রাসেল পার্কে ভ্রমণের কিছু মুহূর্ত ও ফটোগ্রাফি// পর্ব-২
হ্যা লো বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই? আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় খুব ভাল আছি। আমি @rayhan111 🇧🇩 বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগ থেকে।
আমাদের সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পাড়ে অপরূপ সৌন্দর্যময় শিশুদের জন্য রাসেল পার্ক তৈরি করা হয়েছে।নদীর পাড়ে এই রাসেল পার্ক তৈরি হওয়ার কারণে প্রতিদিনই হাজারো মানুষ এই রাসেল পার্কে ভ্রমণ করতে আসে। কারণ নদীর সৌন্দর্য দেখতে পারে আর রাসেল পার্কের ভিতর সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে। আমিও কিছুদিন আগে এই নদীর পাড়ে ভ্রমণ করেছি।আর ভ্রমনের সেই মুহূর্ত আমি খুবই আনন্দের সাথে উপভোগ করেছি। কারণ এই পার্কের ভিতরে অপরূপ সৌন্দর্যময় অনেক দৃশ্যগুলো ছিল। আর সেই মুহূর্তের ফটোগ্রাফি করে আজকে আপনাদের মাঝে কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম।
পার্কের ভিতরে প্রবেশ করার পরেই দেখতে পাই, একটি অপরূপ সৌন্দর্যময় পরীর ভাস্কর্য। আর এই ভাস্কর্যটির চারিদিকে ঝর্ণার দৃশ্যটি অসাধারণ লাগে যার কারণে দেখতে পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। সাদা পরীর এই ভাস্কর্যটি অসাধারণ ছিল দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে রাতের বেলায় আরো বেশি সুন্দর লাগে। চারদিকে লাইটিং এর ব্যবস্থা রয়েছে।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান
এই পার্কের ভিতরে চারদিকে ফুলের অনেক সুন্দর সুন্দর দৃশ্য ছিল। এই ফুলের দৃশ্যগুলোর মাঝে আমি ঘোড়ার একটি ভাস্কর্য দেখতে পেলাম। ঘোড়াটির অসাধারণ ভাস্কর্য ছিল। দেখতে পেয়ে যেন মুগ্ধ হলাম। মনে হচ্ছিল এই ঘোড়াটি যেন ছুটে চলছে। কি অসাধারণ মুহূর্তে ছিল। তাই আমার অনেক বেশি ভালো লাগলো। সেই মুহূর্তের ফটোগ্রাফি করলাম।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান
পার্কের ভিতর বিভিন্ন রকমের পশু পাখির ভাস্কর্য ছিল। যে পশু পাখির ভাস্কর্যগুলো দেখে শিশুরা চিনতে পারে। বিশেষ করে আমি একটা জিরাফের ভাস্কর্য দেখতে পেলাম আর একটা বাঘের ভাস্কর্য দখতে পেলাম।এই ভাস করছে গুলো দেখে শিশুর আওতার পশু পাখির এই ভাস্কর্য গুলো দেখে শিশুরা পশু, পাখি সম্পর্কে চিনতে পারে। যার কারণেই শিশুদের জন্য এই ভাস্কর্যগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান
পার্কে চারপাশে দৃশ্য যেমন সুন্দর ছিল। তেমনি ছিল ফুলের সমাহার। আর এই সবুজ প্রকৃতির দৃশ্যগুলোর মাঝে আমি কিছু মুহূর্ত উপভোগ করলাম। বিশেষ করে পার্কের ভিতর একটি বড় খাঁচা ছিল এই খাঁচার ভিতর নানা রকমের পাখি ছিল। যার কারণে এই পাখির দৃশ্য দেখতে পেয়ে আমি খুবই খুশি হলাম।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান
পার্কের ভিতর সবুজ গাছপালা আর ফুলের গাছের দৃশ্য গুলো দেখতে পেয়ে বেশি ভালো লাগলো। যার কারণে এই পার্কের সৌন্দর্য দেখার জন্য আমি চারদিকে ভ্রমণ করতে লাগলাম। আর সৌন্দর্যময় দৃশ্যগুলো মাঝে কিছু মুহূর্ত উপভোগ করতে পেরে আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। সেই মুহূর্তগুলোরই ফটোগ্রাফি করে রেখেছিলাম।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | Redmi Note 6 Pro |
---|---|
ধরণ | ফটোগ্রাফি। |
ক্যামেরা.মডেল | Note 6 Pro |
ক্যাপচার | @rayhan111 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ |
https://x.com/rayhan111s/status/1801502793271800263?t=MJm1nzy6EOUy8dARFux68A&s=19
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনার রাসেল পার্ক ভ্রমণের প্রথম পর্ব দেখেছিলাম। আজকে আরো একটি পর্ব শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লেগেছে। পার্কের সৌন্দর্য তো আসলেই মনমুগ্ধকর। খুব নিরিবিলি এবং শান্ত একটা পরিবেশ। বিভিন্ন ধরনের ভাস্কর্য গুলো দেখতে খুব সুন্দর লাগছে। আপনি দারুন মুহূর্ত কাটিয়েছেন সেখানে।
নদীর পাড়ে রাসেল পার্কে ভ্রমণের মুহূর্ত আপনি খুবই সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছেন।এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। অসাধারণ কিছু মুহূর্ত উপভোগ করেছেন আর আমাদের সাথে শেয়ার করলেন।
পার্কের ভেতরের সৌন্দর্য দেখে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। পরীর ভাস্কর্য থেকে শুরু করে সবকিছুই অসাধারণ ছিল। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে রাসেল পার্কের বিভিন্ন সৌন্দর্য দেখলাম। এরকম সুন্দর মুহূর্ত গুলো দেখতে ভালো লাগে।
পার্কে ভ্রমণের মধ্যে একটি আলাদা ভালোলাগা কাজ করতে থাকে৷ এই পার্কে বিভিন্ন ধরনের সুন্দর জিনিস থাকে যা দেখে আমরা প্রতিনিয়ত মুগ্ধ হয়ে থাকি৷ আজকে আপনার কাছ থেকে এই রাসেল পার্ক ভ্রমণের দ্বিতীয় পর্ব ও খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগছে৷ পরবর্তীতে আরো সুন্দর কিছু পর্ব এবং ফটোগ্রাফি দেখার আশায় রইলাম৷