কোলকাতার পুজো - পর্ব ০৪
দেখতে দেখতে "কলকাতার পুজো পর্বের" আজকে চতুর্থ পর্ব প্রকাশিত হতে চলেছে । এবছর কিছু কিছু পুজো প্যান্ডেলের থিম বেশ অবাক করা সুন্দর ছিল । তেমনই একটা থিম পুজো প্যান্ডেলের ফোটো শেয়ার করতে চলেছি আপনাদের সাথে ।
এই পুজো প্যান্ডেলের থিম ছিল "গাঁয়ের দুগ্গা পুজো" । শহরের পুজোর সাথে গ্রামের পুজোর আকাশ পাতাল পার্থক্য রয়েছে । শহরে যতটা জাকজমকের পুজো হয়, গ্রামে তার সিকিও হয় না । কিন্তু, শহরের পুজোতে সেই প্রাণ নেই যা গাঁয়ের পুজোতে রয়েছে । শহরের পুজোয় মানুষের মাঝে সেই ভক্তি শ্রদ্ধা ও নিষ্ঠার দেখা পাওয়াই যায় না যা গ্রামের পুজোতে পরিপূর্ন মাত্রায় রয়েছে ।
শহরের পুজোতে মানুষজন খুব দামি আর জমকালো পোশাক আষাক পরে ফুল বাবুটি হয়ে শুধু ঘুরে বেড়ায় আর খাওয়া দাওয়া করে । গাঁয়ের মানুষ কমদামি পোশাক পরলেও খুব ভক্তির সাথেই পুজোটা করে । শহরের পুজোয় তাই টাকা আছে, ভক্তি-শ্রদ্ধা নেই, গাঁয়ের পুজোতে টাকা নেই কিন্তু আমোদ আল্ল্হাদের পাশাপাশি ভক্তি শ্রদ্ধা পূর্ণ মাত্রায় আছে ।
পথের দু'ধারে সারি সারি মাটি-খড় আর টিনের ঘর । আর ওই দূরে দেখা যায় চণ্ডীমণ্ডপ ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : রাত ৭ টা ৫০ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গাঁয়ের পথের ধারে বুড়ো শিবের মন্দির । দারুণভাবে গ্রামের রাস্তার দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছে ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : রাত ৮ টা ০০ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গাঁয়ের বাড়িঘর খুব নিখুঁতভাবে পুজোর থিম প্যান্ডেলে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে । আধপাকা ঘরের উপর টিনের চালা, দরমার বেড়া, খড়ের ঘর, বাঁশের খুঁটি সব খুব সুন্দরভাবে নির্মাণ করা হয়েছে । সঠিক মডেল ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : রাত ৮ টা ০৫ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
আরো তিনটি গাঁয়ের বাড়ির মডেল । কি দারুণভাবে সবগুলিই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ভাবতেই অবাক লাগে ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : রাত ৮ টা ০৫ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গাঁয়ের মানুষ । বিভিন্ন বয়সের, বিভিন্ন পেশার ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : রাত ৮ টা ১৫ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গাঁয়ের চণ্ডীমণ্ডপে পুজো ।
তারিখ : ২২ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : রাত ৮ টা ২০ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
------- ধন্যবাদ -------
পরিশিষ্ট
আজকের টার্গেট : ৫৫৫ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 555 trx)
তারিখ : ০২ ডিসেম্বর ২০২৩
টাস্ক ৪৩১ : ৫৫৫ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫৫৫ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : fbcc5f49e4d59c9df40339827e8cdc167e4500d9878e86e566380ba62eb297a6
টাস্ক ৪৩১ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
কলিকাতা পুজো পর্বের আজ আপনি ৪র্থ পর্ব শেয়ার করেছেন দাদা। আপনার শেয়ার করা এমন সব ফটোগ্রাফির মাধ্যেমে কিন্তু আমরা কলকাতার পুজা পর্বের বেশ দারুন কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। তবে কি জানেন দাদা? আমিও কিন্তু আপনার সাথে একমত যে গ্রামের মানুষের মত শহরের মানুষের মধ্যে প্রাণ খুঁজে পাওয়া যায় না। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
এটা সত্যি কথা বলেছেন দাদা, সকল ক্ষেত্রেই কিন্তু এটা লক্ষ করা যায়, গ্রামের যে কোন উৎসবের ক্ষেত্রেও এটা প্রযোজ্য, অনেকটা আন্তরিকতা এবং নিষ্ঠার সাথে সব কিছু পালন করে থাকে। পূজোর ক্ষেত্রে সেটা কয়েক গুন বেশী থাকে। থিমটা সত্যি দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছে, দারুণ ফটোগ্রাফি।
পূজা প্যান্ডেলের থিমটা তো দারুণ,গাঁয়ের দুগ্গা পূজা। গাঁয়ের মানুষজন বেশ সহজ সরল হয়ে থাকে শহরের মানুষদের তুলনায়। তাই তাদের মধ্যে ভক্তি শ্রদ্ধা অনেকটা বেশি থাকে। তাদের আয়োজন শহরের মতো জাঁকজমকপূর্ণ না হলেও,সম্পূর্ণ আয়োজন দেখতে কিন্তু দারুণ লাগছে। ফটোগ্রাফি গুলো একেবারে মন ছুঁয়ে গিয়েছে। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম দাদা। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
এই কথার সঙ্গে একদম সহমত পোষণ করছি ভাই। শুধু পুজো নয়, সেটা যে কোন উৎসব অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রেই। বেশ ভালো লাগলো ছবি গুলো।
শুভেচ্ছা রইল ভাই 🙏
দাদা আমি মনে করি গ্রামের পুজো শহরে তুলনায় অনেক মজার। কারণ গ্রামের মধ্যে সব সময় চেষ্টা করেন বাংলার ঐতিহ্য গুলো তুলে ধরার। ঠিক বলছেন আসলে শহরে পুজো গুলোতে সাজ সজ্জা আর ঘোরাঘুরি বেশি লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু প্রকৃত আনন্দ উপভোগ করতে হলে গ্রামের পরিবেশে যেতে হয়। সেটা পূজার ক্ষেত্রে হোক কিংবা সবার ক্ষেত্রে হোক গ্রামের মজাই আলাদা।
বাহ চমৎকার দাদা। এরা দেখছি ভিন্ন কিছু করার চেষ্টা করেছে। একটা কথা ঠিক দাদা গ্রামের পূজাতে শহরের মতো জাকজমক না থাকলেও তাদের মধ্যে যে ভক্তি শ্রদ্ধা থাকে সেটা শহরের মানুষের মধ্যে থাকে না। গ্রামের দূর্গা পূজার থিমে তৈরি প্যান্ডেল টা বেশ চমৎকার লাগছে। পাশাপাশি বেশ চমৎকার ছিল ফটোগ্রাফি গুলো দাদা। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।