রেনডম ফটোগ্রাফি।
সবাইকে শুভেচ্ছা।
আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা, কেমন আছেন? আশাকরি, সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকুন এই প্রত্যাশা করি। আমিও ভালো আছি। আজ ১৮ ই পৌষ, শীতকাল,১৪৩০ বঙ্গাব্দ। ০২ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রীস্টাব্দ।
এবার নতুন বছর শীত নিয়ে এসেছে। সপ্তাহ খানেক আগে যখন চট্রগ্রামে আসি, তেমন শীত ছিলনা! গত তিন দিন ধরে শীত অনুভূত হচ্ছে। মায়ের অসুস্থ্যতার জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর থেক চট্রগ্রামে আছি। সব ঠিক থাকলে, আগামি ৪ জানুয়ারি ঢাকায় ফিরবো। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও বাস্তবতার কারণে স্টিমিটে তেমন সময় দিতে পারিনি। ঢাকায় ফিরে পূর্বের ন্যায় সময় দিতে পারবো আশারাখি। বন্ধুরা, আমার বাংলা ব্লগের নিয়মিত ব্লগিং এ আজ আমি আপনাদের সাথে একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার কববো। বিভিন্ন বিষয়ের উপর ফটোগ্রাফি। ছবি গুলো চট্রগ্রামের বাড়িতে তোলা।আমাদের বাড়ীর ছাঁদ থেকে ধারণ করা। মায়ের কাছে থাকার কারণে বাইরে বের হতে পারেনি। তারপরেও চেষ্টা করেছি কিছু ছবি ধারণ করতে। সেখান থেকে বাছাই করে কয়েকটি ছবি শেয়ার করবো আজ। যেখানেই যাই চিন্তা থাকে, আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুদের সাথে, শেয়ার করার মত কিছু সংগ্রহ করার। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আশাকরি, ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগবে আপনাদের।
প্রথম ফটোগ্রাফি
আমাদের বাড়ীর ছাঁদ থেকে ছবিটি ধারণ করেছি। বিল্ডিং-গাছ-আকাশে মেঘের মেলা অপরুপ একটা মন ভালো করার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ছবিটি বেশ ভালো লেগেছে আমার তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
দ্বিতীয় ফটোগ্রাফি
এই ছবিটিও বাড়ীর ছাঁদ থেকে তোলা। বাড়ীর সামনেই একটি পাহাড়। পাহাড়ের মধ্যে বিভিন্ন ছোট-বড় গাছ গাছড়ার দৃশ্য।
তৃতীয় ফটোগ্রাফি
বিল্ডিং-গাছ আর মুক্ত আকাশ। এই ছবিটিও আমাদের বাড়ীর ছাঁদ থেকে তোলা হয়েছে।
চতুর্থ ফটোগ্রাফি
জাম্বরা।আমাদের ছাঁদ বাগান থেকে তোলা। জাম্বুরা ফল। প্রচুর জাম্বুরা ধরেছে। জাম্বুরার উপকারিতা সম্পর্কে সবাই জানেন। তাই ছবিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
পঞ্চম ফটোগ্রাফি
কুমড়া ফুল। কুমড়া ফুলের বড়া কিন্তু অনেক মজার! এই ছবিটিও আমাদের ছাঁদ বাগান থেকে নেওয়া।
আশাকরি ,আজকের আমাদের চট্রগ্রামের বাড়ীর ছাঁদ থেকে ও ছাঁদ বাগান থেকে ধারণকরা, রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের ভালো লেগেছে। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজ আমার ফটোগ্রাফি ব্লগ এখানেই শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে । সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন।শুভ রাত্রি।
পোস্ট বিবরণ
পোস্টঃ ফটোগ্রাফি
পোস্ট তৈরিঃ selina 75
ডিভাইসঃ Redmi Note A5 ও Samsung galaxy M31
তারিখঃ ০২ জানুয়ারি,২০২৪ইং
আমার পরিচয়
আমি সেলিনা আখতার শেলী। বর্তমানে গৃহিনী। জন্মসূত্রে বাংলাদেশী। জন্ম,বেড়ে ওঠা চট্রগ্রাম শহরে। চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনশাস্ত্রে অনার্স-মাস্টার্স। দীর্ঘ দিন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অধিকার রক্ষায় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজ করেছি।স্বামীর বাড়ী দিনাজপুরে,বর্তমানে ঢাকায় থাকি।ঘুরে বেড়ানো,বই পাড়া,অজানাকে জানা,নিত্য নতুন রান্না ও বিভিন্ন ধরণের হাতের কাজ করা আমার শখ।দেশাত্ববোধ,দেশীয় শিল্প,সাহিত্য ও সংস্কৃতি আমার অন্যতম ভালো লাগা।এদেশে জন্মগ্রহণ করে আমি গর্বিত।
বাহ বেশ দারুন ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আমাদের মাঝে। প্রথম দুটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। তবে দ্বিতীয় ছবিটির ফোকাস ঠিকঠাক মত পরেনি। সব মিলিয়ে বেশ ভালোই লেগেছে পোস্টটি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
ফটোগ্রাফি তেমন ভালো পারিনা। তবে চেস্টা করি করতে।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
রেনডম ফটোগ্রাফি অনেকগুলি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। তবে সাদ বাগানের দৃশ্য কিন্তু আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। আমারও খুব শখ রয়েছে তৈরি করব ইনশাল্লাহ। যাইহোক অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি কিন্তু শেয়ার করেছেন আপনি যেখানে সাদ বাগানের বাদাম গাছের দৃশ্যটা আমাকে বেশি মুগ্ধ করেছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।
বেশ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ৷ আপনার তোলা ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখতে অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ৷ যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে ৷ আপনার মায়ের সুস্থতা কমনা করছি ৷ শুভকামনা রইল আপনার পরিবারের জন্য
মার সুস্থ্যতা কামনা করার জন্য ধন্যবাদ।
চট্টগ্রামের বাড়ি থেকে তোলা কয়েকটা ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি আজকে। আপনার মায়ের কাছে থাকার কারণে যদিও বের হতে পারেন নি, তবে সুন্দর করে কিছু ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করেছেন এটা দেখে খুব ভালো লাগলো আপু। প্রথম ফটোগ্রাফি টা আমার কাছে এসব থেকে বেশি ভালো লেগেছে আপু। এভাবে যদি আপনি প্রতিনিয়ত ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করে যান তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করতে পারবেন।
ছাঁদ থেকে তোলা কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার চেস্টা করেছি। ধন্যবাদ আপু।
বাড়ির ছাদ থেকে তোলা ফটোগ্রাফিটি সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। যেহেতু বাড়ির সামনে পাহাড় আর উপরে নীল আকাশ তাই সৌন্দর্যটা যে কারো কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে।
জি ভাইয়া দৃশ্যটি বেশ সুন্দর।ধন্যবাদ ভাইয়া।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
জি আপু ঠিক বলেছেন কুমড়ো ফুলের বরা খেতে ভীষণ মজা লাগে। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর লাগতেছে। বেশ সুন্দর করে বর্ননা সহকারে পোস্ট উপহার দিয়েছেন ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
জি ভাইয়া কুমড়ো বড়া খেতে বেশ মজা। অনেক দিন পর বাবার বাসায় গিয়ে খেলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি সবসময় খুবই সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করে আসছেন। আজকেও একদমই অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন৷ এই ফটোগুলোর দিক থেকে যেন ছোখই সরাতে পারছি না। শেষের দিকে আপনি যে জাম্বুরা ফলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন সেটি আমার অনেক বেশি পরিমাণে পছন্দ হয়েছে।
আমারও অনেক পছন্দ জাম্বুরা। ধন্যবাদ ভাইয়া।