আমার অতি সংক্ষিপ্ত ভ্রমণ বিষয়ক আপডেট -১৪
টাইগার হিল থেকে নেমে আমরা সোজা চলে এলুম "বাতাসিয়া লুপ"। এই জায়গাটি অনেক সুন্দর । একটা সাজানো ছোট্ট হিল পার্ক যেখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার খুব সুন্দর একটা ভিউ পাওয়া যায় । এখানে একটা মনুমেন্ট আছে । আর আছে সাজানো ছিমছাম ছোট্ট একটা ফুলের বাগান । পাম গাছের সারি ।
পুরো পার্কটা গোল এবং রাস্তা থেকে বেশ খানিকটা উঁচুতে । সিঁড়ি ভেঙে ভেঙে উঠতে হয় । এখানে সারি সারি দূরবীন রয়েছে কাঞ্চনজঙ্ঘার দিকে মুখ ফিরিয়ে । টাকা দিয়ে একটা দূরবীন ভাড়া করলাম । আমি আর তনুজা দুজন দুটো দূরবীন ভাড়া করে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখলাম অনেকটা সময় ধরে ।
এরপরে দেখলাম এক জায়গায় ট্র্যাডিশনাল পোশাক পরে ছবি তোলা হচ্ছে । তনুজাকে বললাম । একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার ভাড়া করলাম । সে ট্র্যাডিশনাল পোশাক পরিহিতা তনুজার বেশ কয়েকটি ছবি তুললো । আমি নিজের মোবাইল থেকে বেশ কিছু স্ন্যাপশট নিলাম ।
পুরো গোল পার্কটিকে বেড় দিয়ে টয় ট্রেনের একটা রাস্তা চলে গিয়েছে । একটা লুপ তৈরী হয়েছে ট্রেন রাস্তার । এই জন্যই এই পার্কটির নাম হলো "বাতাসিয়া লুপ" । আর এখানে গোর্খা যুদ্ধের একটা স্মৃতিসৌধও রয়েছে ।
পার্কটিতে প্রচুর পশমের তৈরী শীতের পোশাক পাওয়া যায় । দার্জিলিঙের স্থানীয়দের তৈরী বেশ কিছু হস্তশিল্পের সম্ভার রয়েছে এখানে । চাইলে এখান থেকে শস্তায় অসাধারণ কিছু পশমের পোশাক কিনতে পারবেন । প্রায় চল্লিশ মিনিট এখানে কাটিয়ে আমরা অবশেষে হোটেলে ব্রেকফাস্টের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম ।
বাতাসিয়া লুপ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্য অবলোকন ।
তারিখ : ১৯ নভেম্বর ২০২২
সময় : ভোর ০৭ টা ২০ মিনিট
স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বাতাসিয়া লুপ থেকে দূরবীন সহযোগে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপার সৌন্দর্য অবলোকন ।
তারিখ : ১৯ নভেম্বর ২০২২
সময় : ভোর ০৭ টা ৩০ মিনিট
স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ট্র্যাডিশনাল পোশাক পরিহিতা তনুজার বেশ কয়েকটি স্ন্যাপশট নিলাম ।
তারিখ : ১৯ নভেম্বর ২০২২
সময় : ভোর ০৭ টা ৪০ মিনিট
স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বাতাসিয়া লুপে গোর্খা যুদ্ধের স্মৃতিসৌধ ।
তারিখ : ১৯ নভেম্বর ২০২২
সময় : ভোর ০৭ টা ৫০ মিনিট
স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
পরিশিষ্ট
প্রতিদিন ৫০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ৭ম দিন (500 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 07)
সময়সীমা : ২২ নভেম্বর ২০২২ থেকে ২৮ নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত
তারিখ : ২৮ নভেম্বর ২০২২
টাস্ক ১২৬ : ৫০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : daa5568ae24885d7220577040b8b95c3376ec1b56869f4f4c8eded610e1f4dc7
টাস্ক ১২৬ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ওয়াও দাদা বাতাসিয়া লুপ জায়গাটা চমৎকার লাগছে ফটোগ্রাফিতে। ট্রেডিশনাল পোশাকে দারুন লাগছে বৌদিকে।প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার বেশ ভালো তুলেছে ছবিগুলো।তবে আপনি এই পোশাক পড়লে দুজনকে একসাথে আরও ভালো লাগতো🥰।আর দূরবীন ভাড়া করে আপনারা জায়গাটির সব কিছু আরও কাছ থেকে উপভোগ করতে পেরেছেন।এককথায় ৪০ মিনিট দারুন সময় কাটিয়েছেন এখানে আপনারা।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর ছিল ব্লগটি।
দাদা,বাতাসিয়া লুপ জায়গাটি সত্যিই অনেক সুন্দর। এখানে ছোট্ট হিলপার্কে সাজানো ছিমছাম ছোট্ট ফুলের বাগান ও পাম গাছের সারি রয়েছে। এই পার্কটিতে প্রচুর পশমের তৈরি শীতের পোশাক পাওয়া যায়, তাও আবার সস্তা দামে কথাটি জেনে খুবই ভালো লাগলো। বৌদি আর আপনি দুটো দূরবীনের মাধ্যমে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপার সৌন্দর্য দেখেছেন আর সেই সৌন্দর্য দেখেতো আমার চোখ ধাধিয়ে যাচ্ছে। এই সৌন্দর্য দেখে খুবই আফসোস হচ্ছে, মনে হচ্ছে স্বচক্ষে যদি এই সৌন্দর্য অবলোকন করতে পারতাম তাহলে হয়তো আনন্দের সীমা থাকত না। আর ট্রেডিশনাল পোশাক পরে আমাদের প্রিয় বৌদিকেতো দারুন লাগছে।দাদা,সৌন্দর্যময় এই জায়গায় কাটানো সময়টুকু আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বাহ্ বাহ্ দাদা আমাদের বৌদিকে তো একদম চেনাই যাচ্ছে না। জাস্ট অসাধারণ লাগছে ,সত্যি বলতে আপনার মাদ্ধমে আমরা দেখে ফেললাম টাইগার হিল থেকে শুরু করে বাতাসিয়া লুপ" পর্যন্ত , দারুন কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
হ্যাঁ বাতাসিয়া লুপটা বেশ সুন্দর। বেশ সাজানো গোছানো ভালোই লেগেছে আমার ওই জায়গাটা ঘুরে। যদিও কিছুই সেরকম মনে নেই।আবার আরেকবার যাব। বৌদিকে একদম প্রফেশনাল লাগছে। কি মিষ্টি লাগছে দেখতে!আপনার ছবিটা দেখতে পেলাম না তো দাদা।
দাদা বাতাসিয়া লুপটা অনেক সুন্দর।ছোট হিল পার্কে সাজানো ছিমছাম ছোট ফুলের বাগান।আবার পাম গাছের সারি ও দেখা যাচ্ছে। ট্রেডিশনাল পোশাকে দিদি ভাইকে কিন্তু দারুন লাগছে। আমি চিনতেই পারিনি প্রথমে।🥰😍 দূরবীন ভাড়া করে জায়গাটি দেখে আপনারা উপভোগ করেছেন, খুব ভাল লাগলো জেনে।আসলে ঘুরতে গেলে সবকিছু দেখা হলে মনে শান্তি লাগে। সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভাল লাগলো। অনেক ধন্যবাদ দাদা।
কাঞ্চনজঙ্ঘার নাম শুনেছি অনেক ছবিও দেখেছি৷ তবে বাস্তবে দেখার সৌভাগ্য হয়নি এখনো। বাংলাদেশ এর কোন অঞ্চল থেকেও নাকি দেখা যায়। ভাবতেছি যাবো একবার। আপনারা তো সেই ভোর বেলায় গিয়েছেন। শীতে তো ভালোই পেয়েছে আপনাদের মনে হয়। বৌদিকে অনেক সুন্দর লাগছে ট্রেডিশনাল পোশাকে।
দাদা বাতাসিয়া লুপের সুন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। বাতাসিয়া লুপ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্য খুব সুন্দর ভাবে দেখা যাচ্ছে। ট্র্যাডিশনাল পোশাকে তনুজা দিদিকে দেখে খুব ভাল লাগলো। খুব মজা করেছেন সবাই মিলে। আর গোর্খা যুদ্ধ সম্পর্কে কিছু জানি না। আজকে গুগল থেকে কিছুটা জানার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ দাদা।
Congratulations!
Your post has been rewarded by the Seven Team.
Support partner witnesses
We are the hope!
বাতাসিয়া লুপটা অনেক সুন্দর দাদা।পাম গাছের সারি দেখতে বেশ ভালো লাগছে।ট্রেডিশনাল পোশাকে বৌদিকে বেশ সুন্দর লাগছে।বিশেষ করে মাথার টুপিটা আমার বেশ পছন্দ হয়েছে। দূরবীন দিয়ে স্বচক্ষে দেখতে পারলে বেশ ভালো লাগতো।সব মিলিয়ে অসাধারণ। ধন্যবাদ