Bandarban Diary - নীলগিরি পর্ব -২
হ্যালো বন্ধুরা।
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আশা করছি সবাই অনেক ভালো আছেন। গত পর্বে শেয়ার করেছিলাম আমরা চলতি পথে পাহাড়ি গ্রামের একটি দোকান দেখে সেখানে দাঁড়িয়েছিলাম। গাড়ি থেকে নেমে ওরকম কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড়ি পরিবেশের মধ্যে দাঁড়িয়ে গরম এক কাপ চা খাওয়ার মাঝে বিশাল একটা সুখের অনুভূতি কাজ করে।
প্রথমেই আমরা প্রত্যেকের জন্য একটা করে রং চায়ের অর্ডার দিলাম। ওই দোকানটাতে যারা বসেছিল প্রত্যেকেই অনেক সহজ সরল মনে হচ্ছিল। ওখানে একজন পাহাড়ি কৃষক জুম চাষে ব্যবহার করা 'দা' বেঞ্চের উপর রেখে দিয়েছিল। চা খেতে খেতে ওটা হাতে নিয়ে আমরা কিছু ফটোশুট করলাম।
চা খাওয়া শেষ করে ভাবলাম সকাল থেকে যেহেতু কিছু খাওয়া হয়নি হালকা নাস্তা করে যাওয়া যায়। ওই দোকানটাতে ছোলা মুড়ি পাওয়া যায়। ওখান থেকে আমরা সবাই এক বাটি করে ছোলা মুড়ি নিয়ে নিলাম। দুপুরবেলা খেতে হবে আমাদের একবারে। এজন্য শরীর একটু বাড়তি এনার্জির জন্য ছোলা একেবারে এপ্রোপ্রিয়েট।
সকালের নাস্তা ও শেষ হলো আমাদের। ওইখানে থাকা মানুষগুলো আমাদের সাথে খুব দ্রুতই মিশে গেল। জায়গাটা আরেকটু সুন্দর ভাবে দেখে তারপর আমরা ওখান থেকে চলে আসলাম। সকালবেলা এমন সুন্দর একটি পরিবেশের মধ্যে গরম এক কাপ চা আর হালকা নাস্তা সত্যিই অসাধারণ ছিল।
আমাদের গাড়ি আবার চলতে শুরু করলো। চলতি পথে একটি বিষয় লক্ষ্য করলাম। পাহাড়ি এলাকায় কৃষকরা প্রচুর পরিমাণে সিম চাষ করে। আমরা রাস্তা দিয়ে এগোচ্ছিলাম আর দুই পাশেই প্রচুর প্রচুর সিমের চাষ দেখতে পেলাম। সিমে ফুল এসেছে এই শীতে। এমন সুন্দর রাস্তা তার দু'পাশে ফুলে ভরা সিমের জমিগুলো অপরূপ সৌন্দর্য প্রকাশ করছিল।......
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
চাঁদের গাড়িতে খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে যাত্রাপথে এই দোকানটিতে বিরতি নিয়ে দারুন একটা মুহূর্ত কেটেছিল। প্রচন্ড শীত সেখানে থেমে এক কাপ চা খাওয়া যেটা সত্যি সেই মুহূর্তের জন্য পারফেক্ট। তাছাড়া ছোলা মুড়ি খাওয়ার বিষয়টি সবার কাছে ভালো লেগেছিল। সকালের ছোট্ট একটি নাস্তা খাওয়ার মাধ্যমে যাত্রাপথের ক্লান্তি দূর হয় মনে থাকবে এই দিনটির কথা।
নীলগিরি পর্ব -২ দেখার অপেক্ষায় ছিলাম। আজকে দেখতে পেয়ে ভীষণ ভালো লাগলো। শীতের সকাল বেলায় চা আর নাস্তা খেতে একটু বেশি ভালো লাগে। রাস্তার পাশে দিয়ে সিম গাছ লাগিয়েছে দেখে আরো ভালো লাগলো। চমৎকার পরিবেশ আশাকরি খুব সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভালো থাকবেন।
আসলেই কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে এক কাপ চা মনটা একেবারে ফুরফুরে করে তুলে। আর আপনাদের তো পাহাড়ি রাস্তায় আরও বেশি শীত অনুভূত হয়েছিল। আর সেই সময় এক কাপ চা আপনাদের শরীরটা অনেকটাই গরম করে দিয়েছিল। যাইহোক ছোলা অবশ্যই বাড়তি এনার্জি জোগায় আমাদের শরীরে। ছোলা ভুনা আমার ভীষণ প্রিয়। চা খেয়ে নাস্তা করার পাশাপাশি, দা নিয়ে তো বেশ ভালোই ফটোশুট করলেন ভাই। দা নিয়ে বসে থাকা ছবিটা দেখে কিন্তু একেবারে বাংলা মুভির হিরোর মতোই লাগছে আপনাকে😂। যাইহোক বেশ উপভোগ করলাম এই পর্বটিও। এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নীলগিরি পর্ব - ২ দেখতে পেয়ে আর বিভিন্ন বিষয় পড়ে ভীষণ ভালো লেগেছে ভাইয়া। শীতের এই সময়টাতে সকাল সকাল যাত্রা পথে গরম গরম চা মন্দ নয়।সবাই মিলে বেশ ভালোই ইনজয় করেছেন।ঢাকায় সবজি কিনতে গেলেই চট্টগ্রামের শিম বলে একটা শিম বিক্রি হয়।আর খেতেও খুব টেস্টি হয় এই শিমগুলো।এখন আপনার পোস্ট পড়ে বিষয়টি জানলাম।আপনারা ছোলা আর মুড়ি খেয়ে এনার্জি বাড়িয়ে নিলেন।ফটোগ্রাফিগুলো বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া আপনার বান্দরবান ঘুরতে যাওয়ার গল্প শুনে তো আমার নিজেরও যেতে ইচ্ছে করছে। যদিও অনেক আগে বান্দরবান থাকার সুযোগ হয়েছিল দুই বছরের মত। তবে আর কখনো যাওয়া হবে কিনা সেটা নিজেও জানিনা। যাইহোক ভাইয়া আপনার অনুভূতি জেনে ভালো লাগলো।