন বোন ছিলাম এবং একদিন দুপুরবেলা বাসায় হঠাৎই একজন লোক মিলাদুন্নবীর জন্য টাকা তুলতে এসেছিল তখন সেই লোক আমাদের তিন বোনকে বাসায় একা পেয়ে, সে মূলত সরলতার সুযোগ নিয়েছিল। আমাদের যেখানটাতে ভাইয়ার মোবাইল ছিল তার উল্টো দিকে দাঁড়িয়ে আমাদেরকে চোখ বন্ধ করে সূরা ইখলাস পড়তে বলেছিল এবং বলেছিল আমরা যেন খাটের উপরে গিয়ে এক নিঃশ্বাসে আবারো সূরা ফাতিহা পড়ি, তবে কোন অবস্থাতেই চোখ খোলা যাবে না। আসলে লোকটা আমাদের সরলতার সুযোগ নিয়ে মোবাইল ফোনটি চুরি করে নিয়ে গিয়েছিল। এটা যদিও দুঃখের ঘটনা ছিল, তবে মাঝে মাঝে মনে পড়লে বেশ হাসি পায়।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের নাম বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ
জানিনা তো কি করে তোকে বোঝাই
ভালোবাসা বলে কি আর বোঝানো ঝায়
এতো কাছে আছি তবু মানেনা হৃদয়
যতো ভালোবাসি তোরে কমি...মনে হয়
হতে পারিস তুই বন্ধু আমার
বাসবো ভালো তোকে করে উজার
তোর মতো কিছু লাগেনা ভালো
অনুভবে তুই সুখেরিই আলো
তোকে নিয়ে মনে আমার জাগে সংশয়
যতো ভালোবাসি তোরে কমি...মনে হয়
এরপর শুরু করা হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব, অর্থাৎ দর্শকসাড়িতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে এই সেগমেন্ট। অতিথিকে সরাসরি প্রশ্ন করার এবং উত্তর শোনার দারুণ একটা সুযোগ। আমরা ইউজারদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং তার উত্তরগুলো অতিথির নিকট হতে শুনি। মোট ১৭ টি প্রশ্ন করা হয়েছিলো আজ এবং সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দেন মাকসুদা আপু । তারপর বিজয়ী নির্বাচনের জন্য কিছুটা সময় দেয়া হয় অতিথিকে এবং সেই ফাঁকে আমার পছন্দের একটা গান সবাই মিলে উপভোগ করি।
এরপর আমরা মাকসুদা আপুর কাছে জানতে চাই আজকের প্রশ্ন-উত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান বিজয়ী কারা? তার বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন - @hafizullah @rex-sumon @monira999
অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন এবং অতিথিকে, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। ঝটপট রাউন্ডে এখানে আমরা অতিথির সঙ্গে বেশ ভালোই মজা করি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের মাধ্যমে। তারপর আমরা মাকসুদা আপুর কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা এই শো'র উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। মাকসুদা আপু বলেন, এই কমিউনিটির সবকিছুই হচ্ছে বেশ সাজানো গোছানো । তিনি বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা বোধ প্রকাশ করেছেন, প্রতিষ্ঠাতা, সহকারী প্রতিষ্ঠাতা, এডমিন ও মডারেটর প্যানেল এর প্রতি। এমন একটা পরিবার তৈরি করার জন্য।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথবা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শো'টিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথির নাম ঘোষণার মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
<center><sub>Posted using [SteemPro Mobile](https://play.google.com/store/apps/details?id=com.steempro.mobile)</sub></center>
রবিবারে আড্ডাতে উপস্থিত থেকে অনেক ভালো লাগে। তবে এবার আড্ডাতে প্রথম দিকে শুভ ভাইয়ের কথা শুনতে পারিনি আবার পরের দিকে আপু কথা শুনতে পারিনি। যাইহোক আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে সব কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে পুরো পোস্ট সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
https://twitter.com/sharifShuvo11/status/1718931148293001268?t=f2a8n8E7o5oWkt66NwIT5g&s=19
প্রত্যেক সপ্তাহের ন্যায় এই সপ্তাহেও আমাদের মাঝে রবিবারের আড্ডায় অতিথি হিসেবে এসেছিলেন মাকসুদা কাউসার আপু। আপু আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির অতি পরিচিত একজন মেম্বার। বাড়িতে ব্যস্ততার কারণে আড্ডায় অংশগ্রহণ করতে পেরেছিলাম না। তবে এই পোস্টি পড়ে বেশ কিছু ধারনা পেলাম। আশা করি সামনের সপ্তাহ থেকে থাকার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি রিপোর্ট প্রকাশ করার জন্য।
কালকের আড্ডা ঘরে ভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। প্রথমদিকে আপুর কথাগুলো শুনেছি আর পরবর্তীতে শুধু আপনার কথাগুলো শুনেছি।
গতকালের আড্ডা টি ভালো লেগেছিল।যদিও শেষ পর্যন্ত থাকতে পারিনি অনলাইন ক্লাস ছিল এজন্য।মাকসুদা কাওসার ম্যাম সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছিলাম।তার জীবনের মজার ঘটনা, স্ট্রাগলের ঘটনা ইত্যাদি।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
এটা সত্য আপু বেশ ভালই স্ট্রাগল করেছে তার জীবনে।
আরে আপু আমি তো মাকসুদ না।
প্রিন্টিং মিসটেক ছিল আপু☺️☺️😘।
মন চায় আবারও রবিবারের আড্ডায় যেতে মনটা ভালো হয়ে যায়।।অনেকটা ভালো লাগে। প্রতিটা ইউজারের জীবনের কাহিনী জানতে পারি। কালকে নেট প্রবলেম এর কারনে আপুর কথা এক চুলও শুনতে পায় নাই। শুধু আপনার কণ্ঠ শুনতে পেয়েছি।। বেশ ভালো লাগছিল কালকে অনুষ্ঠানটি।বিশেষ করে আপনার প্রেজেন্টেশন ভাইয়া সবসময় মুগ্ধ করে আমাকে
আসলে গতকাল একটু নেটওয়ার্ক সমস্যা ছিল, তবে কিছু করার ছিল না আমার। ধন্যবাদ ভাই তোমাকে।
গত কালকে রবিবারের আড্ডা প্রোগ্রামটি বেশ উপভোগ করেছি। যদিও নেটওয়ার্ক সমস্যা জনিত কারণে অনেক কিছু শুনতে পাইনি, তবে এই পোস্টের মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পারলাম। মাকসুদা আপুর ব্লগিং ক্যারিয়ার আরও সমৃদ্ধ হোক সেই কামনা করছি। যাইহোক এই পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আসলে কাল হঠাৎ করে যে নেটওয়ার্কের যে কি হয়েছিল,তা যেন বুঝে উঠতেই পারলাম না।
গতকালের আড্ডায় শুভ ভাই এর কথা শুনতে একটু ঝামেলা হচ্ছিলো। আর পরে নেট এর ঝামেলা এত বেশি ছিলো যে প্রশ্নোত্তর পর্বের থেকে আর থাকতে পারি নি। আপুর কথাগুলো শুনেছি। মাকসুদা আপু বেশ কনফিডেন্সের সাথেই তার কথাগুলো বলছিলেন। আমার বেশ ভালো লেগেছে। আর বিশেষ করে তার প্রথম পোস্টের বিষয়টি জেনে বেশ হাসিও পেয়েছিলো। মাকসুদা আপুর জন্য অনেক শুভকামনা রইলো। আপুর লেখনীর মাধ্যমে আপু আরো এগিয়ে যাক, সেই কামনা।
এটা সত্য যে, আপু বেশ ভালই আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পুরো সময়টা আমাদের সঙ্গে আড্ডা দিয়েছে।
এবারে রবিবারের আড্ডায় যেহেতু নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে অতিথির কথা শুনতে পারিনি তাই আফসোসটা রয়েই গেল। তবে এই পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর ভাবে প্রতিটি বিষয় উপস্থাপন করেছেন। অতিথির সম্পর্কে দারুন দারুন সব তথ্য জানতে পারলাম। প্রশ্ন পর্বে বিজয়ী হতে পেরে অনেক ভালো লেগেছে।
আপনার প্রশ্নটা বেশ ভালো ছিল, তাই বিজয়ী হতে পেরেছেন আপু। শুভেচ্ছা রইল।
আপু শুধুমাত্র আপনার জন্যই আমি জীবনের একটি শ্রেষ্ঠ ঘটনা শেয়ার করতে চলেছি। আশা করি আমার বিষয়ে জানার চেষ্টা করবেন।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.